আপুর সাথে কাটানো কিছু সময়,,,, ১০% লাজুক খ্যাঁকের জন্য
হ্যালো
আমার প্রিয় বন্ধুরা
রোজঃ রবিবার |
---|
৬ এ ফেব্রুয়ারী ২০২২ |
---|
আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আপনাদের দোয়া ও আল্লাহ তায়ালা অশেষ রহমতে আমিও ভালো আছি। প্রথমে জানাই আমার বাংলা ব্লগ এর সকল সদস্যদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন । আজকে আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম। আমার বোনের সাথে কাটানো কিছু সময়। বড়বোনের কেনাকাটার কিছু মধুর সময় নিয়ে আসলাম আপনাদের কাছে৷ তাহলে চলুন বন্ধুরা জেনে নেওয়া যাকঃ
সকাল থেকে বাসায় এ বসে আছি। দুপুর সময় আপু ফোন দিয়ে বললো সে নাকি একটু বাজারে যাবে। তখন আমি বললাম ভাইকে নিয়ে যাও। কিন্তু তখন সে বললো ভাই নাকি কাজে গেছে। তাই আমি বাসা থেকে বাজার এর দিকে রওনা দিলাম। আর ওপরদিকে বোন তার বাসা থেকে বাজার আসার জন্য রওনা দিলো।
W3W
তবে আমি বাজার যাওয়ার পথে নিজের একটি ছবি তুলে নিলাম। ঠিক ২০ মিনিট পর বাজার চলে গেলান। সেখানে গিয়ে তাকে ফোন দিলাম। সে বললো ডাক্তার এর কাছে চলে আয়। তখন আমি তাকে বললাম ডাক্তারের কাছে যাবো কেন আপু। সে বললো তোমার ভাগিনির সমস্যা। তাই দেরি না করেই অন্য একটা গাড়িতে চড়ে ডাক্তারের কাছে চলে গেলাম। সেখানে গিয়ে দেখালাম ডাক্তার আমার ভাগিনিকে দেখতে। দেখার শেষ হলে আমার ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করলাম আমার ভাগিনির কি হয়েছে।
W3W
তখন হঠাৎ করেই ডাক্তার বলে উঠলো ঠান্ডার কারণে তার বুকের মধ্যে অনেক কফ জমে গেছে। যার কারণে সর্দি, জ্বর, মাথা ব্যাথাটা হইতেছে। তবে বললো ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সবসময় গরম জাতীয় জিনিস খাওয়ালো সবকিছু খুব তাড়াতাড়ি এ ঠিক হয়ে যাবে। তার সকল কথা শুনে সেখান থেকে আমরা বেড়িয়ে আসলাম। এরপর আপুকে বললাম আরে কিছু করবা তখন আপু বললো মেয়ের জন্য কসমেটিক নিবে। তাই তার কথা মতো চলে গেলাম একটি দোকান এ। সেখানে গিয়ে দেখি অনেক ভিড়।
W3W
তাই আপুকে বলে আবারো অন্য একটি দোকানে গেলাম সেখানেও একই অবস্থা ওই রকম অবস্থায় ভাগিনির জন্য কিন্তু কসমেটিক কিনে নিলাম। সবকিছু শেষ করতে করতে অনেক সময় হয়ে গেল। তাই বাসা যাওয়ার জন্য আপুকে একটু এগিয়ে দিতে গেলাম। কিন্তু হঠাৎ করেই রাস্তার পাশে দেখলাম চিংড়ি মাছ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের বড়া তৈরি করতেছে। আর এটা যেখানেই দেখি আমি সেখানেই খেয়ে নেই।
W3W
তাই দেরি না করেই আপুকে বলে খেতে লাগলাম। কয়েকটা খাওয়ার পর আপুকে বললাম সন্ধ্যা হয়ে চলতেছে। তুমি বাসা চলে যাও। এমনিতেই ভাগিনিটার ঠান্ডা লেগেছে। তাই আমার কথা মতো আপু বাসায় চলে গেল। আমিও একটু পর বাসায় আসার জন্য রওনা দিলাম। তবে বাসা আসতে আসতে রাত হয়ে গেল।
আশা করি আপুর সাথে কাটানোর সময়টুকু আপনাদের সবার ভালো লাগবে। তাই সবার সুস্থতা দান করে এখানেই শেষ করলাম। তবে লেখার মাঝে ভুল থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
❤️ সবাইকে ধন্যবাদ ❤️ |
---|
বিষয় গুলো অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন। আর আপুর জন্য অনেক অনেক দোয়া ও শুভকামনা রইল খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবে।
ধন্যবাদ ভাইয়া
উপস্থাপন নিতি ও ছবি গুলো অনেক ভাল ছিল। সবার জন্য দোয়া রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে
আসবেন।
ভাই আপনার আপুর সাথে কাটানো মুহুর্ত শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। আপনার ভাগ্নির সুস্থতা কামনা করি। ছোট বাচ্চাদের মাঝে মাঝে ঠান্ডা লাগার কারণে এ ধরনের সমস্যা হয়। দোয়া করি যাতে খুব দ্রুত আপনার ভাগ্নি সুস্থ হয়ে যায়।
আপনার সুন্দর মন্তব্যটি প্রকাশ করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া