ফটোগ্রাফি পোস্ট।।অযত্নে বেড়ে ওটা কিছু ফুল নিয়ে আজকের ফটোগ্রাফি পোস্ট
হ্যালো বন্ধুরা, এই ফুলটিকে মূলত মানুষ টেপ্রোসিয়া নামে খুবই কম চেনে। কিন্তু এই ফুলকে মূলত যে নামে মানুষ চিনে থাকে সেটি হচ্ছে গাছ ফুল। গাছ ফুল হওয়ার কারণ হচ্ছে এই ফুলটি মূলত গাছ কলায় এর ফুল। এই ফুলগুলোকে মূলত বসতবাড়ির আঙ্গিনায় কিংবা উঁচু কোন জায়গায় দেখতে পাওয়া যায় কোন যত্ন না পেয়েও খুব সুন্দরভাবে পরিস্ফুটিত হয়। এই ফটোগ্রাফি টি হচ্ছে পেঁপে ফুলের।পেঁপে অনেক মজাদার ফল।এই পেঁপে গাছেও ফুল জন্মায়,পেঁপে হওয়ার আগেই।এই পেঁপে ফুলেও কোনো সুগন্ধি নেই তবে দেখতে এটিকে প্রায় থোকা গেন্ধা ফুলের মত দেখায়।পেঁপে ফুল হলুদ এবং সাদা রংয়ের হয়। এটি হচ্ছে সিম ফুল।সিম হচ্ছে অনেক উপকারী সবজি।আর আমাদের শরীরের অনেক ভিটামিনের ক্ষতিপূরণ করে থাকে।তবে সিম এর ও ফুল হয় যা দেখতে পাচ্ছেন ওপরের ফটোগ্রাফিতে।সিমফুল কয়েক ধরনের হয়ে থাকে। এটি বেগুনি,সাদা এবং কালো বেগুনি রংয়ের ও হয়ে থাকে।এই ফুলের 2 টি পাপড়ি থাকে।আর এই ফুল থেকেই সিম উৎপন্ন হয়। এবার ফটোগ্রাফির শেষ ফটোগ্রাফি যেটা দেখতে পাচ্ছেন সেটি হচ্ছে জংলি টগর ফুল। এই ফুলটি মূলত জঙ্গল কিংবা বসতবাড়ির আনাচে কানাচে দেখতে পাওয়া যায়। অনেকে আবার বাড়ির ভিতরে সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্যই ফুলটি ব্যবহার করে থাকেন। ফুলটি সাদা রঙের হয় পাঁচটির মত পাপড়ি থাকে মাঝখানে হলুদ রঙের ছোট একটি টিপ এর মত অংশ থাকে এবং এই ফুলের পাতাগুলো ছোট ছোট আকৃতির হয়। এই ফুল আমরা মোটেও যত্ন করী না কিন্তু তবুও আমাদের পরিবেশকে সৌন্দর্য করার জন্য এই ফুলটি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। বন্ধুরা আজকের মত এ পর্যন্তই আমার ফটোগ্রাফি পোস্ট শেষ করলাম।এতক্ষণ সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ।দেখা হবে পরবর্তী পর্বে।আল্লাহ হাফেজ।
আসসালামু আলাইকুম,
ফটোগ্রাফি এক:- কচুরিপানা ফুল
বন্ধুরা ফটোগ্রাফির নাম্বার এক তথা উপরের যে ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পাচ্ছেন সেগুলো হচ্ছে কচুরিপানার ফুল। যেটাকে মূলত গ্রাম অঞ্চলে পানা ফুল নামে চিনে থাকে। সাধারণত হচ্ছে এই ফুলকে আমরা মোটেও যত্নের চোখে দেখি না কিংবা কোন রকম ভাবেই পরিচর্যা করি না, তাও এ ফুলগুলো সত্যিকার অর্থে যখন নিজেদেরকে মেলে ধরে তখন খুবই সৌন্দর্য দেখায় এ ফুলগুলো মূলত ডোবা বিভিন্ন পুকুর এবং নদীর মধ্যে লক্ষ্য করা যায় বা ফোটে,কিংবা বিলের মধ্যে। যখন বিল কিংবা অন্যান্য নদী নালাতে ফুলগুলো ফোটে তখন নদী কিংবা বিলের মধ্যে অন্যরকম সৌন্দর্য বিস্তার করে।ফটোগ্রাফি দুই:- টেপ্রোছিয়া ফুল
ফটোগ্রাফি তিন:- পেঁপে ফুল
পেঁপে ফুলের চার থেকে পাঁচটা পাপড়ি হয়ে থাকে।ফটোগ্রাফি চার:- লাউ ফুল
লাউ ফুল।যদিওবা আমরা লাউ খেতে কম বেশি সবাই অনেক ভালোবাসি।কিন্তু এই লাউ গাছের লাউ ফুল সম্বন্ধে আমরা অনেকেই অজানা। লাউ ফুলের মূলত কোনো সুবাস নেই কিন্তু লাউ ফুল দেখতে ভালই লাগে এবং যখন লাউ গাছে রাশি রাশি ফুল ফোটে তখন সৌন্দর্য পূর্ণ দৃশ্য প্রতীয়মান হয়।ফটোগ্রাফি পাচ:-ঝিঙে ফুল
এবার যে ফটোগ্রাফিটি দেখতে পাচ্ছেন, এটি হচ্ছে একটি ঝিঙে ফুল।ঝিঙে ফুলের ও কোনো সুবাস নেই।ঝিঙে ফুল লাউ ফুলের মতই দেখতে প্রায়।ঝিঙে ফুল হলুদ রংয়ের আর লাউ ফুল সাদা রংয়ের হয়।এই দুই ফুলের মাঝে শুধু এটুকু পার্থক্য।এই ফুলের কোনো পাপড়ি হয়না,একটি মাত্র ফুল দেখতে যেনো ডালার মত হয়,আর মাঝ খানে গাঢ় হলুদ রংয়ের একটি টিপ থাকে ঝিঙে ফুলের।ফটোগ্রাফি ছয়:- সিম ফুল
ফটোগ্রাফি সাত:- জংলি টগর
Device Redmi 9A Camera 13 MP Country Bangladesh Location Rangpur, Bangladesh
বাহ্ দারুণ দারুণ ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনি।ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে দারুণ লাগতেছে। আপনি সব গুলো ফটোগ্রাফি সুন্দর ভাবে ক্যামেরা বন্দি করছেন।সবার থেকে কচুরিপানা ফুল টি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর ভাবে মন্তব্য করার জন্য।
আসলে এই ফুলগুলো অযত্নে বেড়ে ওঠে, তবে এগুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। আপনি অযত্নে বেড়ে ওঠা অনেক সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি করেছেন, যেগুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। কচুরিপানা ফুলের ফটোগ্রাফি দেখতে আমার কাছে অসম্ভব। এবং কি জংলি টগর ফুলের ফটোগ্রাফি ও ভালো লেগেছে দেখতে। এই ফুলগুলো আশেপাশে দেখা যায়। আর অন্য যে ফুলগুলোর ফটোগ্রাফি করেছেন এগুলো তো বাড়ির মধ্যেই রয়েছে।
জ্বি ভাইয়া সঠিক টাই বলেছেন,এই ফুল গুলোর অধিকাংশ গুলাই আমাদের বাসার আশেপাশেই থাকে।কিন্তু তাও এগুলা আমাদের দৃষ্টির অন্তরালেই থেকে যায়।আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
সব গুলো ফুলেই অসাধারণ সুন্দর। তবে কচুরিপানা ফুল গুলো বেশি সুন্দর। আসলে এসব ফুল দেখলে মনটা ভরে যায়।আপনি ফুলের ফটোগ্রাফি ও বর্ননা খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। সব মিলিয়ে অসাধারণ সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্যে।
আসলে আমরা যে জিনিসটার অনেক বেশি যত্ন করে সে জিনিসটা হয়তোবা আমাদের খুব একটা বেশি আপন হয় না বা সুন্দর হয় না। পক্ষান্তরে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে যে জিনিসটাকে খুব একটা যত্ন করা হয় না যেমন এই কচুরিপানার কথাই ধরুন এটাকে তেমন একটা যত্ন করা হয় না তবে এটা দেখতে অনেক বেশি সুন্দর দেখায়। যাইহোক দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দেখে মুগ্ধ হলাম। শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
জ্বী ভাইয়া সত্যি বলতে অযত্নে বেড়ে ওঠা জিনিসগুলো সত্যিকার অর্থেই অসম্ভব সৌন্দর্যপূর্ণ হয়। ভালো মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
অনেক সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপনি। কচুরিপানা ফুলের ফটোগ্রাফিটি দেখে সত্যি আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। একই সাথে শিম ফুলের ফটোগ্রাফিটি দেখতে বেশ সুন্দর লাগছে। সুন্দর একটি ফটোগ্রাফির পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফটোগ্রাফি পোস্ট ঘুরে দেখে সৌন্দর্য উপভোগ করতে খুব ভালো লাগে।
সবগুলো ফটোগ্রাফি অনেক চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
বিশেষ করে কচুরিপানা এবং সিম ফুল সব থেকে বেশি ভালো হয়েছে।
অনেকদিন পর কচুরিপানার ফুল দেখলাম। কচুরিপানার ফুল দিয়ে যখন পুকুর ভর্তি হয়ে থাকে তখন খুব চমৎকার লাগে দেখতে। আপনার কচুরিপানা ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। টেপ্রসিয়া বা গাছ ফুলটি আমি আগে কখনো দেখিনি। আজকেই প্রথম দেখলাম। জংলি টগর ফুলগুলো ইদানিং খুব দেখা যায়। ভালো লাগে দেখতে। ধন্যবাদ খুব সুন্দর কিছু ফুলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
জংলি টগর এখন বেশি দেখা যাচ্ছে কারণ হলো আপু এটা হচ্ছে জংলি টগর ফোটার সময়।আপনাকেও ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্যে।
একদমই ঠিক বলেছেন ভাই। এই ফুলগুলোকে কোন ধরনের যত্ন করা ছাড়া এগুলো নিজ থেকে বেড়ে উঠতে থাকে৷ এগুলো একদমই অসাধারণ হয়ে থাকে। এরকম ফটোগ্রাফিগুলো আপনার কাছ থেকে দেখতে পেরে খুবই ভালো লাগলো৷
জ্বি ভাইয়া যত্ন ছাড়াও বেড়ে ওটা এই ফুল গুলা দেখতে অসাধারণ লাগে।