"মুখোরোচক ধনেপাতার চাটনি " ১০% বেনিফেসিয়ারি @Shy-fox এর জন্য
নীলফামারীর নির্বাচনী উষ্ণ শুভেচ্ছা সবাইকে।আশা করি সকলেই ভাল আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও বেশ ভাল আছি।আমাদের নীলফামারীতে আসন্ন পৌর নির্বাচনে সবাই খুব ব্যস্ত। এখানে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনী প্রচারণা চলছে।।যা এর আগে অন্য কোনো নির্বাচনে দেখা যায়নি।আমাদের এখানে মেয়র পদে যিনি দাঁড়িয়েছেন যার পক্ষে আমি কাজ করছি তিনি অনেক জনপ্রিয় একজন মানুষ। মাটি ও মানুষের নেতা।
তার পক্ষে প্রচারণার কাজ চালাতে "আমার বাংলা ব্লগ" এবং আমার পার্সোনাল লাইফ, দেন আমার বিজনেস লাইফ, কোথাও সময় দিতে পারছি না।তাই আবারও সকলের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।কারো পোস্টে কমেন্ট করতে পারছি না। কারো পোস্ট পড়তে পারছি না। এবং আমি নিজেও পোস্ট করার সময় পাচ্ছিনা।সত্যিই এটা আমার জন্য অনেক বেদনাদায়ক। আগামী 28 তারিখ নির্বাচনের পর হয়তো স্বস্তি ও সময় দুটোই পাবো
আমার বাংলা ব্লগ পরিবারকে কতটা ভালোবাসি কতটা তার জন্য মন কাঁদে? এত ব্যস্ত না থাকলে বুঝতে পারতাম না। সত্যি আমার বাংলা ব্লগ মনে হচ্ছে হৃদয়ের স্পন্দন হয়ে গেছে।সঠিক সময় দিতে না পেরে নিজের মনের সাথে অনেক যুদ্ধ করতে হচ্ছে। সত্যিই আমি আপনাদের সকলের ভালোবাসায় মুগ্ধ।
তাই আপনাদের সামনে আজ আমি উপস্থাপন করব কিভাবে ধনেপাতা জলপাই দিয়ে মজাদার চাটনি তৈরি করা যায়। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক মুখরোচক ধনেপাতার চাটনি।
♦ধনেপাতা
♦ জলপাই
♦কাঁচা মরিচ
♦রসুন
♦লবণ
আমি সেলিনা সাথী। আমার প্রফেশন, প্রেজেন্টার, ট্রাইনার ও মোটিভেটর। আমি একজন সমাজ কর্মি ও সংগঠক। এছারা ও তৃনমূল নারী নেতৃত্ব সংঘের নির্বাচিত সভাপতি, বাংলাদেশ। আমি "নারীসংসদ" সংগঠেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি "সাথী পাঠাগার"। আমার লেখা মোট ১০ টি একক ও যৌথ কাব্য গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। একুশে বই মেলায় প্রতি বছর একটি করে কাব্য গ্রন্থ প্রকাশের চেস্টা করি। আমার লেখা কাব্যগ্রন্থের মধ্যে "মিস্টি প্রম" (উপন্যাস), "অশ্রু ভেজা রাত" (কবিতা), "জীবন যখন যেমন" (কবিতা), "একুশের বুকে প্রম" (কবিতা), "নারীকন্ঠ" (ম্যাগাজিন) অন্যতম।
আরে দারুন তো 😋
ধনেপাতার চাটনি, আমি প্রথম দেখলাম।
রেসিপিটি অনন্য ছিল ♥️
স্বাদের বিষয়টি যদি একটু জানাতেন ☺️
অনেক অনেক দোয়া এবং শুভ কামনা রইল ♥️
আপু আপনার ধনেপাতার চাটনি দেখে আমি সত্যি মুগ্ধ হয়ে গেছি। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে এই রেসিপিটি তৈরি করেছেন। অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। তাই বারবার খেতে ইচ্ছা করছে। আপনার উপস্থাপন অনেক ভাল লেগেছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আমি যতদূর জানি এখন সমগ্র বাংলাদেশ ধাপে ধাপে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন হচ্ছে। তো আপনাদের ওদিকে পৌর নির্বাচন হচ্ছে। আশ্চর্যের ব্যাপার।যাই হোক জলপাই আমার খুবই পছন্দের একটি ফল।জলপাই দিয়ে ধনেপাতার চাটনিটা খুব ভালো তৈরি করেছেন আপু। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
হতে পারে। 🙂🙂
আপু জলপাই দিয়ে ধনেপাতা চাটনি সত্যি অসাধারণ করেছেন। আপনার তৈরি করা চাটনি দেখে জিভে জল চলে আসলো। দেখে খেতে ইচ্ছে করছে আপু। তবে আগে কখনো খাইনি ধনেপাতার চাটনি। আপনার রেসিপি দেখে শিখে নিয়েছি বাসায় অবশ্যই একদিন ট্রাই করে দেখব। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
চাটটি খেতে আমার খুবই ভালো লাগে, ধনেপাতা চাটনি টি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। সাথে দেখছি জলপাই ফল রয়েছে, সব মিলিয়ে মিশ্রণটি অনেক টক এবং ঝাল হবে, অসাধারণ একটি সৃষ্টিশীল মনোভাব আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। সাথে মার্কডাউন এর ব্যবহার টা আমার অনেক ভালো লেগেছে । শুভকামনা রইল আপনার জন্য
একটা মানুষের মধ্যে এতগুলো গুণ কিভাবে থাকে আমি সত্যিই আপনাকে দেখে মাঝে মাঝে অবাক হয়ে যাই যে আপনি কি পারেন না আচ্ছা আপু আপনি আমাকে বলেন তো আপনি পারেন না কোন জিনিসটা এটা আমি সত্যিই জানতে চাই...!!!
ধনের পাতা দিয়ে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে চাটনি তৈরি করেছেন সত্যি বলতে আমি কখনো ধনেপাতার চাটনি খাইনি তবে আপনার চাটনি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু এবং লোভনীয় ছিল আমিও একদিন এভাবে বাসায় তৈরি করব ভাবছি ইউনিক একটি রেসিপি আমাদের সবার মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু
সত্যি আপু আজকে আমি এটা নতুন শুনলাম এবং নতুন দেখলাম।আসলে আপনি অনেক ইউনিক কিছু নিয়ে আমাদের মাঝে হাজির হন। মুখরোচক ধনেপাতার চাটনি অনেক ভাল ছিল এবং আপনার পরিবেশনাটি আমার অনেক ভালো লেগেছে। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। অনেক অনেক শুভকামনা রইল
😋😋😋😋
ধনেপাতা চাটনি বেশ মজাদার। ঢাকা শহরে বিভিন্ন ধরনের পিঠার সাথে ধনেপাতার চাটনি দেওয়া হয়।আর সেখান থেকেই আমার ধনেপাতা চাটনির স্বাদ উপভোগ করেছি। ভিন্ন ধরনের রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু 💚
জীবনে অনেক কিছুর ই চাটনি খেয়েছি কিন্তু ধনেপাতার যে চাটনি হয় তা জানতাম না।তবে আপনার ফটো আর প্রস্তুত প্রণালী আমাকে লোভে ফেলেছে খাওয়ার জন্য। মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হবে।
শুভকামনা রইল আপু।
দিদি আপনার কাজে নতুনত্ব আসে সব সময়। এটা বলার অপেক্ষা রাখেনা। আজকের চাটনির রেসিপি টা আমার কাছে একটু অবাক করার মত। আসলে চুলোর কোন ব্যাপার নেই। চিনিও দিতে হচ্ছে না। এমন ভাবে যে চাটনি বানানো যায় আমি জীবনেও ভাবি নি। তবে এটা ঠিক যে নির্ভেজাল ভাবে কাজ টা করা যায়। বেশি খাটনি নেই।