রেসিপি-- মজাদার গুলগুল্লা || 10% Beneficiaries @shy-fox
আসসালামু আলাইকুম
"আমার বাংলা ব্লগের" সন্মানিত এডমিন, সম্মানিত মডারেটরগণ, এবং সকল সদস্যবৃন্দ সকলকে শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানাচ্ছি আমি সেলিনা সাথী।বাংলাদেশের নীলফামারী জেলা থেকে।আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি।
এই বর্ষার রিমঝিম শব্দে সারাটা দিন বাড়ির ভেতরে এই বৃষ্টিমুখর দিন গুলোতে কেউ টিভি দেখছি কেউ মোবাইলে কাজ করছি কেউ বা ল্যাপটপ নিয়ে কাজ করছে এমন সময়ে কাজের ফাঁকে ফাঁকে যদি ভালো কিছু মুখরোচক খাবার খাওয়া যায় তাহলে কি মন্দ হয় বলুন-দেখুনতো এই খাবারটি কে চেনেন কিনা ?
তাই আসুন আমার খুব প্রিয় একটি খাবার যে খাবারটি চালের গুঁড়ো দিয়ে নারকেল দিয়ে আমি তৈরি করব ভিন্ন স্বাদের "গুলগুল্লা" যার টেস্ট মুখে লেগে থাকার মত। তো চলুন শুরু করা যাক ভিন্ন স্বাদের মুখরোচক "গুলগুল্লা"।
♦ উপকরন সমুহঃ -
প্রস্তুত প্রণালীঃ -
প্রথমে চালের গুড়া, নারকেল, চিনি, ডিম এগুলো দিয়ে দিতে হবে। এবার সব উপকরণ গুলো দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে ঠিক এভাবে।
এবারে গরম দুধ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে।
মনে রাখতে হবে এটি যেন পাতলা অথবা গারো হয়ে না যায়।আপনি চাইলে এখানে আদার রস কিংবা খাবার সোডাও মিশাতে পারেন।করতে।
এবার চুলার মধ্যে একটি করাই নিয়ে পরিমাণ মতো তেল গরম করে নিতে হবে।
তেল গরম হয়ে গেলে তাতে হাতের সাহায্যে কিংবা চা চামচের সাহায্যে গোল করে তেলের মধ্যে দিতে হবে। এবং ভাল ভাবে ভেজে নিতে হবে।
ভাজা হয়ে গেলে সেগুলো তেল থেকে তুলে নিয়ে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে। তৈরি হয়ে গেল ভিন্ন স্বাদের গুলগুল্লা যা খেতে অনেক নরম ও সুস্বাদু।
আমার রেসিপি টি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাকে উৎসাহ দিতে অবশ্যই আপনার মূল্যবান মতামত ব্যক্ত করবেন। ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন আজ এ পর্যন্তই আবার দেখা হবে নতুন কোনো রেসিপি নিয়ে ধন্যবাদ।
আমি সেলিনা সাথী। আমার প্রফেশন, প্রেজেন্টার, ট্রাইনার ও মোটিভেটর। আমি একজন সমাজ কর্মি ও সংগঠক। এছারা ও তৃনমূল নারী নেতৃত্ব সংঘের নির্বাচিত সভাপতি, বাংলাদেশ। আমি "নারীসংসদ" সংগঠেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি "সাথী পাঠাগার"। আমার লেখা মোট ১০ টি একক ও যৌথ কাব্য গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। একুশে বই মেলায় প্রতি বছর একটি করে কাব্য গ্রন্থ প্রকাশের চেস্টা করি। আমার লেখা কাব্যগ্রন্থের মধ্যে "মিস্টি প্রম" (উপন্যাস), "অশ্রু ভেজা রাত" (কবিতা), "জীবন যখন যেমন" (কবিতা), "একুশের বুকে প্রম" (কবিতা), "নারীকন্ঠ" (ম্যাগাজিন) অন্যতম।
Cc:
একটা দারুন জিনিস শেয়ার করেছেন আপু। আমার এখনো মনে পড়ে আমি যখন ছোট ছিলাম আমাদের বাজারে একটি খোলামেলা দোকান ছিল যেখানে গুলগুল্লা বিক্রি করতো। ওইটা আমার খুবই প্রিয় ছিল। আপনাকে ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
পুরনো স্মৃতি মনে পড়েছে জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া♥
আমার পছন্দের রেসিপি আমি গুলগুলো খেতে অনেক ভালোবাসি। শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু
খুশি হলাম ভাইয়া ♥
ধন্যবাদ আপু
খুবই মজার এবং স্বাদের রেসিপি এটা আপু, খুব সুন্দর তৈরী করেছেন আপনি, ছোট বেলায় প্রচুর খেতাম এগুলো। ধন্যবাদ
আমাদের দিকে এটাকে নারিকেলের বড়া বলে। তবে আমাদের রেসিপি এবং আপনার রেসিপির মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। এই পিঠাটা খুবই সুস্বাদু। আপনার রেসিপি টা একদিন চেষ্টা করব।
বাহ্, গুলগুল্লাহ, অনেক সুন্দর একটা খাবার। রেসিপিটা অনেক সুন্দর হয়েছে আপু। কবিতার পাশা পাশি রেসিপিগুলোও ফাটাফাটি। শুভ কামনা রইল।
ধন্যবাদ ভাইয়া♥
রেসিপিটি আসলেই অনেক সুন্দর হয়েছে আপু
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে
সুন্দর সুন্দর পিঠা আপনি তৈরী করতে পারেন, পিঠাগুলো অনেক সুন্দর ভাজা হইছে, এই পিঠাগুলো খেতে অনেক ভালো লাগে আমার কাছে। সুন্দর উপস্থাপন করেছেন রেসিপিটি।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনাকে♥
বাহ্ খুব দারুন ভাবে আপনি আপনার এই রসগোল্লা গুলো বানিয়ে দেখিয়েছেন। এই রসগোল্লা গুলো খেতে সত্যি অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। ধন্যবাদ আপনাকে।
এগুলো রসগোল্লা গুলগুলা♥
ভালো বানিয়েছেন রেসিপি টি। অনেক শুভেচ্ছা আপু।