iiগল্প "মিষ্টি প্রেম" সেলিনা সাথী। (৪র্থ পর্ব) || 10% Beneficiaries @shy-fox
আসসালামুআলাইকুম
"মিষ্টি প্রেম" গল্পের আজ চতুর্থ পর্বে সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি আমি সেলিনা সাথেী আশা করছি সবাই মন দিয়ে পড়বেন এবং সেইসাথে কেমন লাগছে ---আপনাদের মূল্যবান মতামত দিয়ে দিলে আমি মী পর্ব গুলো খুব ভালোভাবে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে পারব
তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক
ওর নাম মেঘ ও খুব ভালো মেয়ে কারো সাথে এমন করে কথা বলে না কিন্তু কাল কেন যে আপনার সাথে এমন করে কথা বলল আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না। আর কি তুমি ওর নাম্বারটা আমাকে দেবে আমি ওর কাছে ক্ষমা চেয়ে নেব। মায়া ও যদি রাগ করে। থাক ও তো বুঝতেই পারবে না আমি যে তোমার কাছ থেকে নাম্বারটা নিয়েছি দাও না প্লিজ। মায়া ঠিক আছে নেন তাহলে আমার কথা ওকে বলবেন না। আকিদ নাম্বারটা নিয়ে জয়কে দিল জয় নাম্বারটা নিয়ে মেঘকে ফোন দিলে ফোন বাজছে
মেঘঃহ্যালো আসসালামু আলাইকুম
ওয়ালাইকুম আসসালাম কেমন আছেন
মেঘঃ আমি ভালো আছি কিন্তু আপনাকে তো ঠিক চিনতে পারছেন না এইতো। আমি জয় ঢাকা থাকি। ছোটখাটো একটা জব করি। এখনো ব্যাচেলর প্রেম করে ছ্যাকা খাইছি। আজ ছুটির দিন তাই নিজে নিজে আপনার নাম্বারটা তৈরি করলাম। একা একা ভালো লাগছিলো না তো।
মেঘঃ আপনি কি প্রায়ই এ রকম ছুটির দিনে করেন জয়ঃ না আজ মনটা ভালো ছিলনা পুরনো প্রেম দোলা দিচ্ছিল মনে তাই ফোনটা হাতে নিয়ে একটা নাম্বার তৈরি করে কল দিলাম। আর ভাবলাম নাম্বারটা ছেলের হোক আর মেয়ের হোক যারি হোক আমি তার সাথে ফ্রেন্ডশিপ করবো।
যদি আপনার ইচ্ছে হয়, তো।
মেঘঃ আসলে সত্যি কথা হলো আমি আপনার সাথে ফ্রেন্ডশিপ করতে পারবোনা।
জয়ঃ কেন আমার অপরাধ?
মেঘঃ কারণ আপনার আমার একটা খুব ভালো বন্ধু আছে। আমি আর কারো সাথে বন্ধুত্ব করতে পারব না জয়ঃ একটা বন্ধু থাকলে আর একটা বন্ধু করা যায়না। প্লিজ একটু ভেবে দেখবেন
মেঘঃএকাধিক নামের বন্ধু থাকার চেয়ে জীবন চলার পথে আমার জন্য একটা ভালো বন্ধু থাকাই যথেষ্ট। মনে রাখবেন আশা করি। রাখলাম আর ফোন না দিলে খুশি হব ওকে বলে ফোন রেখে দিল।
জয় মনে মনে বলছে যে ভাবেই হোক তোমাকে আমার প্রেমের ফাঁদে ফেলবোই নানারকম বাহানা করে প্রায় প্রায় ফোন দিয়ে মেঘ কে বিরক্ত করতো হঠাৎ একদিন আকিদ তার নিজের ভুল বুঝতে পারল এবং সঙ্গে সঙ্গে মেঘ কে ফোন দিল। মেঘঃ সালাম দিয়ে প্লিজ বলবেন কে আপনি!?
আকিদঃ সালামের উত্তর দিয়ে বলল আমার নাম আকিদ মায়ার বন্ধু ঢাকা থেকে বলছি।
মেঘঃও চিনতে পেরেছি, তো হঠাৎ করে আমাকে কি মনে করে স্মরণ করলেন জানতে পারি কি?
আকিদঃআপু আমি অনেক বড় অন্যায় করে ফেলেছি প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দিন।
মেঘঃআমি কিছুই ভেবে পাচ্ছি না কিসের অন্যায় ও বুঝেছি সেদিন আপনাকে বেয়াদব বলে গাল দিয়েছিলাম ভুল তো আমি করেছি আমাকে ক্ষমা করে দিন।
আকিদঃআপু সমস্যা তো সেখানেই সেদিন আসলে তখন ফোনটা রিসিভ করেছিল আমার বন্ধু জয় মেঘঃআপনার বন্ধু জয়। জ্বি আপু । ও আমার সাথে বাজি রেখেছে আপনার সাথে মিথ্যে প্রেমের খেলা করে আপনার জীবনটা নষ্ট করতে চায়
মেঘঃ কি বললেন একটা বেয়াদব কথার জন্য আমার জীবন নষ্ট করতে চায়। আমিও দেখে নেব।
আকিদঃ আপু প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দিন। আর ওর সাথে কথা বলবেন না এটা আমার অনুরোধ।
মেঘঃ ওকে ভাইয়া আমি এখন রাখছি বলে মেঘ ফোন রেখে কেঁদে ফেলেছিল। আমি তো কারো ক্ষতি করতে চাইনা তবে মানুষ কেন আমার ক্ষতি করতে চায়?
বুঝতে পারছিনা বলে হু হু করে কেঁদে ফেলল।
পরেরদিন মেঘের মা ভাবি সবাই মিলে মেঘ কে ডেকে বলল তোর লেখাপড়া করা হবে না। আমরা ছেলে দেখেছি তোকে বিয়ে দিয়ে দিবো। এমন সময় মেঘের বান্ধবী মায়া আসলো সেখানে।
মেজ ভাই বলল তোদের ক্লাসের ইংরেজি টিচার তোকে অনেক পছন্দ করে ভাবছি উনি তোর জন্য যোগ্য পাত্র তাছাড়া-
মেয়েদের এত লেখাপড়া দিয়ে কি হবে। স্বামীর ঘরে রান্না করা ছাড়া আর কি কোনো ভালো কাজ আছে? মেঘঃ আমি এখন বিয়ে করবো না। তোমরা কি জানো আমাদের চলার পথে ঘটছে নিত্যদিনের অহরহ ঘটনা যে দুর্ঘটনাগুলো আমাদের কারো না কারো জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর সেই ঘটনাগুলোকে সামনে রেখেই পরিবর্তিত পরিবর্ধি ত হয়, আমাদের কিছু কিছু পদক্ষেপ। তাই সেগুলো কে পর্যবেক্ষণ করে সঠিক সভ্যতা যাচাই করে আমাদের সঠিক পথ বেছে নেয়া প্রয়োজন। আজ আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছি কিন্তু নিজেরাই এখনো সেকালের কথাবার্তায় বিশ্বাসি।নিজে রা বদলে না গেলে দেশ বদলাবে কি করে? আজও দেখতে পাই কলেজছাত্রী বখাটেদের উৎপাতে আত্মহত্যা করে।
দেখতে পাই ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ এর মতো খ্যাতনামা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রী লাঞ্ছিত। আমার ভাবতে অবাক লাগে শিক্ষকের থাপ্পরে শিক্ষার্থী হাসপাতালে। তুমি কি জানো মা পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলা নতুন হাট আদর্শ বালিকা বিদ্যালয় পরীক্ষার হলে কথা বলা নিয়ে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ছাত্র দ্বারা ছাত্রিকে কৌশলে প্রেম তারপর ব্ল্যাকমেইল করে ইন্টারনেটে সেইসাথে ভিডিও প্রচারের হুমকি এরকম হাজারো ঘটনা আজ জনসম্মুখে। মা শোন তোমরা, সবাই শোনো - আজ বদলে যাও য়ার বদলে বদলে দেওয়ার দিন এসেছে।
আর নয় নীরবতা অপরাধকে নির্মূল করার লক্ষ্যে কাউকে না কাউকে এগিয়ে আসতে হবে, তাই আমি তাই আমি সব কিছু জেনে আরো শিখে সমাজের মানুষকে সচেতন করতে ভূমিকা রাখতে চাই।।
বড় ভাই এগিয়ে এসে মেঘের মাথায় হাত বুলিয়ে বলে, বোন তোর কাছে অনেক কিছু শেখার আছে।। সত্যিই তোর মত বোন পেয়ে আজ আমি গর্বিত। তোর যা ভালো মনে হয় তাই কর।। আমরা কেউ তোর ইচ্ছার বিরুদ্ধে যাব না।।
রুদ্রঃ হ্যালো মেঘ কেমন আছিস অনেকক্ষণ ধরে কথা হয়নি, জানিস খুব বোর লাগছে তোর কন্ঠ শোনার জন্য। অধীর হয়ে আছি।
মেঘঃ কেন রে সোনা এত অধির লাগে কেন?
রুদ্রঃ তোর সাথে কথা বলার জন্য তোর কবিতা, তোর গান শোনার জন্য
মেঘঃ
শোনাবো তোকে এখন গান
ভরে যায় মনো প্রান
তুই বন্ধু রাখিস মনে
খাওয়াবো মিষ্টি পান
ওরে আমার সোনার চান
আমি হলাম মেঘ আর
তুই হোলি রুদ্র
তোর আমার বন্ধুত্ব
যেন মহাসমুদ্র।।
শুনছিস কি গান???
ওরে সোনার চাঁন
ওরে সোনার চাঁন
দেখিনি আজো তোকে
কোথায় যে তোর বাড়ি
তোর বাড়ি যাবো
পড়ে নতুন শাড়ি
খোলা রাখিস গান
ওরে সোনার চান
ওরে সোনার চান
রুদ্রঃ সত্যিই মনটা ভাল হয়ে গেল
তোকে এখন সোনার চান বলতে ইচ্ছে করছে।
আচ্ছা তুই এত সুন্দর করে লিখিস কি করে বলতো!?
মেঘঃ সুন্দর একটা মন, সুস্থ চেতনা, প্রেমের অনুভূতি থাকলে, সুন্দর সুন্দর ছড়া কবিতা গান লেখা যায়। আর তোর মত বন্ধু যার আছে সে তো এমনিতেই কবি হয়ে যাবে।
রুদ্রঃ তাই নাকি এভাবে আরো অনেক কথা হওয়ার পর -মেঘ জয়ের কথাগুলো রুদ্র কে সব খুলে বলল।। এবং ও জয়ের সাথে মিথ্যা প্রেমের খেলা খেলবে সেটাও বললো। বুদ্র বললো দেখ মেঘ মিছেমিছি ঝামেলায় যাসনা।। হিতে বিপরীত হতে পারে। মেঘ আমি ওকে বুঝিয়ে দিতে চাই নারীরা অবলা নয়,, প্রেমে ছ্যাকা খেয়ে বিষ খেয়ে মরবে,, যারা আত্মহত্যা করে তারা যে কত বোকা,, যদি জানত তাহলে প্রেমের কারণে কেউ আত্মহত্যা করত না। বরং প্রতিযোগিতা করে বুঝিয়ে দিতে পারতো সমাজের নোংরা মনের মানুষ গুলোকে।। এভাবে বলে মেঘ ফোন রেখে দিল।।
প্রায় এক মাস ধরে মেঘ জয়ের সাথে প্রেমালাপ করতে থাকে। আর মেঘ কোনো ভাবেই বুঝতে দেয় না ওর জিদের কথা।
এদিকে মেঘের কাজের কমিশন হিসেবে মোটামুটি একটা টাকা পেয়ে -মেঘ মায়ের জন্য একটা শাড়ি কিনলো,, আর কয়েকদিন পরে বাংলা নববর্ষ তাই রুদ্রকে নববর্ষের উপহার হিসেবে সুন্দর সাদা রঙের একটি ফতোয়া কিনে রুদ্রর ঠিকানায় পাঠিয়ে দিল।
রুদ্র বন্ধুর কাছে প্রথম উপহার পেয়ে খুব খুশি হলো আনন্দে আত্মহারা।। প্রায় বারবার ফতুয়া পড়ছে আর খুলছে আয়নায় নিজের মুখ দেখে কি করবে ভেবে পাচ্ছেনা মেঘকে খুব বেশি মিস করছে।
ভাবছে মেঘের সাথে যদি দেখা হতো তাহলে খুব ভালো হতো। অনেক গল্প করতাম। হাত ধরে ঘুরতাম।। ফুচকা ফালুদা কত কি খেতাম খুব মজা হতো। পার্কে বসে বাদাম খেতাম।ভাবতে ভাবতে মেঘ ফোন দিল।
মেঘঃ হেলো কি খবর
রুদ্রঃ আমার তোকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে
মেঘঃ কেন
রুদ্রঃ আমি কিছু জানি না,, শুধু জানি তোর সাথে দেখা করা আমার খুব দরকার।
মেঘঃ আল্লাহর কাছে প্রার্থনা কর খুব তাড়াতাড়ি যেন দেখা হয়। আল্লাহ যেন খুব তাড়াতাড়ি আমাদের দেখা করিয়ে দেন। ফতুয়া পেয়েছ ?
রুদ্রঃ খুব সুন্দর পছন্দ হয়েছে ভীষণ পছন্দ হয়েছে। ইচ্ছে করে তোকে বুকে জড়িয়ে ধরে রাখি।
মেঘেদের বাসায় নজরুল চাচা এসে মেঘের মাকে সালাম দিল। চাচাকে সালাম দিয়ে বসতে দিল। চাচা মেঘের মাকে বলল ভাবি একটা সরকারি প্রজেক্ট এ বিউটি পার্লার প্রশিক্ষণ দিচ্ছে ঢাকায় দশ দিন আসা যাওয়া থাকা খাওয়া সব ওদের খরচে। আমি চাই মেঘ প্রশিক্ষণ টা নিয়ে নিলে খুব ভালো হবে। মেঘের মা ঢাকায় ওর ভাইয়ারা কি যেতে দেবে?
চাচা এখান থেকে আরও দু'জন যাচ্ছে। মেঘ আমি যাব মা আমি কখনো ঢাকা যায়নি।
চাচা নিশ্চয়ই যাবি তোর ভাইয়াদের আমি বলব তারপর চাচা ওর ভাইয়াদের বলে রাজি করালো। খুশিতে আত্মহারা হয়ে আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে রুদ্র কে ফোন দিয়ে বলে শোন তোর আশা এবার পুরণ* হবে।। আমি আগামী দশ তারিখে ঢাকায় আসছি। তাই নাকি সত্যি সত্যি বলছি সত্যি বলছি। তারপর ও জয়কে ফোন দিল বরল আমি ঢাকায় আসছি।। তোমার খুব কাছাকাছি।। তাই নাকি খুব মজা হবে বলে ফোন রাখলো। এদিকে জয় মনে মনে ভাবছে দেখাটা হোক আগে তবেই তো দেখা যাবে তোমাকে আমি এমন কাদা কাদাবো যে আমাকে জীবনেও ভুলতে পারবে না
এদিকে রুদ্র মনের সুখে গান গাইছে
মন যেন এক মায়াবী পাখি
তারে বন্দি রাখা যায়না,,,,,,
আজ মাসের 10 তারিখ কাউন্টারে সবাই এক জায়গায় হয়েছে, সাথে মেঘের ভাইয়েরাও এসেছে। বাস আসলো ভাইয়ারা বাসে তুলে দিয়ে বলল ভালোভাবে যাবি পৌছে ফোন দিস কেমন। আচ্ছা ভাইয়া। বাস ছেড়ে দিলো মেঘের মনটা কেমন যেন আনচান আনচান করতে লাগল। অজানা একটা অনুভূতি শরীরে শিহরন জাগায়। রুদ্রর সাথে দেখা হবে। জয়ের সাথে দেখা হবে, ভাবতেই পারছে না!!
তিনজন মিলে গল্প করছে কিন্তু কিছুই যেন মেঘের ভালো লাগছে না। মনটা কেন যেন উদাস হয়ে যাচ্ছে কখন পৌছাবে ঢাকায়। বারবার রুদ্র ফোন দিচ্ছে,
জয় ফোন দিচ্ছে। যাইহোক অনেক পথ পাড়ি দিয়ে শেষে ঢাকায় পৌঁছাল স্বনির্ভর বাংলাদেশে। রাতের খাবার খেয়ে নিয়ে শুয়ে পড়ল সবাই।
রাতে খাওয়ার সময় সবাইকে জানিয়ে দেয়া হয়েছিল আগামীকাল সকাল আটটা থেকে ক্লাস শুরু হবে। রুদ্র রাতে ফোন দিয়ে মেঘ কে বলল ঠিকানাটা বল আমি কালকে আসবো অপেক্ষার প্রহর শেষ হবে এবার।
ভোর বেলা মেঘ চোখ খুলে দেখে জানালা দিয়ে একটি নারকেল গাছের পাতাগুলো বাতাসে দুলছে, চারিদিকে এখনো প্রায় আধো আধো আঁধার। চোখের সামনে কল্পনায় কত কি যে ভাসছে, আজ রুদ্র সাথে আমার দেখা হবে। দেখার পরে যদি রুদ্র আমার সাথে বন্ধুত্ব না রাখে। প্রথম দেখায় ওকে কি বলব?
ইত্যাদি চিন্তায় মগ্ন হঠাৎ সোনালী সূর্যের কিরণ এসে পড়ল মেঘের চোখের কোনায় আর সাথে সাথে ঘোর কেটে গেল,,,,,,,,,,,,,, চলবে.................
বন্ধুরা প্রথম পর্বের অনুভূতি জানতে হলে আগামী পর্বে চোখ রাখুন। এ এক অন্য রকম অনুভুতি। যা আপনাকে সাময়িক হলেও শিহড়িত করবে। ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।
আমি সেলিনা সাথী। আমার প্রফেশন, প্রেজেন্টার, ট্রাইনার ও মোটিভেটর। আমি একজন সমাজ কর্মি ও সংগঠক। এছারা ও তৃনমূল নারী নেতৃত্ব সংঘের নির্বাচিত সভাপতি, বাংলাদেশ। আমি "নারীসংসদ" সংগঠেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি "সাথী পাঠাগার"। আমার লেখা মোট ১০ টি একক ও যৌথ কাব্য গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। একুশে বই মেলায় প্রতি বছর একটি করে কাব্য গ্রন্থ প্রকাশের চেস্টা করি। আমার লেখা কাব্যগ্রন্থের মধ্যে "মিস্টি প্রম" (উপন্যাস), "অশ্রু ভেজা রাত" (কবিতা), "জীবন যখন যেমন" (কবিতা), "একুশের বুকে প্রম" (কবিতা), "নারীকন্ঠ" (ম্যাগাজিন) অন্যতম।
Cc:
তবে রুদ্রর কি শেষ পর্যন্ত বন্ধুত্বটা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল? গল্পটা পড়ে অনেকটাই কিউরিসিটি হচ্ছিল খুব তাড়াতাড়ি আশা করি এই গল্পের পরবর্তী পর্ব আপনি প্রকাশ করবেন.... খুবই অধীর আগ্রহে আমি বসে আছি আপনার এই গল্পটি পড়ার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ♥
মিষ্টি প্রেম গল্পটি পুরো মিষ্টির মতো...তাই মিষ্টি করে একটি ধন্যবাদ দিলাম.....এবং মিষ্টির মতো শুভেচ্ছা জানালাম....❤️❤️
আপনাকেও মিষ্টি মিষ্টি শুভেচ্ছা ধন্যবাদ♥
একাধিক নামের বন্ধু থাকার চেয়ে একটা ভালো উপকারী বন্ধুই যথেষ্ট, খুব সুন্দর কথা আপু। এবার গল্পে আবার নতুন মোড় চলে এলো জয়।অসাধারণ!সত্যি বলতে আমিও যখন প্রথমবার ঢাকা গিয়েছিলাম আমার মনের ভেতর আনচান আনচান করছিল। আর মেঘ তো একটা মেয়ে। খুব সুন্দর বাস্তবতার সাথে মিল রয়েছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া ♥
🙂🙂
শ্বাসরুদ্ধকর একটি গল্প, গল্পটি পড়ে মুখ মিষ্টিময় হয়ে গেল। তাই আপনাকে ভাবে ধন্যবাদ জানাই।
ধন্যবাদ ভাইয়া♥
আপনার গল্পটা পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আমিও ঠিক বন্ধুরা মিলে রংনাম্বারে ফোন দিতাম। সব মিলেয়ে আপনার গল্পটা পড়ে অনেক ভালো লেগেছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো 🥀 আপু
ধন্যবাদ ভাইয়া!♥
আপু মিষ্টি প্রেমের গল্প টি আমার খুবই ভালো লেগেছে, যত দুঃখের ই আসুক না কেন মিষ্টি মিষ্টি প্রেমটি হলে সব দুঃখ কে হার মানানো সম্ভব। ধন্যবাদ আপনাকে।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া মিষ্টি মিষ্টি শুভেচ্ছা আপনাকে♥
গল্পটি খুব ভালো লাগছে আপু,ধারাবাহিক ভাবে।আপনি চালিয়ে যান।ধন্যবাদ আপু।
শুভ কামনা আপু♥