তেলাপিয়া মাছ আলুর রেসিপি ও মজার গল্প 💞
সকলকে শুভেচ্ছা । আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। আর আপনারা সবাই সবসময় ভালো থাকবেন, এটাই প্রত্যাশা করি।💕
💞তেলাপিয়া মাছ ও আলু রেসিপির মজার গল্প 💞
আলু রেসিপি নিয়ে এলাম আজ,
সাথী রান্নাঘরে চলছে
তারি কারুকাজ,
সঙ্গে থাকবে সৃজনশীলতার
মজাদার সেই গল্প,
গল্প মাঝে খুঁজে পাবে
মহা অণুকল্প।
☆꧁ সাথী রান্না ঘরে "তেলাপিয়া মাছ ও আলু রেসিপির মজার গল্প"꧂☆
একদিন সকালে আমি বাজারে গিয়েছিলাম , ভাবলাম আজ কিছু মজাদার রান্না করা যাক। বাজারে গিয়ে চোখে পড়ল তাজা তেলাপিয়া মাছ। মাছের ঝলমলে চেহারা দেখে আমার মনে হলো, আজ এই মাছ দিয়েই কিছু একটা বিশেষ রান্না করতে হবে। সঙ্গে আলুও নিলাম , কারণ আলু তো সব সময়েই আমাদের পরিবারের পছন্দের। তাছাড়া শিপু ভীষণ পছন্দ করে মাছের সাথে আলু।
বাজার থেকে ফিরে এসেই আমি রান্নার প্রস্তুতি শুরু করলাম । মাছ পরিষ্কার করতে করতে আমার ছোট ছেলে শিপু এসে রান্নাঘরে উঁকি দিলো। সে খুবই কৌতূহলী ছিলো, "মা, তুমি কি রান্না করছো?" আমি মুচকি হেসে বললাম , "আজ তোমার প্রিয় তেলাপিয়া মাছ আর আলুর মজাদার একটা রান্না করবো।"
ছেলেটা খুশিতে লাফিয়ে উঠলো, কিন্তু সাথে সাথে তার মনে একটা সন্দেহ জাগলো। এবং বলল "মা, আলু বেশি দিও কিন্তু, আমি আলু খুব পছন্দ করি!" আমি তার মাথায় হাত বুলিয়ে বললাম , "আলু তো থাকবে, তবে মাছও খুব মজার হবে, জানো!"
রান্না চলতে লাগলো, ঘরজুড়ে সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়লো। তখন আবার শিপু এসে হাজির, "মা, রান্না কী হয়েছে ? এমন মজা মজা গন্ধ পাচ্ছি!" আমি হাসতে হাসতে বললাম , "তোমার প্রিয় তেলাপিয়া মাছ আর আলু দিয়ে স্পেশাল একটা রেসিপি বানাচ্ছি।" মজা মজা গন্ধতো পাবেই।
রান্না শেষ হতেই সবাই টেবিলে বসলো খাওয়ার জন্য। শিপু প্রথমেই আলু খুঁজতে শুরু করলো। তার চোখে একটু হতাশা ঝরে পড়লো, "মা, এত কম আলু দিয়েছো কেন?" আমি আবারো হেসে বললাম , "আলু তো আছে, কিন্তু মাছটাও তো খেতে হবে, দেখো কত মজা হয়েছে!"
প্রথমে সে একটু মুখ বাঁকালেও, কয়েকটি মাছের টুকরো খেয়ে বুঝলো যে, মাছ আর আলুর এই মিশ্রণেই আসল স্বাদ। তখন সে বললো, "মা, তুমি ঠিকই বলেছো, মাছটা না খেলে তো সত্যি মজা পাওয়া যাবে না!"
এভাবে পরিবারের সবাই মিলে আমার হাতে তৈরি তেলাপিয়া মাছ আর আলুর রেসিপি উপভোগ করলো। আর আমি চেয়ে চেয়ে দেখlলাম , রান্নার সময়কার এই ছোট ছোট মুহূর্তগুলোই কীভাবে সবার মুখে হাসি ফোটাতে পারে।
এই গল্পটা মনে করিয়ে দেয় যে, রান্না শুধু খাওয়ার জন্য নয়, এর সাথে জড়িয়ে থাকে ভালোবাসা, যত্ন আর আনন্দের ছোট ছোট সুন্দরতম মুহূর্তগুলো।
♥☆꧁:: সাথী রান্না ঘর .::. ꧂☆♥
সাথী রান্নাঘরে আবারও সবাইকে স্বাগতম। আজ আমি নিয়ে এসেছি আপনাদের সকলের জন্য খুবই চমৎকার একটি রেসিপি। আর সেটা ইতিমধ্যে আপনারা জেনে গিয়েছেন। বন্ধুরা আজ সাথী রান্নাঘরে থাকছে সুস্বাদু মজাদার তেলাপিয়া মাছ ও আলুর রেসিপি।
☆꧁প্রয়োজনীয় উপকরন꧂☆
তেলাপিয়া মাছ
আলু
আদা বাটা
রসুন বাটা
জিড়া গুঁড়া
লালমরিচের গুঁড়া
হলুদ
পেঁয়াজ
লবণ
তেল
- প্রথমে ভালোভাবে কেটে এবং ধুয়ে নিলাম।
- এবার মাছ গুলোর উপরে হলুদ এবং লবণ দিয়ে মেখে নিয়ে, আলু গুলো ছিলে এভাবে কেটে ধুয়ে নিলাম।
- এবার একটি কড়াই এর মধ্যে পেঁয়াজ, মরিচ এবং তেল দিয়ে ভালো করে ভেজে নেব।
- এবার সবগুলো মসলার উপকরণ দিয়ে ভালো করে মসলাগুলো ভেজে নের।
- এবার সবগুলো উপকরণ ভালোভাবে কোষে নেওয়ার পর এবার মাছ গুলো দিয়ে হালকা কষে নেব। এবং মাছ তুলে নিয়ে ওই মশলায় আলু গুলো দিয়ে হালকা পানি দিয়ে ঢেকে দেবো, সিদ্ধ হওয়ার জন্য।
- এবার আলু গুলো সিদ্ধ হয়ে গেলে ভালোভাবে কোষে হালকা পানি দেবো ঝোলের জন্য। এরপর মাছগুলো দিয়ে জিরার গুঁড়ো উপর দিয়ে ছিটিয়ে আবারো পাঁচ মিনিটের মতো রান্না করে নিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে নিব।
- রান্না হয়ে গেল আমার সুস্বাদু মজাদার তেলাপিয়া মাছ ও আলুর রেসিপি । ভীষণ লোভনীয় এই রেসিপিটি আমাদের পরিবারের অনেকেরই ভীষণ পছন্দের। খেতে দারুন টেস্টি হয়েছিল।
তো বন্ধুরা আমার আজকের এই রেসিপিটি যদি, আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে, তবেই আমার সার্থকতা। আপনারা সকলেই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। টা টা,,
আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।
বিষয়: রেসিপি
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই এই কমিউনিটির সকল সদস্য কে, ধন্যবাদ.......
আপনার তেলাপিয়া আর আলুর রেসিপিটি দেখে শিপুর মত আমারও যে খেতে খুব ইচ্ছে করছে আপু। তেলাপিয়া মাছের সাথে আলু দিয়ে রান্না করলে খেতে বেশ ভালো লাগে। আর সাথে যদি হয় টমাটো তাহলেতো খাওয়ার স্বাদ আরও বেড়ে যায়। আপনার মাছ রান্নার গল্পটি পড়ে সত্যি আপু মনটি ভরে গেল। এত সুন্দর করে আপনি লেখেন মনে হয় যেন সেই কাহিনীর মাঝে হারিয়ে যাই।
আসলে যারা মাছ পছন্দ করে তারা মাছের রেসিপি দেখলেই খেতে ইচ্ছে করে এটাই স্বাভাবিক। এটা একদম ঠিক বলেছেন। এই রেসিপি সাথে টমেটো যোগ করলে, আরো মজা হত।
তেলাপিয়া মাছের রেসিপি দেখে এবং মজার গল্প পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। আলু দিয়ে তেলাপিয়া মাছ রান্না করলে খেতে দারুণ লাগে। তবে টমেটো এবং ধনিয়াপাতা অবশ্যই দিতে হবে। রেসিপির কালারটা দারুণ হয়েছে। খেতেও মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু লেগেছিল। যাইহোক এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া। টমেটো এবং ধনিয়া পাদার ফ্লেভারে আরো আর সুস্বাদু হয়ে ওঠে এই রেসিপি।
আলু দিয়ে তেলাপিয়া মাছ রান্না করলে খেতে ভালোই লাগে। আজকে আপনার শেয়ার করা আলু দিয়ে তেলাপিয়া মাছের মজাদারের রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। বিশেষ করে তরকারির কালারটি খুব সুন্দর এসেছে।মজাদার রেসিপিটি আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আসলে আমি তো ইলিশ মাছ ছাড়া আর কোন মাছ খাই না। তবে শিপু বলেছিল খেতে নাকি দারুন হয়েছে। চমৎকার এই রেসিপিটা বাসায় যারা খেয়েছে সবাই আমার প্রশংসা করেছিল। আপনার চমৎকার মন্তব্য করে অনেক বেশি অনুপ্রাণিত হলাম ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু আপনি আমাদের মাঝে মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন সেই সঙ্গে গল্প।আপনার লেখাগুলো পড়ে অনেক ভালো লাগলো। তেলাপিয়া মাছের রেসিপি দেখেই মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে।রেসিপির কালার টি অনেক সুন্দর আসছে। অনেক ধন্যবাদ আপু মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু রেসিপিটা খেতে খুবই মজাদার ও সুস্বাদু হয়েছিল। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
তেলাপিয়া মাছ তেমন একটা খাওয়া হয় না আমাদের বাসায়। আপনার রেসিপি টা দেখে তো বেশ ভালো লাগলো। একটা পোষ্টের মধ্যে কত কিছু শেয়ার করলেন। কবিতা, গল্প আবার মজার রেসিপি। বেশ ভালো লাগলো পুরো পোস্ট দেখে। রেসিপিটা খেতে নিশ্চয়ই সুস্বাদু হয়েছে। আলু দিয়ে এভাবে মাছ রান্না করলে মাছের ঝোলটা বেশ ভালো লাগে খেতে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমি তো ইলিশ মাছ ছাড়া অন্য কোন মাছ খাই না তবে এই মাছটি শিপু ভীষণ পছন্দ করে। ওর জন্যই এনেছিলাম এই মাছ গুলো।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন তেলাপিয়া মাছ দিয়ে আলু রান্নার রেসিপি ও সাথে মজার গল্প। আপনার লেখা পোস্টটি পড়ে সত্যি বেশ ভালো লাগলো। এমনিতেই মাছ দিয়ে যে কোন সবজি রান্না করলে খেতে বেশ ভালো লাগে আপু। এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরির প্রসেস আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমাদের শিপু এভাবে মাছ ও আলু রান্নার রেসিপি খুব বেশি পছন্দ করে। ওর জন্যই করেছিলাম এই রেসিপিটা। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
অনেক ভালো লাগলো আপু আপনার সুন্দর একটি পোস্ট পড়ে। যেখানে একটি গল্প সম্পর্কে ধারণা পেলাম রান্নার রেসিপি সম্পর্কে ধারণা পেলাম এবং সর্বশেষ আপনার বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারলাম। অনেক অনেক ভালো লাগলো সবকিছু মিলে বেশ কিছু জানতে পেরে।
আমার রেসিপিটি মনোযোগ সহকারে দেখে মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। সেই সাথে অনেক অনেক ভালোবাসা।
শিপুর মত আমার ও আলু খেতে বেশ ভালো লাগে। তবে যেকোনো মাছের সাথে আলু দিলে খেতে অন্যরকম মজা লাগে। এবং প্রত্যেক মায়ে খেয়াল করে তার ছেলে মেয়ে পছন্দের খাবার খেয়ে যেন খুশি থাকে। তবে আজকে আপনি খুব মজার একটি রেসিপি করেছেন। এবং তেলাপিয়া মাছের রেসিপি আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। মজার রেসিপিটা অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থাপনা করেছেন।
আসলে আমাদের বাসায় আলু সবাই খুব পছন্দ করে। সবজি হোক কিংবা মাছ ও মাংসের সাথে। অর্থাৎ আলু আমাদের নিত্য সঙ্গী।
তেলাপিয়া মাছ খেতে আমি খুবই পছন্দ করি। আলু দিয়ে তেলাপিয়া মাছ রান্না করলে খেতে বেশি ভালো লাগে। আপু আপনার রান্নাঘরে অসাধারণ একটি রেসিপি তৈরি করা হয়েছে আর রেসিপি তৈরির প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
তেলাপিয়া মাছ আলুর রেসিপি আপনি পছন্দ করেন জেনে খুশি হলাম। এটি শিপুরও অনেক বেশি পছন্দের।
আপনি আমাদের মাঝে প্রায় সময় খুবই চমৎকার রেসিপি উপস্থাপন করে থাকেন। আজ আপনি তেলাপিয়া মাছ আলুর রেসিপি তৈরি করেছেন খুবই দুর্দান্ত হয়েছে। আপনার রেসিপি উপস্থাপন বেশ দারুন হয়েছে। দেখে মনে হচ্ছে বেশ মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে। আপনার রন্ধন প্রক্রিয়া অসাধারণ। আমাদের মাঝে রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।