গল্প "মিষ্টি প্রেম" সেলিনা সাথী। (১ ম পর্ব) || 10% Beneficiaries @shy-fox

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago

আসসালামুয়ালাইকুম


আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের সামনে একটি গল্প নিয়ে এসেছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। গল্পটি অনেক বড় তাই খন্ড খন্ড আকারে আমি প্রকাশ করছি, আশা করি আপনারা সবাই পড়বেন, চলুন শুরু করি।

dropshadow_1630053316047.jpg

বলছি আমি একটি দুষ্ট মেয়ের কথা সারাক্ষণ শুধু হইচই আর ছুটোছুটি করে বেড়াতো হাসতে হাসতে নাচতে।গাইতে ও ভীষণ পছন্দ করত। বান্ধবীদের সাথে নানা রকম অঙ্গভঙ্গি মা করে মজার মজার কৌতুক করে মাতিয়ে রাখতো সারাক্ষণ।
মিষ্টি ভাষী সেই মেয়েটির হাসির ঝংকারে যে একবার লক্ষ্য করেছে তাকে আর ভুলতে পারত না কেউ। হৃদয় গহীনে এঁকে নিতো তার ছবি। দুষ্টু হলেও মেয়েটি ছিল নানা রকম দুষ্টু হলেও পেটে ছিল নানা রকম গুণের অধিকারী। বাবার কাছে সে ছিল এক আদুরে পাগল কন্যা। বাবা আদর করে মেয়েকে ডাকতো পাগলি মেয়ে আমার। মেয়ে টি ছিল অসম্ভব বাবা ভক্ত। বাবাকে ভীষণ ভালোবাসতো কিন্তু সেই বাবার মৃত্যুতে সে এতটাই মুসরে পড়েছিল যে, তার ঠোটে মুখে সেই হাসির মুর্ছণা ম্লান হয়ে মৃত্যুর সাথে লড়াই করতে হয়েছে দীর্ঘদিন। বাবা হারানোর যন্ত্রণা আর এতিম হওয়ার জ্বালা এতটাই তীব্র যে তা আবেগ অনুভূতি দিয়ে বোঝানো যাবে না।

received_1711079729101594.webp

বাবাকে হারিয়ে মেয়েটির দেহ মন যেন অসাড় হয়ে যাচ্ছে বুকের মধ্যে হৃদপিণ্ড যেন খণ্ড-খণ্ড হতে লাগল। অনুভূতিগুলো যেন শিথিল হয়ে যাচ্ছিল। বাবার শোকে যেন মেয়েটি দীর্ঘদিন কাতর হয়েছিল। আসলে বাবা ও সন্তানের নিঃশর্ত ও প্রাণঢালা ভালোবাসার মধ্যে এমন কিছু পাওয়া যায় পাওয়া গেল- যা সোজাসুজি অন্তরকে স্পর্শ করে। এই পৃথিবীতে মানুষ হয়ে জন্মানো বড় মজার। কত আশ্চর্য জিনিস দেখতে পাওয়া যায়। সৌন্দর্যের শান্তভাবে এত বেদনা জাগে এ আনন্দ তারই শামিল। এটা সত্যি যে জীবনের দুঃখের মুহূর্তে থাকে। উষ্ণ বিদ্বেষে বুকের ভেতরটা জ্বলে যায়। দুঃখে যেন বুকের রক্ত শুষে নেয়। কিন্তু সেই দুঃখের দিন কাটে, আবার ওই সুর্য ও মানুষের দিকে চেয়ে প্রায় ম্লান হয়ে যায়। মানুষের জন্য যে এত কঠোর পরিশ্রম করেছে তবুও মানুষ সহজে কৃতকার্য হতে পারছে না

dropshadow_1630053467042.jpg

মেয়েটির নাম ছিল "মেঘ"। আকাশে মুক্ত ভাবে ভেসে বেড়ানো যার কাজ। কখনো বা বৃষ্টি হয়ে ঝরে মৃত্তিকার বুকে মিশে যায়। উদারতা যার প্রথম স্তম্ভ। ওরা দুই বোন তিন ভাই। ভাবি দের সাথে ওর বসবাস। পরিবারের সকলেই "মেঘ "কে অনেক ভালবাসত। বড় ভাইয়ের সাথে ওর অন্তরঙ্গ মিল ছিল। কিন্তু ভাবি সেটা মানতে পারত না। সহ্য করত না। লেখাপড়ায় অনেক ভালো ছিল। বাবা মারা যাওয়ার পর ওর লেখাপড়ার কিছুটা বাধা পায়, লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন রকম সমাজসেবামূলক কাজে নিজেকে জড়িয়ে বেঁচে থাকতে চায় সে। এই আনন্দময় পৃথিবীতে মনুষ্যত্ব বিকাশের মধ্য দিয়ে সৃষ্টির স্বরূপ প্রকাশ পায়। বৃহত্তর কল্যাণের জন্য সকল ক্ষুদ্রতা তুচ্ছতার জয় করে মানবতার উদ্বোধন, এবং মোহমুক্ত অনির্বাণ শিখা প্রজ্বলিত করা উদ্যোগে ও লক্ষ্য নিয়ে মেঘ অশ্রুসিক্ত নয়নে বিধাতার কাছে প্রার্থনা করে দৃঢ় মনে। (মানুষের কল্যাণের জন্য মেঘ নিজেকে সঁপে দিতে চায়,, মানব কল্যাণের কাজে। সে মনেপ্রাণে ভাবে প্রতিটি মানুষের আদর্শ এমন হওয়া উচিত। যে হিংসায় উন্মত্ত পৃথিবীতে ভালোবাসা দেওয়াই উম্মুখ। কেউ যদি কারো ঘর ভাঙ্গে যে আঘাতে রক্তাক্ত করে বুক বিষিয়ে দেয় তার জীবনটাকে, বৈচিত্রের বাঁধনে বাঁধা মানুষের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। সমাজের সব শ্রেণীর মানুষের জন্য মেঘের অন্তরে ছিল অসীম শ্রদ্ধা। আর ভালোবাসা। মানুষের উপকারে আসতে পারলে সে নিজেকে ধন্য মনে করত। উদার মানবিকতা মেঘের জীবনের মূল সুর মানবসেবা ও মুহূর্তের আলোপূর্ণ মনোবল উদ্বোধন করে।

dropshadow_1630053359094.jpg

এভাবেই নিজের পরিবারের সমাজের মানুষের কথা ভেবে ভেবে মেঘ এক সময় মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। মানসিক রোগী হিসেবে কিছুদিন চিকিৎসাধীন ছিল। এক পর্যায়ে ডাক্তার তার বড় ভাইকে কিছু পরামর্শ দিল - রোগীকে একা থাকতে দেয়া যাবে না। কোন কিছু বিষয় নিয়ে গভীরভাবে ভাবতে দেয়া যাবে না। সব সময় ওকে আনন্দে রাখতে হবে।
যে কোন বিষন্নতায় যেন ওকে স্পর্শ করতে না পারে ইত্যাদি। অনেক অনেক পরামর্শ দেয়া হয় ফলে মেঘের ভাই ও মা নানা রকম ভাবে ওকে সুস্থতার চেষ্টা করে। ওর বান্ধবীদের ডেকে ডেকে ওকে বেড়াতে পাঠাতো বিভিন্ন জায়গায় মেঘের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য।

ওর পরিবারের সবাই এবং বান্ধবীরা নানা রকম চেষ্টা করছে। কিন্তু মেঘের ঠোঁটে হাসি কনা উম্মচিত হয়না। বিষণ্ণতার আবরণে নীরব ছিল মেঘ। ওর জীবন যাপন সত্যিই অন্যরকম ছিল ভিন্ন রকম ছিল চলমান গতি।
সত্যিই ভীষণ আশ্চর্য ও অবাক করার মত ওর কর্মকাণ্ড। মেঘ দিনের পর দিন যখন অসুস্থ থাকতে লাগল তখন ওর মা ও বিমর্ষ হয়ে পড়ে।

আর আল্লাহর কাছে মোনাজাত করে মেয়েকে সুস্থ করে দেয়ার জন্য।। ডাক্তারের পরামর্শ সাপেক্ষে মেঘের ভাই আবারও ওকে গানের স্কুলে ভর্তি করে দেন। তখন সবেমাত্র একাদশ শ্রেণিতে পড়ছিল গানের ক্লাস ওর খুব ভালো লাগতো। মেঘ কিছুদিন পর ওর ছোট ভাইয়ের কাছে একটা মোবাইল কিনতে চাইলো গেমস খেলার জন্য। ছোট ভাই সঙ্গে নিয়ে মোবাইল ফোনের শোরুম থেকে একটি সংযোগসহ মোবাইল কিনে দিলো এবং বলল এখন তোকে হাসতে হবে কিন্তু। মেয়ে খুশিতে হেসে বলল ঠিক আছে ভাইয়া আমি এখন থেকে প্রাণ খুলে হাসবো। কিছুক্ষণ পর মেঘের নাম্বারে ছোট ভাই দোকান থেকে ফোন দিল রিং হচ্ছে ফোনে ফোন রিসিভ করে সালাম দিয়ে বলল কে আপনি? ছোট ভাই মনে করে বলল আপনি কে? আমার আমি মেঘ। কিন্তু আপনি ? ছোট ভাই আমি তোমার নানু মেঘ এবার বুঝতে পারল ছোট ভাইয়ের কন্ঠ মনের অজান্তেই হেসে বলল ভাইয়া তুই!! এভাবে বেশ কিছুদিন ভালই কাটে মেঘের।
ছোট ভাইঃমা ও মা
মাঃকেন ডাকছিস
ছোট ভাইঃ মেঘ কে নিয়ে কাল সকালে তোমার বৌমাকে আনতে যাব।
মাঃ ঠিক আছে যাবি।
মা সকাল বেলা মেঘ কে বলল তোর ছোট ভাইয়ের সঙ্গে গিয়ে ভাবিকে নিয়ে আয়।
আর সেইসাথে বেরিয়ে আয় ভালো লাগবে
এক সপ্তাহ হল তোর ভাবি বাবার বাড়িতে।
মেঘ ঠিক আছে মা যাব, এই বলে মেঘ রান্না ঘরে চলে গেল ডিম ভাজার জন্য। ডিম ভাজতে গিয়ে গরম তেল মেঘের দুই হাতে গলায় উপর গরম তেল ছিটকে পড়ল।। মা দৌড়ে এসে সব জায়গায় মলম লাগিয়ে দিলো। তারপর মেঘের ছোট ভাই সহ দুজন মিলে ভাবিকে আনতে গেল। ভাবিদের বাসার উঠোনে ডাল ছড়ানো সুন্দর একটি আম গাছ ছিল। সেদিন ছিল শুক্রবার। আম গাছ দেখে মেঘ নিজেকে সংযত রাখতে পারল না সে দৌড়ে গিয়ে আম গাছে উঠে সুন্দর ভাবে শুয়ে পরলো। কারন সে ছিল গেছু মেয়ে। গাছের ডালের উপর শুয়ে শুয়ে কি যেন ভাবছে, আনমনে -কিছুক্ষণের জন্য মেঘ যেন হারিয়ে গেল অন্য এক জগতে। অন্যমনস্ক হয়ে তার এক বান্ধবীর ঘটে যাওয়া প্রেম ভালোবাসার অবসন নিয়ে ভাবছে।আর মনে মনে বলছে প্রেম করাটা কি পদমর্যাদার মত একটা ফ্যাশন জিনিস। যার ধাপে ধাপে আছে সারি গাড়ি আর উচু উচু দালান কোঠা একসময় সে বলে উঠলো আমি এসব ভাবছি কেন? এমন সময় ফোনে একটা রিং টং টং টং টং,,,,,,,,,,,,
মেঘ আসসালামু আলাইকুম
অপর প্রান্তঃ ওয়ালাইকুম আসসালাম
মেঘঃ কে আপনি কাকে চাই
অপর প্রান্তঃ আপনি আমাকে চিনবেন না আমি রুদ্র।
মেঘঃ কি চাই বলুন?
রৌদ্রঃ আমি আসলে কিছু চাচ্ছিনা
মেঘঃ তাহলে
রৌদ্রঃ আসলে আপনার নাম্বারটার সাথে আমার নাম্বারটা অনেকখানি মিল আছে তো,, তাই রিং দিয়ে দেখলাম নাম্বারটা কার ?
মেঘঃ ও আচ্ছাই বুঝি?
এখন তাহলে রাখি।
রুদ্রঃ যদি কিছু মনে না করেন আপনার নাম টা বলবেন প্লিজ
বললে অনেক খুশি হতাম
মেঘ মনে মনে ভাবলো যেহেতু একই রকম নাম্বার তো ঠিক আছে বলেই বলল আমি মেঘ-।
রুদ্রঃ বাহ!! আপনার নামটা ভারী চমৎকার
খুশি হলাম
মেঘঃ এখন তাহলে রাখি রুদ্র ওকে
মেঘ আল্লাহ হাফেজ বলে ফোনটা রেখে দিল। কেমন যেন একটা অচেনা অজানা কোমল অনুভূতি মেঘের মনে দোলা দিতে লাগল। মেঘ গাছ থেকে নেমে ভাইয়া ভাবির সাথে খেতে বসল।

IMG_20210827_135906.jpg

ওদিকে রুদ্র অবাক হয়ে ভাবছে আর মুচকি মুচকি হাসছে এত সুন্দর সুরেলা,কণ্ঠ, নামটাও ভারী মিষ্টি, কি করে ? কোথায় বাড়ি? জানা হলো না মন চায় আবারো রিং দেই আর একটু কথা বলি কিন্তু ও যদি কিছু মনে করে, যদি রাগ করে, ধমক দিয়ে কথা বলে, এসব ভাবছে আর ফোনের দিকে তাকাচ্ছে।
ভাইয়া ভাবি আর মেঘ সবাই খাওয়া শেষ করে ভাইয়া ভাবির মায়ের সঙ্গে মেঘের অসুস্থতা নিয়ে কথা বলছে এমন সময় ভাইয়াকে ফোন করে মা বলে তোরা তাড়াতাড়ি চলে আয়।
তোর বড় ভাই হঠাৎ অনেক অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
ছোট ভাইঃ তোরা তাড়াতাড়ি বেরিয়ে পড় ভাই অসুস্থ এক্ষুনি বাসায় যেতে হবে।
ওরা তাড়াহুড়া করে ভাবির বাবা বাড়ি থেকে বিদায় নিল। পথে রুদ্র আবার ওর মেঘকে ফোন তুলেই বললো ভাইয়া বাড়িতে হঠাৎ করে অসুস্থ হওয়ায় আমরা ভীষণ টেনশন এ আছি পরে কথা বলব।

dropshadow_1630053467042.jpg

রোদ্দুর কৌতুহল অনেকখানি বেড়ে গেল। মেঘের সম্পর্কে জানার জন্য এত সুমধুর কন্ঠ এর আগে কখনোই তার কানে পৌঁছায় নি।
ও ভাবতে লাগলো আমার নাম্বারটা কেন ওই মেয়েটির নাম্বারের সাথে এতোখানি মিলে আছে ওই নাম্বারটা কোন ছেলে মানুষের হতে পারত ইত্যাদি নানা রকম প্রশ্ন জাগে রুদ্রের মনে। এদিকে মেঘদের বাসায় ওর ভাইয়া একটা দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন ওর মা বড় ভাবি ভাইয়ের পাশে কাঁদছে।
মেজ ভাই ভাবি অনেক বিমর্ষ হয়ে মনে মনে দোয়া পড়ছে।এমন সময় মেঘের বড় আপা দুলাভাই ও এ বাসায় এসেছে।
এবং প্রতিবেশী নিকট আত্মীয় স্বজনরা সবাই ভাইয়া কে দেখতে আসছে কিছুক্ষণ পরেই ছোট ভাবি ভাইয়া বাসায় ঢুকলো। মেঘ দৌড়ে গিয়ে ভাইয়ের গলা জড়িয়ে কাঁদতে লাগল।
বড় ভাইয়া কাঁদছিস কেন পাগলি কিছু হয়নি তো আমার। দেখবি একটু পরেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
রাতে শুয়ে শুয়ে মেয় কাঁদছে আর মনে মনে বলছে আল্লাহ তুমি আমার ভাইয়াকে বিপদমুক্ত করে দাও
ঠিক এমন সময়ে রুদ্র আবারো ফোন দিলে ফোন রিং হচ্ছে ফোন রিসিভ করে
মেঘ বলছে হ্যালো আসসালামু আলাইকুম।
মেঘের কণ্ঠস্বর শুনে
রৌদ্রঃ আপনি কি কাঁদছেন কি হয়েছে আপনার?
মেঘঃ আমার ভাইয়াও অনেক অসুস্থ দোয়া করবেন
আমার ভাইয়ের জন্য।
রৌদ্রঃ আপনি এত ভেঙ্গে পরবেন না অবশ্যই বিধাতা আপনার ভাইকে তাড়াতাড়ি সুস্থ করবেন।
মেঘঃ তাই যেন হয়।
রৌদ্রঃ যদি মনে কিছু না করেন তাহলে একটা প্রশ্ন করি?
মেঘঃ বলুন।

চলবে,,,,,,,,

IMG_20210824_195035.jpg


dropshadow_1629707620635.jpg

আমি সেলিনা সাথী। আমার প্রফেশন, প্রেজেন্টার, ট্রাইনার ও মোটিভেটর। আমি একজন সমাজ কর্মি ও সংগঠক। এছারা ও তৃনমূল নারী নেতৃত্ব সংঘের নির্বাচিত সভাপতি, বাংলাদেশ। আমি "নারীসংসদ" সংগঠেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি "সাথী পাঠাগার"। আমার লেখা মোট ১০ টি একক ও যৌথ কাব্য গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। একুশে বই মেলায় প্রতি বছর একটি করে কাব্য গ্রন্থ প্রকাশের চেস্টা করি। আমার লেখা কাব্যগ্রন্থের মধ্যে "মিস্টি প্রম" (উপন্যাস), "অশ্রু ভেজা রাত" (কবিতা), "জীবন যখন যেমন" (কবিতা), "একুশের বুকে প্রম" (কবিতা), "নারীকন্ঠ" (ম্যাগাজিন) অন্যতম।



Cc:

@rme
@blacks


3zpz8WQe4SNGWd7TzozjPgq3rggennavDx3XPY35pEAVnpq77jw4XPQMecE5Rz5bgPEz1Z1oZLbNW5N67oF5YfojwgQAL2FYSdD4RtUiqqjd7JEiagRSFFDh1UcFPpKDSFF7LXFTUzQazXN5piXY.png


🌼ধন্যবাদ🌼

Sort:  
 3 years ago 

আপু এতদিন আপনাকে কবি হিসেবে জানতাম। কিন্তু আজ দেখছি আপনি অনেক ভালো একজন লেখক। প্রেমের গল্প আমাকে খুব একটা আকৃষ্ট করে না। সেজন্য আর বেশি মনোযোগ দিয়ে পড়ি নাই। সুন্দর লিখেছেন।

 3 years ago 

এটা অসম্ভব সুন্দর একটি বাস্তব গল্প। যা আপনাকে অবশ্যই আকৃষ্ট করবে। এই গল্পটির মধ্যে নিহিত আছে অনেকগুলো শিক্ষা অনেকগুলো মেসেজ আমি আশা করবো আপনি গল্পটি। মন দিয়ে পড়লে অনেক শিক্ষনীয় তথ্য পাবেন। যা আপনাকে অনুপ্রেয়ণা দেবে।

 3 years ago 

ধন্যবাদ আপু। আমি অবশ্যই পড়ব।

 3 years ago 

আপনার প্রেমে গল্প অনেক সুন্দর হয়েছে আপু শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার জন্য শুভকামনা রইলো 🥀

 3 years ago 

গল্পটা শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল আশাকরি পড়ে আপনাদের ভালো লাগবে সেই সাথে অনুপ্রাণিত হবেন অনেক এটা আমার বিশ্বাস

 3 years ago 

ওয়াও আপু আপনি এত সুন্দর গল্প ও লিখতে পারেন তা জানা ছিলো না। রুদ্র ও মেঘের সম্পর্কটা অনেক মিষ্টি হবে আশা করছি। মেঘের জন্যে কষ্ট হচ্ছে আমার।

 3 years ago 

আহারে!!অসংখ্য ধন্যবাদ

 3 years ago 

আপু আপনার গল্পটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনি গল্পটি পর্ব আকারে খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। পরবর্তী পর্বের আশায় রইলাম পরে কি ঘটবে তা জানার কৌতূহল আছে আমার। আর একটা কথা আপু প্রেম ভালোবাসা প্রতিটা মানুষের আত্মিক বিষয়। যা মানুষের জীবনকে সহজ সরল ও প্রাণবন্ত করে তোলে। আপনার গল্পটি খুবই ভালো লেগেছে ধন্যবাদ আপনাকে।

 3 years ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ

 3 years ago 

আমার বাংলা ব্লগ এ এই প্রথম কোন গল্প পড়লাম। আপনার গল্পটা অনেক মনোযোগ সহকারে পড়েছি। পরবর্তী অংশ জন্য অপেক্ষায় থাকলাম। ধন্যবাদ আপু💐💐

 3 years ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া♥

 3 years ago 

অসম্ভব সুন্দর লেখা হয়েছে। এর দ্বিতীয় পর্ব খুব শিগগিরই প্রকাশ করুন অপেক্ষায় থাকলাম ধন্যবাদ।

 3 years ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ

 3 years ago 

আপনার কবিতার বড় ভক্ত ছিলাম আমি, কিন্তু আবার দেখি গল্প লেখা শুরু করলেন। গল্পটারও ভক্ত হয়ে যাবনে। কিছুটা প্রেম বিভিন্ন বিভিন্ন হয়। গল্পটা থেকে যা বোঝা যায়,আশা করি দ্বিতীয় পর্ব থেকে আরও ক্লিয়ার বোঝা যাবে।দ্বিতীয় পর্বের অপেক্ষায় রইলাম শুভ কামনা আপু।

 3 years ago 

ধন্যবাদ ভাইয়া♥

Coin Marketplace

STEEM 0.19
TRX 0.16
JST 0.033
BTC 64159.10
ETH 2771.78
USDT 1.00
SBD 2.66