বর্ণিল আলোক-সজ্জা।
সবাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ।
প্রিয় আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা আশাকরি ,ভালো আছেন সবাই। আমিও ভালো আছি। চলছে শীতের মরশুম। বিশ্বকাপ ফুটবলের উত্তাপ শেষ হয়েছে গতকাল। মেসির আর্জেন্টিনা নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। আমার আজকের পোস্ট কিন্তু ফুটবল নিয়ে নয়!ঝলমলে আলোক -সজ্জা নিয়ে আজকের পোস্ট। জাতীয় দিবস গুলোতে সরকারি-বেসরকারি ভবনে,প্রধান প্রধান সড়কে ও গুরুত্বপূর্ন স্থান সমূহে আলোক সজ্জা করা হয়ে থাকে। গত ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে বর্ণিল আলোয় আলোকিত হয়ে উঠেছিল আমাদের ঢাকা শহর।
আমাদের জাতীয় পতাকার আদলে লাল সবুজের রঙে বর্ণিল সাজে সেজেছিল ঢাকার বিভিন্ন ভবন ও স্থাপনা। আলোক সজ্জায় ফুটিয়ে উঠেছে বিজয় দিবস ২০২২ লেখা।
বিজয় দিবসের আলোক সজ্জায় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি।
বাসায় গেস্ট এসেছিল। বিজয় দিবসের সন্ধ্যায় গেস্টকে নিয়ে বের হয়েছিলাম। বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করতে হয় গেস্টের সাথে। বিজয় দিবস ছিল বলে রাস্তায় প্রচুর মানুষ। বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানেও মানুষের ভীর। পরিবার পরিজন নিয়ে বের হয়েছিলেন অনেকেই। ভীর ছিল বর্ণিল আলোক-সজ্জার স্থাপনা গুলোতেও।
নগরের ব্যস্ত জীবনে ব্যস্ততার মাঝে মানুষ একটু অবসর পেলেই পরিবার পরিজন নিয়ে বেরিয়ে পড়ে। আলোক-সজ্জার স্থাপনা গুলোর সামনে শিশু কিশোরদের আনন্দ মনে হয় আজ তাদের মুক্তি।
গেস্টের সাথে বেড়াতে বেড়াতে আমি ডুবে গিয়েছিলাম বিজয় দিবসের বর্ণিল আলোক-সজ্জার ভূবনে। ইট-কাঠ-পাথরের এই শহরে মানুষের বিনোদনের জায়গা খুব কম। তাই মানুষ এই আলোক-সজ্জা থেকেও বিনোদন খুজে নেয়। খুব ভালো লেগেছে বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে বর্ণিল আলোক-সজ্জা। তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। কেমন লাগলো বন্ধুরা?
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
ঠিকই বলেছেন আপু, ইট পাথরের এই নগরে বিনোদন খুঁজে নেওয়া খুবই কষ্টকর একটি বিষয়। তারপরও বিজয় দিবস উপলক্ষে সম্পূর্ণ ঢাকা অনেক চমৎকার ভাবে লাল সবুজ রঙে সেজেছে। এটা দেখে অনেক ভালো লাগছে। আপনার প্রত্যেকটা ছবি অসাধারণ ছিল। সেই সাথে আপনার বর্ণনাটি অসাধারণ ছিল। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধনাবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
দারুন ছিল আপু, আসলে এই লাইটিং গুলো দেখে একদম চোখ ধাঁধিয়ে গেল। এত সুন্দর করে সবকিছু তৈরি করা হয়েছে যা চোখের সামনে দেখলে সবচেয়ে বেশি উপভোগ করা যাবে। তবে ছবিতে দেখেও খুব ভালো লেগেছে। আপনি দারুণ করে আমাদের মাঝে সবকিছু উপস্থাপন করেছেন। যদিও আমরা বাইরে বের হয়নি আর এসব কিছু দেখিনি। তবে বিজয় দিবস উপলক্ষে এত সুন্দর আয়োজন করা হয়েছে দেখে ভালো লাগলো।
জি আপু দেখতে আসাধারন ছিল। ধন্যবাদ আপু।
ইট পাথরের যান্ত্রিক জীবনযাপন করা কতটা যে কষ্টকর তা আমরা বুঝি এরকম জীবনে সত্যিই বিনোদনের জায়গার বড়ই অভাব। বিজয় দিবসের আনন্দে পুরো ঢাকা শহর বর্ণিল আলোকসজ্জায় সজ্জিত হয়েছে তা দেখে সত্যি চোখ জুড়িয়ে গেলো।আমাদের জাতীয় পতাকার আদলে করা আলোকসজ্জা গুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে। রঙ্গিন আলোয় আলোকিত একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ আপু।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এমন বর্ণিল আলোর সাজ্জা দেখতে অনেক সুন্দর হয়েছে আপু।বিজয় দিবস উপলক্ষে সারাদেশে এমন সুন্দর সুন্দর অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে দেখলে সত্যি নিজেকে অনেক গর্বিত মনে হয়।বিজয় দিবস উপলক্ষে সবাই কম বেশি বের হয় আমিও বাচ্চাদেরকে নিয়ে ঘুরছিলাম অনেক জায়গায়।আপনি বিজয় দিবসের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
বাচ্চাদের আমাদের ইতিহাস জানানো খুবই জরুরী। ধন্যবাদ আপু।
আপু বিজয় দিবস উপলক্ষে এই বর্ণিল আলোকসজ্জা দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনি খুব সুন্দর করে ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন। সত্যিই অসাধারণ সাজে সাজিয়েছে এই আলোকসজ্জা গুলো দেখে মনটা ভরে গেল। সামনাসামনি দেখলে হয়তো আরো ভালো লাগতো। আমারও খুব ইচ্ছে ছিল পরিচয় দিবস উপলক্ষে বাচ্চাদেরকে নিয়ে বাহিরে ঘুরতে যাওয়ার কিন্তু হঠাৎ অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কারণে আর যাওয়া হলো না। এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যি খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর আলোকসজ্জার ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপু আপনার পোস্টের মাধ্যমে ১৬এ ডিসেম্বরে ঢাকা শহরকে এত সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে তা দেখতে পেয়ে খুব ভালো লাগলো। এবার ছেলের অসুস্থতার জন্য বাহিরে যাওয়া হয়নি। বিজয় দিবসের জন্য সারা ঢাকা শহর বর্ণিল আলোয় সেজে ওঠেছে দেখে ভালো লাগলো। রাতের বেলা এই দৃশ্য দেখতে খুবই ভালো লাগে। আপনি তো তাহলে আপনার গেস্ট নিয়ে ভালোই ঘুরাঘুরি করেছেন। ধন্যবাদ সুন্দর কিছু মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু আপনার মন্তব্যের জন্য।
বিজয় দিবস উপলক্ষে পুরো বাংলাদেশটা আলোয় আলোকিত হবে এটাই স্বাভাবিক। যদিও শহরাঞ্চলে ইট পাথরের দেয়ালে বিনোদন খুঁজে পাওয়াটা অনেক বেশি কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে, তবে রাত্রিবেলা শহরের বিনোদন টা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনি আপনার গেস্ট কে সাথে নিয়ে খুবই চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন এবং তার সঙ্গে ঘুরাঘুরি করেছেন। সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ ভাইয়া।