ফুল ও গাছের ফটোগ্রাফি ।
সবাইকে শুভেচ্ছা।
বাংলা ব্লগের বন্ধুরা, কেমন আছেন? আশাকরি, সবাই ভালো আছেন। ভালো থাকুন এইপ্রত্যাশা করি। আমিও ভালো আছি।আজ ৩০শে পৌষ, শীতকাল,১৪৩০ বঙ্গাব্দ। ১৪ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রীস্টাব্দ।
বন্ধুরা, আমার বাংলা ব্লগের নিয়মিত ব্লগিং এ আজ আমি আপনাদের সাথে একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার কববো। বিভিন্ন গাছ ও ফুলের ফটোগ্রাফি। ছবি গুলো ঢাকায় অবস্থিত শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেটের সামনের রাস্তার পাশের নার্সারি থেকে তোলা।কিছুদিন আগে একটা কাজে বিশ্ববিদালোয় ক্যাম্পাসে যেতে হয়েছিল। কাজ শেষে ফেরার সময় ছবি গুলো তুলেছি।সেই ছবি গুলো থেকে বাছাই করে কয়েকটি ছবি শেয়ার করছিলাম আপনাদের সাথে।আজ আরো কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আশাকরি, ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগবে আপনাদের।
প্রথম ফটোগ্রাফি
বেশ সুন্দর রং গোলাপটি। আধ ফোটা।রংটাও বেশ।আর সাদা যে কোন ফুল আমার পছন্দের। তাইতো ফটোগ্রাফি করা। গোলাপকে ফুলের রানি বলা হয়। পৃথিবীতে প্রায় ৩০০ প্রজাতির গোলাপ ফুল দেখতে পাওয়া যায়। সেই সাথে অনেক রং এর গোলাপ ফুল দেখা যায়। প্রাচীন কাল হতেই গোলাপ ফুলের পাপড়ি রুপ চর্চায় ও প্রসাদনী তৈরিতে ব্যবহার হয়ে আসছে।
দ্বিতীয় ফটোগ্রাফি
চন্দ্রমল্লিকা একটি অতি পরিচিত ফুল। এই ফুলের অনেকগুলো প্রজাতি রয়েছে। এবং বিভিন্ন রং এর চন্দ্রমল্লিকা দেখতে পাওয়া যায়। শীতকালে প্রায় প্রতিটি জায়গায় বিভিন্ন রং চন্দ্রমল্লিকার সমারোহ দেখতে পাওয়া যায়। বিভিন্ন রংয়ের এই ফুলগুলোর বানিজ্যিকভাবেও প্রচুর চাষ করা হয়।
তৃতীয় ফটোগ্রাফি
এই ফুলটির নাম পেটুনিয়ার।পিটুনিয়া ফুল দেখতে অনেক সুন্দর। এটা আমাদের দেশের ফুল নয়। তবে বর্তমানে এটা আমাদের দেশে নিয়মিত চাষ করা হচ্ছে। পিটুনিয়া ফুল সাদা, গোলাপি, লাল, হলুদ, বেগুনি ইত্যাদি রং এর দেখতে পাওয়া যায়।পিটুনিয়া ফুল গাছ বছরের যেকোন সময়েই লাগানো যায়। তবে গ্রীস্মের আগে লাগানো ভাল। এই সময়ে গাছ লাগালে অনেক ফুল ফোটে।
চতুর্থ ফটোগ্রাফি
এই ফুলটি হল জবা। বেশ মিষ্টি রং জবাটির। জবা সাধারণ পাঁচ পাপড়ির ফুল। কিন্তু সেই সাথে বহু পাপড়ির জবাও দেখা যায় । জবা ফুলের কোন গন্ধ নেই। জবা ফুলের পাপড়ি চুলের জন্য বেশ কার্যকর ।সেই সাথের জবা ফুলের পাতার ঔষধি গুন সম্পন্ন। প্রথম ফটোগ্রাফিটি পাঁচ পাপড়ির জবা ফুল আর দ্বিতীয় ফটোগ্রাফিটি বহু পাপড়ির জবা ফুলের ফটোগ্রাফি।
পঞ্চম ফটোগ্রাফি
এই ফুলের নাম জানি না। কেউ জানলে কমেন্ট করে জানালে খুশি হবো। এই ফুলো বিভিন্ন রং এর হয়ে থাকে।এই ফুলটি দেখতে বেশি ভালো লাগে ,এক পাপড়িতে বিভিন্ন রং এর কারনে। তাইতো ফটোগ্রাফি করলাম। এই ফুলের চাষ দেখা যায় শীতকালে।
ষষ্ঠ ফটোগ্রাফি
এটি একটি পাতা বাহার গাছের ফটোগ্রাফি। একই গাছে দু'রং এর পাতা। দেখতে বেশ সুন্দর লাগে। এই পাতা বাহার গাছও বিভিন্ন রং এর হয়ে থাকে।
সপ্তম ফটোগ্রাফি
এটি পাতা বাহার গাছ। ঝাউ গাছ নামে পরিচিত গাছটি। এই গাছের পাতার জন্য গাছটকে বেশি সুন্দর লাগে।সে সাথে পাতার রং বেশ সবুজ। তাই দেখতে বেশি সুন্দর লাগে।
আশাকরি ,আজকের শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ধারণ করা, ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের ভালো লেগেছে। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে আজ আমার ফটোগ্রাফি ব্লগ এখানেই শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্ট নিয়ে । সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন।শুভ রাত্রি।
পোস্ট বিবরণ
পোস্ট ফটোগ্রাফি
পোস্ট তৈরি selina 75
ডিভাইস Redmi Note A5
তারিখ ১৪ জানুয়ারি,২০২৪ইং
লোকেশন ঢাকা
আমার পরিচয়
আমি সেলিনা আখতার শেলী। বর্তমানে গৃহিনী। জন্মসূত্রে বাংলাদেশী। জন্ম,বেড়ে ওঠা চট্রগ্রাম শহরে। চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনশাস্ত্রে অনার্স-মাস্টার্স। দীর্ঘ দিন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের অধিকার রক্ষায় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কাজ করেছি।স্বামীর বাড়ী দিনাজপুরে,বর্তমানে ঢাকায় থাকি।ঘুরে বেড়ানো,বই পাড়া,অজানাকে জানা,নিত্য নতুন রান্না ও বিভিন্ন ধরণের হাতের কাজ করা আমার শখ।দেশাত্ববোধ,দেশীয় শিল্প,সাহিত্য ও সংস্কৃতি আমার অন্যতম ভালো লাগা।এদেশে জন্মগ্রহণ করে আমি গর্বিত।
সাথে থাকার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বন্ধুরা, আমার বাংলা ব্লগের নিয়মিত ব্লগিং এ আজ আমি আপনাদের সাথে একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার কববো। বিভিন্ন গাছ ও ফুলের ফটোগ্রাফি। ছবি গুলো ঢাকায় অবস্থিত শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেটের সামনের রাস্তার পাশের নার্সারি থেকে তোলা।কিছুদিন আগে একটা কাজে বিশ্ববিদালোয় ক্যাম্পাসে যেতে হয়েছিল। কাজ শেষে ফেরার সময় ছবি গুলো তুলেছি।সেই ছবি গুলো থেকে বাছাই করে কয়েকটি ছবি শেয়ার করছিলাম আপনাদের সাথে।আজ আরো কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আশাকরি, ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগবে আপনাদের।
প্রথম ফটোগ্রাফি
বেশ সুন্দর রং গোলাপটি। আধ ফোটা।রংটাও বেশ।আর সাদা যে কোন ফুল আমার পছন্দের। তাইতো ফটোগ্রাফি করা। গোলাপকে ফুলের রানি বলা হয়। পৃথিবীতে প্রায় ৩০০ প্রজাতির গোলাপ ফুল দেখতে পাওয়া যায়। সেই সাথে অনেক রং এর গোলাপ ফুল দেখা যায়। প্রাচীন কাল হতেই গোলাপ ফুলের পাপড়ি রুপ চর্চায় ও প্রসাদনী তৈরিতে ব্যবহার হয়ে আসছে।
দ্বিতীয় ফটোগ্রাফি
চন্দ্রমল্লিকা একটি অতি পরিচিত ফুল। এই ফুলের অনেকগুলো প্রজাতি রয়েছে। এবং বিভিন্ন রং এর চন্দ্রমল্লিকা দেখতে পাওয়া যায়। শীতকালে প্রায় প্রতিটি জায়গায় বিভিন্ন রং চন্দ্রমল্লিকার সমারোহ দেখতে পাওয়া যায়। বিভিন্ন রংয়ের এই ফুলগুলোর বানিজ্যিকভাবেও প্রচুর চাষ করা হয়।
তৃতীয় ফটোগ্রাফি
এই ফুলটির নাম পেটুনিয়ার।পিটুনিয়া ফুল দেখতে অনেক সুন্দর। এটা আমাদের দেশের ফুল নয়। তবে বর্তমানে এটা আমাদের দেশে নিয়মিত চাষ করা হচ্ছে। পিটুনিয়া ফুল সাদা, গোলাপি, লাল, হলুদ, বেগুনি ইত্যাদি রং এর দেখতে পাওয়া যায়।পিটুনিয়া ফুল গাছ বছরের যেকোন সময়েই লাগানো যায়। তবে গ্রীস্মের আগে লাগানো ভাল। এই সময়ে গাছ লাগালে অনেক ফুল ফোটে।
চতুর্থ ফটোগ্রাফি
এই ফুলটি হল জবা। বেশ মিষ্টি রং জবাটির। জবা সাধারণ পাঁচ পাপড়ির ফুল। কিন্তু সেই সাথে বহু পাপড়ির জবাও দেখা যায় । জবা ফুলের কোন গন্ধ নেই। জবা ফুলের পাপড়ি চুলের জন্য বেশ কার্যকর ।সেই সাথের জবা ফুলের পাতার ঔষধি গুন সম্পন্ন। প্রথম ফটোগ্রাফিটি পাঁচ পাপড়ির জবা ফুল আর দ্বিতীয় ফটোগ্রাফিটি বহু পাপড়ির জবা ফুলের ফটোগ্রাফি।
পঞ্চম ফটোগ্রাফি
এই ফুলের নাম জানি না। কেউ জানলে কমেন্ট করে জানালে খুশি হবো। এই ফুলো বিভিন্ন রং এর হয়ে থাকে।এই ফুলটি দেখতে বেশি ভালো লাগে ,এক পাপড়িতে বিভিন্ন রং এর কারনে। তাইতো ফটোগ্রাফি করলাম। এই ফুলের চাষ দেখা যায় শীতকালে।
ষষ্ঠ ফটোগ্রাফি
এটি একটি পাতা বাহার গাছের ফটোগ্রাফি। একই গাছে দু'রং এর পাতা। দেখতে বেশ সুন্দর লাগে। এই পাতা বাহার গাছও বিভিন্ন রং এর হয়ে থাকে।
সপ্তম ফটোগ্রাফি
এটি পাতা বাহার গাছ। ঝাউ গাছ নামে পরিচিত গাছটি। এই গাছের পাতার জন্য গাছটকে বেশি সুন্দর লাগে।সে সাথে পাতার রং বেশ সবুজ। তাই দেখতে বেশি সুন্দর লাগে।
আশাকরি ,আজকের শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ধারণ করা, ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের ভালো লেগেছে। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে আজ আমার ফটোগ্রাফি ব্লগ এখানেই শেষ করছি। আবার দেখা হবে নতুন কোন পোস্ট নিয়ে । সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন।শুভ রাত্রি।
পোস্ট বিবরণ
পোস্ট | ফটোগ্রাফি |
---|---|
পোস্ট তৈরি | selina 75 |
ডিভাইস | Redmi Note A5 |
তারিখ | ১৪ জানুয়ারি,২০২৪ইং |
লোকেশন | ঢাকা |
আমার পরিচয়
আমি সেলিনা আখতার শেলী। বর্তমানে গৃহিনী। জন্মসূত্রে বাংলাদেশী। জন্ম,বেড়ে ওঠা চট্রগ্রাম শহরে। চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনশাস্ত্রে অনার্স-মাস্টার্স। দীর্ঘ দিন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের অধিকার রক্ষায় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কাজ করেছি।স্বামীর বাড়ী দিনাজপুরে,বর্তমানে ঢাকায় থাকি।ঘুরে বেড়ানো,বই পাড়া,অজানাকে জানা,নিত্য নতুন রান্না ও বিভিন্ন ধরণের হাতের কাজ করা আমার শখ।দেশাত্ববোধ,দেশীয় শিল্প,সাহিত্য ও সংস্কৃতি আমার অন্যতম ভালো লাগা।এদেশে জন্মগ্রহণ করে আমি গর্বিত।
আপনার তোলা ফুলের প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি খুবই দুর্দান্ত হয়েছে। গোলাপ ফুলের বেশ চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। ফুল গুলো দেখে সত্যি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। প্রত্যেকটি ফুলের সৌন্দর্য বেশ অসাধারণ।পেটুনিয়া ফুল দেখতে খুবই ভালো লাগে। এত চমৎকার ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
https://twitter.com/selina_akh/status/1746545314428039179
আপু আপনি যে ফুলটির নাম জানেন না সে ফুলটির নাম হচ্ছে চিনা পিংক ফুল। চন্দ্রমল্লিকা ফুল গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। চমৎকার চমৎকার ফুলের ফটোগ্রাফি করেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
ধন্যবাদ ভাইয়া ফুলের নামটি জানানোর জন্য। সেই সাথে ধন্যবাদ মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
ফুল সৌন্দর্যের প্রতীক ফুলের ফটোগ্রাফি দেখলে মন এমনিতে ভালো হয়ে যায়।অসাধারণ কিছু ফুল ও গাছের ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। গোলাপ ফুলের ফটোগ্রাফি বেশ মনোমুগ্ধকর। আর জবা ফুলের ফটোগ্রাফিও বেশ ভালো লেগেছে। সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমারও বেশ পছন্দ হয়েছে গোলাপ ফুলের ফটোগ্রাফিটি। ধন্যবাদ আপু।
খুবই সুন্দর সুন্দর গাছ এবং ফুলের ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। আপনার শেয়ার করা ফুল গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। বিশেষ করে গোলাপ ফুলের ফটোগ্রাফি এবং জবা ফুলের ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপু আপনি খুবই সুন্দর কিছু ফুলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার প্রতিটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। বিশেষ করে গোলাপ বেশি ভালো লেগেছে আর এর কালার খুবই সুন্দর। আপনার ফটোগ্রাফি একদম নিখুঁত হয়েছে বলে দেখতে বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ আপু।
ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। আপনার এই ফটোগ্রাফি পোস্টের মাধ্যমে অনেকগুলো ফুলের নাম জানতে পেরেছি। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আমি চেস্টা করেছি ফুলের সামান্য বর্ণনা দিতে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
চমৎকার কিছু ফুলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপু ৷ আপনার তোলা ফুল ও গাছের চমৎকার ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো ৷ প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অসম্ভব সুন্দর হয়েছে ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি সুন্দর বিবরণের সমন্বয় শেয়ার করার জন্য ৷
গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।