ফটোগ্রাফি পোস্ট ||| গ্রামীন কিছু ফটোগ্রাফি।
হ্যালো
আমার বাংলা ব্লগের প্রিয় ভাই ও বোনেরা প্রত্যাশা করছি পরিবারকে নিয়ে সুস্থ ভাবে দিন যাপন করছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ও সৃষ্টিকর্তার রহমতে বেশ ভালো আছি।
বর্তমান সময়টা প্রচন্ড ব্যস্ততার মধ্যে জীবন যাপন করছি তারপরও চেষ্টা করি সবসময় আমার বাংলা ব্লগের কাজগুলো নিয়ম মাফিক করার। তাই তো অনেক চিন্তা ভাবনা করে দেখলাম কি পোস্ট করা যায়। ভাবলাম ফোনে কিছু ছবি আছে তা দিয়ে ফটোগ্রাফি পোস্ট করলে মন্দ হয় না। যে ভাবনা সেই কাজ তাইতো "গ্রামীন কিছু ফটোগ্রাফি" নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। গ্রাম বাংলার প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখলে আসলেই মনটি ভালো হয়ে যায়। শহরের যানজট ও ইট পাথরের দেয়ালের চাপের ভিতর ও আধুনিকতায় থাকতে থাকতে প্রতিটি মানুষের মন চায় একটু সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশে নিজেকে জড়িয়ে রাখতে।গ্রামের দৃশ্যগুলো আসলে বড়ই মনোরম সবুজ রংগের ঘাস। মাঠে মাঠে সোনালী ধান খেত ভরা আছে।গাছে গাছে পাখির ডাক।
গ্রামের মানুষের নিত্য নতুন কাজ। সবকিছুই যেন প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য গ্রাম বাংলায় ফুটে ওঠে। এমন অপূর্ব সুন্দর্য আসলেই সবাইকে মুগ্ধ করে। আমি আজ আপনাদের মাঝে আমার প্রিয় কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হয়েছি আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে। চলনা আর কথা না বাড়িয়ে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে নেওয়া যাক।
গ্রামের পথে চলতে ধান ক্ষেত এবং প্রকৃতি একইসঙ্গে দেখে মুঠোফোনে ছবি তুলতে ভুল করিনি। আর সেই ছবিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
গ্রামের কিছু কৃষক উচু কোন জায়গা থাকলে সেখানে তারা বৃক্ষ বাগান তৈরি করে কারণ সেই উঁচু জায়গাগুলোতে তারা মনে করে ফসল অনেক কম হয়।
গ্রামের বেশিরভাগ কৃষক আলুর চাষ বেশি পরিমাণে করে থাকে কারণ তাদের একটি ধারণা আলু চাষে অনেক লাভবান হওয়া যায়।তবে এই সবুজ আলুর ক্ষেতটি দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।
গ্রামের পথ গুলো সব সময় আমার অনেক ভালো লাগে কারণ পথগুলো এত এঁকে বেঁকে চলে যা দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।তবে এই পথে কোন রিক্সায় চললে মাথাটায় একটু সমস্যা হয়।
তবে গ্রামের কিছু কৃষকেরা অনেক চতুর চালাক নিজেকে ভাবে তারা ক্ষেতের চতুর সাইড দিয়ে বৃক্ষ রোপন করে যাতে শস্য এবং কাঠ দুটিই উৎপাদন করতে পারেন।কিন্তু আমার কাছে দেখে যেটি মনে হয়েছে ক্ষেতের চতুর সাইড দিয়ে বৃক্ষ থাকলে সেই খেতে ফলন অনেক কম হয়।
এই কাঠ কচু বাজার থেকে কিনে খেয়েছি কখনো কাঠ-কচুর ক্ষেত দেখিনি। তবে গ্রামে হাঁটার পথে এই কাঠ কচুর ক্ষেতটি দেখে ছবি তুলতে একদম ভুল করি নাই।
বাসার ছাদে বসে থাকতে থাকতে পাশের বাসার ছাদের মোবাইল টাওয়ারটি দেখে মনে হল একটি ছবি উঠায়।ছবি উঠানোর পরে দেখলাম অনেক সুন্দর লাগছে তাই ছবিটি আপনাদের সামনে শেয়ার করলাম।
আমি মোছাঃ সায়মা আক্তার। আমি একজন ব্লগার, উদ্যোক্তা এবং শিক্ষিকা।কবিতা লিখতে, নতুন কোনো রেসিপি তৈরি করতে এবং নতুন নতুন ডিজাইন সৃষ্টি করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।সব সময় অবহেলিত মানুষের পাশে থাকতে এবং অবহেলিত মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলে খুব ভালো লাগে।তাই সব সময় অবহেলিত মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি এবং তাদের সহযোগিতায় নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখি।
বিষয়ঃ- ফটোগ্রাফি পোস্ট "গ্রামীন কিছু ফটোগ্রাফি"।
কমিউনিটিঃ- আমার বাংলা ব্লগ।
আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ..........
চমৎকার কিছু গ্রামীণ ফটোগ্রাফি নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হয়েছেন আসলে ঈদ পাথরের এই শহরে থাকতে থাকতে মনটাও কেমন যেন আমাদের শক্ত হয়ে যাচ্ছে যাই হোক প্রাকৃতিক পরিবেশে এলে মনে আলাদা একটা প্রশান্তি পাওয়া যায়। বেশ চমৎকার ছিল আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি। এ ধরনের ছবিগুলো আমিও তোলার চেষ্টা করি।
সুন্দর মন্তব্য করে উৎসহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন আপু ৷ আসলেই গ্রাম বাংলার প্রকৃতির সৌন্দর্য অন্যরকম ৷ মনোমুগ্ধকর এবং শান্ত পরিবেশ গ্রামের ৷ আর গ্রামের প্রকৃতির এই দৃশ্যে গুলো সত্যিই ভীষণ রকমের সুন্দর ৷ আপনার তোলা গ্রামের মনোরম পরিবেশর ফটোগ্রাফি দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ব্যস্ততার মাঝেও এতো সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ৷
আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে অনেক ভালো লাগলো।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে গ্রামের অপরূপ সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা গ্রামের অপরূপ সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি দেখে আমি বেশ মুগ্ধ হয়েছি। আসলে গ্রামে বসবাস করতে প্রত্যেকটা মানুষের কাছে বেশ ভালো লাগে সুন্দর এবং মনোরম পরিবেশে। আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে কাঠ কচু এর ফটোগ্রাফি। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আমি সব সময় চেষ্টা করি ব্যতিক্রম কিছু ফটোগ্রাফি করার জন্য।
গ্রামীন পরিবেশে দৃশ্য গুলো দেখলে একেবারে চোখ জুড়িয়ে যায়। চারদিকে সবুজ শ্যামলে ভরা এই দৃশ্য দেখতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। গ্রামীণ পরিবেশের খুবই সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে এটা আমার জন্য বড় পাওয়া আপু।
গ্রামীন পরিবেশের কিছু সবুজ সৌন্দর্য তুলে ধরেছেন প্রতিটা ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর ছিল আপু। আপনার ক্যাপচার করা সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি সব সময় চেষ্টা করি গ্রামীণ কিছু ফটোগ্রাফি উপস্থাপন করার জন্য।
খুবই সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন৷ গ্রামীণ ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে একটি আলাদা সৌন্দর্য কাজ করতে থাকে। গ্রামীন পরিবেশের সৌন্দর্য এমনিতে অনেক অসাধারণ হয়ে থাকে৷ আজকে আপনি খুবই সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ৷
সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।