শেয়ার করলাম অনুভূতি ||| উন্মুক্ত পরিবেশে পিঠা ||| ১০% লাজুক শিয়ালের জন্য।
হ্যালো বন্ধুরা সবাই এই নাতিশীতোষ্ণ নয় শীত,নয় গরম এমন একটি মুহূর্ত আমাদের চলছে।তবে এখনো শীতের কিছু আনাগোনা মাঝে মাঝে সকাল সন্ধ্যায় সন্ধান পাওয়া যায়।এরকম একটি মুহূর্তে জানি আমি আমার বাংলা ব্লগের প্রতিটি পরিবার সুস্থ আছে এবং সুন্দর ভাবে প্রতিটি সময় উপভোগ করছেন।মহান রাব্বুল আলামীনের করুনায় ও আপনাদের ভালোবাসায় আমিও পরিবারের প্রতিটি ব্যক্তিকে নিয়ে সুন্দর সময় অতিবাহিত করছি।
বর্তমান সময়ে সন্ধ্যার পর পরিবারসহ বাইরে ঘুরতে যেতে ভালো লাগে।বাইরে ঘুরতেও মজা লাগে কারণ এই সময়ে বাইরে ঘোরাঘুরির মধ্যে অনেক আনন্দ উপভোগ করা যায়।
আজকে আমি এইরকম সন্ধ্যার পরে ঘুরতে গিয়ে কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি ঠিক সেই অভিজ্ঞতাটি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো।বাহিরে যাওয়ার পরে আমার বাচচারা পিঠা খাওয়ার জন্য বায়না ধরল আর সেই বায়না সম্পূর্ণ করার জন্য পিঠা বিক্রি হয় এমন একটি স্থানে গিয়ে পৌছালাম।
পিঠা বিক্রি স্থানে যাওয়ার পরে এমন একটি পরিবেশ দেখতে পেলাম যেটা দেখার পর আমার মনে হল কিছু ছবি মুঠোফোনে বন্দী করা দরকার।কারণ আমার বাংলা ব্লগের প্রতিটি ব্যক্তিকে এই ছবিগুলো না দেখাতে পারলে অনেক খারাপ লাগবে।আমি সব সময়ই এই ধরনের ব্যতিক্রম এবং আমার কাছে ভালো লাগা বিষয় গুলো মুঠোফোন বন্দি করে নেই কারণ আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্যদের না জানাতে পারলে আমার ভালো লাগে না।
এখানে প্রায় নয়টি চুলাই একইসঙ্গে বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি করা হচ্ছে এবং এই পিঠাগুলো এতো তাড়াতাড়ি বিক্রি হচ্ছে যেটা আসলে চোখে না দেখলে বুঝানো সম্ভব না।আমার মনে হয় এখানে আমার মত পিঠা পাগল লোকজনই আসা-যাওয়া করে।
পরিশেষে একটি কথাই বলবো সেটি হল মুক্ত পরিবেশে চুলার ওপর থেকে পিঠা তৈরি করার পরে বাটিতে নিয়ে খাওয়ার মজাই আলাদা এবং এতো ভালো লাগে যেটা আসলে আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে শেয়ার করলাম।
আমি মোছাঃ সায়মা আক্তার। আমি একজন ব্লগার ও উদ্যোক্তা।কবিতা লিখতে, নতুন কোনো রেসিপি তৈরি করতে এবং নতুন নতুন ডিজাইন তৈরি করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির একজন সদস্য হতে পেরে নিজেকে অনেক গর্বিত মনে করি। কারণ নিজের সকল প্রতিভা সবার সামনে উপস্থাপন করার সুযোগ এবং ব্যবস্থা করেছে।আর সব সময় অবহেলিত মানুষের পাশে থাকতে এবং অবহেলিত মানুষের মুখে হাসি দেখতে পেলে খুব ভালো লাগে।তাই সব সময় অবহেলিত মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি।
বিষয়ঃ- শেয়ার করলাম অনুভূতি "উন্মুক্ত পরিবেশে পিঠা"।
কমিউনিটিঃ- আমার বাংলা ব্লগ।
আপনার মূল্যবান সময় থেকে একটু সময় বেড় করে পোস্টটি পড়ে সুন্দর করে গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ..........
মুক্ত পরিবেশে এভাবে পিঠা খাওয়ার অনুভূতি সত্যিই দারুন। ছবিগুলো দেখেই ভালো লাগলো, খেতে পারলে হয়তো আরো বেশি ভালো লাগতো। তবে একসাথে এই নয়টি চুলায় তৈরি পিঠা যে সত্যিই দ্রুত বিক্রি হচ্ছে তা কিন্তু স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপু ব্যাতিক্রম আয়োজনের পোস্টটি ভাগ করে নেয়ার জন্য।
আপনার মন্তব্যটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো।
সন্ধ্যাবেলায় বাসা থেকে বের হলে বাইরে এমন পরিবেশ এখন সচরাচর দেখা যায়। আগে হয়তোবা সন্ধ্যার পর সবাই ঘরে ঢুকে যেত। কিন্তু বর্তমানে সন্ধ্যার পর যেন আনন্দ আমেজ টা খুব বেশি ভালো লাগে। আমরা যখন সন্ধ্যার পর বাইরে থাকি তখন বাজারে দেখি বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকম খাবারের জিনিস। আর বর্তমানে শীতের সময় তো বাহারী রকম পিঠার আয়োজন করে।ছবিটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক লোক পিঠা খাওয়ার জন্য বসে আছে। অনুভূতিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো আপু।
জি ভাই এখানে সব সময় লোকের ভিড় থাকে পিঠা খাওয়ার জন্য।
যাক জেনে ভালো লাগলো সেখানে সব সময় লোকের ভিড় থাকে পিঠা খাওয়ার জন্য।
শীতকালে ঢাকা শহরে এই ধরনের জিনিসগুলো খুব বেশি পরিমাণে দেখতে পাওয়া যায়। প্রত্যেকটি মোড়ে মোড়ে এই ধরনের পিঠা তৈরির উৎসব লেগে যায়। আমিও অনেক বার এই ধরনের জায়গা থেকে পিঠা কিনে খেয়েছি।
জি ভাই শহরে এই দৃশ্যগুলো বেশি চোখে পড়ে।
মুক্ত পরিবেশে পিঠা খাওয়ার অনুভুতি গুলো সব সময়ই অসাধারণ লাগে। এখন শীতকাল শীতকালে রাস্তায় পাশে বিভিন্ন ধরনের পিঠা পাওয়া যায়। এধরনের পিঠা খেতে ভীষণ মজা লাগে। আপনার অনুভূতি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো।
আমার পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে এটি শুনে অনেক ভালো লাগলো।
দারুন ছিল অনুভূতিটা শীতের মৌসুমে বিভিন্ন শহরে বা বাজারে রাস্তার পাশে এই ধরনের পিঠা বানানোর দৃশ্য দেখতে পাওয়া যায়। আমি যখন শহরে থাকতাম সেই সময়ই এটা অনেক খেয়েছি ভালই মজা। 9 টা চুলায় একসাথে বিভিন্ন ধরনের পিঠা বানানো হচ্ছে সত্যিই অনুভূতিটা অন্যরকম ছিল।
জি ভাই একসঙ্গে এতগুলো চুলায় পিঠা তৈরি করার বিষয়টি বিক্রম লেগেছিল।
পোস্টটি পড়ে বুঝতে পারলাম সন্ধ্যার পরে পরিবারসহ বাইরে গিয়ে উন্মুক্ত পরিবেশে গিয়ে খুব মজা করে পিঠা খেয়েছেন। নয়টা চুলায় পিঠা বানানো হচ্ছে তাহলে তো বোঝাই যাচ্ছে এখানে পিঠাগুলো কত তাড়াতাড়ি বিক্রি হয়। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর অনুভূতিগুলো পোষ্টের মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ অনেক সুন্দর ভাবে মন্তব্য করে সহযোগিতা করার জন্য।
আমার কাছে রাস্তার এই পিঠাগুলো অনেক ভালো লাগে খেতে। কিছুদিন আগে আপনার ভাইয়া আমাকে খাইয়ে ছিল এনে। আর আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছিল। ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ আপনার ভালো লাগার সময়টি মন্তব্যে শেয়ার করার জন্য।
অও,দারুণ দৃশ্য উপভোগ করলাম।আসলে উন্মুক্ত পরিবেশে এইভাবে পিঠা খেতে দারুণ লাগে।আপনার পরিবার দারুণ সময় উপভোগ করেছেন আশা করি।এতগুলো পিঠার দোকান ,বেশ ভালোই লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে।
জি আপু আমরা পরিবারের সবাই মিলে খুব মজা করে পিঠা খেয়েছি দিদি।
সন্ধ্যা বেলায় পরিবারের মানুষ গুলোর সাথে ঘোরাঘুরি করতে পারলে মন ফ্রেশ থাকে। এমন না যে খাওয়াটাই গুরুত্বপূর্ন আসলে সবাই মিলে এক সাথে হাঁটাহাঁটি করতেও কিন্তু অনেক ভালো লাগে। আর ফাকে ফাকে খাওয়া দাওয়া করলে তো মজাটা যেনো আরো বেড়ে যায়।
আপনার সাথে একমত ভাই এজন্য মাঝে মাঝে পরিবারসহই বের হই।
সন্ধ্যাবেলায় বাহিরে বের হলে সচরাচর এইরকম দৃশ্য দেখা যায়। আপনি আপনার পরিবারকে নিয়ে মুক্ত পরিবেশে অনেক মজা করে পিঠা খেয়েছেন। শীতের মৌসুমে বেশি দেখা যায় রাস্তার মোড়ে মোড়ে এইরকম পিঠার দোকান বসতে। আপনার অনুভূতিটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য।