হ্যালো বন্ধুরা
আমি @sangram5 বাংলাদেশ থেকে লিখছি!
░▒▓█আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন?█▓▒░
আশা করি বন্ধুরা আপনারা সবাই ভাল আছেন, আল্লাহর রহমতে আমিও ভাল আছি। আজকে আমি আমার বাংলা ব্লগে মুড়ি মাখা খাওয়ার রিভিউ আপনাদের মাঝে শেয়ার করব। আশা করি বন্ধুরা আমার এই রিভিউ টা আপনাদের অনেক ভালো লাগবে, তো চলুন বন্ধুরা দেরী না করে রেসিপিটার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
!
https://what3words.com/stewing.hoping.generated
🍗 মুড়ি মাখা খাবার রিভিউ 🍗
মুড়ি খেতে কি কি লাগে এবং দাম কত তার বর্ণনা টেবিল আকারে দেওয়া হলো
| উপাদান: | পরিমাণ: |
|---|
| মুড়ি: | পরিমাণ মতো |
| রান্না করা তেল: | স্বাদমতো |
| টমেটো : | পরিমাণমতো |
| শসা: | পরিমাণমতো |
| মরিচ: | পরিমাণ মতো |
| পিঁয়াজ: | পরিমান মতো |
| লবণ: | স্বাদমতো |
| সর্বনিম্ন: | ১০টাকায় পাওয়া যায় |
| সদস্য সংখ্যা: | দুইজন |
| মোট বিল: | ২০টাকা |
ধাপ ১: আমি আর আমার ছোট ভাই মিলে আজকে বিকেলবেলায় মুড়ি মাখার খাওয়ার জন্য বাসা থেকে রওনা দিই সেখানে গিয়ে দেখি মুড়ি খাওয়ার জন্য অনেক ভীড়।
ধাপ ১
ধাপ ২:অনেক কষ্টে ভীড়ের মধ্যে দিয়ে মুড়ি মাখা মেখে নিয়ে দুই ভাই মিলে একটা ছবি তুলে ফেলি, এবং মুড়ি মাখায় অনেক দারুন স্বাদ ছিলো। আর এই কারণে আমাদের শহরের সেরা মুড়িমাখা বলা হয়।
ধাপ ২
ধাপ৩: আর এই মুড়ি মাখা খেতে বিভিন্ন এলাকার লোকজন আমাদের শহরে চলে আসেন। আর সবাই একটা কথাই বলে এরকম মুড়ি মাখা অত্র এলাকায় পাওয়া যায় না, তাই মুড়ি মাখার রিভিউ আমার প্রাণপ্রিয় কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগে শেয়ার করলাম।
ধাপ ৪:তাই এখানে প্রতিদিন অনেক লোক মুড়ি খেতে আসে, এবং অনেক ভিড়ের মাঝে লোকেরা মুড়ি খেয়ে থাকেন। আর সেই সময় মুড়ি মাখা অবস্থায় একটা ছবি তুলে ফেললাম, আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।
ধাপ ৪
ধাপ ৫: খাওয়া দাওয়ার পরে মুড়িওয়ালা ভাইয়ের সাথে একটু আলাপ করি, যে আপনি দিনে কত টাকার মুড়ি বিক্রি করেন। তিনি বললেন দিনে দুই থেকে তিন হাজার টাকার মুড়ি বিক্রি করি, এতে আমার মুড়ি বিক্রি করে ১০০০ টাকা ইনকাম হয়।
ধাপ ৬:আর মুড়িওয়ালা ভাইয়ের দোকানে অনেক ক্রেতা থাকায় স্বল্প পরিসরে কথা বলে, আর মুড়ির দোকান থেকে আমরা রওনা দেওয়ার সময় তিনি বললেন মাসে আমার 20 থেকে 25 হাজার পর্যন্ত ইনকাম হয়। এই বলে মুড়িওয়ালা ভাই আমাদের কাছে সমাপ্তি ঘোষণা করে।
ধাপ ৬:
ধাপ ৭:তাই পরিশেষে একটা কথাই বলবো আপনাদের যদি কোনো দিন সময় হয়, তো আপনারা প্রত্যেকেই আমাদের প্রাণপ্রিয় শহরের রেল স্টেশনে মুড়ির মাথার দোকানে আসবেন। এসে বাবু ভাইয়ের মাথা খেয়ে যাবেন, এরকম স্বাদ ওয়ালা মুড়ি আপনি আর কোথাও পাবেন না।
আশা করি বন্ধুরা আমার এই পোস্টটি আপনাদের অনেক ভালো লেগে থাকবে, আর যদি লেখায় এবং ছবিতে কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
শুভেচ্ছান্তে :-
@sangram5
আমার পরিচয়
আমার নাম মোঃ আবু হানিফ সংগ্রাম। আর আমার ইউজার আইডি নাম হচ্ছে @sangram আমি একজন নিয়মিত ছাত্র, বর্তমানে আমি পার্বতীপুর সরকারি কলেজের বিএসএস বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। আমার বাসা দিনাজপুর জেলার অন্তর্গত পার্বতীপুর থানা, ঢাকা, বাংলাদেশ।
ধন্যবাদ সবাইকে
Cc:- @rme
@hafizullah
খুব সুন্দর ভাবে মুড়ি মাখার রিভিউ তুলে ধরেছেন।আমরা এটিকে ঝাল-মুড়ি বলি।সাগর ভাইয়া আপনার ভাই জেনে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধন্যবাদ আপু আপনাকে
আমরাতো এটা ঝাল মুড়ি বলি, আমার কাছে অনেক স্বাদের এগুলো, স্কুলে পড়ার সময় প্রতিদিন খেতাম।
আপু আমাদের এইদিকে মুড়ি মাখা বলা হয় আপনার ভালো মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, ঝাল মুড়ি মাখানোর রিভিউটা আপনি খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন, ঝাল মুড়ি মুখরোচক খাবার খেতে অনেক সুস্বাদু।
আপনার মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাই আপনি আজ স্কুল জীবনের কথা মনে করিয়ে দিলেন। এক চাচার মুড়ি অনেক খেতাম। ধন্যবাদ ভাই অনেক সুন্দর রিভিউ দিয়েছেন ♥️♥️
জি ভাইয়া আপনার কথাটা শুনে শৈশবের কথা মনে পড়ে, গেল আর আপনার মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ।
আহা, আমার ছবিটা দেখছি অনেক সুন্দর হয়েছে। আর মুড়ি মাখাটা অনেক সুস্বাদু ছিলো।
খেতে অনেক মজা হয়েছিল, যাই হোক আমাদের বিকেলটা অনেক সুন্দর ছিল।
আপনার এই পোস্টটি আমার কাছে খুব সুন্দর লেগেছে। আপনি মার্টডাউনের ভালো ব্যবহার করেছেন। অনেকেই দেখি পোস্ট করছে সাপোর্ট পাচ্ছে কিন্তু নিজের স্কিল ডেভেলপ করছে না।
ঝাল মুড়ি সকল বাঙালির প্রিয় খাবার। ছোটবেলায় স্কুলের সামনে যে ঝালমুড়িওয়ালারা থাকতো তারা ছিল আমাদের অন্যতম আকর্ষণ। আপনি একটা জিনিস চিন্তা করতে পারেন। যেখানে আমাদের দেশের অনেক অনার্স মাস্টার্স পাশ ছেলে মেয়েরা ১২-১৪ হাজার টাকা বেতনের চাকরি করছে। সেখানে এই মুড়িওয়ালা মাসে ২৫000 টাকা ইনকাম করে। এজন্য আমি মনে করি সবার চাকরি পিছনে না দৌড়ে নিজের চেষ্টায় কিছু করা উচিত। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ।
বাহ খুব সুন্দর মুড়ি মাখা। আমি কলেজে এই মুড়ি মাখা প্রতিদিন খেতাম। কিন্তু আজ দেড়বছর স্কুল কলেজ বন্ধ মুড়ি মাখাও খুব একটা খাওয়া হয় না। খুব সুন্দর লিখেছেন ভাই।
আপনার মন্তব্যের জন্য আপনাকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ ভাইয়া।
🙂🙂