ফটোগ্রাফি-"কাশমিরি কিচেন"।।২১।০৭।২০২২
হ্যালো,
বন্ধুরা আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন আর সুস্থ্য আছেন। আমি ও বেশ ভালই আছি। কারন আমার মজার বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে এখানে। আপনাদের ওখানে কি বৃষ্টি হচ্ছে? অনেক দিন ধরে গরমে মানুষ অতিষ্ট প্রায়। তার মধ্যে যদি বৃষ্টি হয় তাহলে কতো আনন্দের তা আমি অনেক ভালই বুঝতেছি। আমার বাংলা ব্লগ এর সকল ভাই ও বোনেরা আমি আপনাদের সাথে কোন ব্লগ শেয়ার করতে না পারলে ভালই লাগেনা। রিতিমত এটা আমার নেশা ও পেশা হয়ে গেছে। তাই বরাবরের মতই আজ একটি ব্লগ নিয়ে হাজির আপনাদের সামনে।
আমার আজকের ব্লগিং হচ্ছে ফটোগ্রাফি শেয়ার। আমি গত তিন পর্ব রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ড নিয়ে লিখেছি। আজ লিখবো রেডিয়েন্ট ফিস দেখা শেষ করার পর কিছুক্ষণ কাশমিরি কিচেন এ।
বন্ধুরা, কাশমিরি কিচের এর পরিবেশ টা আমার কাছে অনেক ভাল লাগে আর খাবার গুলো ও ছিলো মাশাল্লাহ অনেক মজাদার তাই ভাবলাম কয়েক টা ছবি করি। চলুন বন্ধুরা দেখে আসি আমার কাশমিরি কিচেন এ সময় কাটানোর কিছু দৃশ্য।
প্রথমত বাচ্চারা ফিস দেখার পর খেলা ঘরে যান। ওখানে আমার মেয়েরা বেশ মজা করে খেলা-ধোলা করে।
ওনাদের খেলনা গুলো উন্নত মানের ছিলো।
আমার ছোট মেয়ে প্লেইন থেকে নামবেনা।
প্রত্যেক টা খেলনাতে রাইদার চড়তেই হবে।না হয় কান্না করতে করতে থাকবে।
আমার ছোট মেয়ে রাইদা।
একটা সেলফি নিলাম।
বাবা আর মেয়ে একসাথে।
মেয়েদের খেলা শেষ করে কাশমিরি কিচেন এর দিকে রওনা দিচ্ছি।
কাশমিরি কিচেন।
কাশমিরি কিচেন এ একটা সেলফি।
কাশমিরি কিচেন এর পরিবেশ ভাল ছিল।
কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর খাবার আসে। হালকা নাস্তার ব্যবস্থা।
চিকেন টা অনেক মজার ছিল।
মেয়েরা পরোটা খাবে আর আমরা খাবো মাখন নান রুটি।
সালাত টা ছিল পুদিনা পাতার তৈরী। বেশ ভালোই ছিলো।
আমার কাছে বেশি ভাল লাগে মাখনের রুটি টা।
মেয়েরা খাবে কুল ড্রিংকস
আর আমরা দু'জনে খাইছি কপি। বেশ মজার খাবার ছিলো।
খাবার শেষে বাসায় চলে যাবো এমন সময় বাইরের রাতের দৃশ্য আমার দেখতে অনেক ভাল লাগে। আমাদের কক্সবাজার এর রাতের শহর।
বাসা বেশি দূরে ছিলো না তাই হেটে হেটে যাওয়া।
আমার শেয়ার করা সব ছবি আমার মোবাইল দিয়ে করা।ছবির সমস্ত তথ্য নিচে টেবিল আকারে দেয়া হলোঃ
ক্যাটাগরি | ফটোগ্রাফি |
---|---|
ডিভাইস | Wiko,T3 |
ফটোগ্রাফার | @samhunnahar |
মডেল | W-V770 |
লোকেশন | কক্সবাজার, বাংলাদেশ |
আমি সামশুন নাহার হিরা।
কক্সবাজার বাংলাদেশ।
আল্লাহ হাফেজ।
I read with 'baited' breath.
প্রথমে রেডিয়ান ফিশ তারপর কাশ্মীরে কিচেনে চমৎকার সময় কাটিয়েছেন এবং বা খাওয়া-দাওয়া করেছেন তার ছবিও দেখতে পেলাম। একটু ঘোরাফেরার পর আর খাওয়া-দাওয়া করলে খুব ভালো লাগে মন ও মানসিকতা চাঙ্গা হয়। সুন্দর ছিল সবকিছু ।পাশাপাশি কফির কালার টা অনেক সুন্দর ছিল। ধন্যবাদ চমৎকার লেখনী ও ফটোগ্রাফ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।