আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের
সকল ব্লগার ভাই ও বোনেরা আসসালামু আলাইকুম। আশা করি বন্ধুরা রোজার দিনে পরিবার পরিজনকে নিয়ে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন? আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি সৃষ্টিকর্তার অসীম রহমতে বেশ ভালই যাচ্ছে দিন গুলো। এইবারের রোজাতে সৃষ্টিকর্তার অসীম রহমতে তেমন গরম নেই বললেই চলে। তবে আপনাদের ওদিকে কেমন অবস্থা জানিনা আমাদের এদিকে তেমন একটা গরম নেই ঠান্ডা ঠান্ডা আবহাওয়া। বন্ধুরা আজকে উপস্থিত হয়েছি প্রতিযোগিতার রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আমাদের কমিউনিটিতে চলমান শেয়ার করো তোমার প্রিয় ইফতারের রেসিপি- এই প্রতিযোগিতায় আমি আজকে অংশগ্রহণ করার জন্য উপস্থিত হয়েছি। আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে রেসিপির প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হলে। কারণ রেসিপি তৈরি করতে আমার খুব ভালো লাগে। নিজের মতো করে যে কোন রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করা এবং খাওয়া দাওয়া ভীষণ মজার একটি সময় যায়।
প্রতিনিয়ত এত সুন্দর সুন্দর প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য আমাদের শ্রদ্ধেয় দাদাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আরও ধন্যবাদ জানাই আমাদের কমিউনিটির সম্মানিত সকল এডমিন মডারেটর ভাই ও বোনদেরকে। সত্যি আপনারা এত সুন্দর সুন্দর প্রতিযোগিতার আয়োজন করে দেন বলেই আমরা সুযোগ পাই। না হয় কখনো এত সুন্দর সুন্দর রেসিপি তৈরি করার সুযোগ হতো না। এত সুস্বাদু খাবার খাওয়ার সুযোগ হতো না। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির আদলে আমরা অনেক কিছু জানতে পারি অনেক কিছু শিখতে পারি। সবার মাধ্যমে অনেক কিছু দেখার সুযোগ হয়ে যায়। বন্ধুরা আমি আজকে চারটি রেসিপি নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছি। আমি চেষ্টা করেছি ঝাল, মিষ্টি, জোস এবং শরবতের আইটেম রাখার। এই রমজান মাস হচ্ছে সওয়াবের মাস- সংযমের মাস। রমজান মাস হচ্ছে বরকতের মাস। এই মাসে আমরা চেষ্টা করি সবকিছুর মধ্যে একটু ব্যালেন্স রেখে চলার। আশা করি বন্ধুরা আমার রেসিপি গুলো আপনাদের কাছে ভালোই লাগবে।
তাহলে চলুন বন্ধুরা শেয়ার করা যাক আমার আজকের চারটি রেসিপির ধাপ সমূহ।
চার প্রকার ইফতার রেসিপি তৈরির ধাপ সমূহঃ
চিড়া মিক্স ফ্রুটস ডেজার্ট।
রেসিপির প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহঃ
চিড়া- ১০০ গ্রাম।
দুধ- ৫০০ গ্রাম।
গুঁড়া দুধ--১০০ গ্রাম।
কাস্টার্ড পাউডার- ৩ চামচ।
ভ্যানিলা এসেন্স -১ চামচ।
চিনি- প্রয়োজনমত।
লবণ- স্বাদমত।
ফ্রুটস কাটিং- কলা, আনার, কিসমিস, পেঁপে।
রান্নার ধাপ-১
প্রথমে ৫০০গ্রাম তরল দুধ নিলাম। দুধের সাথে আমি ১০০ গ্রাম পাউডার দুধ মিশিয়েছি। সেই সাথে দিয়ে দিলাম কাস্টার্ড পাউডার। সাথে মিশিয়েছি স্বাদমত লবণ এবং পছন্দমত চিনি।
রান্নার ধাপ-২
সব উপকরণ মিশিয়ে নেওয়ার পরে চুলাতে বসিয়ে দিলাম পাত্রটি। মনে রাখতে হবে কাস্টার্ড দিয়ে দুধ গরম করতে গেলে একটু ঘন ঘন নাড়তে হয় না হয় নিচে লেগে যেতে পারে। সেজন্য সময় দিয়ে অল্প আঁচে দুধ গুলো গরম করে নিয়েছি।
রান্নার ধাপ-৩
দুধ গরম দেওয়া শেষ হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করতে দিব। তার জন্য যে পাত্রে দুধ গরম করছিলাম সে পাত্র থেকে অন্য একটি পাত্রের মধ্যে ঢেলে নিয়েছি। ঠান্ডা হয়ে গেলে ফ্রিজের মধ্যে রেখে দিব ঠান্ডা করতে।
রান্নার ধাপ-৪
এখন দুধ গুলো ঠান্ডা হতে হতে আমি চিড়া গুলো নিয়ে ধুয়ে নিলাম। ধুয়ে নেওয়া হয়ে হলে ঠান্ডা করতে দেওয়া দুধ গুলো বের করে নিব ফ্রিজ থেকে। ঠান্ডা দুধ গুলো চিড়ার মধ্যে ঢেলে দিয়েছি।
রান্নার ধাপ-৫
এখন চিড়া মিক্সড ডেজার্ট সাজিয়ে নেওয়ার জন্য একটি বাটি নিয়েছি। সেই সাথে নিয়েছি কেটে রাখা ফ্রুটস গুলো। চিড়া বাটিতে ঢেলে নিয়েছি অল্প পরিমাণ।
রান্নার ধাপ-৬
এভাবে ধাপে ধাপে কেটে রাখা সব ফ্রুটস দিয়ে চিড়া মিক্সড ফ্রুটস ডেজার্ট সাজিয়ে নিলাম। সত্যি বলতে খেতে এত সুস্বাদু হয়েছিল না খেলে বুঝতে পারবেন না চিড়া মিক্সড ফ্রুটস ডেজার্ট। ঠান্ডা ঠান্ডা এতই ভালো লাগছিল তাছাড়া ভ্যানিলা এসেন্স দেওয়ার কারণে বেশ সুন্দর একটি ফ্লেভার ছিল। আশা করি বন্ধুরা আপনাদের কাছে আমার আজকের শেয়ার করা চিড়া মিক্সড ফ্রুটস ডেজার্ট রেসিপি ভালো লেগেছে। সময় দিয়ে দেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। চাইলে আপনারাও এভাবে তৈরি করে খেয়ে নিতে পারেন।
গাজর চিংড়ির মিক্সড ফিঙ্গার
রেসিপির প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহঃ
রান্নার ধাপ-৭
প্রথমে রেসিপিটি তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহ নিয়েছি। উপকরণ সমূহ পরিমাণ মতো নিয়ে দেখালাম।
রান্নার ধাপ-৮
প্রথমে গাজর নিয়ে গাজরের খোসা গুলো ছাড়িয়ে নিয়েছি। এরপরে কুচি করে নিয়েছি গাজর গুলোকে। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন গাজরের সাথে ছোট চিংড়ি মাছ গুলো দিয়ে দিলাম আগে পরিস্কার করে নিয়েছি। এরপরে দিয়ে দিয়েছি ধনেপাতা কুচি এবং কাঁচা মরিচ কুচি। সাথে দিয়ে দিলাম রসুন বাটা আর পেঁয়াজ কুচি।
রান্নার ধাপ-৯
এখন দিয়ে দিলাম আদা বাটা। সেই সাথে দিয়ে দিলাম একটি ডিম। সাথে দিয়ে দিয়েছি পরিমাণ মতো লবণ। এছাড়াও দিয়ে দিয়েছি শুকনো উপকরণ গুলো ধনে গুঁড়া, জিরা গুঁড়া, লাল মরিচের গুঁড়া।
রান্নার ধাপ-১০
এখন দিয়ে দিলাম কর্নফ্লাওয়ার এবং চালের গুঁড়া। সব গুলো উপকরণ দেওয়া শেষ হলে হাত দিয়ে ভালোভাবে মেখে নিয়েছি যাতে সব উপকরণ সমূহ মিক্সড হয়ে যায়।
রান্নার ধাপ-১১
ভেজে নেওয়ার জন্য একটি পাত্র চুলায় বসায় দিয়েছি পরিমাণ মত তেল দিয়ে। তেল গরম হয়ে আসলে ফিঙ্গারের ডিজানে তেলের মধ্যে ছেড়ে দিলাম। ভালোভাবে নেড়েচেড়ে ভেজে নিতে হবে যাতে এক সাইডে বেশি পুড়ে না যায়। সেজন্য নেড়েচেড়ে ভেজে নিলাম যেহেতু গাজর দিয়েছি কালারটা বেশ ভালোই এসেছে। ইফতারের সময় গরম গরম খেয়েছি বেশ ভালো লাগছে। আমি মনে করি ইফতারের সময় এই খাবার খুবই সুস্বাদু একটি খাবার। যেহেতু এখানে অনেক গুলো উপকরণ মিক্স করেছি। সাথে গাজার সবজি দিয়েছি সেই সাথে ডিম দিয়েছি। এছাড়াও ডাল মিক্স করেছি সাথে চিংড়ি মাছ দেওয়ার কারণে খেতে অনেক বেশি ভালো লেগেছে।
ব্রেডক্রাম্ব বানানা
রেসিপির প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহঃ
কলা- ২টি।
ব্রেডক্রাম্ব--১০০ গ্রাম।
সাদা তিল- ৫০ গ্রাম।
লবণ- স্বাদমত।
ডিম- একটি।
তেল ভাজার জন্য।
রান্নার ধাপ- ১২
প্রথমে কলা নিয়ে সাইজ করে কেটে নিয়েছে ছুরি দিয়ে। এরপরে কলা গুলোর খোসা ছাড়িয়ে নিয়েছি। খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে একটা প্লেটের মধ্যে নিয়ে রাখলাম।
রান্নার ধাপ- ১৩
খোসা ছাড়িয়ে নেওয়ার পরে কলা নিয়ে প্রথমে ডিমের মধ্যে ভিজিয়ে নিয়েছি। এরপরে ব্রেডক্রাম্ব এ দিয়ে দিয়েছি। আবারও ডিমের মধ্যে ভিজিয়ে নিয়ে তিলে দিয়ে দিলাম।
রান্নার ধাপ- ১৪
এভাবে ভালোভাবে নেড়েচেড়ে সব গুলো কলার টুকরা কে ব্রেডক্রাম্ব এবং তিলে মধ্যে চুপায় নিলাম।
রান্নার ধাপ- ১৫
ভেজে নেওয়ার জন্য চুলায় একটি পাত্র বসিয়ে দিয়েছি। সেখানে পরিমাণ মতো তেল দিয়েছি যাতে ভালো মতো ভাজতে পারি। তেল গরম হয়ে আসলে আস্তে আস্তে সব গুলো কলা তেলের মধ্যে ছেড়ে দিব। অল্প আঁচে কলা গুলোকে ভেজে নিয়েছি। যাতে পুড়ে না যায় সেজন্য কম আঁচে ভেজে নিতে হবে। ভেজে নেওয়ার পরেই বেশ সুন্দর কালার আসে। গরম গরম খেতে ভালো লাগছিল। যদিও এই খাবারটি ঠান্ডা একদম খাওয়া যাবেনা। ঠান্ডা খেতে মোটেও ভালো লাগেনা। গরম গরম খেতে সুস্বাদু হয়। যেহেতু কলা দিয়ে তৈরি করেছি অনেক স্বাস্থ্যসম্মত একটি খাবার।
তকমা মিক্সড বেলের শরবত
রেসিপির প্রয়োজনীয় উপকরণ সমূহঃ
বেল- ১ টি।
লেবু- ১ টি।
রুহ আফজা জুস- ৫০ গ্রাম।
তকমা দানা- ১০ গ্রাম।
চিনি- পছন্দমত।
লবণ- স্বাদমত।
ধাপ-১৬
উপকরণ সমূহ।
প্রথমে বেল ভেঙে নিয়েছি। ভেঙে নেওয়ার পরে চামচ দিয়ে একটি মগের মধ্যে নিয়ে নিলাম। হাত দিয়ে ভালোমতো বিচি গুলো ছাড়িয়ে নিয়েছি।
ধাপ-১৭
যেহেতু বেল কে ভালো করে হাত দিয়ে বিচি গুলো ছাড়িয়ে নিয়েছি। এখন বেলের রস গুলো আপাতত তৈরি করা শেষ। লেবু কেটে লেবুর রস গুলো দিয়ে দেবো বেলের রসের সাথে। সাথে দিয়েছি চিনি এবং লবণ।
ধাপ-১৮
এখন প্রায়ই সব উপকরণ দেওয়া শেষ। সাথে দিয়ে দিলাম রুহ আফজা শরবত। রহ আফজা শরবত বেশ ভালো লাগে আমার। বিশেষ করে রুহ আফজার ফ্লেভার টা দারুন হয়। সব উপকরণ দেওয়া শেষ হয়ে গেলে ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়েছি। সেই সাথে দিয়ে দিলাম তকমা দানা। মিশিয়ে নেওয়ার পরে তৈরি হয়ে যায় তকমা মিক্সড বেলের শরবত। ঠান্ডা হওয়ার জন্য ফ্রিজের মধ্যে কিছুক্ষণের জন্য রেখে দিলাম।
সারাদিন রোজা রেখে এই ধরনের এক গ্লাস শরবতের তুলনা হয় না। শরীর মন দুইটা শান্তি হয়ে যায়। এই ধরনের এক গ্লাস শরবত খেতে পারলে সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। ভীষণ সুস্বাদু ছিল আপনারাও রেসিপি দেখে তৈরি করে নিতে পারেন।
চারটি রেসিপির মূল উপস্থাপনা
বন্ধুরা আশা করি আপনাদের কাছে আমার চারটি রেসিপি বেশ ভালো লেগেছে। চেষ্টা করেছি আমি রেসিপি গুলো ভালোভাবে তৈরি করার। ইফতারিতে এই ধরনের রেসিপির তুলনা হয়না। যেহেতু আমরা সারাদিন রোজা রাখি তাই ইফতারিতে যদি ভাজাপোড়া না খেয়ে এই ধরনের শরবত কিংবা সব জাতীয় কিছু খাওয়া যায় তাহলে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। তাছাড়া ইফতারিতে ডেজার্ট গুলো খেতে বেশ ভালোই লাগে। আশাকরি আপনাদের কাছে বেশ ভালই লাগবে। যদি আপনাদের কাছে আমার এই রেসিপি গুলো ভালো লেগে থাকে তাহলে আমার রেসিপি গুলো দেখেই তৈরি করে নিতে পারেন। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আবারও।
ডিভাইসের নাম | Wiko,T3 |
মডেল | W-V770 |
ফটোগ্রাফার | @samhunnahar |
ক্যাটাগরি | চারটি রেসিপি |
আজ এখানে আমার লেখা সমাপ্তি করছি। আবার উপস্থিত হব নতুন কোন ব্লগ নিয়ে। সবাই সুস্থ থাকবেন আর ভাল থাকবেন।
💘ধন্যবাদ সবাইকে💘
@samhunnahar
আমার পরিচয়
আমি সামশুন নাহার হিরা। আমার ইউজার আইডি @samhunnahar। আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে। আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি। ভ্রমণ আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। আমি সব ধরনের ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি গান গাইতে এবং কবিতা আবৃত্তি করতে ভীষণ ভালবাসি। আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত। তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।
প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু। আপনার রেসিপি গুলো দেখতে অনেক লোভনীয় হয়েছে।রেসিপি গুলো দেখে জিভে জল চলে এসেছে।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর কিছু রেসিপি শেয়ার করার জন্য।আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
চলে আসেন আপু আবারও তৈরি করব আপনার জন্য।
https://twitter.com/nahar_hera/status/1773024417989169285?t=ubudNH0wFlOlgRz33MtcKw&s=19
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। বেশ লোভনীয় চারটি ইফতার এইটেম নিয়ে আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করেছেন। বেশ লোভনীয় খাবারগুলো। বুঝা যাচ্ছে খেতে বেশ মজা হয়েছিল। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপিগুলো শেয়ার করার জ্ন্য।
অনেক ধন্যবাদ আপু আপনাকে আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পুরো পোস্ট দেখলেন।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাতে চাই আপু। ইফতারিতে এমন লোভনীয় জিনিস খেতে পারলে আসলেই অনেক ভালো লাগে। আপনার রেসিপিগুলো দেখে তো খেতে ইচ্ছা করছে।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আমার রেসিপি গুলো ভালো লাগার জন্য।
বেশ ভালো লাগলো আপু আপনার ইফতারের আয়োজন দেখে। খুব সুন্দরভাবে ইফতারের রেসিপিগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনি। খুবই ভালো লাগলো আপনার এই সুন্দর প্রোগ্রাম দেখে। প্রত্যেকটা রেসিপি বড় লোভনীয়। আশা করি এভাবে প্রত্যেকটা রোজা থাকতে পারবেন।
প্রতিটি খাবার বেশ সুস্বাদু ছিল ভাইয়া অনেক ধন্যবাদ।
ঠিক বলেছেন আপু প্রতিযোগিতা না দিলে হয়তো এত সুন্দর সুন্দর রেসিপি খাওয়া হতো না।আপনার রেসিপি দেখে লোভ লেখে গেল। আসলে আপু এমন রেসিপি খেতে সবারই অনেক পছন্দ কিন্তু তৈরি করতে অনেক ঝামেলা। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু কয়েকটি ইফতার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
প্রতিযোগিতা হলে বেশ ভালো হয় লোভনীয় রেসিপি তৈরি করার সুযোগ হয়। আবার খাওয়ার ও সুযোগ হয় হি হি হি।
চারটি স্পেশাল রেসিপি নিয়ে আমার ইফতার ডাইন দেখে খুবই ভালো লাগছে৷ আসলে যেভাবে আপনি এটি তৈরি করেছেন তা একেবারে ইউনিক হয়েছে৷ এখানে আপনি খুব ভালোভাবে সবকিছু তৈরি করেছেন এবং একের পর একটি রেসিপি যখন আপনি তৈরি করছেন তা দেখে খুবই ভালো লাগছিল৷ ইচ্ছে করছিল যেন সবগুলো একসাথে খেয়ে নিই৷ অসংখ্য ধন্যবাদ এই পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য৷
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার এত সুন্দর মতামত পেয়ে অনেক উৎসাহ পেয়েছি।
ফুড ডেজার্ট টা ভালো ছিল। চমৎকার তৈরি করেছেন। তবে আমার কাছে গাজর চিংড়ির ফিঙ্গার টা বেশি লোভনীয় লেগেছে। এককথায় দারুণ লাগছে। দেখে বেশ চমৎকার তৈরি করার জন্য রেসিপি টা। তকমা বেলের শরবত টা বেশ উপকারী। ঐটাও দারুণ ছিল। সবমিলিয়ে দারুণ তৈরি করেছেন ইফতার আইটেমগুলো আপু। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।
বেশ ভালো লাগলো আপনার এত সুন্দর প্রশংসা পেয়ে অনেক ধন্যবাদ।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমে ধন্যবাদ জানাই আপনাকে। আপনি চারটি স্পেশাল রেসিপি করেছেন ইফতারের। তবে আপনার ইফতারি রেসিপি গুলো দেখে সত্যি অনেক ভালো লাগলো। এবার প্রতিযোগিতায় খুব সুন্দর সুন্দর ইফতারি রেসিপি দেখতেছি। প্রতিযোগিতা আসলে দুই ধরনের লাভ হয়। ভালো মানের রেসিপি খাওয়া যায় সুন্দর পোস্ট করা যায়। খুব সুন্দর করে রেসিপিগুলো উপস্থাপনা করেছেন আমাদের মাঝে।
ঠিক বলছেন আপু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ মানে সুন্দর কিছু দেখা এবং ভালো ভালো খাওয়া দাওয়া করা।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে সত্যি অনেক ভালো লাগলো। খুব মজার মজার চারটি স্পেশাল রেসিপি করেছেন। সত্যি আপনার ইফতারের রেসিপি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। মনে হয় ইফতারি রেসিপি গুলো খেতে খুব মজা হয়েছে। তবে প্রতিযোগিতা দেখতেছে বিভিন্ন ধরনের চমৎকার চমৎকার ইফতার রেসিপি। সবগুলো রেসিপি খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ।তাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
বেশ ভালই ছিল ভাইয়া চলে আসেন আপনার জন্য আবার তৈরি করব সব রেসিপি।