"আমার মোবাইলে ধারনকৃত কিছু রেনডম ফটোগ্রাফি"
০৫ অক্টোবর - ২০২২ খ্রিস্টাব্দ।।
হ্যালো ন্ধুরা!!
প্রিয় বন্ধুরা আমি ফটোগ্রাফির সাথে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিচ্ছি আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে।
প্রথমের এই ছবিটা হচ্ছে আমি বাঁকখালী নদী থেকে স্পিডবোটে উঠার শুরুতে ছবি। মূলত মহেশখালী জেটি থেকে কক্সবাজারে পৌঁছানো পর্যন্ত 10 থেকে 15 মিনিট সময় লাগে।
আমি যখন স্পিডবোটে উঠলাম এবং যাত্রা শুরু করি ২/১ মিনিট পর তখন আকাশের দিকে তাকাতেই আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। মনে হচ্ছে আমি মেঘের সাথে মিশে যাচ্ছি। এমন কাছাকাছি অনুভব হইছে আমি তা বলে বুঝাতে পারবো না আমি কতটা উত্তেজিত ছিলাম।
আমি মেঘের সাথে ডুবে যাচ্ছি,হাত দিয়ে ছোঁঁয়া যাচ্ছে এমন অবস্থা।
ঐযে দেখা যাচ্ছে দূর দিকে গ্রামের সাথে আকাশটা একদম মিশে গেছে আমার তাই মনে হয়েছিল।
আরেকটু গিয়ে দেখি আমি সাগরের মধ্যখানে। উপরের দিকে তাকাতেই আকাশ আর নিচে পানি থইথই করতেছে। মনে হয়েছিল আকাশ আর পানি একসাথে মিশে যাচ্ছে। আমি কিছু বুঝতে পারি নাই কোনগুলা মেঘ কোনগুলো পানি সেটা তফাৎ করা আমার জন্য খুব কষ্ট হয়ে গেছিল।
পানি ছিটকে পড়ে কিছুটা ভিজে গেছে।
এভাবে আমার সময়টা শেষ হয়ে যায় আমি মহেশখালী জেটি থেকে কক্সবাজারে পৌঁছে যায়। এই সবুজ গাছগাছালি প্রাকৃতিক ছবি গুলা হচ্ছে কক্সবাজারে পৌঁছানোর পরে কক্সবাজার জেটি থেকে তোলা ছবি।এভাবে আমার সময়টা শেষ হয়ে যায় আমি মহেশখালী জেটি থেকে কক্সবাজারে পৌঁছে যায়। সবকিছু মিলে আনন্দ উপভোগ করেছি আশা করি আপনাদের সবার কাছে আমার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগছে।
ক্যামেরার বর্ণানা নিম্নে দেওয়া হলো
ছবিতে ব্যবহার করা ডিভাইসের নাম | Wiko,T3 |
---|---|
মডেল | W-V770 |
ফটোগ্রাফার | @samhunnahar |
হ্যালো বন্ধুরা, আশা করি আপনাদের সকলের আমার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো ভাল লেগেছে। বন্ধুরা আজ আর কথা না বাড়িয়ে আমার লেখা এখানে শেষ করতেছি। সবাইকে শারদীয় দূর্গা পূজার শুভেচ্ছা ও স্বাগতম। আশা করি সবার সময় ভালো যাচ্ছে এবং সবাই অনেক অনেক আনন্দ উপভোগ করতেছন। আবারও দেখা হবে নতুন আরেকটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য সেই অবধি সবাই সুস্থ থাকবেন ভালো থাকবেন।।
ধন্যবাদ সবাইকে
আমি সামশুন নাহার হীরা
@samhunnahar
আমি আমার বাংলা ব্লগে যুক্ত আছি বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলা থেকে।
আমি বাংলা ভাষায় কথা বলতে ভালোবাসি।
আমি আমার মাতৃভাষা বাংলাকে ভালবাসি। আমি আমার মাতৃভূমি বাংলাকে ভালোবাসি।
আমি বাংলায় লিখতে-পড়তে ভালোবাসি। আমি আমার প্রানের প্রিয় কমিউনিটি “আমার বাংলা ব্লগ” কে অনেক অনেক ভালোবাসি।
পুজোর ছুটিতে বাচ্চাদের নিয়ে বেড়াতে গিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে জায়গাটি ভীষণ সুন্দর। সেই সাথে ফটোগ্রাফি গুলোও কিন্তু দারুন হয়েছে আপু। মনে হচ্ছে যেন একেবারে স্বচ্ছ নীল আকাশ।
আপু মহেশখালী সুন্দর জায়গা।বাচ্চারা গ্রামে গেলে খুব খুশি হয়।আকাশ টা দারুণ ছিল।ধন্যবাদ আপু।
শরতের আকাশ দেখতে খুবই চমৎকার লাগে। ভেলায় ভেলায় মেঘগুলো আকাশে ঘুরে বেড়ায়। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল। ফটোগ্রাফির প্রশংসা যতই করব মনে হবে কম হয়ে যাচ্ছে।
আকাশ টা এত সুন্দর ছিল ভাইয়া ছবির থেকে ও অনেক বেশি।ধন্যবাদ ভাইয়া।
নদীর মাঝখানে এভাবে কখনো যাওয়া হয়নি। যাইহোক মহেশখালীর খুব সুন্দর জায়গা দেখতে পেলাম। বিশেষ করে আকাশটা একটু বেশি সুন্দর লাগছে ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে। যাইহোক আপু কক্সবাজার পৌঁছাতে এত কম সময় লাগে ?😲
তারমানে মহেশখালী কক্সবাজারের কাছেই।
আপু মাত্র ১০-১৫ মিনিট সময় লাগে।নদীর মাঝখানে গেলে অনেক ভয় লাগে।কিন্তু আকাশ টা মনে হয় তখন একদম হাতের কাছে। অনেক সুন্দর জায়গা আপু
স্পিড বোটে নদী পার হওয়ার সময় নদীর সৌন্দর্য এবং আকাশের নীল এই সৌন্দর্যটা খুব সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফি করেছেন। খোলা আকাশের নিচে এত সুন্দর পরিবেশ উপভোগ করতে কেনা পছন্দ করে সত্যিই প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অসাধারণ ছিল।
স্পিড বোট দিয়ে পার হতে আমার একটু ভয় কাজ করলে ও বাচ্চারা আনন্দ পায় ভাইয়া। আর তখন আকাশ টা বেশ ভালই লাগে আমার কাছে।
আপনি পূজোর ছুটিতে বাচ্চাদেরকে নিয়ে খুব সুন্দর একটা সময় উপভোগ করেছেন এবং বাচ্চাদের এ সময়গুলোতে কোথাও ঘুরতে যাওয়া এবং বাড়াতে যাওয়া হয়।আপু আপনি সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন আকাশের। ইচ্ছে করছে আকাশে হারিয়ে যেতে। ঠিক বলেছেন আপু ছবি দেখে মনে হচ্ছে বলছে ছবি দেখে মনে হচ্ছে এই বুঝি হাত দিয়ে ছুতে পারবেন আকাশটাকে।
হুম আপু বাচ্চারা বেশ আনন্দ করেছে। আর আমার মনে হয়েছিল আকাশ টা একদম হাতের কাছে এই বুঝি ছোঁয়া যাচ্ছে।ধন্যবাদ আপু
ঐ দূর নীল আকাশের সাদা মেঘের বেলা সৌন্দর্য দেখে সত্যি আমি খুব মুগ্ধ হলাম। সাগরের মাঝে নীল আকাশের ফটোগ্রাফি গুলো অনেক ভালো হয়েছে। আপনি খুব চমৎকার ভাবে প্রাকৃতিক পরিবেশ উপভোগ করেছেন। এতো সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
অনেক সুন্দর ছিল ভাইয়া আকাশ টা।বোটে ছিলাম তাই, না হয় আরো সুন্দর ফটোগ্রাফি নিতে পারতাম।নদীর মাঝখানে গেলে আকাশ টা দারুণ লাগে।ধন্যবাদ ভাইয়া।