"রাইদার জন্মদিনের কিছু কথা"।। ১৬।০৮।২০২২।।
এখন আমি আমার মোবাইলে ধারণ করা ছবি/ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করবোঃ-
আমার মেয়ের জন্মদিনের কেক। সামান্য প্রচেষ্টা মেয়েকে খুশি করার। না হয় মেয়ে তো মন খারাপ করে বসে থাকছে। অনেক দিন আগে থেকে বলে রাখছে মা আমার জন্মদিনে কেক কাটতে হবে।
ছোট ছোট কিছু উপহার আর সাথে এই ছোট কেক টা পেয়ে আমার দুই মেয়ে খুশিতে আত্নহারা।বিশেষ করে তারা দুইজনই চকলেট কেক খেতে বেশী পছন্দ করে তাই। কোন কিছু কিনতে গেলে আবার ডাবল কিনতে হয়। দুইজন একই জিনিস নিবে। ভিন্ন হলে কিন্তু কান্নাকাটি শুরু করে দেয়।
কেক টা সাজিয়ে নিয়েছি। যখন কেক এর মধ্যে মুম দিয়ে আগুণ জ্বালায় দিছি তখন মেয়ে খুশিতে লাফালাফি অবস্থা। যাক মেয়েকে অল্প হলে ও আনন্দ দিতে পেরে আমি ও আনন্দিত।
ওরা দুই বোন অনেক খুশি করে কেক এর মধ্যে যখন হ্যাপি বার্থে বলে বলে ঘুরতে ছিল। দুই বোনে অনেক হাসাহাসি করতেছিল।
রাইদা এবং আদিলা দুই বোনে কেক কাটতেছে।
কেক কেটে বড় বোন ছোট বোনকে খাওয়ায় দিচ্ছে। রাইদা অনেক খুশি ছিল কারণ তার জন্মদিনের কেক কেটে তাকে উইস করে খাওয়ানো হচ্ছে তাই।
দুই বোনের আড্ডা ছিল বেশ মজার আর অনন্দের।
সেই ফাঁকে আমার একটা সেলফি তুলা। আসলেই কোন প্রস্তুতি ছাড়ায় এই আয়োজন।তারপর ও আমার মেয়েদের সামান্য টুকু আনন্দ দিতে পেরে আমি কিছুটা হলে স্বস্তি পেয়েছিলাম।
সব ছবি আমার নিজের মোবাইল দিয়ে করেছি।
নিম্নে ছবির বিস্তারিত দেওয়া হলোঃ
ক্যাটাগরি | ফটোগ্রাফি |
---|---|
ডিভাইস | Wiko,T3 |
ফটোগ্রাফার | @samhunnahar |
মডেল | W-V770 |
বিষয় | জন্মদিনের ফটোগ্রাফি |
লোকেশন | বাসায়, কক্সবাজার, বাংলাদেশ |
আমার বাংলা ব্লগ এর বন্ধুরা আজ এখানে শেষ করছি। কিন্তু আবার দেখা হবে নতুন আর একটি ব্লগ নিয়ে ততক্ষণ ভাল থাকবেন, সুস্থ্য থাকবেন।সবার প্রতি রইলো শুভকামনা
আমি সামশুন নাহার হিরা।
কক্সবাজার বাংলাদেশ।
আল্লাহ হাফেজ।
প্রথমেই জন্মদিনের শুভেচ্ছা অনেক অনেক দোয়া রইলো। আসলেই বাচ্চারা এমন বায়না ধরে জন্মদিন উদযাপন করার জন্য।আমার ছেলেও।যদিও ক্লাসের জন্য একটু দেরি হয়ে গেলো,তাতে কি অনুষ্ঠান তো হলো💛❤️।ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আপু, আমার পোস্ট সময় দিয়ে পড়েছেন এবং মূল্যবান কিছু কথা বলেছে যা আমার কাছে খুবই ভাল লেগেছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো আপু