||বড় মেয়ে আদিলার জন্মদিনে-লান্স বীচ ক্যাফেতে ||শেষ পর্ব-২
সবাই কেমন আছেন??
আমি@samhunnahar।
আমি আপনাদের সাথে যুক্ত আছি বাংলাদেশ থেকে।
আমি আপনাদের সাথে যুক্ত আছি বাংলাদেশ থেকে।
আশা করি সকলে ভালো আছেন?আজ আমি নতুন একটি ব্লগিং নিয়ে এসেছি আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।গত পর্বে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম আমার মেয়ের জন্মদিন পালনে লান্স বীচ ক্যাফেতে যেয়ে কেক কাটা এবং হাল্কা কিছু খাওয়ার ও আয়োজন করেছিলাম।তো আমি এখন আপনাদের সাথে শেয়ার করে নিব বাকি অংশটুকু।সময় স্বল্পতার কারণে কিংবা লেখা দীর্ঘ হয়ে যাওয়ার কারণে আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়নি বাকি টুকু।তো বন্ধুরা বাকি অংশটুকু আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করে নিব।সেদিন খাবার অর্ডার করার পরেই খাবার আসতে আসতে আমরা মেয়ের কেক কাটার জন্য জায়গাটা সিলেক্ট করে নিই।
খাবারের মধ্যে ছিল চিকেন ফ্রাই, ফ্রেন্স ফ্রাই, চিকেন থাই স্যুপ,রুটি, যারা স্যুপ খাবেনা তাদের জন্য কফির অর্ডার করা হয়।খাবার যেহেতু রেডি করতে কিছুক্ষণ সময় লাগে ততক্ষণে আমরা বাকি কাজটুকু করে নিই।বার্থডে কেকটা কোথায় কাটা হবে সেই জায়গাটা সিলেক্ট করে নিই।জায়গা সিলেক্ট করে নেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে আমাদের অর্ডার করা খাবার ও চলে আসে।মেয়েরা অনেক আনন্দিত তারা কেক কাটবে আর মজা করে খাবে সেজন্য।আমার মনে হয় সব বাচ্চাদের একেই অবস্থা চকলেট কেকের প্রতি দুর্বলতা বেশি।কেন জানিনা অন্যান্য খাবারের চেয়ে চকলেট কেকের প্রতি আকর্ষণ বেশি।
বিশেষ করে চকলেট কেকের প্রতি।আমার দুই মেয়ে বলেছিল আগে থেকে চকলেট কেক খাবে তারা।যেহেতু আগে থেকেই বলেছিল চকলেট কেক খাবে তাই চকলেট কেক অর্ডার করা হয়েছিল।কেক তেমন বড় ছিল না কারন আমরা স্বল্প সংখ্যক মানুষ কোন রকমের বাচ্চাদের আনন্দ দিতে পারলে হয়ছে।সবাই মিলে আমরা কেক কাটি এবং অনেক আনন্দ উপভোগ করি।আসলে এমন কিছু মুহূর্ত থাকে যা অনেক বেশি ভালো লাগে।এমন কিছু মুহূর্ত আছে যা টাকা দিয়ে পরিমাপ করা যায়না।সেটা যেকোন মুহূর্তের হোক বেশ ভাল লাগে সবাই মিলে উপভোগ করতে পারলে।কেক কাটার পরে মেয়েরা বেশ মজা করে খেয়েছে এর পরে সবাই মিলে নাস্তার আইটেম এ চলে যায়।
লান্স বীচ ক্যাফের খাবারটা বেশ ভালো ছিল বিশেষ করে ফ্রান্স ফ্রাই আর স্যুপ টা দারুন ছিল।খাওয়া-দাওয়া করার পরে আরও কিছু সময় কাটায় সেই ফাঁকে বাচ্চাদেরকে নিয়ে আর কিছু সময় খেলাতে সময় দিই।বাচ্চারা অনেক আনন্দ করে খেলাধুলা করছিল এবং খুব মজা করে খাবার-দাবার খেয়ে যখন রাত ৯ বাজে তখন আমরা সবাই বাসায় চলে আসি।এভাবেই শেষ হয়ে যায় আমার মেয়ের জন্মদিনে কাটানো কিছু আনন্দ ঘন মুহূর্ত।

🌺ধন্যবাদ সবাইকে সময় দিয়ে পোস্ট পড়ার জন্য। 🌺
ডিভাইসের নাম | Wiko,T3 |
---|---|
মডেল | W-V770 |
স্থান-লান্স বীচ ক্যাফে | লোকেশন |


আমি সামশুন নাহার হিরা।আমার ইউজার আইডি@samhunnahar।আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে।
আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি।ভ্রমণ আমার প্রিয় একটি নেশা।
আমি বিভিন্ন ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত।তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।
আপু প্রথম পর্বটা পড়েছিলাম। আজকে দ্বিতীয় পর্বটাও পড়লাম। চকলেট কেকের উৎসব দেখলাম। আপনার মেয়ের জন্য শুভ কামনা রইল।রাত নয়টায় অনুষ্ঠান শেষ করে ফেললেন। খুব তারাতারিই হয়ে গেল। ধন্যবাদ আপু।
যেহেতু আয়োজনটা খুব ছোট ছিল তাই সময়টাও খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেছে ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপু আপনার মেয়ের জন্মদিন টা বেশ ভালোই কাটিয়েছেন। বিশেষ করে আপনার মেয়েরা চকলেট কেক পছন্দ করে এই জন্য চকলেট কেক অর্ডার করেছেন এটা ভালো লাগলো। দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনার মেয়েরা ভীষণ খুশি। তাছাড়া খাবারের মেনুগুলো বেশ ভাল ছিল। সবকিছু মিলিয়ে বেশ দারুন একটা সময় কাটিয়েছেন।
হ্যাঁ আপু বাচ্চারা বেশি চকলেট কেক এর প্রতি আকর্ষণ তাই চকলেট কেক অর্ডার করেছিল অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রথমেই আপনার মেয়ে আদিলাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই আপু। সময়টা ভীষণ ভালো উপভোগ করেছেন দেখলাম। কেক এবং অন্যান্য খাবার বেশ সুস্বাদু হয়েছে বলছিলেন। অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার সময়টি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া খাবারটা আসলে অনেক মজার ছিল সেই মুহূর্তের।
আপু আপনার বড় মেয়ের জন্মদিন উপলক্ষে ক্যাফেতে আপনি অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন আপনার মেয়ের সাথে। আপনার মেয়ে নিশ্চয়ই অনেক খুশি হয়েছে। যতগুলো খাবারের কথা বললেন প্রতিটি খাবারের নাম শুনে জিভে জল চলে এলো। আপনার মেয়েদের জন্য নতুন বছরের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
আমার কাছে ওই ক্যাফের ফ্রেন্স ফ্রাই টা অনেক ভালো লেগেছিল আর স্যুপ ও বেশ মজার ছিল।
প্রথমে জানাই শুভ জন্মদিন এই দিনটি আবার ফিরে আসুন জীবে৷ সেই সাথে আপনার মেয়ের জন্য রইল শুভকামনা অবিরাম ৷
যদিও আমি গত. পোষ্টটি দেখি নি ৷ তবে আজকে জন্মদিনের কেক কাটা খাওয়া দাওয়া অনুভুতি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ চকলেট কেকের অর্ডার করেছেন ৷ ভালো লাগে চকলেট কেকে খেতে ৷ যা হোক সল্প পরিসরে ভাই আপনি আর দুই মেয়ে কে নিয়ে আদিলার জন্মদিন উদযাপন ৷ ভালো লাগলো মূহুর্ত গুলো দেখে ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপু ৷
সাথে চকলেট কেক এবং অন্যান্য খাবার বেশ জমিয়ে খাওয়া হয়েছিল সেই দিন।
চিকেন ফ্রাই, ফ্রেন্স ফ্রাই, চিকেন থাই স্যুপ,রুটি এতসব আয়োজন, আবার যারা স্যুপ খাবেনা তাদের জন্য কফি। এত সব কিছুর মধ্যে আমি কোথায়? তবু মামুনীর জন্য রইল আমার প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।
আপনি আসেন আবার করবো আয়োজন ধন্যবাদ আপু।