শেয়ার করো তোমার জীবনের প্রথম প্রেমের অনুভূতি || আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা-২০
আশা করি আপনারা সকলেই অনেক অনেক ভাল আছেন। আমি ও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক অনেক ভাল আছি। এমন একটি কমিউনিটির/ পরিবারের সুন্দর সুন্দর মনের অধিকারী আপু ও ভাইদেরকে পেয়ে কি কারো মন খারাপ থাকতে পারে বলেন? সেই সাথে যদি থাকে মাঝে মাঝে এমন সুন্দর সুন্দর প্রতিযোগিতার বিষয় তাহলেই তো আর ও আনন্দের মেলা!!
প্রিয় আমার আমার বাংলা ব্লগ এর ভাই-বোনেরা আমি একজন নতুন ইউজার হিসেবে প্রথমে “শেয়ার করো তোমার বৃষ্টির দিনের অনুভুতিতে অংগ্রহন করতে পেরে আমার খুব ভাল লাগছিল। প্রতিযোগিতায় জিতা বড় কথা নয়। আমার মতে অংশগ্রহন করতে পারাটা অনেক পাওয়ার/ জানার মনেকরি আমি।
এভারের প্রতিযোগিতার বিষয়
সবার সুন্দর সুন্দর প্রেমের গল্প পড়ে আমার কাছে খুবই ভাল লেগেছে এবং অনেকের প্রথম প্রেমের অনুভূতি পড়তে পেরেছি।
সবার মতই আমার ও প্রথম প্রেমে পড়ার অনুভূতি আছে। প্রেম তো জীবনে আসবেই, প্রেমহীন জীবন সেতো জীবন নয়! জীবনে একবার নয় বার বার প্রেম আসতে পারে। তবে সবার ক্ষেত্রে এক রকম নয়। কারো জীবনে এক বার আসে, আবার কারো জীবনে বার বার আসা অসম্ভব এর কিছু নয়। আমার প্রথম প্রেমে পড়ার বিষয় টা ও তেমন ব্যতিক্রম কিছু নয়।
আপনাদের সাথে আমি আমার প্রথম প্রেমে পড়ার অনুভূতি শেয়ার করতেছি
তখন আমি ক্লাস সেভেন এ পড়ি। আমি বলতে গেলে একটা পরিবর্তনের ছোঁয়া লাগেনি এমন একটা গ্রামে বসবাস করতাম। তখন আমাদের গ্রামে মেয়েদের শিক্ষার হার একদমই কম ছিল। আমাদের গ্রামের আশে-পাশে স্কুল ছিল না। মাদ্রাসা ছিল তবে আমি মাদ্রাসায় পড়তে আগ্রহ কম ছিল তাই প্রাইমারী শেষ করে আমাদের গ্রাম থেকে অনেক দূরে একটা নামকরা স্কুলে ভর্তি হয়। যে টাকে ঈদ্গাঁহ বহুমূখী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় বলা হত। স্কুল টি এখন আরো না্ম খ্যাত। যাক আমার প্রথম প্রেমে আসি। আমার প্রথম প্রেম হয় আমার গ্রামের এক ছেলের সাথে সেই ছিল আমার থেকে অনেক সিনিয়র। সব থেকে মজার বিষয় হলো উনি ছিলেন আমার হাউজ টিসার। উনার নাম ছিল রোহান।
আর ও একটি হাস্যকর বিষয় হলো সম্পর্কে উনি ছিলে আমার মামা। মামা বলতে আমার মায়ের রক্তের কোন সম্পর্ক ছিল না। যাক মূল কথায় আসি, আমরা যেহেতু একই গ্রামে থাকতাম তখন উনি আমার বাড়িতে এসে আমাকে প্রাইভেট পড়াত। আর আমার সাথে আমার আর এক বান্ধবী পড়ত। দুইজন একই সাথে স্কুলে যেতাম আমার বান্ধবী মুহছেনার সাথে। আমার হাউজ টিসার ছিল তখন ইন্টার সেকেন্ট ইয়ারের সাইন্সের একজন ভাল স্টুডেন্ট। গণিত ভাল বুঝতেন। রোহান আমার পাশের বাড়ির আমার এক বান্ধবী আনার কলিকে পছন্দ করতো। কিন্তু মেয়েটি আমার স্যারকে পছন্দ করতো না।
সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে মেয়েটার সাথে আমার স্যারের প্রেম পত্র আমাকে দিয়ে পাঠাত আর মেয়েটি রিসিভ করতো না। আমি অনেক কাকুতি-মিনতি করে হাতের বিতর ডুকায় দিয়ে চলে আসতাম। কিন্তু কেন জানি আমার স্যার এর জন্য আমার একটা অনুভূতি কাজ করতো। আবার ভয় ও করতো। কারন উনি তো অন্য এক মেয়ের জন্য পাগল। এভাবে চলতে থাকে আমাদের সময়। মেয়েটি কোন পাত্তা দিত না। আমার সবচেয়ে ভাল লাগত আমার মামা হলে ও সম্পর্কে এত কিছু মানে না। প্রেমে জাত,কুল, ধর্ম, বর্ণ কিছু মানে না সেটা এখন বুঝতে পারি। আমার স্যার বাসায় আসত আমার মায়ের সাথে, সবার সাথে আড্ডা দিত। আমার বাড়ির পাশা-পাশি কয়েক টা ঘর পেরিয়ে তাদের বাড়ি। তাই আসা-যাওয়া করতো, বলতে গেলে আমাদের পরিবারের একজন সদস্যের মত। মনে মনে আমি তাকে পছন্দ করতাম কিন্তু প্রকাশ করিনি কারন উনি অন্য একজনকে ভালবাসে।
হঠাৎ একদিন আমার স্যার আমার হাতে কিছু আরব আমিরাতের (দুবাইর) জিনিস দেয়। তাঁতে কিছু সাবান, চকলেট ও আরো কিছু ছিল। রিতিমত আমি আভাক হয়ে যায় এবং আমি জিনিস নিতে রাজি না হলে আমাকে দমক দেয়। আমি জিনিস গুলো অনেক যত্ন করে রেখে দিই আর যখন গোসল করতে যায় ঐ সাবান দিয়ে গোসল করি। সেই সাবানে গোসল করলে আমার যে অনুভূতি টা লাগত তা আমি ভাষায় বুঝাতে পারবো না। আমাদের মাঝে আস্তে আস্তে প্রেম শুরু হয়। উনি আমাদের বাসায় এসে পাড়াইতো আর গল্প করে চলে যেত। কিন্তু আমার ভাবতে নিজেকে অনেক ভাগ্যবতী মনে হয় যে এমন একজন মানুষের প্রেমে পড়েছিলাম আমার বয়সে অনেক বড় হলে ও সে আমার দিকে কোন দিন খারাপ নজরে থাকায় নি। আমাকে অনেক শাসন করতো, অনেক দিক নির্দেশনা দিত যা আমার কাছে অনেক ভাল লাগত। আমার এই পড়া-লেখা উনার অনুপ্রেরণা।
আমাকে হঠাৎত একদিন বলে হিরা তুমি কেন বুঝনা? আমি বল্লাম কি? উনি বললেন তুমি কিছু লেখতে পারো না আমাকে? আমি বললাম কি লিখবো? তখন আমি অষ্টম শ্রেণীতে পড়ি। উনি আমাকে বলেন তোমার কিছু বুঝতে হবেনা। উনি রাগ করে উঠে চলে গেলেন। আমি ঠিকই বুঝতে পেরেছিলাম। এভাবে আমাদের প্রেম চলতে থাকে। আমার বড় বোন ছিল সে কিছুটা বুঝতে পরলো। কিন্তু তেমন ভাব না নিয়ে যাতে টের না পায় সে ভাবে থাকি। আমার চোখে ঘুম নাই সারা রাত-দিন ভাবতে থাকি। কখন দেখা হবে। যদি একদিন দেখা না হয় আমি চটপট করতাম আর রাস্তায় যেয়ে একটা দোকান ছিল পাশে ওখানে আছে কিনা দেখতাম। যদি দেখি তাহলে মনে শান্তি পেতাম আর চলে আসতাম।
আর একদিন পড়াতে এসে পড়া শেষ করে বলে চিঠি কি তুমি লিখবে? নাকি আমি লিখবো? তখন আমি বলি আমি লিখতে জানিনা, প্রেম পত্র আপনি লিখেন। উনি বলে এক কাজ করি? আমি বলি কি? লটারি টানি? আমি বলি বেশ ভাল আইডিয়া। এক কাগজে ইয়েস অন্য টাতে নো লিখি। তখন টোকেন দুটি হাতে নিয়ে উনাকে একটা আর আমি একটা নিয়ে খোলে দেখি। আমার টা খোলার আগে উনি ও মাই গড বলে উঠে। তখন আমার টা দেখি নো লিখা। আমি বেঁচে গেলাম। পরের দিন উনি একটা চিঠি আমার খাতার বিতর ডুকায় দিয়ে চলে যায়। আমি প্রেম পত্র হাতে পেয়ে অন্য রকম একটা অনুভূতি ফিল করি। আমি পত্র টি পড়ে অভাক এত সুন্দর হাতের লিখা!! আমি ও একটা রিপ্লেই দিই।
এভাবেই চলতে থাকে। আমি নিজে নিজে উনার হাতের লেখা গুলো প্রেক্টিস করতাম যাতে আমার হাতের লিখা গুলো উনার লেখার মতই হয়। উনি আমাকে অনেক হেল্প করেন। আমার এক্সাম থাকলে সেই দিন স্কুল থেকে আসার পথে আমার প্রশ্ন চেক করতো আর কোন নোটের প্রয়োজন হলে এনে দিত।
হঠাৎত শুনি উনি নাকি দুবাই চলে যাবে। এই কথা শুনে আমার অনেক কান্না পায়। তখন আমি ক্লাস নাইন এ পড়ি।
আস্তে আস্তে উনার আসা-যাওয়া কমতে থাকে। একদিন এসে বলে হিরা আমি চলে যাব দুবাই তুমি ভাল করে পড়ালেখা করে একজন ভাল মানুষ হও আমি দোয়া করি তোমার জন্য। উনি আমার হাত ধরে বলে কান্না করি ও না।
সেই দিন বুঝতে পেরেছিলাম পুরুষ মানুষের হাতের ছোঁয়া। তখন আমি বুঝতে পেরেছিলাম প্রথম প্রেমের ছোঁয়ার অনুভূতি। উনার মধ্যে সততা ছিলো, স্নেহ ভরা ভালবাসা ছিল। রোহানের আসা কমতে থাকে এভাবেই এক সপ্তাহ যখন দেখি না আমি আমার মামাতো বোনের কাছে যায়। আমার মামতো বোন রোহানের একই ক্লাসে ছিল। জানতে পারি উনি চলে গেছেন।দুঃখ ভরাক্রান্ত মন নিয়ে বাড়িতে এসে ইচ্ছে মত কান্না করি। সেই দিন থেকে আমার চোখের ঘুম চলে যায়। অনেক ডাক্তার দেখায় মা, ডাক্তার আমাকে ঘুমের ঔষুধ দেয়। মাঝে মাঝে ঘুমের ঔষধ ও কাজ করতো না।
এভাবে আমি এস.এস.সি পাশ করি, ইন্টার মেডিয়েট শেষ করি। আমার আর কারো সাথে প্রেম হয়নি। আমি অনার্সে অর্থনীতি বিষয় নিয়ে প্রথম বর্ষে পড়ি। একদিন আমার ঘরের মোবাইলে কল আসে উনার। আমি রিতিমত উনার কন্ঠ শুনে দিশেহারা প্রায়। উনি বেশিক্ষণ কথা বলেনি। নাম্বার টা আমার বান্ধবী মুহছেনা থেকে নিছে। কথা শেষ করার পর একটা মেসেজ দেয়, আমি দেশে আসবো বিয়ে করতে। এভাবে দু’কদিন পর পর কথা হয়। একদিন ফোনে কথা বলতে বলতে বলে আমাদের বিষয় টা নাকি উনার বড় ভাইয়ের সাথে শেয়ার করেছে। উনার বড় ভাই না বলে দিছে কারন আমরা ছিলাম মধ্যবিত্ত আর উনারা ছিল বড় লোক তাই। এদিকে আমার বাড়ির লোকজন বলে তাদের সাথে মেয়ে বিয়ে দিবে না ছেলে পড়ালেখা কম আর উনাদের পারিবারিক অবস্থা ভাল না। আমার স্যার দেশে আসেন মেয়ে দেখা শুরু করে দিছে। সেই ফাঁকে আমি কক্সবাজার থেকে আর বাড়িতে যাইতাম না। উনার বিয়ে হয়ে গেলো আর আমার সাথে কথা হয় না। অবশেষে পরিসমাপ্তি ঘটে আমাদের প্রথম প্রেমের।
কিন্তু উনার প্রতি আমার ভালবাসা, প্রেম, শ্রদ্ধা কিছুই কমে নি শুধু সময় বদলেছে। আমি এখন ও সম্মান করি, শ্রদ্ধা করি কারন আমার জীবনের এই অর্জন শুধুই উনার কারনে। মাঝখানে আমি চাকরি করি, এম. এ শেষ করি, আমার জীবনে অনেক নতুন মুখ আসে-যায়। কিন্তু উনার সাহস দেওয়া,উৎসাহ, সহযোগিতা করা সব কিছুর পিছনে উনার অবদান ছিল। বর্তমানে আমি যদি চাকরি ছেড়ে না দিয়ে করতে থাকতাম তাহলে আমার ভাল প্রমোশন হত। সব কিছুই মিলেই আমি ভাল আছি। উনি ও উনার জায়গায় ভাল আছেন।
সুষ্ট কর্তা যেটা করেন অবশ্যই ভালোই করেন।
সবশেষে সবার সুস্থতা কামনা করে আমি এখানে শেষ করছি। সবার ভালবাসা বেঁচে থাকুক, সবার প্রথম প্রেম সফল হউক এই কামনা করি।
দাদাকে ধন্যবাদ না দিলেই না। এমন একটা টপিক নিয়ে লেখার সুযোগ করে দিয়েছে। মানুষের মনের গভীরে লুকিয়ে থাকা যা কখনো প্রকাশ হওয়ার সুযোগ ছিল না তা এখন জানার সুযোগ পাচ্ছি।
ধন্যবাদ আপু কন্টেস্টে অংশগ্রহণের মাধ্যমে প্রথম।প্রেমের অনুভুতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনি ঠিক বলেছেন ভাইয়া, দাদা যদি এমন একটা সুযোগ করে না দিত তাহলে অনেকের মনের বিতর লোকিয়ে থাকা দুঃখ গুলো প্রকাশ করার সুযোগ হত না।
আপনার জীবনের প্রথম প্রেমের অনুভূতি পড়ে সত্যি খুব ভালো লাগলো। আপনি খুব চমৎকারভাবে অত্যন্ত দক্ষতার সহকারে প্রেমের অনুভূতি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনার লেখাগুলো বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। এত অসাধারণ পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
ভাইয়া আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার শেয়ার করা পোস্টি পড়ে এত সুন্দর করে মন্তব্য করে আমাকে ধন্য করার জন্য
আপনার স্যারের সাথে প্রথম প্রেমের গল্পটা পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। কিন্তু শেষের দিকটায় একটু কষ্ট পেয়েছিলাম পড়ে। কারণ অবশেষে আপনার স্যার অন্য কাউকে বিয়ে করেছিল। আপনার লেখাগুলো বেশ সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। প্রতিযোগিতায় আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপু ঠিক বলেছেন আপনি, উনি শেষে অন্য একজন মেয়েকে নিয়ে সুখি। আপনার জন্য ও শুভ কামনা রইলো।
এভাবে ভালোবাসার মানুষটিকে হারানোর কষ্ট হয়তো অনেক।
জ্বী ভাইয়া আপনি ঠিক বুঝতে পেরেছেন। আমি প্রায় মানসিক রোগি হয়ে পড়েছিলাম। আল্লাহর অশেষ রহমতে সব কাটিয়ে ওঠতে পেরেছি এবং আল্লাহ এখন বেশ ভালই রেখেছেন। আপনার জন্য শুভ কামনা সব সময় ভাইয়া।
ভালোবাসার মানুষটিকে এভাবে হারানো খুবই কষ্টকর। তবুও আপনি যে জীবনে মুভঅন করতে পেরেছেন এটা জানতে পেরে ভালো লাগলো। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো আপু।
আর আপনার জীবনের প্রেমের অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপু আপনি ঠিক বলেছেন, আমি নিজেকে সামলিয়ে নিয়ে নিজের মত করে সাজিয়ে নিয়েছি।কথায় বলে না আপু- আল্লাহ যে টা করেন অবশ্যই মঙ্গলের জন্যই করেন। আপু অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্ট পড়ার জন্য
সব সময় একটা বিষয় খেয়াল করি আমাদের প্রত্যেকের জীবনে প্রথম প্রেম কখনো পূর্ণতা পায় না। জানিনা কেন?হয়তোবা আমাদের জীবনে প্রথম প্রেমগুলো খুব অল্প বয়সেই এসে যায়। যাইহোক আপনার জীবনের প্রথম প্রেমের কাহিনী শুনে খুব খারাপ লাগলো। বিশেষ করে আপনি তাকে মন থেকেই ভালোবেসে ছিলেন কিন্তু পরবর্তীতে হারিয়ে ফেলেন। এটা আসলেই অনেক দুঃখজনক।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
ভাইয়া আপনি একদম সঠিক কথা বলেছেন।প্রথম প্রেম খুব কম সফল হতে দেখেছি। আর এখন ও ওনাকে আমি অনেক শ্রদ্ধা করি মন থেকে।ধন্যবাদ ভাইয়া আমার পোস্ট টি পড়ার জন্য।
এমন একটি কনটেস্ট এর আয়োজন করার জন্য দাদাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। হয়তো দাদা যদি এই কনটেস্টের আয়োজন না করতো তাহলে এমন সুন্দর সুন্দর প্রেম কাহিনী জানা হত না। আপনার প্রেম কাহিনীটা আমার বেশ ভালো লেগেছে। তবে সকলের জীবনের সুখ হয় না। কারো জীবনের ট্রাজেডি থাকে, কারো জীবনে প্রেম সাকসেস হয়। আর এই নিয়ে প্রেম কাহিনী।
আপনি ঠি বলেছেন ভাইয়া এই প্রেম শব্দটা না সবার জন্য না।আর সবার কপালে তা জুটে না।ধন্যবাদ ভাইয়া সময় দিয়ে পড়ার জন্য।
আপনাদের চেষ্টার কমতি ছিল মনে হল। যাই হোক ঠিক বলেছেন আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন। আপনার প্রথম প্রেমের মানুষের কারণে আপনি পড়ালেখা শেষ করে একটি ভালো অবস্থানে পৌঁছাতে পেরেছেন যা আসলে শুনে খুবই ভালো লাগলো। আপনি তাকে এখনো শ্রদ্ধা করেন এটি অনেক বড় বিষয়। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপু আপনি আমার পোস্ট টি ভালো করে পড়েছেন আমি এটাই বুঝতে পেরেছি। আপু আপনি ঠিক বলেছেন উনার উৎসাহে আজ আমি একজন পরিপূ্র্ণ মানুষ।আপু আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইলো।