গ্রামের মাহফিলে পরিদর্শন সাথে কিছু ছবি By |@salmanabir| ১০% লাজুজ খ্যাঁক এর জন্য
আচ্ছালামুয়ালাইকুম সবাইকে,
আশা করি সবাই ভালো আছেন, আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি।আজ শুক্রবার, আর শুক্রবার মানেই আমাদের কর্মস্থল বন্ধের দিন।দুপুরের খাবার খেয়েই অনেকে বেড়িয়ে পরি ঘুরতে। সপ্তাহে একদিন ছুটি মানেই আমাদের আনন্দের দিন। তাই ভালো একটা সময় কাটানোর জন্য আমরা ঘুরতে বের হই।
এবার আসি আমার পোস্ট প্রসঙ্গে, গতকাল আমার এলাকায় আমার বাসা থেকে ৫ কিলো দূরত্ব মাফফিল ছিল।জায়গাটির নাম আন্ধারমানিক।এটি আমাদের বরগুনা জেলার একটি গ্রামের নাম প্রতিবছর ফেব্রুয়ারী ১০ তারিখে মাহফিল হয়ে থাকে। অনেক বছর পর গতকাল গেলাম, ছোট ভাই ব্রাদার ছিল সাথে।আমি গিয়ে একটু অবাগ হলাম কেননা অনেক পরিবর্তন আগে মাহফিলের মাঠ অনেক বড় ছিল কিন্তু এখন অনেক ছোট। এবং মাহফিলে লোকসংখ্যা খুবই কম। মানুষের মধ্য অলসতা আসছে নাকি ঈমান নষ্ট হয়ে গেছে আসলে বুজতেছি না।এবার চলুন কিছু ছবি দেখেনি।
আশা করি সবাই ভালো আছেন, আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি।আজ শুক্রবার, আর শুক্রবার মানেই আমাদের কর্মস্থল বন্ধের দিন।দুপুরের খাবার খেয়েই অনেকে বেড়িয়ে পরি ঘুরতে। সপ্তাহে একদিন ছুটি মানেই আমাদের আনন্দের দিন। তাই ভালো একটা সময় কাটানোর জন্য আমরা ঘুরতে বের হই।
এবার আসি আমার পোস্ট প্রসঙ্গে, গতকাল আমার এলাকায় আমার বাসা থেকে ৫ কিলো দূরত্ব মাফফিল ছিল।জায়গাটির নাম আন্ধারমানিক।এটি আমাদের বরগুনা জেলার একটি গ্রামের নাম প্রতিবছর ফেব্রুয়ারী ১০ তারিখে মাহফিল হয়ে থাকে। অনেক বছর পর গতকাল গেলাম, ছোট ভাই ব্রাদার ছিল সাথে।আমি গিয়ে একটু অবাগ হলাম কেননা অনেক পরিবর্তন আগে মাহফিলের মাঠ অনেক বড় ছিল কিন্তু এখন অনেক ছোট। এবং মাহফিলে লোকসংখ্যা খুবই কম। মানুষের মধ্য অলসতা আসছে নাকি ঈমান নষ্ট হয়ে গেছে আসলে বুজতেছি না।এবার চলুন কিছু ছবি দেখেনি।
রাতের ছবি এটি মাহফিলের মাঠের চিত্র না এটা হলো মাহফিল উপলক্ষে যে দোকান গুলো উঠছিল সেখান থেকে নেওয়া। আমার মতো যে যুবক ছিল তাদের আড্ডার জায়গা।আসলে কি বলব আমাদের ঈমান এতো দুর্বল হয়ে গেছে যে মাহফিলের মাঠে না বসে আমরা দি আড্ডা ব্যাপারটা খুবই কৌতুহল , তো যাই হোক ঘুরে ঘুরে স্টল গুলো দেখি
বোম্বাই মরিচ দিয়ে ঝাল মুড়ি এবং পেয়ারা বানানো খুবিই মজাদার, মনে হচ্ছে শীতের কারণে বেশী স্বাদ ছিল।এবার বলি ঝাল মুড়ি ওলার গল্প তাকে জিজ্ঞাসা করলাম প্রতিদিন কতো টাকা ব্যবসায় থাকে উত্তরে বল্লো হাজার বারোশ। আমি তাকিয়ে ছিলাম কেননা আমরা গ্রাজুয়েশন শেষ করে জব করি ১৫ হাজার টাকার মধ্য।
কিছু সময় থাকার পরে দেখি সবাই আস্তে আস্তে করে দোকানে দিকে আসছে। দোকানে দাঁড়ানোর জন্য কোন জায়গা ছিল না তখন মনে হয় যে মাহফিল মাঠ ফাকা হয়ে আছে।
খাবার দোকান বেশী ছিল তার মধ্য ফুসকা, হালিম, চটপটির এই গুলো বেশী ছিল,একটি দোকানে হালিম খাওয়ার জন্য ডুকে পরলাম।আমরা লোক ছিলাম সাত জন, হালিম অঅর্ডার করে দিলাম আর বললাম কিছু কম রাইখেন আমরা লোক বেশী তাই।টাকা দেওয়ার সময় সে সত্যিই দশ টাকা কম রাখল এই ব্যাপারটা খুব লাগলো।হালিম খাবার পরে আবার ফুসকার দোকানে ডুকে গেলাম। ফুসকার প্লেট ৫০ টাকা একটু অবাগ হলাম। তারপরো খেয়ে নিলাম। এবার ভাবলাম একটু মাহফিল ময়দান দেখে আসি।
এটা ছিল মাহফিলের চিত্র কোন এক সময় এই মাঠে লোক ধরত না আর এখন অনেক ফাকা জায়গা পরে থাকে।তবে লোক ঠিকই যায় কিন্তু সবার উদ্দেশ্য এক থাকে না কেউ মাহফিল দেখতে যায়, কেউ দোকানে কেনাকাটা করার জন্য যায়।
এটাই ছিল আমার সর্বশেষ ছবি, সব মিলিয়ে ভালো সময়ই পার করলাম কিন্তু খারাপ লাগার একটাই বিষয় যে যতো গুলো লোক দেখলাম সবাই যদি মাহফিল ময়দানে বসত তাহলে বক্তার বয়ান ভালো হত।
ফটোকারিগর | @salmanabir |
---|---|
স্থান | https://what3words.com/shrimp.shades.jumpers] |
ডিভাইস | শাওমি রেডমি নোট ৫ |
এতো সময় সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
এতো সময় সাথে ছিলাম আমি @salmanabir, তবে সবাই আবির নামে ডাকে তাই ডাক নাম আবির হয়ে গেছে।আমি একজন উদ্যোগতা। আমি যুক্ত আছি বরিশাল থেকে।
আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করলাম
💓আল্লাহ হাফেজ💓
মাহফিল গ্রামগঞ্জের একটা ঐতিহ্য।এলাকাভেদে আয়োজন ভিন্ন হয়ে থাকে।আমি মেসে থাকাকালীন বগুড়াতে বেশ কয়েকটি মাহফিলে যাওয়া হয়েছিলো।বেশ জাকজমক ছিলো।তবে,আমাদের গ্রামে খুব সাধাসিধে করেই এটা আয়োজন করা হয়।
মাহফিলে পরিদর্শন নামক শিরোনাম আপনার স্থিরচিত্র ও উপস্থাপন দারুন হয়েছে।ধন্যবাদ
সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকে ও আমন্ত্রণ।
এই ধরনের মাহফিল গ্রাম অঞ্চল গুলোতে সবথেকে বেশি লক্ষ্য করা যায়। যদিও অঞ্চলভেদে মাহফিলের মধ্যে ভিন্নতা লক্ষ্য করা যেতে পারে। এই মাহফিলগুলোতে একদিকে যেমন ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয় অন্যদিকে খুবই সুন্দর সুন্দর সুস্বাদু কিছু খাবারের দোকান বসতে দেখা যায়। আপনিও ঠিক তেমনি কিছু সুস্বাদু খাবারের দোকানের ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
এই দিন গুলো খুব করে মিছ করি ভাই।গ্রামে থাকি তো অতিতে এগুলো আমাদের এখানে অনেক হতো।তবে এখন অনেক কুমে গেছে সেই রাতে কাপতে কাপতে চাদর মুরি দিয়ে যেতাম ঝাল মুরি বাদাম চিবোতে চিবোতে মাহফিল শোনা সত্যি দারুন মুহুর্ত ছিল। ধন্যবাদ নিজের সুন্দর সময়টা শেয়ার করার জন।
মাহফিলের অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু ছবি তুলে আমাদের সাথে ভাগ করে নেলেন। কিছুদিন আগে আমাদের এদিকেও মাহফিল হয়েছিল। গ্রাম অঞ্চলের দিকে মাহফিল গুলো এমনিতেই খুব সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়। আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল 🤗🤗
ধন্যবাদ আপু সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য
জি ভাই আগে গ্রামে থাকতে আমিও এরকম মাহফিলে অংশগ্রহণ করতাম। অনেক মজা করতাম, আপনি যেভাবে অনেক মজা করেছেন দেখে বোঝা যাচ্ছে, আমি ও অনেক মজা করেছি আগে। তবে এখন আর সে সময় বা সুযোগ আসে না মজা ও করা হয় না। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার এই আনন্দঘন মুহুর্তটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
সময় নিয়ে আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
শীতের মৌসুম আসলে গ্রাম অঞ্চল গুলো তে মাহফিলের দুম পড়ে যায়। আসলেই গ্রামের মানুষগুলো অনেক সহজ সরল হয় এবং ইসলাম প্রেমী হয়।