ঝাল - মুড়ি নিয়ে গল্প। উত্তরা ১৩নং সেক্টর। ১০% প্রিয় shy-fox এর জন্য।

এই ঝাল-মুড়ির পিছনে ঘটনা আছে। ঝাল মুড়ি ভাই তার নাম রহমান সে এখন ১৫নং সেক্টরে ঝাল মুড়ি বিক্রি করে থাকে। রহমান ভাই সে সাত বছর সিঙ্গাপুর ছিল সেখানে একটি কোম্পানিতে চাকরি করতেন। চাকরির পাশা পাশি ছোট্ট খাটো করে একটি ঝাল মুড়ির দোকান দেয়। আলুর চপ, পেয়াজু, ছোলা, বেগুনি এই সব আইটেম নিয়ে সল্প পুজি দিয়ে ব্যাবসা করে। রহমান ভাই বাংলাদেশে এসে এই ব্যবসা ছাড়তে পারে নাই। বিদেশ ছিলেন সাত বছর তার সাথে এই ব্যবসায় সফল হয়েছে কিন্তু ব্যবসার প্রতি মায়া পরে গেছে তাই ছাড়ে নাই। বাংলাদেশে এসে এই ঝাল-মুড়ির দোকান দিয়েছে। রহমান ভাই এত কথা আমার সাথে বলতো না তার কারণ ছিল। আমি যখন প্রত্যেক খাবারের ছবি তুলি পরে বলে দেখ আজকে আবার ১২টা বাজাবে আমি কথাটা শুনে ভয় পেয়ে যাই কিরে কি বলহ আমি শুধু ছবি তুল্লাম তাই বলে কি ১২টা বাজালাম। পরে সে আমাকে জিজ্ঞেস করে আপনি সাংবাদিক আমি বলি না ভাই। তাহলে কেনো খাবারের ছবি তুললেন। আমি বললাম ভাই আপনার ঝাল-মুড়ি দেখতে খুব ভালো লেগেছে খেতেও অনেক ভালো লেগেছে আমি ঝাল মুরি অনেক খেয়েছি তবে এর মজার ঝাল মুড়ি কখনো খাই নাই। তাই এটা আমি ফেজবুকে শেয়ার করবো। পরে বলে ভাই একজন এই ভাবে ছবি তুলে আমাকে অনেক হয়রানি করিয়েছে তাই বললাম। আমি বললাম ও আচ্ছা ঠিল আছে। ঝাল মুড়ি খেয়ে বিল। দিয়ে চলে আসলাম