আ _{^{মার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভাল আছি আজকে আমি শেয়ার করব আজকের দিনের একটি তৃপ্ত অনুভূতি}}

টাইটেল দেখেই অনেকটা বুঝে ফেলেছেন আজকের পোস্টটা বিরক্ত করবে অনুভূতির। ছাত্র জীবনে যারা চাকরি করে থাকেন তারা প্রায় অনেকেই এ ধরনের সমস্যা পড়ে এসেছি।

ইন্টারভিউ আমাদের জীবনের একটা অনেক বড় অংশ। যাদের মামা খালু নেই কিংবা ভালো কোন রেফারেন্স তাই তাদেরকে এই কঠিন পরিস্থিত থেকে যেতে হয়।

এক বড় ভাইয়ের রেফারেন্সে ইমার্জেন্সি নিয়োগে সকালেই বের হয়ে গেলাম বাসা থেকে, ইচ্ছে করছিল না আজকের ইন্টারভিউতে যেতে তবুও ভাইয়ের কথা ফেলতে পারেনি, যদি ইন্টারভিউ দিতে না যায় তখন তিনি বলবে চাকরিটা শুধু হয়েই যেতো তুমি কেন ইন্টারভিউতে গেলে না, কারণ তিনি প্রায় 100% শিওর হয়েই আমাকে ইন্টারভিউ দিতে পাঠায়, কিন্তু এর আগেরবারও একটা ঝামেলা হয়েছিল।

এইবারও ঠিক তাই, লোকেশনে পৌঁছানোর পর দেখতে পেলাম অনেক মানুষই এসেছে, সময় মত আসার পর জানতে পারলাম আমার ডিপার্টমেন্টের ম্যানেজার তিনিই উপস্থিত নেই, অতএব আমাকে ইন্টারভিউ দিতে হলে আগামীকাল আবার আসতে হবে। আসলে আমাদের সময়ের মূল্য দেয়া হয় না, একজন স্টুডেন্ট মানুষ সময় নষ্ট করে টাকা নষ্ট করে ইন্টারভিউ দিতে আসে। কিন্তু স্যাররা আমাদের সময়ের মূল্যই দিতে চায় না, তারা ভাবে বেকার মানেই অবহেলা 🙂।

বিরক্তকর অনুভূতি নিয়ে অফিস থেকে বিদায় নিলাম, আগে বিভিন্ন নাটক ছবিতে দেখতাম ইন্টারভিউ দিতে দিতে মানুষ বিরক্ত হয়ে যায়, আজকে বুঝতে পারলাম এতকাট ঘর পুরিয়ে যখন ইন্টারভিউ না হয় তখন সত্যিই খুব কষ্ট হয়।

_{আমি সাজ্জাদ সোহান
আমি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর একজন শিক্ষার্থী। আমি ঢাকাতে বসবাস করি। আমি ট্রাভেল করতে অনেক ভালোবাসি, এছাড়া অবসর সময়ে মুভি দেখি, ফটোগ্রাফি করি, গান করি। আমি একটু চাপা স্বভাবের তাই কম কথা বলি কিন্তু আমি একজন ভালো শ্রোতা। ভালোবাসি নতুন জিনিস শিখতে, মানুষকে ভালবাসি তাই মানুষের সহযোগিতায় এগিয়ে আসি।}

|| Join the Discord Server for more Details ||

---

---

VOTE @bangla.witness as witness

OR

SET @rme as your proxy

---