তৃতীয়তম ভ্যাকসিন💉🦠 😷 || ১০% প্রিয় লাজুক-খ্যাকের🦊 জন্য থাকলো
আসসালামু আলাইকুম
আমি @sajjadsohan from 🇧🇩.
০৭ই- এপ্রিল, বৃহস্পতিবার।
আ মার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভাল আছি।কালকে আমি আমার করোনার তৃতীয়তম ভ্যাকসিন নিয়েছি,এসময় আমার যে তিক্ত অভিজ্ঞতা গুলো হয়েছে সেগুলো আজকে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব, আশা করি ভালো লাগবে।
আমি আমার পূর্বের দুটি ভ্যাকসিন দিয়েছিলাম সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবর মাসে, আমার তৃতীয়তম ভ্যাকসিন এর জন্য আমাকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ছয় মাসের মত, আমাদের আত্মীয় স্বজনের মধ্যে কয়েকজনের তৃতীয়তম ভ্যাকসিন দেয়া হয়ে গেছে, তারা আমাকে জানালো তাদের কোর্স কমপ্লিট, তখনো আমার মেসেজ আসছিল না
হঠাৎ একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি পরের দিন আমার তৃতীয়তম ভ্যাকসিন আমার ফোনে মেসেজ চলে এসেছে, আমার সাথে আমার একজন বন্ধু আছে দুজনের একই টাইমিং হয়েছিল, তাকে ফোন করলাম জানতে পারলাম সেও একই সময় যাবেন করলাম দুজন একসাথে যাব ।
রমজান মাস কিছুটা ক্লান্ত তাই মেসেজ পাওয়ার পরও সারাদিন বাইরে যাওয়া হয়নি, রাতে নামাজের আগে বন্ধুদের সাথে একটু দেখা করলাম, তখনো আমার টিকার কার্ড প্রিন্ট করার কথা মনে নেই, ভাবলাম সকালবেলা যখন যাবো তখন করে নেবো,
সকালে ঘুম থেকে উঠলাম কারন নয়টার সময় আমাদের যাওয়ার কথা আমার বন্ধু প্রায় চলে এসেছে আমাদের এলাকায়। এদিকে আমাদের এলাকায় একটি কম্পিউটারের দোকান খোলা হয়নি, অনেক খোঁজাখুঁজির পর বন্ধুর সাথে দেখা করে বললাম আমরা এখনো প্রিন্ট করা হয়নি। পাশের এলাকায় দিয়ে হাটাহাটি করে অনেক কষ্টের একটি দোকান পেলাম এবং সেখান থেকে টিকার কার্ড প্রিন্ট করলাম।
তারপর দুজন মিলে রওনা হলাম আমাদের সেই নির্দিষ্ট গন্তব্যে যেখানে আমাদেরকে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। নতুন আর কি কাহিনী বলব বাসের হেলপারদের সাথে ছাত্রদের কি ঝামেলা জানিনা , বিআরটিসি বাস স্টুডেন্ট ভাড়া তো রাখি না উল্টো এমন ভাবে তাকায় যেমন আমরা অপরাধী ।
তারপর আমরা উত্তরা বিএনএস নামলাম এবং হাঁটা শুরু করলাম কিছুদূর পড়ে আমাদের সেই গন্তব্য হসপিটাল, খুব ভালো লাগলো আছে তেমন ভিড় নেই কারণ আমরা অনেক সকাল সকাল চলে এসেছি, ভিড় থাকলেও তেমন ঝামেলা ছিল না কারণ আমাদের তৃতীয়তম ভ্যাকসিন সিরিয়াল একটু হলেও কম হবে।
ভিতরে ঢুকতেই আনসারদেরকে জিজ্ঞাসা করলাম আমরা কোথায় ভ্যাকসিনের জন্য দাঁড়াবো, আমরা সেই নির্দিষ্ট স্থানে গেলাম হাতেগোনা অল্প কয়েকজনই ছিল, ২ মিনিটের ভিতরে আমরা চেম্বারে ঢুকে গেলাম, আমি একটু চিকন চিকন হওয়া সব সময় শার্ট পরি, কিন্তু ভ্যাকসিন দিতে হলে শার্ট খুলতে হবে তাই আমি টি-শার্ট পড়ে গিয়েছিলাম কিন্তু আমার বন্ধু জামা খুলতে একটু ঝামেলা হয়েছে।
বন্ধুর সিরিয়াল আগে হলেও আমাকে আগে বসতে দেয়া হয় কারণ আমার বন্ধুরে সময় লাগবে, নার্স গুলোর মায়া নেই বললেই চলে, আমরা ভ্যাকসিন দেয়ার জন্য এসেছি একদিনো আমাদেরকে তুলা দেয়া হয়নি, ইনজেকশনের সাথে যে কাগজটা থাকে সেটাই ছিঁড়ে আমাদের হাতে দেয়া হয়। বুকে পাথর রেখে হাত ধরে বাইরে চলে আসলাম আজ একটু বেশি ব্যথা পেয়েছে মনে হল।
পূর্বে আমি যে দুটি ভ্যাকসিন দিয়েছিলাম, সেগুলো ছিল সিনফার্মা, কিন্তু শেষের বার আমাকে দেয়া হয়েছে মডার্না , জানতে পারলাম সিনফার্মা শেষের ভ্যাকসিন তৈরি করা হয়নি তাই আমাদের অন্যটি দেয়া হয়েছে। আমরা আস্তে আস্তে বাহির দিকে চলে আসলাম।
একে তো রোজা রেখেছি তারপর হাতে প্রচণ্ড ব্যথা হচ্ছিল, আগে যখন ভ্যাকসিন দিয়েছি এতটা ব্যথা লাগেনি, বুঝতেই পারিনি কখন দেয়া হয়ে গেছে, কিন্তু শেষের বার ভালোই বুঝতে পারলাম, তাকে দেখলাম একটু একটু রক্ত বের হচ্ছে, দুই বন্ধু হাসাহাসি করতে করতে হসপিটাল থেকে বের হয়ে যাচ্ছি।
আমার ওই বন্ধু বলল হাসপাতালে যখন এসেছি চল ডাক্তার দেখাই, আমার বন্ধু মজা করছিল আমি যখন সিরিয়াস হয়ে যাওয়া শুরু করলাম তখন বন্ধু বলল না না না আজ না আজ সময় কম, আমার একদিন আগে থেকেই কিছুটা জ্বর জ্বর মনে হচ্ছে, তার উপর রোজা এবং এখন হাত ব্যাথার কারণে খারাপ লাগছে।
হসপিটালের জায়গায় জায়গায় এরকম ছোট ছোট বাগান রয়েছে, চারপাশে রয়েছে অনেক ধরনের গাছ। এগুলো যেমন পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে ঠিক তেমনি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করছে, অনেক মানুষ ছিল এবং শরীরটা খারাপ ছিল তাই ফটোগ্রাফি করতে পারিনি। আস্তে আস্তে আমরা বাহির চলে আসলাম, এমত অবস্থায় আমার গলায় অনেক কাশি হচ্ছিল, একেতো তৃষ্ণা তার ওপর ধুলাবালির কারণে গলা শুকিয়ে গেছে।
প্রত্যেকবার আমরা যখন ভ্যাকসিন দিয়ে বের হই, বন্ধুবান্ধবরা সবাই একসাথে হয়ে দোকানে বসে চা খাই আড্ডা দেই, যেহেতু এটা রমজান মাস তাই আড্ডা দেয়া হলো না। আমার বন্ধু বলল আমাদের এলাকায় তার একটু কাজ আছে আমার সাথে আমাদের এলাকা যাবে, আমরা বাসের জন্য অপেক্ষা করতে থাকলাম এই গরমে রোদে দাঁড়াতে একদম ইচ্ছে করছে না।
বাসে করে অবশেষে আমরা আমাদের এলাকায় আসলাম, রোজা রেখেও আজকে অনেক হাটাহাটি করা হয়েছে, এলাকায় এসে ওর কাজের জন্য বেশ কিছুটা হাঁটার করলাম, আরো দুজন বন্ধু ফোন করলো তারা আমার বাসার এদিকে রয়েছে, তাই আমরাও দুইজন তাদের সাথে দেখা করতে গেলাম এবং অনেকক্ষণ বসে আড্ডা দিলাম। আড্ডা দিতে দিতে যখন দুপুরের আজান দিয়ে দিবে তার কিছু সময় আগে আমি বিদায় জানালাম সবাইকে।
পূর্বে যখন ভ্যাকসিন গুলো দিয়েছিলাম একটু শরীর গরম ছিল বুঝতে পারছিলাম জ্বর জ্বর ভাব, কিন্তু এইবার আমাকে ভালোভাবেই ধরেছে, রাতে যখন ঘুমাতে গেলাম বুঝতে পারলাম আমার পুরো শরীর ব্যথা। আমি আমার ডান হাত দিয়ে কোন কাজ করতে পারছিনা, ব্যথার কারণে নড়াচড়া করতে পারছিনা। রাতে ঘুমাতে আমার অনেক কষ্ট হয়েছে এবং জ্বর আগের থেকে অনেকটা বেড়ে গেছে, গত দুই বার সবাই আমাকে জিজ্ঞাসা করেছে শরীর খারাপ হচ্ছে কিনা কিন্তু তখন আমি পাত্তা দেইনি, কিন্তু শেষের বার আমি ভালই বুঝতে পারছি ব্যথা কাকে বলে।
পোস্ট | জেনারেল স্টোরি পোস্ট |
---|---|
লোকেশন | https://w3w.co/scornful.wharfs.surfacing |
ডিভাইস | Xiaomi Redmi Note 10 Pro Max |
আমি সাজ্জাদ সোহান
আমি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর একজন শিক্ষার্থী। আমি ঢাকাতে বসবাস করি। আমি ট্রাভেল করতে অনেক ভালোবাসি, এছাড়া অবসর সময়ে মুভি দেখি, ফটোগ্রাফি করি, গান করি। আমি একটু চাপা স্বভাবের তাই কম কথা বলি কিন্তু আমি একজন ভালো শ্রোতা। ভালোবাসি নতুন জিনিস শিখতে, মানুষকে ভালবাসি তাই মানুষের সহযোগিতায় এগিয়ে আসি।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
প্রথমে সিনফার্মা তারপর মডার্না এভাবেই সবার শরীরে ভ্যাকসিনের ককটেল হয়ে যাবে। ভ্যাকসিন নিয়ে শরীরে যে কি তৈরী হচ্ছে ঈশ্বর জানে।
পরিশেষে বলবো সুস্থ হয়ে উঠুন এটাই কামনা।
যেদিন ভ্যাকসিন দিয়েছিলাম সেদিন কিছুটা খারাপ লাগছিল তবে চলাফেরা করতে পারছিলাম, রাতে ঘুমানোর সময় বুঝতে পারলাম আমার জ্বর শরীর ব্যথা ইত্যাদি কয়েকগুণ বেড়ে গেছে, ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় দিন আমার অনেক কষ্ট হয়, তবে আপনাদের সকলের দোয়ায় পরের দিন আমি সুস্থ হয়ে যায়।
বাপরে বেশ লম্বা সময় ধরে অপেক্ষা করছেন দেখছি। যাই হোক অবশেষে আপনার সেই ভ্যাকসিন দেওয়া সম্পন্ন হল। সুন্দর ছিল আপনার অভিজ্ঞতা। আমারও দুইটি ভ্যাকসিন দেওয়া শেষ হয়েছে এখন তৃতীয় টির অপেক্ষায়।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোষ্টে মন্তব্য করার জন্য, তৃতীয় টিকা বেশ কষ্টকর হয়ে যায়, এর প্রতিক্রিয়া ভালই বোঝা যায় আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।
ভাই প্রথমেই আপনাকে তৃতীয়তম ভ্যাকসিন গ্রহণ করার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আর সেইসাথে ভ্যাকসিন গ্রহণের সময় হাসপাতালে চারিদিকের যে সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। তা দেখে আমার কাছে অনেক অনেক ভালো লাগলো। আপনার তৃতীয়তম ভ্যাকসিন দেয়ার পোষ্টটি খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
কমেন্ট করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত চমৎকার চমৎকার মন্তব্য করে আমাদের সাপোর্ট করার জন্য।
তৃতীয়তম ভ্যাকসিন দেয়ার জন্য আমিও প্রস্তুত কিন্তু তৃতীয়তম ভ্যাকসিন দেয়ার সময় নাকি আজ আমাদের হয়নি। আমি এ বিষয়ে যথেষ্ট সচেতন। যার জন্য তথ্য নিয়েছিলাম, তার উত্তর পেয়েছি জুন-জুলাই মাসের দিকে পেতে পারি।
যখন এসএমএস আসবে যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি দিয়ে ফেলুন, দিতেই যখন হবে অবহেলা করে লাভ নেই আপনি একজন সচেতন নাগরিক বলে মনে হচ্ছে, আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিজের সুস্থতার জন্য সচেতন থাকা।
বুস্টার ডোজ নেওয়ার মধ্য দিয়ে আপনি আপনার নিজে সুরক্ষা নিশ্চিত করেছেন। সেই সাথে বুস্টার ডোজ দেওয়ার অভিজ্ঞতা আপনি আমাদের সাথে দারুন ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আমার ফোনে আজ থেকে প্রায় দেড় মাস আগে বুস্টার ডোজ এর জন্য এসএমএস এসেছে কিন্তু আমি এখনো দেইনি কারন মর্ডানার টিকা দিলে অনেক জ্বর আসে হাত ব্যাথা করে সেই ভয়ে আমি এখনো টিকা দিতে পারিনি। তবে আপনি টিকা দিলেন দেখে ভালো লাগলো আপনার সুস্থতা কামনা করছি ম
আপনি ঠিক বলেছেন শেষের বার একটু বেশি কষ্ট হয়, তবে আমি বলবো ভাই দিয়ে ফেলা ভালো, সময় অপচয় করে লাভ নেই যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি শেষ করা ভালো।
তৃতীয় ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার এসএমএস এসেছে কিন্তু এখনো যাওয়া হয়নি। আপনার এই পোস্ট দেখে তৃতীয় ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার কথা আবার মনে পড়ে গেল। ভ্যাকসিন নেওয়ার বিষয়টি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
সময়মতো নিয়ে নিবেন কারন অবহেলা করে লাভ নেই, তৃতীয় ভ্যাকসিন দেয়ার পর দুই দিনের মতো শরীর খারাপ থাকতে পারে, তবে আলহামদুলিল্লাহ আমি দুদিন পরেই সুস্থ হয়ে গেছে।
আপনি আজকে তৃতীয় ডোস দিয়ে ফেললেন অথচ আমি আজকে দ্বিতীয় ডোস দিলাম মাত্র।তৃতীয় ডোস দেওয়ার অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইজান।
অপেক্ষা করুন সময়মতো আপনার চলে আসবে, শুধু এতোটুকুই বলবো অবহেলা করবেন না যেদিন চলে আসবে সেদিনই দিয়ে ফেলবেন। আমরা সচেতন না হলে দেশ সামনের দিকে এগোতে পারবে না।
তৃতীয় ভ্যাকসিন এখন পর্যন্ত দেওয়া হয়নি । আমি যদিও দুইটি ডোজ সম্পন্ন করেছি । এসএমএস পেলে তৃতীয় ডোজ সম্পন্ন করব ।আপনার তৃতীয়দিনের তিক্ত অভিজ্ঞতা পড়লাম।
এসএমএস আসতে পারলেই বুঝবেন তৃতীয় নাম্বারটি যে কত কষ্ট, দারুন শরীর ব্যথা ছিল ঘুমাতে পারিনি, প্রথম এবং দ্বিতীয় তেমন বুঝতেই পারেনি তবে শেষেটা দারুন বেদনাদায়ক।
ধন্যবাদ ভাই তৃতীয় ভ্যাকসিন দিয়ে আসার জন্য।আমি এখনো প্রথম ভ্যাকসিন দিয়ে বসে আছি।দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়নি। ধন্যবাদ আপনাকে তৃতীয় ডোজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন সবসময়।
দোয়া রইল খুব তাড়াতাড়ি চলে আসবে আপনার ভ্যাকসিন গুলো, আমি সেই প্রথম দিকে রেজিস্ট্রেশন করে ছিলাম এখন আমার শেষ হল, আপনি হয়তো দেরি করে শুরু করেছেন, তবু আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।
ঠিক আছে ভাই দোয়া করবেন আর আশা করি খুব তাড়াতাড়ি পেয়ে যাব। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আসলে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে আমি নিজেও টীকা নিয়েছি। এখানে টীকা নেয়া আমার কাছে বেশ সাচ্ছন্দের মনে হয়েছে। কারন এদের পরিবেশ ভালো ছিল। যাক আপনার পুরো অভিঙ্গতা দারুন শেয়ার করেছেন। সত্যিই ভালো লাগলো।
শুভ কামনা রইল আপনার জন্য 💌
আমার এই হসপিটালে আসার মূল কারণ ছিল এর পরিবেশ এবং তুলনামূলক এখানে ভিড় কম হবে এই ভেবে, আলহামদুলিল্লাহ তিনবার এখানে এসেছি আমাকে সিরিয়ালে দাঁড়াতে হয়নি, কারণ আমি প্রথমদিকের রেজিস্ট্রেশন করে ছিলাম।
হ্যা এখানকার পরিবেশ খুব ভালো।
আমি নিজেও আশাকরি এখানে খুব তাড়াতাড়ি আমার তৃতীয় ডোজ দিতে পারবো।