জয়ী হওয়া এক অনুষ্ঠানের অনুভূতি || [10% ʙᴇɴᴇғɪᴄɪᴀʀɪᴇs ғᴏʀ @sʜʏ-ғᴏx🦊]
সবার সুস্থতা কামনা করছি
আসলে আমাদের বিজনেস গ্রুপ থেকে একটা এনাউন্সমেন্ট দিয়েছিলো সারা বাংলাদেশ থেকে একটা মহল্লাকে প্রথম হিসেবে ঘোসনা করা হবে। আলহামদুলিল্লাহ এনাউন্সমেন্ট এর সেই প্রথম হয়ে যায় আমাদের মোহাম্মাদপুর। সেই জন্য একটা পার্টির আয়োজন করে সবাই মিলে। আমি তো যাবোই না। কারন আমি একটি অসুস্থ তাই। কিন্তু এক আপু খুব বকা দেয়। বলে কিছু করতে হবে না আপুর গাড়ি দিয়ে নিয়ে যাবো আবার নামিয়ে দিয়ে যাবো। চিন্তা করলাম শরীর খারাপ ঠিক আছে সেখানে গেলে ভালো লাগবে তাই চলে গেলাম। আমার এতো ভালোলাগে যে সবাই এতো ভালোবাসে কেন আমাকে।
এই ছবিটা উই এর অফিসের ভিতরে তোলা। অফিসটা খুব সুন্দর করে সাজানো হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। ভালো লাগে এই গ্রুপের আমি মোটামুটি একজন পরিচিত মুখ। সবাই আমাকে কম বেশি চেনে আলহামদুলিল্লাহ। 1.3 M মেম্বার এর গ্রুপের প্রধান নিশা আপু। সবাই মনে একটা আশা নিশা আপুর সাথে একটা ছবি ক্যাপচার করবে। বা আপু তাকে একটু চিনবে। কিন্তু আমি চিন্তা করেছি আমি এমন কাজ করবো যাতে আপু নিজেই আমাকে খুজে নেয়। আমি একটু বেত্রিক্রম কিছু করি। নিশা আপু একটা এনাউন্সমেন্ট দেয়। যেখানে সাবস্ক্রাইবার নিয়ে কথা বলে। আমি আপুর সেই কথাটাকে এমন ভাবে হাইলাইট করেছিলাম পোস্ট এর মাধ্যমে আপু নিজেই আমায় একটা অনুষ্ঠানে বলে রাজু তোমার পোস্ট আমার অনেক ভালো লেগেছে। আজ সবার মাঝে তুমি এই বিষয়ে কথা বলবে। আলহামদুলিল্লাহ সেদিন আমি অনেক খুশি ছিলাম। কারন আমি নিজের জায়গা এমন ভাবেই তৈরি করেছি যে আপু আমাকে ডেকেছে।
হলুদ জামা পড়া আপুটা নিশা আপু। খুব সাধারন মানুষ 🥰🥰। আসলে তেল মারার চাইতে কাজ করা ভালো। কাজে মানুষ কে বড় করে। আর তেল মারা মানুষ গুলো কাছে যায় ঠিক কিন্তু একটা সময় লাথিও খায়। এটা আমার মতামত মাত্র। কেউ কষ্ট পেলে মাফ করবেন। যাই হোক অনেক খাবার এর আইটেম ছিল।
খাবারের আইটেম গুলো।
- পোলাও
- রোস্ট
- বিফ
- চিকেন
- কাবাব
- খাসির মাংস
- কেক
- ৪ ধরনের পিঠা
- পুডিং
- হালুয়া
- দই
- ফিন্নি
- কোক
- পানি। বুঝতেই পারছেন কতো আইটেম 🥰🥰🥰।
মজার বেপার হচ্ছে এতো গুলো আপুর মাঝে আমি আর একটা ভাই ছিলাম। আরেকজন ভাই যে উনি বাংলাদেশ এর ন্যাশনাল টিমের বলার ছিলো। আমাকে সবাই ছোট ভাই এর মতই আদর করে। আমরা গিয়েই আগে খাওয়া দাওয়া করে নেই। এর পর কিছু সময় আড্ডা ছবি তুলা। এর পর কেক কাটার চেপটার এর পর আবার নাস্তা। এর পরেই ছবি তুলে গল্প করে চলে আসি। আসলে দিনটা ভালো ছিল। কিন্তু খারাপ লাগছে আসার পরেই শরিরে জ্বর চলে আসলো খুব।
উই এর অফিসের ভিতর লাইব্রেরীর ভিতর হুদাই ভাব নিয়ে ছবি তুলে ফেললাম। আসলে আমরা অফিসেএ সাদে চলে যাই। কারন উই এর অফিসে অনেকেই আসে। অন্য মানুষ থাকলে তো খাবার এর হিসেব মিলবে না। তাই আমরা সাদের অনুষ্ঠান করে থাকি। যাই হোক সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই দোয়া রইল। সবাই নিজের যোগ্যতায় কিছু করার চেষ্টা করবেন এটাই চাই।
- নিজের কিছু ছবি শেয়ার করি।
চিন্তার দিন শেষ বলো আমার বাংলা ব্লগের হবে বাংলাদেশ।
আমি সাইফুল ইসলাম রাজু ।
ঢাকা মোহাম্মাদপুর থেকে কাজ করি ।
মুন্সিগঞ্জ এর ছেলে ।
বাংলাদেশের একটি ফেসবুক গ্রুপ উইমেন ই-কমার্সে কাজ করি।
ঢাকা মোহাম্মাদপুর থেকে কাজ করি ।
মুন্সিগঞ্জ এর ছেলে ।
বাংলাদেশের একটি ফেসবুক গ্রুপ উইমেন ই-কমার্সে কাজ করি।













কথাটির সাথে একমত বেশ ভাল লেগেছে আপনার পোষ্টটি পড়ে। আমি ফেসবুক লাইভে এর কিছু অংশ দেখেছিলাম হয়তো আজকে। আপনাদের গ্রুপের একটি পার্টি ছিল আজ। ভাই তো আমার পুরাই মডেল আপনার ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে।
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই আপনাকে।
আসলে আনন্দের মুহূর্ত গুলো ভাগাভাগি করে নিলে সেই আনন্দ আরো বৃদ্ধি পায়। পার্টিতে খুবই সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছেন বলেই মনে হচ্ছে এত সুন্দর একটি মুহূর্তের অংশীদার হতে পারায় ভালো লাগলো। শুভকামনা অবিরাম।
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই। সুন্দর বলেছেন।