অর্জিনাল ঘি আর গুড় চিনার উপায় || 10% Beneficiaries

💖সবাইকে স্বাগতম💖

এখন আমি আপনাদের মাঝে খাঁটি ঘি নিয়ে আলোচনা করব।

সাধারণত আমরা বিরিয়ানি কাচ্চি এই টাইপের যত খাবার আছে এগুলোতে ঘী ব্যবহার করি যাতে খাবারের স্বাদ তুলনামূলক বেড়ে যায়। কিন্তু আমরা যে ঘি ব্যবহার করি সেগুলো কি আসলে অরিজিনাল কি এটাই চিন্তার বিষয়। ঢাকায় যে সমস্ত ঘি দোকানে পাওয়া যায় সে গুলির মধ্যে ডালডা বা সয়াবিন তেল ব্যবহার করা হয় এমন খোঁজ আমি নিয়েছি।

অরজিনাল ঘি দেখতে একটু বাদামি বাদামি কালার হবে। আর অর্জিনাল ঘি হাতে নিলে হাতের মধ্যে ঘ্রান থেকে যাবে।

এবার আমি অরিজিনাল খেজুরের গুড় নিয়ে কিছু আলোচনা করব

|`খেজুরের গুড় সাধারণত আমরা সবাই জানি খেজুর-গাছের-রস থেকে করা হয়। কিন্তু এখানেও কিছু বিশেষ নিয়মে ভেজাল মেশানো হয়ে থাকে। অনেকেই আছে যখন রস জ্বাল দেয়া হয় তখন রসের মধ্যে চিনি এবং ফিটকারি এবং কিছু ময়দা দিয়ে দেয় এতে করে খেজুরের গুড়ের ওজন বৃদ্ধি পায়। অরিজিনাল খেজুরের গুড় তৈরি করতে হলে চার থেকে পাঁচ কেজি রস জ্বাল দিলে এক কেজি গুড় পাওয়া যায়। সেখানে দেখা যায় অনেকে ১০ কেজি রসের ভিতরে আরও ২০ কেজি চিনি দিয়ে দেয় এতে করে চাষী অনেক লাভবান হয়ে থাকে। কিন্তু আমরা অরজিনাল খেজুরের গুড় পাইনা।

অরজিনাল খেজুরের গুড় চিহ্নিত করার কয়েকটি উপায় আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি। প্রথমত বিষয় হচ্ছে যদি চিনি ব্যবহার করা হয়ে থাকে তাহলে গুড় প্রচুর শক্ত হয়ে যাবে। আর অর্জিনাল হলে শক্ত হলেও তুলনামূলক এর শক্ত হবে না। আর অর্জিনাল খেজুরগুড় দুধে দিলে দুধ ফেটে যাবে না। অর্জিনাল খেজুরগুড় এর ঘ্রান টা থাকবে একদম ভিন্ন। ভেজাল টায় তেমন ঘ্রান থাকবে না।

চিন্তার দিন শেষ বলো আমার বাংলা ব্লগের হবে বাংলাদেশ।

আমি সাইফুল ইসলাম রাজু ।

ঢাকা মোহাম্মাদপুর থেকে কাজ করি ।
মুন্সিগঞ্জ এর ছেলে ।
বাংলাদেশের একটি ফেসবুক গ্রুপ উইমেন ই-কমার্সে কাজ করি।