পদ্মা নদীর ফোটোগ্রাফি 📸 || 10% Beneficiaries @shy-fox
সবার সুস্থতা কামনা করছি
সবার সুস্থতা কামনা করছি
আজকের ছবি গুলি তুলেছিলাম একটু ভিন্ন রকম ভালোবাসা নিয়ে। আমি ৩ টা নতুন বিষয় শেয়ার করবো আপনাদের মাঝে। আপনাদের জন্য নতুন না তবে আমার জন্য নতুন। ১. আমি কোন দিন পদ্মা নদীর পানিতে হাত দেইনি। ২. আমি এটা জানতাম না যে পদ্মা নদী রাজশাহীর সাইডেও আছে। ৩. ব্যাবসায়ের কাজের জন্য আমি এই ভাবে আগে এত দূরে যাই নাই। সব মিলিয়ে একটা অন্য রকম ভালো লাগা কাজ করছিল। বিশেষ করে পদ্মা নদির প্রতিটা মুহুত্ব মনে হয়েছে আমার কাছে বেষ্ট ছিল।
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- ১
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- ১
আমি রাজশাহী গিয়েছি আসলে খেজুরগুড় এর জন্য। আমি সব সময় আমার বিজনেস এর কোয়ালিটির উপর নজর দেয়ার চেষ্টা করি। আমি যেহেতু খেজুরগুড় নিয়ে কাজ করবো তাই ডিরেক্ট রাজশাহী চলে এসেছি। কারন রাজশাহী নাটোর এর এদিকের খেজুরগুড় এর মূল্য টা কম আর ভালো পাওয়া যায়। রাজশাহী আসার পরে ২য় দিন ভাই বলল চলো রাজু খুব সুন্দর একটা পরিবেশে নিয়ে যাই। কিন্তু এত যে সুন্দর জায়গাতে নিয়ে আসবে আমি কল্পনাও করতে পারি নাই। আমি তখন সাথে সাথে চিন্তা করলাম এত সুন্দর জায়গা আমার পরিবার আমার বাংলা ব্লগ এর মেম্বার এর মাঝে তো শেয়ার করতেই হয়।
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- ২
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- ২
খেজুরগুড় সম্পর্কে জানেন না এমন মানুষ পাওয়া যাবে না। তবে ঢাকায় থাকে এমন অনেক মানুষ আছে যারা কিনা নিজে সামনে থেকে এসে অনেক কিছুই দেখার সুযোগ হয়ে উঠে না। যেমন আমি খেজুরগুড় এর বিষয় টা জানি কিন্তু সব কিছু এত সামনে থেকে দেখি নাই। এই ছবি টা মূলত প্রায় সন্ধ্যা হয়ে এসেছে এমন সময়ে ক্লিক করা। সন্ধার পর থেকেই খেজুর এর রস বেশি পরতে শুরু করে। কিন্তু একটা বিষয় অবাক হয়েছি গাছ টা খুব ছোট কিন্তু তাও রস হয়।
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- ৩
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- ৩
এটা বাংলাদেশ এর বর্ডার নদীর অর্ধে পর্যন্ত বাংলাদেশ এর সিমানা। অর্ধেক এর পর থেকে ইন্ডিয়ার সিমানা। এই পারে বিজিবি গার্ড এর অফিস। যত টুকু শুনেছি এখান থেকে ইন্ডিয়ার সাথে একটা যোগাযোগ ব্যাবস্থা করা হবে। সব মিলে নদীর পার টা অসাধারন ছিল। উপরে অনেক গুলি খেগুর গাছ নিচে নৌকা বাহ এক কথায় অসাধারন। তাই আমি ক্যাপচার করতে মিস করি নাই।
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- ৪
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- ৪
নদীর উপরেই যেই বেড়িবাধ ছিল সেখানে এই খেজুর বাগান। সব মিলে এই গাছ গুলি এখানের পরিবেশ টাকে অনেক সুন্দর করে তুলেছে। আমি রাজশাহী এসে প্রথম খেজুর বাগান নিজের চোখে দেখেছি তাও একদম সামনে থেকে।
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- ৫
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- ৫
আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি নৌকায় উঠবো। বিকেল প্রায় শেষ এর দিকে ছিল। কিছু সময় বাকি ছিল। নৌকায় উঠার আগে আমরা ২ জন ভাই এর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। এর ফাকে এই ছবি গুলি ক্যাপচার করে নিলাম। আমরা প্রায় ১২ জন ছিলাম এক সাথে।
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- .৬
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- .৬
নৌকা তে উঠার পরে মাঝে এই ছবি গুলি তুলে নিলাম। আমরা চিন্তা করলাম যেহেতু বাংলাদেশ এর MAP এর ভিতর রয়েছে নদীর অর্ধেক অংশ বাংলাদেশ বাকি ওয়ি পাশে ইন্ডিয়া তাই আমরা ওয়ি দিকেই চলতে শুরু করি। আমি তখন দাদার কথা খুব মনে করছিলাম। যে আমাদের প্রিয় দাদা তো ওয়ি পাশেই রয়েছে। যদি পারতাম তাহলে দেখাই করে আসতে পারতাম দাদার সাথে।
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- ..৭
ফোটোগ্রাফি 📸নং:- ..৭
নদীর ঠিক মাঝেই একটা চর দেখা যাচ্ছিল। আমরা সেই চরে নৌকা থামিয়েছি। সময় টাও এমন ছিল যে সূর্য অস্ত যাচ্ছিল। সব মিলিয়ে অনেক টা কুয়াকাটার মতন দৃশ্য মনে হচ্ছিল। আমি এর ফাকে একটা লাইভ করে ফেলেছিলাম আমার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে। সব মিলিয়ে খুব সুন্দর একটা সময় কাটিয়েছি। এর ভিতর কোন ভুল হয়ে থাকলে আপনারা ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
চিন্তার দিন শেষ আমার বাংলা ব্লগের হবে বাংলাদেশ।
চিন্তার দিন শেষ আমার বাংলা ব্লগের হবে বাংলাদেশ।
আমি সাইফুল ইসলাম রাজু ।
ঢাকা মোহাম্মাদপুর থেকে কাজ করি ।
মুন্সিগঞ্জ এর ছেলে ।
বাংলাদেশের একটি ফেসবুক গ্রুপ উইমেন ই-কমার্সে কাজ করি।
ঢাকা মোহাম্মাদপুর থেকে কাজ করি ।
মুন্সিগঞ্জ এর ছেলে ।
বাংলাদেশের একটি ফেসবুক গ্রুপ উইমেন ই-কমার্সে কাজ করি।
পদ্মা নদীর ফোটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর করে তুলেছেন ভাই সব ছবি গুলোই ভালো হয়েছে তবে আমার কাছে সূর্য ☀️ অস্তের ছবি গুলো বেশি ভালো লেগেছে। আমার ও জানা ছিলো না যে রাজশাহী এর পাশে পদ্মা নদী আছে জেনে ভালো লাগলো। অনেক সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো
প্রতিটা চিত্রই খুব সুন্দর হয়েছে আপনার।চিত্রের সাথে খুব সুন্দর বর্ণনা করেছেন আমার খুব ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।শুভ কামনা।
ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর কমেন্ট করার জন্য।😍😍
ভাই আপনি খুবই সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি করেছেন এবং ফটোগ্রাফির সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। আপনার এই ফটোগ্রাফি গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে সূর্য অস্ত যাওয়ার ফটোগ্রাফি গুলো আমার বেশি ভাল লেগেছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ভাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ পোস্ট পড়ে কমেন্ট করার জন্য।
পদ্মা মেঘনা যমুনা তোমার আমার ঠিকানা।
আমি রাজশাহী কখনো যায়নি। তবে রাজশাহীর এই পদ্মা নদীর কথা শুনেছি। এই পদ্মার ওপারে নাকী ভারত। সবগুলো ছবি বেশ ভালো হয়েছে। ছবিতে খেঁজুর গাছ গুলো দেখে মনে হচ্ছে এটা সৌদির কোনো মরুপ্রান্তর।
এবং উপস্থাপনা টা অনেক ভালো ছিল।।
বাহ প্রথম লাইন টা সেরা ছিল ভাই।
ওয়াও দারুণ হয়েছে ভাইয়া আপনার ফটোগ্রাফিগুলো।সবগুলোই নজরে পড়ার মতো ছবি।সূর্য আস্ত যাওয়ার সময়টি এমনিতেই অসাধারণ হয় আর নদীর ধারে পরিবেশটি তখন কোন শিল্পীর নিজ হাতে আঁকা এক শিল্প কর্ম বলে মনে হয়।আর খেঁজুর গাছ থেকে বোতলে করে রস সংগ্রহের ব্যাপারটাও দারুণ ছিল।শুভকামনা রইলো ভাইয়া আপনার জন্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই আমার🥰🥰🥰
ভাইয়া আপনার ছবিগুলো দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল। আমি যখন রাজশাহী থাকতাম তখন প্রায় প্রতি ছুটির দিনে একবার করে পদ্মার পাড়ে যেতাম। পদ্মার পাড়ে বসে থাকতেই অন্যরকম মজা লাগতো। খুব মনে পড়ছে সেই সময়টাকে। মনে হচ্ছে এখনই ছুটে যেয়ে বসে থাকি পদ্মার পাড়ে। এত সুন্দর দৃশ্য। আপনি সেই দৃশ্য খুব সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করেছেন। এটি দেখে ভালো লাগলো।
আসলেই আপু। আমি নিজেও যখন দেখলাম এই চিন্তা করেছি যে এখানে আসলেই মন ভালো হয়ে যাবে।
প্রতিটি ছবি অনেক বেশি সুন্দর ছিলো। বিশেষ করে আপনি শেষের দিকে যে ছবিগুলো দিয়েছেন অর্থাৎ
৭ নাম্বারে। ওই ছবিগুলোতে সূর্য দেখতে অনেক বেশি সুন্দর লাগছে। আর যেই নৌকার ছবি দিয়েছেন সেটি তো জাস্ট ছবির মত আঁকা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি অসাধারণ ছিল। আমার কাছে সবচেয়ে প্রথম ফটোগ্রাফি টা অনেক ভাল লেগেছে। সব ফটোগ্রাফি গুলো ভালো ছিল। আপনার লেখার বর্ণনাটাও অনেক সুন্দর ছিল। সব মিলিয়ে অসাধারণ। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সবার সাথে শেয়ার করার জন্য
আপু আপনাকেও ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য।
আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে আর ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে সূর্য অস্ত যাওয়ার ফটোগ্রাফি টা আমার মন কেরেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
পদ্মানদীর খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া। তবে একটা জিনিস আমার কাছে অনেক বেশি অবাক লেগেছে যে আপনি কখনো পদ্মা নদীর পানিতে হাত দেননি 🥺🥺পদ্মা নদীর সাথে আমার তো অনেক ভালো একটা সম্পর্ক হা হা হা😄 কারণ বাড়ির পাশেই বয়ে চলেছে পদ্মা নদীর অনেক শাখা, সকাল-বিকাল সেই পদ্মানদীর শাখায় নদীর মোহনায় বসে বসে সময় কাটাই অসম্ভব ভালো লাগে। যাইহোক আপনার ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে, বিশেষ করে 1 এবং 2 নম্বর ফটোগ্রাফি টা আমার কাছে অসম্ভব সুন্দর লাগতেছে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সকলের মাঝে অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য🥳🥳