ট্রেনের টিকিট কেনো পাই না 📌 || [10% ʙᴇɴᴇғɪᴄɪᴀʀɪᴇs ғᴏʀ @sʜʏ-ғᴏx🦊]
সবার সুস্থতা কামনা করছি
রীতিমতো আমি খুব অবাক হয়ে গেলাম কারণ রাজশাহী গেলাম সেখানে যাওয়ার পথের ট্রেনের টিকিট নেই আসার পথেও টিকিট নেই। বগুড়া আসব আসার পথে টিকিট নেই এখন ঢাকায় ব্যাক করবো যাওয়ার পথের টিকিট নেই। কিন্তু দিন শেষে যখন হিসেব মেলায় তখন দেখি ট্রেনে শুধু লস আর লস কিন্তু যেখানে টিকেট নেই এত এত যাত্রী সেখানে তো লস কেন কিছুতেই যেন হিসেবে মিলছিল না। আজ বেরিয়ে পড়লাম এর সন্ধানে। আমি রেল স্টেশনে টিকিট কাউন্টারে গিয়ে খুব রিকোয়েস্ট করলাম একটি টিকেট খুব প্রয়োজন আমার ওয়াইফ অসুস্থ তাকে ঢাকা যেতে হবে কারণ তার পরীক্ষা। একটি টিকিটের ব্যবস্থা করে দেন তারা কোনোভাবেই দিতে পারছিল না।বলল টিকিট হবে না। এবার আমি বাহিরে এসে একজন টি টি কে বললাম। এবার সে আমায় বসিয়ে একজন কে কল দিলো। বলতাছে টিকিট লাগবে ২ টা। নাম ঠিকানা নিলো বলল হয়ে গেছে 🤭🤭। আমি জাস্ট অবাক হয়ে গেলাম এগুলা কি চলে তাহলে। কারন টিকিট সেল হয়ে গেলে উনি দিলো কিভাবে। সব জায়গাতে ব্লাক এর বিজনেস কি আর বলবো। এখানে সরকারের ও অনেক লস হয়ে যায়। আমরা মানুষ এমন কেনো? সিব সময় নিজেদের কথা এতো চিন্তা করি কেনো? ৪০০ টাকার টিকিট হয়ে গেলো ৬০০ টাকা।
ট্রেনে আসলে বিশেষ কিছু সুবিধা রয়েছে। যার জন্য মানুষ এর প্রচুর চাহিদা এখন ট্রেনে। আর বড় কথা হচ্ছে এখন ট্রেন গুলো আগের মতন না। আন্ত:নগর এর ট্রেন গুলো মোটামুটি বাসের চাইতে কোয়ালিটিফুল। চার্জার এর ব্যবস্থা ওয়াশরুম চাইলে হাঁটা যায় সব ধরনের সুবিধা রয়ে। বিশেষ করে জ্যাম এ বসে থাকা লাগে না এটাই বড় সুবিধা। একটা নির্দিষ্ট সময়ে পৌছানো যায়। এতো সুবিধা যেখানে সেখানে সবাইতো যাওয়ার জন্য পাগল থাকবেই। যাই হোক অনেক কাহিনি করে টিকিট পেয়েছি। ঢাকা যাওয়া ইমার্জেন্সি হয়ে আছে। ডেলিভারি না দিলে অর্ডার ক্যান্সেল হবে।
একটা বিষয় লক্ষ করেছি অন্য ট্রেনের রাস্তার চাইতে এই দিকের ট্রেনে রাস্তা টা একটু প্রশস্ত কম ছিল। আর মজার বেপার হচ্ছে হঠাৎ দেখলাম অনেক মানুষ এর ভিড় গেলাম কি হইছে। একজন কে ধরছে সে ট্রেনের রাস্তার পাশে যে লোহা ছিলো সেগুলা কেটে নিয়ে যেতে এসেছিলো। চিন্তা করলাম হায়রে মানুষ। এটাও চিন্তা করলি না একটা ট্রেনের যদি কিছু হয় কি এক অবস্থা হবে। কিছু বলার নাই আর।
চিন্তার দিন শেষ বলো আমার বাংলা ব্লগের হবে বাংলাদেশ।
আমি সাইফুল ইসলাম রাজু ।
ঢাকা মোহাম্মাদপুর থেকে কাজ করি ।
মুন্সিগঞ্জ এর ছেলে ।
বাংলাদেশের একটি ফেসবুক গ্রুপ উইমেন ই-কমার্সে কাজ করি।
ঢাকা মোহাম্মাদপুর থেকে কাজ করি ।
মুন্সিগঞ্জ এর ছেলে ।
বাংলাদেশের একটি ফেসবুক গ্রুপ উইমেন ই-কমার্সে কাজ করি।
আসলে ভাইয়া এটা রীতিমতো চলে ব্লাকের বিজনেস। কিছু বলার নাই। ভালোভাবে কোন কাজেই সক্ষম হয় না এখন। আসলে মানুষের মনুষত্ববোধ বলে কিছুই নাই। আসলেই ভাইয়া গ্রামের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখে মনটা ভরে যায়। সেটা ছেড়ে কি আসা যায়। বাহ কি সুন্দর একটা ছবি দেখালেন লাস্টে মনটা ভরে গেল ♥️
আসলেই ভাই আমরা মানুষরা অনেক অসচেতন।তা না হলে আমরা কিভাবে নিজেরা নিজেদের ক্ষতি করছি।ট্রেনের টিকিট ব্লাকে বিক্রি আবার ট্রেনের রাস্তার রড কাটা এগুলো যে আমাদের ব্যক্তিগত জীবন এবং দেশের জন্য কতটা ক্ষতিকর তা আমরা সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পারছি না।আপনার শ্বশুর বাড়ির এলাকা অনেক সুন্দর।আপনার ছবিগুলো অনেক সুন্দর ছিল।আপনার এবং ভাবির জন্য শুভকামনা রইলো।
ভাই আপনার সাথে সিয়াম ভাইও কি শ্বশুরবাড়ির মজা নিতে আসলো, নাকি আগে থেকে প্র্যাকটিস করছে হাহাহাহা....
আপনার ব্লগ টি পড়ে প্রথম একটু খারাপ লাগলো পরে চিন্তা করলাম এগুলো তো আমাদের বাংলাদেশের নিত্য নতুন ব্যাপার না এগুলো কমন একটা ব্যাপার। এসব ব্লাক বা কালোবাজারি এখন আর কিছু মনে হয় না টাকা আছে তো কিনে নিয়ে আসলাম ট্রেনের টিকেট যেতে তো হবেই।
আর গ্রামের কথা বললেন আপনি ঠিকই বলেছেন গ্রামে গেলে মনটা আর আসতে মন চায় না। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
তোমরা আমার বাসার এতো কাছে আসলা , তবুও দেখা হয়ে উঠলো না ।
ভাই সকালে আমি আর সিয়াম তাই বলছিলাম যে ভাই এর সাথে দেখা করা উচিত ছিল।
ব্যাপার না , পরের বার আসলে যোগাযোগ করিও ।
❤️❤️❤️❤️🥰🥰🥰🙏🙏