ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিকে সুন্দর একটি বিকেলের মুহূর্ত [10% ʙᴇɴᴇғɪᴄɪᴀʀɪᴇs ғᴏʀ @sʜʏ-ғᴏx🦊]
সবার সুস্থতা কামনা করছি
আমি এর আগে বহুবার গিয়েছিলাম ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এরিয়াতে। কিন্তু এবার এক ভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা হয়েছে। আমার ধারনায় এক বিশাল চেঞ্জ এসেছে। এতো বড় বসুন্ধরা আবাসিক এরিয়া। যারা ওই খানে থাকে তাদের ভিতর হয়তোবা অনেকেই জানেই না যে এর আয়তন সত্যি এতোটা বড়। আসলে এর শেষ প্রান্তে যাওয়ার আগে একটি চেক পোস্ট আছে। বিশেষ কোন কাজ ছাড়া যেতে দেয় না। আমি একটি কাজের মাধ্যমেই মূলত ঢুকতে পেরেছিলাম। আর যেহেতু ঢুকুই গেলাম কিছু ফটোগ্রাফি না করলে কি আর ভালো লাগে🤭🤭
আসলে এখন এমন একটা সময় কি আর বলবো কিছু দিন আগেও কাশফুল ছিল অনেক জায়গা অনেক সুন্দর ছিল। কিন্তু এখন কাশফুল নেই বললেই চলে। কাশফুল শেষ হয়ে যাওয়ার কারনে জায়গা গুলো দেখতে কেমন জানি লাগছে। আমি চিন্তা করছিলাম একটা সুন্দর ছবি কিভাবে তুলবো। হটাৎ চোখে পরে গেলো একটা গাছ পরে আছে। সেটাই গটোগ্রাফি করে নিলাম।
এটা ছিল বসুন্ধরার একদম লাস্ট এর সিমানায় N ব্লকে। আর মজার বেপার হচ্ছে এই ছবিটার ডান পাশেই ঢাকার নতুন যে স্টেডিয়াম হবার কথা সেটার কাজ চলতেছে। ভিতরে বিশাল আয়তন রয়েছে। আমি মনে করি বসুন্ধরা আবাসিক এর 5 ভাগের এক ভাগ জায়গায় বিল্ডিং হয়েছে বাকি টা ফাঁকা।
আমরা অনেকেই জমুনা ফিউচার পার্ক এর সম্পর্কে জানি। এবং জমুনা ফিউচার পার্ক নিয়ে লিখেছি কয়েকজন। এই জমুনা ফিউচার পার্ক কিন্তু বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ভিতরেই। এটি এতো সুন্দর করে সাজানো হচ্ছে কি আর বলবো। পূর্বাচল অনেক উন্নত হয়েছে শুধু মাত্র আবাসিক এলাকাকে কেন্দ্র করেই। আর হ্যা বসুন্ধরা আবাসিক এর ভিতরেই রয়েছে North south university । যা দেখতেও অসম্ভব সুন্দর। আসলে আমি একটা কাজে গিয়েছিলাম। সাথে অন্য একজন ছিল। তা না হলে আরো অনেক কিছু শেয়ার করার মতন ছিল।
অনেই এপোলো হাস্পতাল এর নাম শুনেছেন। সেই হাস্পাতাল কিন্তু বসুন্ধরা আবাসিক এরিয়াতেই অবস্থিত। বিশাল একটা বড় হাস্পাতাল। আর ট্রিটমেন্ট মোটামুটি
ভালোই খারাপ না। রিভিউ ভালো উনাদের। গুলশান এর ইউনাইটেড হাস্পাতাল এর বিষয়ে কিছু বলার নেই টাকার খেলা ট্রিটমেন্ট ও খুব ভালো। এপোলো হাস্পাতাল ও খুব ভালো।ইট গুলো খুব সুন্দর লাগতেছিল। ভাবলাম একটু ভাবে ছবি তুলি।
ঢাকার ভিতরে আমরা অনেকেই আছে এমন যারা ছোট থেকেই বসবাস করি। কিন্তু আমাদের আশেপাশে এমন বিশাল বিশাল সুন্দর সুন্দর জায়গায় আছে যা কিনা আমরা জানি না। ঢাকার উত্তরার দিকে অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে যেখানে হয়তোবা আমি নিজেও এখন পর্যন্ত যায়নি। তবে আমি চেষ্টা করবো কিছু সুন্দর সুন্দর জায়গার সন্ধান করে আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য ইনশাআল্লাহ। আমরা অনেকেই জানি পুরান ঢাকায় খুব বাজে এক অবস্থার কারণ প্রচুর ছোট ছোট অলিগলি আর হচ্ছে রাস্তার পাশে খুব কম জায়গা থাকে সেখানে। কিন্তু পুরান ঢাকার মতন জায়গাতে এক বিশাল সুন্দর জায়গা রয়েছে যার নাম আমরা কমবেশি সবাই জানি লালবাগের কেল্লা ইনশাল্লাহ লালবাগ কেল্লা আমি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।
চিন্তার দিন শেষ বলো আমার বাংলা ব্লগের হবে বাংলাদেশ।
আমি সাইফুল ইসলাম রাজু ।
ঢাকা মোহাম্মাদপুর থেকে কাজ করি ।
মুন্সিগঞ্জ এর ছেলে ।
বাংলাদেশের একটি ফেসবুক গ্রুপ উইমেন ই-কমার্সে কাজ করি।
ঢাকা মোহাম্মাদপুর থেকে কাজ করি ।
মুন্সিগঞ্জ এর ছেলে ।
বাংলাদেশের একটি ফেসবুক গ্রুপ উইমেন ই-কমার্সে কাজ করি।
আপনার ফটোগ্রাফিতে থ্রি ডট ফর্মুলাটি খুঁজে পেলাম। অসাধারণ গাছের পাতার ফাঁকে সূর্যি মামার লুকোচুরি খেলা। বিকেলটা যেন আপনার সার্থক হয়েছে । ধন্যবাদ ভাই ভালো থাকবেন।
আপনার কমেন্ট আমার একদিন থেকে খুব ভালো লাগে। খুব মজার থাকে ভাই কমেন্ট গুলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই আমার।
অনেক সুন্দর একটি মুহূর্ত কাটিয়েছেন। এরকম জায়গায় সময় কাটাতে খুবই ভালো লাগে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে মুহূর্তটা আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। যমুনা ফিউচার পার্ক সম্পর্কে অনেক শুনেছি। আপনার কাছ থেকেও অনেক কিছু জানতে পেরেছি। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। খুব সুন্দর একটি মন্তব্য শেয়ার করেছেন আপনি। পাশে থাকার চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ
ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক সুন্দর একটি বিকেলে উপভোগ করেছেন। মাঝে মাঝে এরকম বিকেলবেলা ঘোরাঘুরি করতে খুবই ভালো লাগে। আপনার এই ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে আমার কাছে শেষ বিকেলের সূর্য ফটোগ্রাফি গুলো অসম্ভব সুন্দর লেগেছে। আমরা মাঝে মাঝে এরকম বিকেলবেলা ঘোরাঘুরি করি খুবই সুন্দর মুহূর্ত অনেকেই একসঙ্গে উপভোগ করি। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম একটি মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
ওয়াও! আপনি চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফিগুলো দেখে মন ভরে গেলো। প্রতিটি ছবির ফোকাস একদম পারফেক্ট ।
এতো সুন্দর জায়গায় গেলে মন খারাপ থাকলেও ভালো হয়ে যাবে। আপনার ফটোগ্রাফি দেখেই বুঝা যাচ্ছে খুবই সুন্দর সময় কাটিয়েছেন সেখানে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমাদের সাথে এই অসাধারণ জায়গাটির পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
ভাইয়া, অসাধারণ ফটোগ্রাফি এবং আপনি দারুণ সময় কাটিয়েছেন।রক্তিম সূর্য গাছের ফাক দিয়ে এত সুন্দর উঁকি দিচ্ছে যে শুধু তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে। এছাড়া লালবাগের কেল্লার নাম আমিও শুনেছি অনেকবার।এটি দেখার অপেক্ষায় রইলাম, ধন্যবাদ ভাইয়া।