মজাদার কাচকি মাছের চচ্চড়ি। ১০% সাইফক্স।
কাচকি মাছের চচ্চড়ি
উপকরণ সমূহ
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
কাচকি মাছ | ১৫০ গ্রাম |
আলু | ২ টি |
টমেটো | ২টি |
পেঁয়াজ কাটা | ১/২ কাপ |
কাঁচা মরিচ | ৭টি |
ধনিয়া পাতা | ১/২ কাপ |
হলুদ গুড়া | ১ টেবিল চামচ |
লবণ | স্বাদ মতো |
রন্ধনপ্রণালী
প্রথম ধাপ
প্রথমে একটি কড়াইতে ২ টেবিল চামচ তেল নেই। তারপর তেল গরম হয়ে গেলে তাতে কেটে রাখা পেঁয়াজ গুলি ছেড়ে দিই।
দ্বিতীয় ধাপ
তারপর কড়াইয়ের ভেতর কেটে রাখা আলু গুলি দিয়ে দিই। সাথে যোগ করি কেটে রাখা পেঁয়াজ এবং কাঁচা মরিচ।
তৃতীয় ধাপ
এখন কেটে রাখা টমেটো কড়াইয়ের ভেতর দিয়ে দিই।
চতুর্থ ধাপ
এখন কড়াই এর ভেতরের সমস্ত উপকরণ ভালোমতো নেড়েচেড়ে মিশিয়ে নিই। তারপর তাতে সামান্য পানি যোগ করে কিছুক্ষণ রান্না করি।
পঞ্চম ধাপ
এখন কড়াইয়ের ভেতর প্রথমে কাচকি মাছ পরে ধনিয়াপাতা যোগ করি। তারপর মিনিট দশেক রান্না করি।
ষষ্ঠ ধাপ
ব্যাস হয়ে গেল আমাদের কাচকি মাছ চচ্চড়ি রান্না। রান্নাটি যেমন স্বল্প সময়ে করা সম্ভব খেতে ঠিক তেমনি সুস্বাদু। এটি আবার যথেষ্ট পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার। ছোট মাছ আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।
পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে।
সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ভাইয়া দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আমাদের মাঝে।কাচকি মাঝ চচ্চড়ি আমার প্রিয় একটি খাবার।এই রেসিপি টা আমার ভিশন ভালো লাগে। কিন্তু ঢাকায় থাকার কারণে এই রেসিপি টা বেশি খাওয়া হয় না।কারণ মেস এ ছোট মাছ তেমন খাওয়া হয়ে উঠে না। রেসিপি ধাপসমূহ অনেক সুন্দর ছিল। ধন্যবাদ ভাইয়া
যদিও আমার ছোট মাছ তেমন একটি পছন্দ নয় তবে আপনার এই শেয়ার করা রেসিপি দেখে আমার খুব খেতে ইচ্ছে করছে। দেখতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। এই রেসিপিটা আমিও একবার ট্রাই করে দেখব।
ভাইয়া আমিও ছোট মাছ তেমন খাই না আবার বড় মাছের মধ্যেও অল্প কিছু মাছ পছন্দের। কিন্তু ছোট মাছের মধ্যে আবার এই মাছ অনেক পছন্দ। এই মাছের শুটকি খেতেও অনেক ভালো লাগে। আলু দিয়ে এভাবে ভাজি করে খেতে দারুণ লাগে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
এদিক থেকে আপনার সাথে আমার পছন্দ অনেকটা মিলে গেলো। এই মাছটি এভাবে রান্না করে খেতে আসলেই অনেক মজা লাগে।
মজাদার কাচকি মাছের চচ্চড়ি রেসিপি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আসলেই কাচকি মাছের রেসিপি আমার খুবই প্রিয়। এই মাছের চচ্চড়ি রেসিপি খেতে খুবই মজা হয়। আপনি খুবই সুন্দরভাবে এই মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন এবং ধাপে ধাপে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। সত্যিই আপনার উপস্থাপনা আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনার উপস্থাপন দেখে আমি খুব সহজেই শিখতে পারলাম। পরবর্তীতে আমিও তৈরি করবো। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
আমার খুবই পছন্দের একটি আইটেম এই কাচকি মাছের চচ্চড়ি। এক সময়ে বাজারে কাচকি মাছের চাহিদা তেমন একটা ছিল না কিন্তু ইদানিং মানুষ এই ছোট মাছগুলো খাওয়া শিখে গিয়েছে। তাই দামও বেড়ে গিয়েছে বহুগুণ। এই আইটেমটি মুড়ি দিয়ে খেতেও কিন্তু দারুণ লাগে।
এই মাছ মচমচে করে পেঁয়াজ দিয়ে ভেজেও খাওয়া যায়। সেটা মুড়ি দিয়ে খেতে খুবই মজা লাগে।
খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাই। এরকম রেসিপি শেয়ার করলে তো আসলে খুবই লোভ লেগে যায়। আর খেতে ইচ্ছে করে। এভাবে কাচকি মাছ আলু দিয়ে চচ্চড়ি করলে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। আপনি খুবই লোভনীয় করে এই কাচকি মাছের চচ্চড়ি রান্না করেছেন। দেখতেও বেশ লোভনীয় লাগছে। আর খুব সুন্দরভাবে এর উপস্থাপনা করেছেন অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
এই রান্নাটি আসলেই খেতে অনেক মজা। তবে শর্ত হচ্ছে রান্নাটি ভালো হতে হবে।
জি ভাই একদমই ঠিক বলেছেন। রান্না ভালো হলে খেতেও মজার হয়।
আহা! কি দারুন খাবার, কাচকি মাছের চচ্চড়ি। চচ্চড়ি নামটি শুনলেই কেমন যেন খাই খাই ভাব চলে আসে। কারণ আমরা চচ্চড়ি বলতেই ছোট মাছের চচ্চড়ি কে বুঝাই। সেটা যেকোন ধরনের মাছই হোক না কেন। আর আপনি কাচকি মাছের চচ্চড়ি করেছেন দেখে খাওয়ার লোভ হচ্ছে। কাচকি মাছের চচ্চড়িতে টমেটো ও ধনেপাতা দেওয়ার কারণে এর স্বাদ দ্বিগুণ হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। ধন্যবাদ ভাইয়া, সুস্বাদু কাচকি মাছের চচ্চড়ি রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আসলেই টমেটো এবং ধনিয়া পাতা দেয়ার কারণে এটার স্বাদ অনেক বেড়ে গিয়েছিলো।
আলু দিয়ে এইভাবে ছোট মাছের চচ্চড়ি করলে আমার খেতে খুব ইচ্ছা হয়। আম্মু যখন বাসায় আলু দিয়ে ছোট মাছের চচ্চড়ি করে সেদিন আমি অনেক ভাত খাই। আপনার তৈরি ছোট মাছের চচ্চড়ি রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে খেতে। আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি রেসিপি উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
রান্নাটি আসলেই অনেক মজা হয়েছিল। কারন আমার মতো ছোট মাছ না খাওয়া লোক ও খুব আগ্রহ করে খেয়ে ছিলাম।
টমেটো ও আলু দিয়ে কাচকি মাছের চচ্চড়ি রেসিপি দারুন হয়েছে ভাইয়া। অনেক মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন ভাইয়া। এই ছোট মাছগুলো টমেটো আলু দিয়ে খেতে বেশি ভালো লাগে। অনেকটা ভাজির মতো করে একটু মাখা মাখা করে রান্না করলে খুবই ভালো লাগে খেতে। আলু ও টমেটো দিলে এই মাছ খেতে আরো বেশি ভালো লাগে। আপনার তৈরি করা মজার রেসিপি দেখে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আপনার রেসিপি তৈরির প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন করেছেন। মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে।
টমেটো, আলু, ধনিয়া পাতা এবং বেশি করে পেঁয়াজ ব্যবহার না করলে এই রান্নাটি খেতে এত মজা লাগবে না। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
একটা সময় কাচকি মাছ একেবারেই খেতাম না।তবে এখন খাই,বেশ মজা লাগে আমার।আমিও এভাবে করেই রান্না করলে তবেই খাই।