ঝামেলাবিহীন পাসপোর্ট করার অভিজ্ঞতা। ১০% সাইফক্স।

কেমন আছেন আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা? আমি ভালো আছি। আশাকরি আপনারা ও ভালো আছেন।


আমার ভিতর সব সময় সরকারি অফিস গুলো নিয়ে একটি ভীতি কাজ করে। কারণ আমি যখনই কোন কাজে সরকারি অফিসগুলোতে গিয়েছি তখনই সেখানে নানা রকম হয়রানির শিকার হয়েছি। কিন্তু হয়রানির শিকার হলেও কিছু করার নেই। কারণ আমাদেরকে বিভিন্ন প্রয়োজনে মাঝেমাঝেই সরকারি অফিসগুলোতে হতে হয়।

IMG_20220404_102022.jpg

বেশ কিছুদিন আগে আমার পাসপোর্ট এর মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। প্রথমে খেয়াল করিনি। পরে একটি অনলাইন একাউন্ট খুলতে গিয়ে দেখি পাসপোর্ট এর মেয়াদ শেষ। মেয়াদ শেষ হলেও প্রথমে এ ব্যাপারে খুব একটা গুরুত্ব দেইনি। কিন্তু এখন আমাকে জরুরী ভিত্তিতে পাসপোর্ট করতেই হবে। তো কি আর করা। শেষ পর্যন্ত আবার সরকারি অফিসের কাছে ধর্ণা দিতে হবে। এই চিন্তা করে একটু অস্বস্তি লাগছিল। এর আগের বার পাসপোর্ট করেছি দালালের মাধ্যমে। দালালকে টাকা দিয়েছিলাম সব কাজ সেই করে দিয়েছিলো। কিন্তু এবার ঠিক করেছিলাম দালাল ধরবো না।

IMG_20220404_102030.jpg

আমার দুলাভাই আমাকে পরামর্শ দিলো অনলাইনে পাসপোর্টের আবেদন করতে। তাহলে মোটামুটি ঝামেলাহীনভাবে পাসপোর্ট করা যাবে। যদিও আমার শুনে খুব একটা বিশ্বাস হয়নি। কারণ আমরা বাংলাদেশের মানুষ সরকারি কোনো কাজই ঝামেলা ছাড়া সম্পন্ন করতে পারিনা। কারণ সরকারি অফিসগুলোতে যে মানুষগুলো বসে আছে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করতে। তো এবার দুলাভাইয়ের পরামর্শ মোতাবেক আমি অনলাইনে পাসপোর্ট এর আবেদন করলাম। একটি কম্পিউটারের দোকান থেকে আবেদন করেছিলাম। আবেদন করা বাবদ তারা আমার কাছ থেকে ২০০ টাকা ফি নিয়েছিলো। আবেদন করার সময় চিন্তা করছিলাম দেখাই যাক কি হয়।

IMG_20220404_102325.jpg

আবেদন করার পর দিন আমি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে গেলাম পাসপোর্ট অফিসে। সেখানে গিয়ে দেখি বিরাট লাইন। এত বড় লাইন দেখে তো আমি প্রথমে ভয় পেয়ে গেলাম। রোজার দিন দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা খুবই কষ্টকর হবে। পরবর্তীতে একজনের কাছে জিজ্ঞেস করলে জানতে পারলাম এটা পাসপোর্ট গ্রহণ করার লাইন। তার পাশে দেখলাম তুলনামূলক ছোট্ট একটি লাইন যেখানে আমাকে দাঁড়াতে হবে। এই লাইনের যারা দাঁড়িয়েছে তাদের কাজ হচ্ছে পাসপোর্ট এর আবেদন পত্র জমা দেয়া। লাইনে তো দাড়ালাম কিন্তু খেয়াল করে দেখলাম লাইন মোটেই আগাচ্ছে না। কারণ লাইনের মাথার দিকে অনেক লোক জটলা পাকিয়ে আছে। অনেকে আছে লাইনে না দাড়িয়ে সরাসরি গিয়ে কাগজপত্র জমা দেয়ার চেষ্টা করছে। আবার কয়েকজন দেখলাম লাইনের মধ্যে খানে ঢুকার চেষ্টা করছে। তাদেরকে বাধা দিলাম। এই নিয়ে একজনের সাথে আমার কথা কাটাকাটি হলো।

বেশ কিছুক্ষণ লাইনে থাকার পর আমার পালা এলো কাগজপত্র জমা দেয়ার। কাগজপত্র জমা দিয়ে লাইনের পাশে দাড়িয়ে আছি কখন আমাকে পরবর্তী ধাপের অনুমতি দেবে। সেখানেও দেখলাম অনিয়ম। আমার পরে যারা কাগজপত্র জমা দিয়েছে তাদের কাগজপত্র আগে দিয়ে দিলো। বেশ কিছুক্ষণ এভাবে অপেক্ষা করার পর আমার ডাক পড়লো। আমিতো খুশি মনে গেলাম। মনে করেছিলাম ঝামেলা শেষ। কিন্তু তারা আমার কাগজপত্র আমাকে ফেরত দিয়ে বলল। আপনার বাবা মার আইডি কার্ড এর জেনুইন কপি লাগবে। আমি তো আকাশ থেকে পড়লাম। এখন তাদের আইডি কার্ডের জেনুইন কপি আমি কই পাই? সব সময় শুনি সবাই বলে ডিজিটাল বাংলাদেশ। কিন্তু আমি এখানে পুরো এনালগ বাংলাদেশ পেলাম। কারন আমি আমার বাবা মার আইডি কার্ডের ফটোকপি জমা দিয়েছি। যদি তাদের কোনো সন্দেহ থাকে তাহলে তারা আইডি নাম্বার দিয়ে চেক করলেই সহজেই বুঝতে পারবে যে আইডি কার্ড গুলো আসল কিনা। কিন্তু সরকারি অফিস বলে কথা। তাদের এত কাজ করার সময় কই?

যথারীতি মন খারাপ করে সেখান থেকে ফিরে আসলাম। আসার সময় মনে হচ্ছিল দালাল না ধরে মনে হয় ভুলই করেছি। পরবর্তীতে আমি আমার বড় আপুর সাথে যোগাযোগ করলাম। জানতে পারলাম তার কাছে বাবা মার আইডি কার্ড এর জেনুইন কপি আছে। তখন দুলা ভাইকে বললাম কুরিয়ার করে পাঠিয়ে দিতে। দুলাভাই সেদিনই কুরিয়ারে আইডি কার্ড পাঠিয়ে দিলো যাতে আমি পরের দিন সকালে পেয়ে যাই। পরের দিন সকালে কুরিয়ার সার্ভিসের এসএমএস পেয়ে আমি গিয়ে আইডি কার্ড নিয়ে সোজা চলে গেলাম পাসপোর্ট অফিসে। আবারো গিয়ে যথারীতি লাইনে দাঁড়ানো।

তবে এবার আমি একটু বুদ্ধি প্রয়োগ করেছিলাম। আমি গিয়েছিলাম কিছুটা দেড়ি করে। কারণ আগের দিন আমি খেয়াল করেছিলাম। সকালের দিকে অনেক মানুষ থাকে। কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে মানুষের সংখ্যা কমে আসে। এজন্যই আমি একটু দেরি করে গিয়েছিলাম। গিয়ে দেখি অল্প কয়েকজন মানুষ দাঁড়িয়ে আছে। যার ফলে কিছুক্ষণের ভেতরে আমার প্রাথমিক কাজকর্ম সম্পন্ন হল। তারপর আমাকে অন্য একটি রুমে যেতে বলা হলো। সেখান থেকে আমার আবেদনপত্রের উপর একটি সিল দিয়ে দিলো। তারপর সেখান থেকে আবার অন্য আরেকটি লাইনে দাড়াতে হলো। সেখানেও দেখি দীর্ঘ লাইন।

এই লাইনে যারা দাঁড়িয়ে আছে তারা সবাই ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং ছবি তোলার জন্য দাঁড়িয়েছে। লাইনে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে আছি আর ভাবছি একবার এই কাজটা সম্পন্ন হয়ে গেলে আর কোন ঝামেলা নেই। এভাবে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে আছি কিন্তু লাইন দেখি সহজে আগায় না। কারন অনেকেই দেখছি লাইন ছাড়াও সরাসরি এসে রুমে ঢুকে যাচ্ছে। কি আর করা এটা আমাদের দেশের অলিখিত নিয়ম। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর ফিঙ্গারপ্রিন্ট আর ছবি তোলার রুমে ঢুকতে পারলাম। সেখানে ঢুকে অল্পক্ষনেই আমার কাজ শেষ হয়ে গেলো। তারপর ফুরফুরে মনে বাড়ী ফিরে আসলাম।

আসলে এবার পাসপোর্ট এর আবেদন করার আগে আমি কখনো চিন্তা করিনি এত সহজে সবকিছু হয়ে যাবে। কিছুদিন আগে আমাদের এডমিন শুভ ভাই তার পাসপোর্ট করেছে দালালের মাধ্যমে। তার খরচ হয়েছে ২০ হাজার টাকা। আর আমার এখানে মাত্র ২০০ টাকা বাড়তি খরচ হয়েছে। আমার সর্বমোট খরচ হয়েছে মাত্র ছয় হাজার টাকা। আমি দশ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করেছি। কেউ যদি পাঁচ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে চায় তাহলে তার সাড়ে চার হাজার টাকা লাগতে পারে সর্বসাকুল্যে। এবার পাসপোর্ট করার পর মনে হচ্ছে দেশ আসলেই কিছুটা এগিয়েছে। তবে এখনো জনগণের জন্য ব্যাপক ভোগান্তি রয়েছে বিভিন্ন দপ্তরে। সরকার ইচ্ছা করলেই খুব সহজেই এই ভোগান্তি গুলো নিরসন করতে পারে। স্বপ্ন দেখি একসময় সরকারি দপ্তরে আর ভোগান্তি থাকবে না। সবকিছু আমরা অনেক সহজেই করতে পারবো।

আজকের মতো এখানে শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।


ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইসহুয়াই নোভা 2i
ফটোগ্রাফার@rupok
স্থানলিংক

logo.png

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

standard_Discord_Zip.gif


🇧🇩🇧🇩ধন্যবাদ🇧🇩🇧🇩


@rupok

Sort:  
 3 years ago 

আপনার ব্যাপারটি জেনে খুব ভালো লাগলো । তবে আমার বাড়ি যদি পাসপোর্ট অফিসের খুব কাছে হতো, হয়তো আমি মনে হয় সশরীরে গিয়ে চেষ্টা করতাম। তবে আমার বাড়ি থেকে পাসপোর্ট অফিসের দূরত্ব ছিল চল্লিশ কিলোমিটার। এর এটাই মূলত প্রথম ঝামেলা ছিল ।যাইহোক আপনার ব্যাপারটা জেনে খুব ভালো লাগলো যে , আপনি শেষমেশ ঝামেলাহীনভাবে করতে পেরেছেন। শুভেচ্ছা রইল ভাই।

হ্যাঁ ভাই এটা ঠিক বলেছেন। আমার বাড়ি থেকে পাসপোর্ট অফিসের দূরত্ব আসলেই খুব একটা বেশি নয়। তার পরেও আমাদের এলাকাতে দেখেছি যারা গ্রাম থেকে এসেছে তাদেরও পাসপোর্ট করতে ৮/৯ হাজার টাকার বেশি খরচ হয়নি। কিন্তু আপনাদের এলাকার দালালেরা অনেক বেশি টাকা নিয়ে থাকে। আপনার কাছ থেকে ব্যাপারটা জানতে পেরে আসলেই খারাপ লেগেছে। কিন্তু কি আর করা? জামেলা এড়াতে অনেক সময় আমাদেরকে অনেক বেশি টাকা গুনতে হয়।

 3 years ago 

সব ঝামেলা পেরিয়ে আপনি সফলভাবে আপনার কাজটি সম্পন্ন করতে পেরেছেন এটা জেনে ভালো লাগলো। যেখানেই যান না কেন ঝামেলার শেষ নেই। অফিস কতৃপক্ষ যদি আপনার বাবা মায়ের ভোটার আইডি কার্ড নেটে সার্চ দিয়ে দেখতেন তাহলেও হয়ে যেত। তবে তাদের এতটা সময় হয়তো নেই। কারণ তারা সরকারি চাকরিজীবী। তবে যাই হোক আপনি আপনার কাজটি সম্পন্ন করে খুশি মনে বাসায় ফিরেছেন এটা জেনে আমাদের অনেক ভালো লেগেছে। ভাইয়া আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।

এত সহজে কাজগুলো সম্পন্ন করতে পেরে আমি নিজেও অবাক হয়েছি। ধন্যবাদ আপনাকে।

 3 years ago 

ঝামেলাবিহীন পাসপোর্ট করার অভিজ্ঞতা জেনে ভালো লাগলো। তবে খুব একটাও যে ঝামেলা ছিল না তা কিন্তু নয়। একটুখানি তো ঝামেলা ছিলোই। যাইহোক আপনি সব ঝামেলা কাটিয়ে উঠে সফল হয়েছেন এবং নিজের কাজ সম্পন্ন করেছেন এজন্য ভালো লাগল।

আসলেই প্রথমে যতটা ঝামেলা মনে করেছিলাম। পরে আর ততোটা মনে হয়নি।

 3 years ago 

কারণ আমরা বাংলাদেশের মানুষ সরকারি কোনো কাজই ঝামেলা ছাড়া সম্পন্ন করতে পারিনা। কারণ সরকারি অফিসগুলোতে যে মানুষগুলো বসে আছে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করতে।

আপনার এই কথাগুলো হানড্রেড পারসেন্ট সত্য কথা কেউ বিশ্বাস করুক বা না করুক আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি। কারণ বুদ্ধি জ্ঞান হওয়ার পর থেকে এগুলো দেখে আসছি।

এই বিষয়গুলোই সাধারণ মানুষকে দালাল মুখী করে।

 3 years ago 

ঝামেলাবিহীন পাসপোর্ট করার দারুণ অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। বর্তমান সময়ে ঝামেলা ছাড়া পাসপোর্ট করা খুবই ব্যতিক্রম একটি ব্যাপার। কারণ এসকল অফিসে কোনো না কোনো কারণে ঝামেলা লেগেই থাকে। যাই হোক আপনার এমন অভিজ্ঞতা শুনে খুবই ভালো লাগলো। ফরিদপুর অফিসের মতো অন্যান্য আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস গুলো যদি ঝামেলা মুক্ত এমন সেবা দিত তাহলে কতইনা ভাল লাগত। সকল অফিসে সেবার মান আরো বেশি বৃদ্ধি পাক, গ্রাহকের হয়রানি বন্ধ হোক এমনটাই প্রত্যাশা।

এখানেও অনেক সমস্যা আছে। তবে খেয়াল করে দেখেছি অনলাইনে আবেদন করলে তাদের জন্য ঝামেলা কিছুটা কম হয়।

 3 years ago 

হুম,ভাই।ধন্যবাদ বিষয়টা সুন্দর করে গুছিয়ে উপস্থাপন করার জন্য

 3 years ago 

সরকারি কার্যক্রম গুলোর ব্যাপারে জাস্ট কিছুই বলার নেই।একপ্রকার বিরক্তি কাজ করে আজকাল।তাই মানুষ সমস্যা এড়াতেই দালাল ধরে।তাতেও যে অনেক শান্তি পাওয়া যায় তাও না।তাও ভালো কিছু টাকা বাঁচলো।

মূল সমস্যা হচ্ছে সরকারি চাকরিজীবীদের সেবা দেয়ার মানসিকতার অভাব। এজন্যই সাধারণ মানুষের এত ভোগান্তি।

 3 years ago 

আমাদের দেশে এই সব কাজের উন্নতি আর কখনোই হবে না। ছোট থেকে শুনে আসছি, প্রতিটা কাজে হেস্তনেস্ত তো আছেই সাথে টাকা ছাড়া এক পা ও নরবে না। যাক তবুও ভালো লাগলো শুনে যে কাজ সম্পুর্ণ হয়েছে।

পরিস্থিতি আস্তে আস্তে পরিবর্তন হচ্ছে। তবে আমরা যতটা দ্রুত পরিবর্তন আশা করেছিলাম। সেটা হচ্ছে না এটা সত্যি কথা।

 3 years ago 

অনেক ভালো লাগলো অল্প ঝামেলার মধ্য দিয়ে তুমি পাসপোর্ট করতে পেরেছিলে জেনে। এই দেশের মানুষ এবং অফিসগুলোকে কখনোই পুরোপুরি নিয়মের মধ্যে আনা সম্ভব নয়। সবাই যার যার অবস্থান থেকে সুবিধা নেবার চেষ্টা করে। আর তা থেকেই তৈরি হয় নানা রকম সমস্যা। উৎসাহ পেলাম অন্তত চেষ্টা করলে দালাল ছাড়াও পাসপোর্ট করা সম্ভব এই তথ্য জানতে পেরে। ধন্যবাদ

আমি নিজেও অবাক হয়েছি দালাল ছাড়া এত সহজে পাসপোর্ট করতে পেরে। এখন থেকে পরিচিত সবাইকে পরামর্শ দিতে পারবো।

 3 years ago 

সরকারি কাজ মানেই ঝামেলা আর ঝামেলা।দালালরা ওত পেতে বসে থাকে এইসব কাজে,মনে হয় এটাই ওদের পেশা।যাইহোক আপনি অনলাইনে পাসপোর্ট করেছেন বলে অনেকটা খরচ বেঁচে গিয়েছে।ধন্যবাদ ভাইয়া।

আমাদের দেশের সরকারি দপ্তর গুলোতে কাজে কিছুটা পরিবর্তন হচ্ছে। তবে সেই পরিবর্তনটা অত্যন্ত ধীর গতির। তাও ভাল শেষ পর্যন্ত পরিবর্তন তো হচ্ছে।

 3 years ago 

ভীষণ ভালো একটা অভিজ্ঞতা হলো আপনার পোস্টটি পড়ে। আশাকরি আমার পাসপোর্ট করতে সুবিধা হবে। আপনি খুব কম খরচে পাসপোর্ট করাতে পেরেছেন দেখে সত্যিই খুব ভালো লাগলো। আসলে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দালালের খপ্পরে পড়ে অনেকেই অনেক টাকা ক্ষতির শিকার হয় আর সরকারি অফিসের এক এক জন কর্মচারী তো বিশাল রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার মালিক। যাক ঝামেলা বেশ কম হয়েছে আপনার।

Coin Marketplace

STEEM 0.22
TRX 0.27
JST 0.041
BTC 104664.06
ETH 3858.84
SBD 3.32