আসলে বোর্ড পরীক্ষাগুলো দেওয়ার সময় এতটাই নার্ভাস থাকতাম যে বলে বোঝানো যাবে না। আর সেটা যদি হয় লাইফের প্রথম বোর্ড এক্সাম তাহলে তো কোনো কথাই নেই। আমার তো জ্বর চলে আসত। তবে পরীক্ষার হলে প্রশ্নপত্র পাওয়ার পর এই ভয়টা আর থাকত না। আপনার বোনের জন্য শুভকামনা রইলো।
অনেক সময় তো ভাবতাম টাইম মেশিন নিয়ে অতীর যাই।তারপর যে এই পরীক্ষা ব্যবস্থা আবিষ্কার করেছে তাকে একটি রামধোলাই দিয়ে তার মাথা থেকে এগুলো কুচিন্তা বের করে দিয়ে আসি।
এটা চিন্তা না করে যদি কোন প্রকারে প্রশ্নপত্রটা পাওয়া যেত টাইম মেশিন করে গিয়ে, তাহলে বোধহয় নাম্বারটা একটু বেশি পাওয়া যেত। হা হা হা...
প্রশ্ন পেলেও তো পরিক্ষা দেওয়া লাগত তাইলে লাভ কি? তার থেকে ঐ ব্যাটাকে ঠ্যাংগানি দাও।পরীক্ষা দেওয়া লাগবে না।
একজনকে ঠ্যাংগানি দিয়ে বিদায় করলে তো তার জায়গায় অন্য একজন চলে আসবে। তাতে লাভ টা কি হলো। তার থেকে প্রশ্নপত্র পেয়ে গেলে তো লাভ বেশি, রিক্স কম। হা হা হা...