কলকাতা মিউজিয়াম (হাজার বছরের পুরনো পাথরের মূর্তি)।। জানুয়ারি-৩০/০১/২০২৩।।
☬নমস্কার সবাইকে☬
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন সবাই আপনারা... ? আশাকরি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন। প্রত্যেকে তার পরিবার নিয়ে সুখে আছেন। আজকের নতুন একটা ব্লগে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। |
---|
🎯পাথরের মূর্তি- প্রথম পর্ব🎯
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
পাথরের পিলারের গায়ে খোদাইকৃত তিন নারী মূর্তি। এবং তাদের পায়ের নিচে পদ পৃষ্ঠ অবস্থায় আরো তিন মূর্তি। যদিও বিশেষ কিছু সেখানে লেখা ছিল না, তাই এর থেকে বেশি কিছু ইনফরমেশন সংগ্রহ করতে পারিনি।
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
শত বছরের পুরনো পাথরের এই মূর্তি সম্পর্কে তেমন বিশেষ কোন ইনফরমেশন জোগাড় করতে পারিনি এবং এটা যে কোন দেবীর মূর্তি সেটা লেখা ছিল না তাই তেমন কিছু বলতে পারলাম না।
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
উপবিষ্ট থাকা অবস্থায় দুই দেবী মূর্তি। আনুমানিক খ্রিষ্টাব্দ দশম শতাব্দীতে এই মূর্তিগুলো উদ্ধার করা হয়। এবং তারপর বিভিন্ন জায়গা হয়ে কলকাতা মিউজিয়ামে স্থান পায়।
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
মা দুর্গার অসুর বধের একটি অংশ বিশেষ এই পাথরের মূর্তির মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছিল সেই দশম শতাব্দীতে। এবং সেটা এখনো প্রায় অক্ষত অবস্থায় রয়েছে।
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
শত বছরের পুরনো এই পাথরের মূর্তিতে রয়েছে গৌরী এবং সদ্য জাত শিব। যদিও কিছু কিছু জায়গায় ভেঙে গেছে তবে বোঝা যাচ্ছে যে তার হাত দিয়ে শিবকে আশীর্বাদ করছে।
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এক নারী মূর্তির নিম্নভাগ। উপরের অংশের কোন হদিস পাওয়া যায়নি তবে যেখানে এই নারী মূর্তিটি ডিসপ্লে করা ছিল সেখানে শুধু এটুকুই লেখা ছিল।
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
পাথরের তৈরি তিনটি পিলার এবং সেই পিলারের গায়ে খোদাইকৃত রয়েছে বিভিন্ন কারুকার্য।
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এটা যে কি? সেটা আমি আইডেন্টিফাই করতে পারেনি তবে অনুমান করেছি এটা হতে পারে পিলার অথবা কোন ফটোক।
প্রথমত কলকাতা মিউজিয়াম সম্পর্কে একটা প্রাথমিক ধারণা হয়ে গেল, এখানে অনেক পুরনো কিছু প্রতিমা দেখতে পেলাম, লাস্টের ছবিটা আমার মনে হয় কোন একটা ফটোক হবে, কারণ এর আকৃতি টা খানিকটা ফটোক এর মতই মনে হয়।
লাস্টের ছবিটা দেখে আমারও তাই মনে হয়েছিল ওটা খুব সম্ভবত কোনো ফটোক পাবে। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
কলকাতা মিউজিয়ামে খুব সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। মিউজিয়ামে গেলে প্রাচীন বিভিন্ন জিনিসপত্র সম্পর্কে জানা যায়। প্রাচীনকালের পাথরের মূর্তি মূর্তি গুলোকে দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনার ফটোগ্রাফি বেশ চমৎকার হয়েছে। নান্দনিক শিল্পকর্মের মূর্তিগুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। এত চমৎকার পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আমার পোস্টটি ভিজিট করার জন্য এবং এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
হাজার বছরের পুরনো মূর্তি গুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। অবাক করা জিনিস, কি নিখুঁত তাদের হাতের কারুকাজ। ভীষণ ভালো লাগছে ইচ্ছে করছে কলকাতা গিয়ে এই জায়গায় ঘুরে আসি।
সেই সময়কার মানুষের হাতের কাজ সত্যি খুব সুন্দর ছিল। সেজন্যই তো এগুলো ইতিহাসের পাতায় শত শত বছর ধরে পড়ে আছে।
অনেক বড় একটি ধারণা পেয়ে গেলাম কলকাতা মিউজিয়াম সম্পর্কে। আপনার পোষ্টের মাধ্যমে খুবই সুন্দর সুন্দর পাথরের মূর্তি দেখে নিতে পারলাম তাও কলকাতা মিউজিয়ামের।আপনি মূর্তিগুলোর সম্পর্কে বেশ ভালোভাবেই ধারণা দিতে পেরেছেন এটা দেখেও ভীষণ ভালো লাগলো। এভাবে নিখুঁত কারুকাজ অনেক অনেক বছর আগের দেখলে কার না ভালো লাগবে। বেশ ভালোই মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন কলকাতা মিউজিয়ামে গিয়ে আপনি। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফিও করলেন। প্রথম পর্ব শেয়ার করলেন দ্বিতীয় পর্ব দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য এবং আপনার ভালো লেগেছে যেনও খুব খুশি হলাম।
কলকাতা মিউজিয়াম এর অর্ধেক অংশ এবং বিভিন্ন ধরনের পাথরের মূর্তি আপনার পোস্টের মাধ্যমে দেখে নিতে পারলাম এবং সেই সম্পর্কে বেশ কয়েক রকমের ধারণা পেয়ে গেলাম। আপনি এই মুহূর্তে গুলোর সম্পর্কে যতটুকু ধারনা নিতে পেরেছেন সেই ধারণা টুকু আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। তিনটি ফিলারের ভেতরে খোদাই করা কারুকার্য সত্যিই এক একটি কারুকাজ এবং মূর্তি বেশ ভালো লাগছে দেখতে। আমার কাছে তো প্রথম পর্ব অসাধারণ লেগেছে। তাই দ্বিতীয় পর্ব দেখার একটু বেশি আগ্রহ হচ্ছে। দ্বিতীয় পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
আসলে অনেক জায়গায় লেখা থাকে না, যে এটা কি এবং এর ইতিহাস কি। এই জন্য বিস্তারিত আমিও বলতে পারি না। তবে যেখানে ইনফরমেশন দেয়া থাকে সেটা অবশ্যই তুলে ধরার চেষ্টা করি।
দাদা আপনি কলকাতা মিউজিয়াম জাদুঘর সম্পর্কে বেশ সুন্দর কিছু কথা তুলে ধরেছেন ৷ প্রত্যেকটি মূর্তি ছিল দূদান্ত ৷ আসলে এসব নিপূন হাতের কাজ আর এখন দেখা যায় না ৷ আসলে খোদাই করা নিপুন হাতের নকশাঁ মূর্তি আগের যুগেই সবচেয়ে বেশি ছিল ৷অনেক ভালো লাগলো মূর্তি গুলো দেখে ৷
পুরনো হাতের সেই কাজগুলো এখন আর সত্যিই দেখা যায় না। এই মূর্তিগুলো প্রত্যেকটা এক একটা ইতিহাস। এখানে এসে না দেখলে সেই ব্যাপারটা বোঝা যাবে না।
কলকাতা মিউজিয়ামে বেশ সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। কলকাতা মিউজিয়াম সম্পর্কে বেশকিছু জানা হলো আপনার পোস্টের মাধ্যমে। এখানে বহু পুরোনো মূর্তি দেখতে পেলাম। দারুন সব কারুকাজ দেখে খুব ভাল লাগলো। ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম আপু। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
কয়েক মাস আগে আমিও এই ভারতীয় জাদুঘরে গেছিলাম ঘুরতে। সেখানে গিয়ে হাজার বছরের পুরনো মূর্তি গুলো দেখে খুবই ভালো লেগেছিল আমার। অনেক কিছু জানারও শেখার রয়েছে এখানে গিয়ে।
এখন জাদুঘরের আরো অনেক জায়গা খুলে দিয়েছে জনসাধারণের জন্য, গিয়ে দেখে আসতে পারো।