ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম(পর্ব-০১)।। ডিসেম্বর-২৯/১২/২০২২।।
☬নমস্কার সবাইকে☬
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন সবাই আপনারা... ? আশাকরি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন। প্রত্যেকে তার পরিবার নিয়ে সুখে আছেন। আজকের নতুন একটা ব্লগে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। |
---|
🦧Zoological Gallery(Mammal)🦧
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম, ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
Skeleton of bornean orangutan.
Pongo pygmaeus(1760)
এ দুটোই হলো পরিণত শিম্পাঞ্জির কঙ্কাল। বিস্তারিত কিছু লেখা ছিল না এবং আমারও তেমন বিশেষ কিছু জানা নেই এটা বাদে।
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম, ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
Skeleton of hamadryas baboon and Mandrill.
মানুষের বিবর্তন শুরু হওয়ার প্রথম ধাপ এটাকেই দেখানো হয়েছে। তবে এখানে দুটো স্কেলেটন আলাদা। ডান দিকেরটা প্রথম ধাপ এবং তার পরেরটা দ্বিতীয় ধাপ।
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম, ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
Skeleton of western Gorilla
এই অবস্থানে এসে গরিলা গুলো তখনও সভ্য হতে পারিনি। তাদের ভেতর তখনও কিছুটা বর্বরতা লক্ষ্য করা গেছে। অর্থাৎ পুরোপুরি বন্য স্বভাবের ছিল তখনও তারা।
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম, ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
Skeleton of western Gorilla
এই দশাটাও অনেকটা আগের দশার মত।তবে তাদের ভিতর যথেষ্ট বন্যা স্বভাব দেখা গেলেও কিছু কিছু জায়গায় তাদের ভিতর এই বন্য স্বভাব কিছুটা লোপ পেতে থাকে। মস্তিষ্কের আকার বৃদ্ধি পায় এবং বুদ্ধিও বেশ কিছুটা পরিপক্ক হয়।
স্থান: কলকাতা মিউজিয়াম, ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এটা হল পূর্ণাঙ্গ মানুষের কঙ্কাল। তবে সেটা এখনকার মানুষের কঙ্কালের থেকে কিছুটা আলাদা ছিল। তাদের মস্তিষ্ক অনেকটাই ছোট ছিল, তবে বুদ্ধির দিক থেকে তারা বেশ পরিপক্ক হতে থাকে এবং ভালো মন্দ বিচার করার ক্ষমতা পুরোপুরি পেয়ে গেছিল তখন।
এর পোস্টটি দেখে যাস্ট অবাক হয়ে গেলাম। আসলে এমন মিউজিয়াম গুলো ঘুরে আসলে অনেক কিছুই জানা যায় এবং অনেক ফটোগ্রাফি করা যায়।আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বুঝলাম সবগুলোই ভাল লাগল। আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এরপর আরো কিছু সুন্দর সুন্দর পর্ব নিয়ে উপস্থিত হব। যদিও বেশিরভাগটা দাদা পোষ্টের মাধ্যমে দেখিয়ে দিয়েছে, তবে তারপরেও আমি কিছু নতুন জিনিস দেখানোর চেষ্টা করব।
ইন্ডিয়ান মিউজিয়ামে অনেক সুন্দর মুহূর্ত পার করেছেন। আসলে আমার কঙ্কার দেখলে খুবই ভয় লাগে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই দারুণ ছিলো। কঙ্কাল সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারলাম। আগামী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
কঙ্কাল থেকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই, আপনার নিজের ভেতরেও তো সুন্দর একটা কঙ্কাল রয়েছে। যাই হোক আপনার ভালো লেগেছে শুনে খুশি হলাম।
এই শিপাঞ্জির কঙ্কাল গুলো মনে হয় আপনার আগের জীবনের🤣🤣।এরপরে মানুষের কঙ্কাল গুলো এর পরের জীবনের হবে🤣🤣।তাই না বলেন
আরে না, শিম্পাঞ্জির এই কঙ্কালগুলো আমার এই জীবনেরই। আগের জন্মে তো পুঁটি মাছ ছিলাম।