কসমস ফুলের কিছু ফটোগ্রাফি।। ডিসেম্বর-০২/১২/২০২২।।
কেমন আছেন সবাই আপনারা... ? আশাকরি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন। প্রত্যেকে তার পরিবার নিয়ে সুখে আছেন। আজকের নতুন একটা ব্লগে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। |
---|
আপনারা যারা আমার পোস্ট নিয়মিত পড়েন বা পড়ার চেষ্টা করেন তারা অবশ্যই জানেন, যে বেশ কিছুদিন ধরে আমি প্রচন্ড রকম ব্যস্ততার ভিতর দিয়ে কাটাচ্ছি। ইনফ্যাক্ট আজকের এই পোস্টটাও লিখছি রীতিমতো ক্যাম্পাসের ভিতরে বসে। আমি জানিনা হঠাৎ করে কেন এতটা ব্যস্ত হয়ে গেলাম এবং এই ব্যস্ততা কখন শেষ হবে সেটাও সঠিক করে বলতে পারছি না। তারপরও চেষ্টা করি কিছুটা সময় বের করে পোস্ট করা এবং নিয়মিত কমেন্ট করে কমিউনিটিতে নিজের অস্তিত্ব বজায় রাখার জন্য। আজ আপনাদের সামনে শেয়ার করব কিছু কসমস ফুলের ফটোগ্রাফি, যেগুলো আমি বেশ কিছুদিন আগে নীলগঞ্জে গিয়ে তুলেছিলাম। আশাকরছি আপনাদের ভালো লাগবে।
কসমস হলো আসলে একটা গ্রিক শব্দ, যার মানে হলো ঐকতান অথবা সামঞ্জস্যপূর্ণ পৃথিবী। ভিক্টোরিয়ান সময়ে শ্লীলতার প্রতীক ছিল কসমস। কসমসের উৎপত্তিস্থল হিসেবে ধরা হয় মেক্সিকোকে তবে আমেরিকার ফ্লোরিডা, অ্যারিজোনা এমনকি প্যারাগুয়ে পর্যন্ত এই ফুলের বিভিন্ন ধরণ প্রাকৃতিকভাবে জন্মায়। আমাদের দেশে প্রধানত শীতকালেই এই ফুলের দেখা মেলে।
স্থান: নীলগঞ্জ, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
স্থান: নীলগঞ্জ, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
স্থান: নীলগঞ্জ, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এটি সাধারণত ২ থেকে ৪ ফুট পর্যন্ত উচু হয়। কসমস ফুলগুলো সাধারণত গোলাপি, লাল, বেগুনি এবং খয়রি হয়ে থাকে। তবে আমার চোখে গোলাপি এবং হলুদ বাদে অন্য কোন কালার পড়েনি। এর ডাটা গুলো লম্বা, এক বা একাধিক ফুল হয় একটি গাছে। এই গাছে ফুল ধরার সঠিক তাপমাত্রা হলো ২৪°C এবং এটি ফুল দেওয়া শুরু করে ৬০ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে। চলুন এবার ফুলের ফটো তোলার পেছনের গল্প বলা যাক।
স্থান: নীলগঞ্জ, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
স্থান: নীলগঞ্জ, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
স্থান: নীলগঞ্জ, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
কিছুদিন আগে বর্তির বিলে ঘুরতে গিয়েছিলাম সেটা তো আপনারা অনেকেই জানেন এবং এই ফটোগ্রাফি গুলো ওখান থেকেই তোলা। আমরা যখন বাইক নিয়ে বর্তির বিলের দিকে যাচ্ছিলাম তখন বিলের আগের ছোট্ট একটা গ্রামের ভেতরে একটা বাড়ির আঙিনায় ফুলগুলো দেখতে পাই। কিন্তু তখনো ফটোগুলো তোলা হয়েছিল না, কারণ আমাদের গাড়ি রানিং অবস্থায় ছিল সুতরাং সিদ্ধান্ত নেই বাড়ি ফেরার পথে এখান থেকে ফটো তুলে তারপর বাড়ি ফিরব। যেহেতু সেখান থেকে ফিরতে ফিরতে অনেকটাই সন্ধ্যা হয়ে গেছিল, তারপরেও ফেরার পথে ফটোগুলো তুলেছিলাম যদিওবা একটু অন্ধকার হয়েছিল তারপরও চেষ্টা করেছি যতটা সম্ভব ভালো করে তোলার। আশা করছি আপনাদের তাও ভালো লাগবে।
স্থান: নীলগঞ্জ, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
স্থান: নীলগঞ্জ, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
স্থান: নীলগঞ্জ, কলকাতা।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
যাইহোক আজকের পর্ব এই পর্যন্তই ছিল। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে আজকের পর্বটি। আর ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না। কারণ আপনাদের একটি কমেন্ট আমাকে নতুন এবং ভালো কিছু করার উৎসাহ যোগায়। ভালো থাকবেন সবাই।
কসমস ফুলের চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি তুলেছেন ভাইয়া। কসমস ফুল আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। কিছুদিন আগে আমি আমার বাসায় এই ফুলের গাছ লাগিয়েছি। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া এত সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আপনার জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল
আগের বছর শীতকালে আমিও লাগিয়েছিলাম আমাদের বাড়ির ছাদে। তবে এই বছর সময় পাইনি। ধন্যবাদ আপু আপনার মন্তব্যের জন্য।
কসমস ফুলের ফটোগ্রাফি বেশ দারুন হয়েছে। কসমস ফুল আসলেই অনেক আকর্ষণীয় একটি ফুল এর কালার খুবই পছন্দ আমার। কসমস ফুলের বৈশিষ্ট্য আমার অনেক ভালো লেগেছে শুনে। আপনাকে ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য আমাদের মাঝে।
পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপু। কসমস ফুল আমারও খুব ভালো লাগে।
জীবনটাই এমন হয়ে গেছে।সবসময় দৌড়ের উপরেই থাকতে হয়।যাইহোক ব্যস্ততা কাটিয়ে আবারও সাভাবিক জীবনে ফিরবেন এমনটাই প্রত্যাশা।আর ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর ছিল।
শান্তি নেইরে ভাই। সারাদিন দৌড়ের উপর থাকছি। আপনার ফটো গুলো ভালো লেগেছে জেনে আমারও খুব ভালো লাগলো।
আপনি এতো ব্যস্ততার পরেও কমেন্ট পোস্ট সবকিছু ঠিক রাখছেন শুনে খুব ভালো লাগলো ৷ এভাবেই এগিয়ে যেতে হবে দাদা ৷ যা হোক আপনি ক্যাম্পাসে বসে কসমস ফুলকে নিয়ে এতো কথা বললেন ৷ এতো কিছু জানা ছিল না কসমস ফুলকে নিয়ে ৷ ফুল নিয়ে অনেক কিছু বলেছেন ৷ যা হোক ভালো লাগলো এতো সুন্দর কথা গুলো ৷
ধন্যবাদ দাদা ভালো থাকবেন ৷
আমার নিজেও জানা ছিল না। ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করলাম আর কি।😁 ধন্যবাদ পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য।
কসমস ফুলের চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনি একটি বাড়ির আঙিনায় গিয়ে দারুণ ফটোগ্রাফি করেছেন। অন্ধকার হলে ও ফটোগ্রাফি গুলো অনেক ভালো হয়েছে।ফটোগ্রাফি গুলোর সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্ট পড়ে এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।অন্ধকার না হলে ফটো গুলো আরো ভালো করে তোলা যেত।
এই ফুলটি আমি দেখেছি আবার ফটোগ্রাফিও করেছি। এই ফুলের ফটো টাই আমার প্রোফাইলে দেওয়া আছে। কিন্তু আমি জানতাম না যে এই ফুলটার নাম কসমস আজকে আপনার পোস্টের মাধ্যমে জানতে পেরে ভালো লাগলো। আপনার কসমস ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে বেশ ভালই লাগেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে এই কসমস ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
এটাতো খুবই কমন একটা ফুল। মোটামুটিভাবে সবাই চেনে। তবে আপনাকে জানতে পেরে আমার বেশ ভালো লাগলো।
এর নাম যে কসমস সেটাই বা কে জানতো? আমাদের লোকাল ভাষাতে তো এটাকে তারা গ্যাঁদাফুলি বলে। যাই হোক নাম দিয়ে আর কি?ফুলের সৌন্দর্য তো তাতে কম হয় না। এই ফুলটা বেশ ভালই লাগে।আমার মামা বাড়িতে বাগানের মত আছে । আর শীতকালে সারাটা উঠোন ভরে থাকে এই ফুলে।দেখতে খুব সুন্দর লাগে। লোকে দেখলে ভাববে ফটোগ্রাফি করার জন্য যেন বানানো হয়েছে সেলফি কর্নার।
আমিতো ছোট বেলা থেকেই জানি এটা কসমস ফুল। আমাদের গ্রামের বাড়িতেও প্রচুর পরিমাণে হতো। এখনো হয়, তবে পরিচর্যা করার লোক নেই।
কসমস ফুলের খুবই সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন।সত্যিই ফুলের ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগলো। এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।