পুরনো কলকাতার কিছু ফটোগ্রাফি।। জুন -০৪/০৬/২০২৩।।
☬নমস্কার সবাইকে☬
হ্যালো বন্ধুরা,
এটা তো আপনার সকলেই জানেন যে হাতে টানা রিক্সা এবং যেটা বর্তমানে পুরনো কলকাতার ঐতিহ্য।তবে এটা ঐতিহ্য থেকে আমার কাছে অত্যাচার বেশি মনে হয়। কারণ একটা মানুষ সারাদিন এভাবে গাধার মত দৌড়ে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় মানুষকে নিয়ে যায়। আপনি একবার চিন্তা করে দেখেন যদি দিনে এভাবে কুড়ি থেকে ত্রিশ কিলোমিটার লোকজনকে নিয়ে দৌড়াতে হয় তাহলে তার কতটা কষ্ট হয়।
এটাই হলো সেই আদি মোহন কাঞ্জিলাল এর শাড়ির দোকান যেটা কলকাতার ঐতিহ্যবাহী শাড়ির দোকানগুলোর ভিতর অন্যতম। এটা তাদের একটা শাখা, এখানে সাধারণত সব দামি দামি শাড়ি পাওয়া যায় বিশেষ করে বিয়ের সময় কনে পক্ষ এই জায়গায় শপিং করতে আসে।
কলকাতার রাস্তাঘাটে চলা লোকাল বাস এগুলো। যেগুলোতে চড়ে আসলে পুরো কলকাতার ঘোরা যায়। অন্যান্য গাড়ির তুলনায় এই গাড়িতে চড়ে আমার কলকাতা ঘুরতে অনেক বেশি ভালো লাগে। তবে গরম কালে একটু সমস্যা হয়ে যায় এই গাড়িতে চড়াটা।
কলকাতার পুরনো একটি ক্লাব যেটার নাম ছিল আজাদ হিন্দ ক্লাব। যদিও এখন সেটা পরিত্যক্ত, এখানে এখন লোকজন বসবাস করে।
কলকাতার অলিগলি গুলোর পুরনো বিল্ডিং, যেখানে উপর তলায় লোকজন বসবাস করে আর নিচতলায় রয়েছে ছোট ছোট দোকানপাট। এই জায়গা গুলো দেখে আসলে কলকাতার ঐতিহ্যকে ঠিকঠাক করে বোঝা যায়।
পুরনো কলকাতার কোন একটা বাড়ির বাইরের গেট, যেটা এখন প্রায় পরিতক্ত বললেই চলে। আসলে এই বিল্ডিং গুলো এতটাই পুরনো যে দেখলে মনে হয় মাথার উপর ভেঙে পড়বে।
পোস্ট বিবরণ
শ্রেণী | ফটোগ্রাফি। |
---|---|
ডিভাইস | Samsung Galaxy M31s |
ফটোগ্রাফার | @rupaie22 |
লোকেশন | কলকাতা, বড় বাজার। |
ভারতীয় বাংলার বিভিন্ন মুভির দৃশ্য গুলোর মধ্যে সম্ভবত এই ধরনের চিত্রগুলো দেখেছি। আজকে আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অনেক বছর পর আবার দেখতে পারলাম। আদি মোহিনী মোহন কাঞ্জিলাল শাড়ির বেশ কিছু অ্যাড দেখেছিলাম ছোটবেলায়। সর্বশেষ পরিত্যাক্ত বাড়িটি ফটোগ্রাফিতে দেখেই মনে হচ্ছে এখনই সব ভেঙে পড়ে যাবে। ভালো লেগেছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো।
কলকাতার সিনেমা শুটিংগুলো পুরনো কলকাতাতেই করে তো আপু। তবে সেই শুটিং স্পট আমি প্রচুর ঘুরেছি। আসলে পুরনো কলকাতা ঘুরতেই অনেক বেশি ভালো লাগে আমার কাছে।
বেশ চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন ভাই। ফটোগ্রাফি মাধ্যমিক কলকাতা শহরের অনেক কিছুই জানতে পারলাম। মোহন কাঞ্জিলাল এর শাড়ির দোকান দেখে খুব ভালো লাগলো। নিশ্চয় ভালো মানের শাড়ি পাওয়া যায়। পুরাতন ভবন গুলো এখনো খুবই মজবুত এবং টেকসই। এত চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
কলকাতার সব থেকে ভালো ভালো শাড়ি এই জায়গাতেই পাওয়া যায় ভাই। দাম তুলনামূলক একটু বেশি, তবে কোয়ালিটিতে কোন কম্প্রোমাইজ করে না তারা।
কলকাতার পুরনো ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে খুব ভালো লাগছে ভাই। এই ধরনের ফটোগ্রাফি দেখতে বেশ ভালো লাগে আমার। তবে প্রথম এবং তৃতীয় ফটোগ্রাফি দুটি আমার খুব পরিচিত। আমি এমন রিকশা এবং বাসে উঠেছিলাম কলকাতায় গিয়ে। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
পুরনো ওই হাতে টানা রিকশা আর বাস গুলো হলো কলকাতার ঐতিহ্য। যাই হোক আপনি যে কলকাতায় এসে এগুলোতে উঠেছেন জেনে খুব ভালো লাগলো ভাই।
দাদা, খুবই চমৎকার একটি ফটোগ্রাফির পোস্ট আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে পুরনো কলকাতার অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখতে পারলাম এবং ফটোগ্রাফি গুলোর বিবরণ করতে পারলাম। খুবই সুন্দর একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এর আগেও আমি আসলে পুরনো কলকাতার বেশ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছিলাম। যাই হোক আপনার ভাল লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ভাই। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
দাদা বন্ধুদের সাথে পুরনো কলকাতাতে গিয়ে সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। আসলে কিছু কিছু জায়গা আছে যেগুলোর মধ্যে ঘুরতে যেতে বার বার মনে চায়। হয়তোবা আপনারাও সেই কারণে পুরনো কলকাতাতে যেতে বেশি মনে চায়। আর কে বলেছে দাদা আপনি ফটোগ্রাফিতে তেমন করতে পারেন না। আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি সত্যিই অসাধারণ হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর করে পুরনো কলকাতার কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর করে প্রশংসা করার জন্য। আসলে আপনাদের ফটোগ্রাফিও আমি দেখেছি, আপনারাও অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেন। সেই তুলনায় আমি যে কতটা পারি সেটা বলতে পারবো না।
ভাইয়া আপনি মাঝে মাঝে পুরনো কলকাতার ফটোগ্রাফি শেয়ার করে থাকেন। যে গুলো আমি খুব মনযোগ সহকারে দেখি। এই যে হাতে টানা রিক্সা যেটা পুরনো কলকাতার ঐতিহ্য,অলিগলি গুলো মন থেকে খুব টানে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
যদি কখনো কলকাতা আসেন তাহলে এইসব জায়গা ঘুরে দেখতে মিস করবেন না। কারণ এগুলোই হল কলকাতার আসল ঐতিহ্য। অন্যান্য জায়গা থেকে দেখবেন এই জায়গা গুলো আরো অনেক বেশি ভালো লাগবে।
বেশ কিছুদিন আগে পুরোনো কলকাতায় বন্ধুদের সাথে ঘুরতে গিয়ে দারুণ কিছু পুরনো কলকাতার ফটোগ্রাফি করেছ দেখছি। আমার কখনো যাওয়া হয়নি পুরনো কলকাতায় ,তাই জানি না কতটা সৌন্দর্যের মধ্যে লুকিয়ে আছে! এর আগেও পুরনো কলকাতা নিয়ে তোমার একটি পোস্ট পড়েছিলাম, সেখানে তোলা বাড়িঘর গুলি আমার খুবই ভালো লেগেছিল। আদি মোহিনী মোহন কাঞ্জিলাল, এর শাড়ি খুবই বিখ্যাত, কিন্তু এটা যে পুরনো কলকাতায় অবস্থিত সেটা তো জানা ছিল না। হাতে টানা রিকশা গুলো দেখে, সত্যিই ঐতিহ্যের থেকে অত্যাচার বেশি মনে হয়। পুরনো কলকাতার বিল্ডিং গুলো দেখতে বেশ ভালই লাগে।
আসলে আদি মোহন কাঞ্জিলাল এর অনেকগুলো শাখা রয়েছে। কিছু পুরনো কলকাতায় রয়েছে আবার দুই একটা কলকাতার অন্যান্য জায়গাতেও রয়েছে। যদি কখনো সুযোগ পাও তাহলে পুরনো কলকাতা ঘুরে এসো, খুব ভালো লাগবে।