কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রে গিয়ে তোলা কিছু ফটোগ্রাফি।। ফেব্রুয়ারি-০৭/০২/২০২৩।।
☬নমস্কার সবাইকে☬
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন সবাই আপনারা... ? আশাকরি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন। প্রত্যেকে তার পরিবার নিয়ে সুখে আছেন। আজকের নতুন একটা ব্লগে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। |
---|
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
একটা পুকুরে নেমে জাল টানছিল আমার কিছু বন্ধুবান্ধব এবং সেখানে কর্মরত কিছু কৃষক। যদিও প্রফেসররা সেখানে উপস্থিত ছিলেন তবে তারা কেউ জলে নামেনি। আমাকে অনেক জোরজবস্তি করেছিল পুকুরে নামানোর জন্য। তবে আমি কাঁদার ভিতর নামতে খুব বেশি একটা পছন্দ করি না তাই ডাঙ্গায় থেকেই মোটামুটি সবকিছু নিরীক্ষণ করছিলাম।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
কিছুটা ট্রান্সপারেন্ট এই মাছগুলো চাঁদা মাছ নামে পরিচিত। আকারে এরা খুব বেশি একটা বড় হয় না তবে দেখতে বেশ আকর্ষণীয় হয়।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এই মাছগুলো তো আপনারা সকলেই জানেন, এগুলো পুটি মাছ। ছোট থেকে বড় অব্দি বিভিন্ন আকৃতির পুটি মাছ।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এগুলো হলো বিটল পোকা, যা মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়। মোটামুটি এই পোকা গুলো পূর্ণবয়স্ক হতে মাস খানেকের মত সময় লাগে। তারপরে এগুলো শুকিয়ে গুড়ো করে মাছের খাদ্যের সাথে মিশিয়ে খাওয়ানো হয়।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের একটা শাখার সামনে থেকে তোলা ফটোগ্রাফি। যেহেতু কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রটি আয়তন এ অনেক বড় ছিল তাই দেখতেও খুব সুন্দর লাগছিল আশপাশের পরিবেশটা।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
একটা পুরুষ এবং স্ত্রী মাগুর মাছ। যেটা আইডেন্টিফাই করে দেখাচ্ছিল আমাদের।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এটাও চাঁদা মাছ, তবে শুকিয়ে যাওয়ার কারণে কিছুটা ফ্যাকাসে দেখাচ্ছে। এই মাছগুলো এতটাই ট্রান্সপারেন্ট যে এর ভেতরের অর্গানগুলো দেখা যায় খুব সহজে।
দাদা নমস্কার
আপনি কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রে গিয়ে অনেক কিছু শিখেছেন ৷ আসলে কৃষি আমাদের জড়িত ৷ বাঁচতে হলে কৃষি কাজ করতেই হবে ৷ যা হোক আপনি ট্রেনিং করেছেন ভালো লাগলো ৷ সেই সাথে আপনার করা ফটোগ্রাফি আলোকচিত্র গুলো সত্যি অসম্ভব সুন্দর লাগছিল ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা ৷
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটি পড়ে এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। আসলে হাতে-কলমে শিখলে যতটা না শেখা যায়, বই পড়ে ঠিক ততটা শেখা যায় না।
সত্যি বলেছেন ভাইয়া ট্রেনিংয়ে এমন কিছু শিক্ষায় যা বই পড়ে শিক্ষা সম্ভব নয়। যদিও আপনার দুই ঘন্টা লেগেছে তারপরে আপনার অনেক উপকার হয়েছে। কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের শাখাটা আসলে অনেক সুন্দর। আর মাগুর মাছ গুলো অনেক চমৎকার দেখতে।পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু পোস্টটি পড়ার জন্য। পরবর্তী পর্ব খুব সম্ভবত কালকে দিয়ে দেবো।
ভাইয়া আপনার পোস্টের মাধ্যমে খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। পুঁটি মাছ আর চাঁদা মাছ দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। এছাড়া কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্র দেখতেও খুব সুন্দর। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রের পুরো জায়গার ফটোগ্রাফি তো এখনো শেয়ার করেনি। তবে যখন পুরোটা শেয়ার করব তখন দেখতে পারবেন আসলে কত সুন্দর ছিল।
এটা ঠিক বই পড়ে যে জিনিসটা জানা যায় না ট্রেনিং করে সেই জিনিসটা সামনাসামনি দেখে জানা যায়। আপনি অনেক অজানা কিছু ট্রেনিং এর মাধ্যমে লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে খুবই সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি তুলে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই পোস্টটি পাড়ার জন্য এবং এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
দাদা আপনি অনেক দূর জার্নি করে ট্রেনিং এ যেতেন শুনে খারাপ লেগেছে তবে কষ্ট হলেও শিখতে পেরেছেন জেনে ভাল লাগল। আপনার শেয়ার করা ছবিগুলো বেশ দারুন লেগেছে। আপনার বন্ধুদের জাল টানার দৃশ্য সুন্দর লাগছে দেখতে। ছোট ছোট মাছগুলো অনেক কিউট লাগছে। ধন্যবাদ দাদা।
কষ্ট হলেও খুব মজা লাগতো তখন ট্রেনে করে জার্নি করতে। আপনাকে ধন্যবাদ ভাই পোস্টটি পড়ার জন্য।
কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রে ট্রেনিং এর সময় আমিও ছিলাম এবং আমিও অনেক ফটোগ্রাফি করেছিলাম সেখানে গিয়ে। বিটল পোকা, স্ত্রী ও পুরুষ মাগুর মাছ, চাঁদা মাছ, পুটি মাছ সবকিছুর ফটোগ্রাফি আমিও করেছিলাম। শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সেখানে কাটানো সেই মুহূর্তগুলোর কথা মনে পড়ে গেল।
বেশ ভাল সময় কাটিয়েছিলাম।🤭 ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।