গ্রামের মেঠো পথের কিছু ফটোগ্রাফি।। জানুয়ারি-২২/০১/২০২৩
☬নমস্কার সবাইকে☬
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন সবাই আপনারা... ? আশাকরি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন। প্রত্যেকে তার পরিবার নিয়ে সুখে আছেন। আজকের নতুন একটা ব্লগে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। |
---|
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এ রাস্তাটা ছিল গ্রামের একদম শেষ প্রান্তে।যেহেতু মাটির রাস্তায় হাঁটা হয় না অনেক বছর, তাই পা থেকে জুতো খুলে এ রাস্তা ধরে বেশ খানিকটা দূর পর্যন্ত হেঁটেছিলাম। সত্যি বলতে খুবই ভালো লাগছিল। সব থেকে ভালো ব্যাপার ছিল এই মাটির রাস্তাটা আকুপ্রেশার এর কাজ করছিল।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
অনেকটা ময়ূর এবং তিতির পাখির মতো দেখতে এই পাখিটা আমি ঐদিন প্রথমবার দেখেছিলাম। বেশ বড় আকৃতির হয় এবং আমাদের দেখেই তেরে আসছিল। আকৃতিতে বেশ কিছুটা বড় ছিল, তাই প্রথম দিকে তো আমরা ভয় পেয়ে গেছিলাম।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
ধানের জমির ঠিক মাঝখানের ছোট্ট একটা কুয়ো। সাধারণত শীতকালে এখানের জল শুকিয়ে যায় এবং প্রচুর পরিমাণে নাকি মাছ পাওয়া যায় এখানে।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
প্রচন্ড ঘোরাঘুরি করায় আমরা সবাই বেশ ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। তাই রাস্তার ধারে একটা বসার জায়গা কে যেন তৈরি করে রেখে গেছিল, আমরা সেখানে গিয়ে বেশ খানিকটা সময় বিশ্রাম নিয়ে নেই। বেশ সুন্দর একটা অনুভূতি হচ্ছিল এখানে বসে।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
বহুদূর বিস্তৃত একটি ধানের জমি। যখন গিয়েছিলাম তখন এখানকার জমির সব ধান পেকে গেছিল। তাই দেখতে অনেকটাই সুন্দর লাগছিল।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এই ফটোটা আমাকে বেশ অবাক করেছিল। খুব ভালো করে খেয়াল করলে দেখতে পারবেন যে ফাঁকা বিলের মাঝখানে একটা ছোট জঙ্গল এবং ঠিক তার মাঝখানে একটি বাড়ি। এরকম ফাঁকা জমির মাঝখানে মানুষ বাড়ি করে থাকতে পারে এটা আমি প্রথমবার দেখলাম।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
আমার বন্ধুর খুব শখ হয়েছিল যে সে ধান ক্ষেতের পাশে দাঁড়িয়ে একটি ফটো তুলবে। তাই তার ইচ্ছা পূরণ করতে একটা ফটো তুলে দিয়েছিলাম। যদিও পরবর্তীতে দেখে সে খুব খুশি হয়েছিল।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
ধান ক্ষেতের মাঝে এই টিনের ঘরগুলো অস্থায়ীভাবে বানানো হয়। সাধারণত ধান কাটার মরসুম শেষ হলেই এখান থেকে লোকজন চলে যায়। তবে ধানক্ষেত পাহারা দেওয়ার জন্য সাধারণত এই বাড়িগুলো করা হয়। এই ফটোটাও আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল।
বেশ চমৎকার কিছু গ্রামের মেঠো পথের দৃশ্য তুলে ধরেছেন, আজকে আপনার এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে। এম ৩১ ক্যামেরাটা অনেক ভালো, কারণ আমি নিজেও মোবাইলটা ইউজ করেছি। অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
Samsung ফোনের ক্যামেরা গুলো এমনিই ভালো। মানে ন্যাচারাল ফটো তোলার জন্য। Samsung এর ক্যামেরা গুলোতে বিউটি মুড কম দেয়া থাকে। হা হা হা.. ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ছোট বেলার নিজের গ্রামের কথা মনে পড়ল দাদা। এমন রাস্তায় সারা গায়ে ধুলো মেখে কত টায়ার নিয়ে দৌড়িয়েছি।আর ধান কাটার পর এরকম মাঠে নানা রকম খেলায় মেতে উঠতাম।আর তিতির আর ময়ূরের মত পাখিটার নাম টার্কি।ওটার মাংস মুরগীর মত।ধন্যবাদ দাদা সুন্দর ফটোগ্রাফ গুলো শেয়ার করার জন্য।
ছোটবেলা আমিও টায়ার নিয়ে দৌড়াতাম। হা হা হা...
খাওয়া যায় নেকী।😰
হ্যা দাদা। বাইরের দেশে এটাই বেশি খায়।
সেটাই... যদি না খাবে তাহলে পালবে কেনো। তবে আমার কাছে ব্যাপারটা নতুন।
গ্রামের মেঠো পথের কিছু ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। দাদা আমি প্রায় পাঁচ বছর হয়ে গেলো গ্রামে যাইনা। গ্রামের সুন্দর দৃশ্য গুলো খুব মিস্ করি। আপনার পোস্ট এর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে এত বেশি ভালো লাগলো যে আপনাকে বলে বুঝাতে পারবো না। চমৎকার ভাবে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার নিজের গ্রামে যাই না তা প্রায় ৪-৫ বছর হয়ে গেছে। শহরের থেকে গ্রাম আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আমিও খুব মিস করি আমার নিজের গ্রামকে। সত্যিই খুব ভালো লেগেছে আপনার মন্তব্যটা পড়ে।
আপনার সবগুলো ফটোগ্রাফিই খুব সুন্দর লাগছে। আমার গ্রাম্য পরিবেশ খুব ভালো লাগে। আমি গ্রামে গেলে ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালোবাসি।যাই হোক আপনার ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে।
এত সুন্দর একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আসলে আপনাদের এই মন্তব্য গুলোই আমাকে আরো অনেক বেশি অনুপ্রেরণিত করে।
দাদা বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে খুব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। গ্রামের মেঠো পথের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। বন্ধুদের সাথে সুন্দর সময় কাটানোর পাশাপাশি সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আপনার জন্যও শুভকামনা রইল।
গ্রামের আঁকাবাঁকা মেঠো পথের সৌন্দর্য সত্যি অসাধারণ। গ্ৰামীণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য খুবই দৃষ্টিনন্দন
। আপনি গ্রামে কিছু দৃশ্য আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখে ভালো লাগলো। আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি বেশ অসাধারণ হয়েছে। আঁকাবাঁকা মেঠো পথের সাথে আমাদের অনেক অতীত জড়িয়ে রয়েছে। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রামের মাটির সাথে আসলে আমাদের সকলেরই অতীত জড়িয়ে রয়েছে। আমার এখনো শহরের থেকে গ্রাম অনেক বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
নেমন্তন্ন খেতে গিয়ে বন্ধুদের সাথে খুব সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। আর বেশকিছু ফটোগ্রাফি করেছেন।গ্রামের মেঠো পথের ছবি অসাধারণ হয়েছে। এই মেঠো পথ দেখে ছেলেবেলার সেই গ্রামের বাড়ির স্মৃতি মনে পরে গেল।সবগুলো ফটোগ্রাফি সুন্দর হয়েছে ভাইয়া, শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আমি গ্রাম ছেড়েছি বহু বছর আগে। তবে এখানে গিয়ে সত্যি কথা বলতে আমার ছোটবেলার কথা মনে পড়ছিল খুব। ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।