গ্রাম বাংলার প্রকৃতির কিছু ফটোগ্রাফি।। জানুয়ারি-১৮/০১/২০২৩।।
☬নমস্কার সবাইকে☬
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন সবাই আপনারা... ? আশাকরি সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন সুস্থ আছেন। প্রত্যেকে তার পরিবার নিয়ে সুখে আছেন। আজকের নতুন একটা ব্লগে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। |
---|
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এই ফটোদুটো আমার সবথেকে বেশি ভালো লেগেছিল। যেখানে দেখা যাচ্ছে একজন কৃষক তার সারাদিনের কাজ শেষ করে সাইকেলের পেছনে করে বাড়ির গৃহপালিত পশু যেমন গরু বা ছাগলের জন্য ঘাস কেটে নিয়ে যাচ্ছে। এই ফটো দুটো তুলতে আমাকে বেশ কষ্ট করতে হয়েছিল। তা প্রায় ১৫-১৬ টা ফটো তোলার পর এই দুটো ফটোই পারফেক্ট হয়েছে।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এটা হল জমি মাড়াই করার যন্ত্র। অনেকেই হয়তো চেনেন এই যন্ত্রটাকে। আমাদের এলাকার আঞ্চলিক ভাষায় এটা কে ট্রাক্টর বলতো। এইবার অঞ্চল ভেদে হয়তো এর নাম কিছুটা পরিবর্তিত হয়। ছোটবেলায় যখন জমিতে এটা দিয়ে মাড়াই করত তখন শুধু তাকিয়ে থাকতাম কি করে করছে।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
অনেক সময় দেখা যায় ধান কেটে জমিতেই রেখে গেছে দু-একদিনের জন্য। এতে করে ধানের গাছ কিছুটা শুকিয়ে যায় এবং ওজনে কিছুটা হালকা হয়। তখন কৃষকের মাথায় করে বাড়ি নিয়ে যেতে বেশ কিছুটা সুবিধা হয় এবং বাড়ি গিয়েও শুকাতে হয় না আর বেশি একটা। তবে আবার বেশিদিন রাখলে সমস্যা আছে ধানগুলো গাছ থেকে খসে খসে পড়ে যেতে পারে। তাই খুব সাবধানতার সাথে এই ব্যাপারটা হ্যান্ডেল করা হয়।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এটা পড়ন্ত বিকেলের একটা ফটোগ্রাফি যেখানে দেখা যাচ্ছে একজন কৃষক জমির ধান কেটে পালা দিচ্ছে। এই কাজটা বেশ কষ্টের। যাহোক আমি সুযোগ বুঝে দু একটা ফটো তুলে নিয়েছিলাম।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এটা হল গ্রাম বাংলার অতি সাধারণ একটা বাড়ি এবং আমার মনে হয় এই বাড়িতে যে শান্তি আছে হয়তো অট্টালিকার পরেও অতটা শান্তিতে বসবাস করে না মানুষ। বলতে গেলে অনেক বছর পর এরকম বাড়ি আমার চোখে পড়েছে।
স্থান: কলকাতা , ইন্ডিয়া।
ক্যামেরা: স্যামসাং।
মডেল: M31s.
এটা হলো মুলো ক্ষেত। সবেমাত্র মুলোর গাছগুলো বাড়তে শুরু করেছে। আমার কাছে মূলো খেতে খুব বেশি একটা ভালো লাগে না, তবে মুলো শাক আমার খুব পছন্দের। সকালবেলায় যখন এই গাছগুলোর উপর শিশিরবিন্দু এসে পড়ে তখন দেখতে আরো বেশি ভালো লাগে।
আমি সবার আগে ভাইয়া গ্রাম পছন্দ করি।প্রকৃতির মাঝে গেলে আমি হারিয়ে ফেলি আমার মনকে। আমি আনমনা হয়ে যাই।আপনার ফটোগ্রাফিগুলো দারুন হয়েছে ভাইয়া।কৃষক কাজ শেষ করে সাইকেলে করে ঘাস নিয়ে যাচ্ছে।মূলা গাছ শুধু নয় এই শীতে সব গাছেই শিশির পরে ভোর বেলা বের হলে দেখা যায়। আর অনেক ভালও লাগে।আপনার মতো আমিও মূলা শাক পছন্দ করি।শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমারও একই অবস্থা আপু, গ্রামে গেলেই আমি শহরের কথা ভুলে যাই। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আমি মনে করি আমাদের প্রত্যেকের উচিত গ্রামের প্রতি টান থাকা এবং গ্রামের অনুভূতির স্বীকার করা। যারা নতুন প্রজন্ম আছেন তাদেরকে ঘনঘন গ্রামে নিয়ে ঘুরাফেরা করা দরকার।আপনি একদম ঠিক বলছেন আমরা যারা শহরে থাকি তাদের মূল শিকড় হচ্ছে গ্রামে।গ্রামে বড় হয়েছি গ্রামের বাতাসে নিঃশ্বাস নিয়ে বড় হয়েছি।আমি গ্রামকে অনেক বেশি মিস করি।গ্রাম বাংলার অতীতের বেশ সুন্দর ফটোগ্রাফি নিয়ে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন আমার দেখতে অনেক ভালো লেগেছে।
এখনকার জেনারেশন তো গ্রামে যেতেই চায়না। তারা সারাদিন মোবাইল কম্পিউটার এ মুখ গুঁজে বসে থাকে। যেহেতু আমাদের সবার শিকড় গ্রামে, তাই সবারই উচিত মাঝেমধ্যে গ্রামে ঘুরে আসা। ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভাইয়া আপনাদের গ্রাম বাংলার এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি। আমিও আর দুই দিন পর গ্রামে যাব তখন হয়তো সরাসরি সেই প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবো।আপনার প্রতিটা ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
গ্রামে যখন যাচ্ছেন তখন কিছু ফটো তুলে নিয়ে আসতে পারেন। তারপর সেগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনার মত আমাকেও গ্রাম কাছে টানে। সময় পেলে আমিও গ্রামে ঘুরতে যাই। গ্রামের মেঠো পথের মাটির একটা গন্ধ আছে যেটা আমাকে পাগল করে কাছে টেনে নেয়। সময় সুযোগের অভাবে অনেক সময় গ্রামে যেতে পারি না কাজে ব্যস্ততায়। কিন্তু মনটা পড়ে থাকে সবসময় গ্রামে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই, এত সুন্দর একটা মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।