(এসো নিজে বানিয়ে খাই) বরই ভর্তা রেসিপি//১০%পে- আউট লাজুক খ্যাঁকের জন্য/
প্রথমে জানাই আমার পক্ষ থেকে সালাম। আশা করি আল্লাহর রহমতে আপনারা সকলেই ভালো আছেন।
আমিও ভালো আছি।
আজ আমি লভনীয় খাবার দেখাবো।আসলে অনেক মানুষই আছে যারা টক খেতে পছন্দ করেন। আজ আমি তাদের জন্য এই রেসিপিটা নিয়ে এসেছি। কিভাবে শিলপাটায় বরই ভর্তা বানিয়ে খাবেন।আপনাদের কাছে যদি এই রেসিপিটা ভাললাগে তাহলে কেউ বাসায় এটি বানিয়ে খেতে মিস করবেন না।আর দুপুর বেলার মিষ্টি রোদে বসে বরই ভর্তা খেতে তো ভীষণ মজা লাগে।আর কোন কথা নয় চলুন এবার যাই রেসিপি বানাতে।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ-
১)বরই।
২)কাঁচা লঙ্কা।
৩)ধনেপাতা।
৪)লবণ।
ধাপঃ১
প্রথমে আপনারা দেখছেন আমি অনেকগুলো বড় নিয়েছি।এরপর একটি পাত্রে আমি পানি দিয়ে বরই গুলো ভালভাবে ধুয়ে নিবো।
ধাপঃ২
এবার আমি শিলপাটা নিয়েছি।ও তার উপরে কয়েকটা বরই নিয়ে শিল দিয়ে বরইগুলা ছেঁচে নিলাম
অল্পকরে বরই নিয়ে এভাবেই সবগুলো বড় ছেঁচে নিতে হবে কারণ একসাথে নিলে পড়ে যেতে পারে।
ধাপঃ৩
এভাবে আমি সবগুলো বড়ই শীল দিয়েছে ছেঁচে শেষ করলাম। একটি বাটিতে ছেঁচা বরইগুলা রেখেদিলাম।
ধাপঃ৪
এবারো আমি পাটার মধ্যে পাঁচটা কাঁচালঙ্কা দিলাম।
পরিমাণমতো লবণ দিয়ে নিলাম ওএতে ৪/৫ ডাল ধনেপাতা দিয়ে নিলাম।
ধাপঃ৫
এবার আমি এই মিশ্রণ গুলোএকসাথে ভালোভাবে বেটে নিবো।বাটা হয়েগেলে মিশ্রণটা দেখতে ঠিক এরকম হবে।
ধাপঃ৬
এখন এই বাটা মিশ্রন গুলোর মধ্যে আমি আগে থেকে ছেঁচে রাখা বড়ই গুলো নিয়ে নিলাম।
কিংবা আপনারা একটি বাটিতে নিয়ে বরইগুলো ভালোভাবে মেশাতে পারেন তাই আমি দুটোই দেখিয়ে দিলাম আপনাদের যেটা সুবিধা হবে।
আর এভাবেই তৈরি হয়ে গেল আজকের সুস্বাদু বরই ভর্তা। আশা করি আপনাদের সকলের কাছে এই রেসিপিটা ভালো লাগবে।
💕আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সকল প্রিয়
বন্ধুদের ধন্যবাদ💕
কি জিনিস তৈরি করেছেন আপু দেখেইতো দ্বীপ থেকে পানি পড়ে যাচ্ছে। বড়ই এমন একটা জিনিস যা দেখা তো দূরের কথা নাম শুনলেই জিভে পানি চলে আসে। আপনি অনেক সুন্দর করে বড়াই এর ভর্তা তৈরি করেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপু জিভে জল আনা এমন জিনিস শেয়ার করার জন্য।
দেখে জিবে😋 জল চলে আসল আপু।শুভ কামনা রইল
আমিও বানিয়ে খেয়ে চাই বড়ই ভর্তা। লাউ এর পাতায় পরিবেশন করলে আরো বেশি ভালো লাগে। আসলে দুপুর বেলা বড়ই ভর্তা খেতেই মজা। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জিবে জল এনে দেওয়ার জন্য। শুভকামনা রইলো।
আপনাকে ধন্যবাদ ভাইয়া
ঠিকই বলেছেন আপু হালকা রোদে বসে বড়ই ভর্তা খেতে আসলে অনেক মজা। এজন্যইতো আপনি বড়ই ভর্তা নিয়ে একেবারে ছাদে চলে গেছেন খাওয়ার জন্য ।আপনার বড়ই ভর্তা দেখে সত্যি সত্যি আমার জিভ দিয়ে পানি পড়ছে। কতদিন বড়ই ভর্তা খাই না আবার নতুন করে আপনি মনে করিয়ে দিলেন ।দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে ইস যদি খেতে পারতাম একটু।
আপনাকে ধন্যবাদ আপু কমেন্ট করে বলার জন্য।
এই বছরে এখন পর্যন্ত বরই ভর্তা রেসিপি খাওয়া হয়নি। এই বরই ভর্তা রেসিপি খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। যেটা প্রতিবছর অনেকবার খেয়ে থাকি। আপনার বরই ভর্তা রেসিপি দেখে তো জিহ্বায় জল চলে আসছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনার তৈরি করা শীতকালীন ফলের বরই ভর্তা রেসিপি টা বেশ সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। যা দেখে জিভে জল এসে গেল আমার। আর যাই হোক সব মিলিয়ে আপনার পোস্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে। আর তাই আপনাকে আমার পক্ষ থেকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
আপু,আপনার বড়ই ভর্তার রেসিপি দেখছি,আর বড়ই খাচ্ছি। লবন,মরিচ,ধনেপাতা মিশিয়ে।এই প্রথম রেসিপি দেখছি আর খাচ্ছি। হা হা কোন লোভ লাগে নাই। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু বরই নাম শুনেই তো জিভে পানি চলে আসলো। এরপর আবার ভর্তা করেছেন এবার তো খেতে মন চাচ্ছে। কি আর করা এখন তো দেখাই যাবে খাওয়া যাবে না। পারলে কুরিয়ার করে পাঠিয়ে দিয়েন হাহাহাহা...। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি লোভনীয় বরই বর্তা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমি আপনার আইডি ঘুরে এলাম । বুঝতে পারলাম খুব সুন্দর সুন্দর পোস্ট করেন । এদিকে আমার বাংলা ব্লগ থেকে নিউ মেম্বার ট্যাগ পেয়েছেন। তবে কি আপনি ডিস্কুট চ্যানেল যুক্ত হতে পারেন নাই? এবিবি স্কুল থেকে ক্লাস করে পরীক্ষা দিতে পারেন নাই? শুধু এবিবি স্কুলের পড়া পড়লে হবে না সেখানকার নিয়ম জানতে ডিস্কুট চ্যানেল যুক্ত হয়ে পতি ক্লাস পাস করা লাগবে। সহায়তা পেতে মডারেটরদের অনুসরণ করুন অথবা কমেন্টে যোগাযোগ নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলুন। ধন্যবাদ আপু আশা করি বুঝতে পেরেছেন আমার কথা।