মালাই চা with অমিত দা 😊
নমস্কার,,
"কফি উইথ করণ জোহর" এই শো টার কথা মাথায় আসতেই আজকের টাইটেল টা এমন দেওয়া 😉।
ঢাকা থেকে অমিত দা বাড়িতে এসেছে ঈদের ছুটিতে। দাদার সাথে কিছুটা আড্ডা না দিলে কি আর পেট ভরবে!! একদম বন্ধুর মতো মিশি দাদার সাথে। তো বিকালের দিকে ঠিক করা হলো চা খাব আর আড্ডা দেব একসাথে। আসলে দাদা বড় কিছু খাওয়ার অফার করে নি যে সেখানে নিয়ে যাবে 🤪🤪 হিহিহিহি। আসলে এই মানুষটার পিছনে না লেগে থাকা যায় না একদম। আর আমাদের এক সাথে দেখা হলে তো হাসিঠাট্টা লেগেই থাকে যেন।
আমি জানি আমিত দাকে গুতো না দিলে তাড়াতাড়ি বাড়ি থেকে বের হবে না। তাই সন্ধ্যার আগে থেকেই ফোন দেওয়া শুরু করলাম। দাদা দেখলাম একদম সময় মত বাড়ি থেকে বের হয়ে গেল, আমি তো রীতিমত অবাক। যাই হোক বেশ লম্বা সময় পর একসাথে দেখা। যদি ফোনে মোটামুটি প্রতি সপ্তাহে যোগাযোগ হয়। এটা ওটা ভালো মন্দ সব কথাই মজা করে শুরু হলো দাদার সাথে দেখা হওয়ার পর। অমিত দার সব থেকে থেকে ভালো দিক হলো দাদা সব সময় হাসিমুখে কথা বলে। এই ব্যাপারটা আমিও খুব ইনজয় করি।
যেখানে দেখা করি জায়গাটার নাম ছিল বিকাল বাজার। চপ, পিয়াজি, ডালপুরি, সিঙ্গারার সহ অন্যান্য অনেক ধরনের ভাজাপোড়া পাওয়া যায় বেশ ভালো। একটা সময় ছিল এখানে এসে বিকালে কিছু না খেলে পেটের ভাত হজম হতো না একদম। আর এখন সেই আমিই এই ভাজাপোড়ার গন্ধ থেকেই দূরে থাকি। যাই হোক অমিত দার জোরাজুরিতে আমাকেও দুই একটা মুখে দিতেই হলো। আসলে খেতে তো মজা লাগে অনেক কিন্তু পেট টা সহ্য করতে পারে না। এরপর আরেকটা দাদাও এসে হাজির হলো। আড্ডা আরো জমে গেল। তারপর মালাই চা খেলাম সবাই মিলে। মালাই চা খেতে আমার দারুন লাগে। দুধের সর টা যা লাগে উফ্ 👌👌। সবশেষ ফিনিশিং দিলাম মিষ্টি পান দিয়ে। আহা সব কিছুর পর এই মিষ্টি পান যেন অদ্ভুত একটা পরিপূর্ণতা দিয়ে গেল। হিহিহিহি।
ঈদের ছুটিতে মোটামুটি অনেক পরিচিত মানুষের সাথে দেখা হল এবার। দীর্ঘদিন পর এই দেখা হাওয়া, কথা বলা এটা এক একটা অদ্ভূত লাগার সৃষ্টি করে। প্রিয় এই মানুষগুলো সবাই যেন ভালো থাকে ঈশ্বরের কাছে এটাই প্রার্থনা করি। আর আমাদের বন্ধন টাও যেন অটুট থাকে।
ঈদ উপলক্ষে আপনার অমিত দা বাড়িতে এসেছিল এবং আপনি ওনার সাথে খুবই ভালো সময় পার করে থাকেন। ওনার সাথে খুবই ভালো মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন দেখে বুঝতে পারছি। আপনারা দেখছি মালাই চা ও খেয়েছিলেন। আসলে মালাই চা আমারও খুবই পছন্দের। আমি মাঝে মাঝে মালাই চা খেয়ে থাকি। সবশেষে আপনারা মিষ্টি পান খেয়েছিলেন। মনে হচ্ছে বেশ ভালোই এনজয় করেছিলেন সেই মুহূর্ত টাতে। সম্পূর্ণটা পড়ে ভালো লাগলো।
মিষ্টি পান ছিল সব থেকে সেরা। হিহিহিহি। অনেক ধন্যবাদ আপু আপনার মন্তব্যের জন্য।
টাইটেল দেখে আমি তো প্রথমে ভাবছিলাম যে আপনিও কি করন জোহরের মত কোন শো শুরু করছেন নাকি। পরে দেখলাম যে না আপনি আপনার দাদার সঙ্গে মালাই চা খেতে গিয়েছেন এই মালাই চা আমার কাছেও অসম্ভব ভালো লাগে খেতে। ঠিকই বলেছেন এ ধরনের ভাঁজা দেখলে তো খেতে ইচ্ছা করে কিন্তু খাওয়ার পর আর পেটে সহ্য হয় না। যাইহোক অনেকদিন পর দাদার সঙ্গে বেশ ভালো সময় উপভোগ করেছেন বোঝা যাচ্ছে।
আরে আপু আমি শো শুরু করলে তো আপনাকে দিয়েই উদ্বোধন করবো 🤗। চাপের কিছু নেই। আর দুজনের স্বাদের মিল আছে দেখে ভালো লাগলো সত্যি 😊।
"কফি উইথ করণ জোহর" এই শো টার কথা মাথায় আসতেই আপনি আজকের এই পোষ্টের টাইটেলটা এরকম ভাবে লিখেছেন। অনেক কিছুই খাওয়া-দাওয়া করেছেন দেখছি অমিত দা সহ। ডালপুরি, মালাই চা সবশেষে মিষ্টি পান অনেক কিছুই খাওয়া-দাওয়া করেছেন। আমার তো মনে হচ্ছে মিষ্টি পানিটা একটু বেশ মজা করে খেয়েছিলেন। এবং মিষ্টি পানটা সব থেকে বেশি সেরা ছিল সবগুলো খাবারের মধ্য থেকে।
ভাই মিষ্টি পান আমার ভীষণ প্রিয় একটা জিনিস। সত্যি সব থেকে বেশি এটাই মজা করে খেয়েছি। হিহিহিহি।
আসলে ছুটির দিনগুলোতে সবসময় প্রিয় মানুষদের সঙ্গে দেখা হয়। তবে এবারও ঈদের ছুটির উপলক্ষে আপনার পরিচিত এবং প্রিয় মানুষগুলোর সঙ্গে দেখা হয়েছে সবাই সত্যিই খুব ভালো লাগলো। এটা আসলে সুন্দর একটি মুহূর্ত। চা আমার খুব একটা পছন্দ না কিন্তু মালাই চা হলে কথা নেই। মিষ্টি পান খেতে কেমন আমি জানি না কিছু দেখতে আমার কাছে খুবই সুন্দর লাগে।
আসলে মালাই চায়ের স্বাদটা পুরোই অমৃতের মতোন আপু। হিহিহিহি। আর একদিন খুব ভালো ধরণের মিষ্টি মশলা দিয়ে পান খাওয়ার অনুরোধ রইলো আপু। একবার খেলে আর ছাড়তে ইচ্ছে করবে না 😊