এলোমেলো ভাবে তোলা কিছু ফটোগ্রাফি || ১৫ অক্টোবর ২০২৩
নমস্কার,
তোমরা সবাই কেমন আছো? আশা করি, সবাই অনেক অনেক ভাল আছো । আমিও অনেক ভালো আছি। আজকের নতুন একটি ব্লগে তোমাদের সবাইকে প্রথমে স্বাগতম জানাই। |
---|
আজকের ব্লগে তোমাদের সাথে এলোমেলো কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো ,যে ফটোগ্রাফি গুলো আমি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে তুলে রেখেছিলাম। এক এক করে ফটোগ্রাফি গুলো নিচে দেখে নেওয়া যাক ।
ফটোগ্রাফি -০১
![20230224_144147.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmR1RsMQxX8tZG3Gzp1wEAfTHUsDvLYZXUAAgPfbm3mVjw/20230224_144147.jpg)
স্থান : রাতমোহনা, ঘাটশিলা, ঝাড়খন্ড।
ফটোগ্রাফিতে সুন্দর কিছু বাড়ি দেখা যাচ্ছে। এই ধরনের বাড়িগুলো সাধারণত আমাদের এইখানে দেখা যায় না ।এমনকি আমি প্রথমবারই এই ধরনের বাড়ি দেখেছিলাম ঘাটশিলা ঘুরতে গিয়ে। ঘাটশিলা ঘুরাঘুরির শেষের দিন আমরা বন্ধুরা মিলে রাতমোহনা নামক একটি জায়গায় যাওয়ার পথে এই ধরনের বাড়ি দেখতে পেয়েছিলাম । বাড়িগুলো সত্যিই অসাধারণ লাগছিল। চলার পথে এই বাড়িগুলো দেখে আমরা আমদের অটো থামিয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে বেশ কিছু ফটো তুলেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০২
![InShot_20231015_052746379.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmVcw2N68LYEzmASmypDAqbJXYf23YxxTTZEwsTVqRq35Q/InShot_20231015_052746379.jpg)
স্থান : বারাসাত, নর্থ চব্বিশ পরগনা।
এই ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে গোলাপি রঙের জবা ফুলের কুঁড়ি। ফুল আমরা সবাই ভালবাসি। কোথাও ফুলের সৌন্দর্য দেখার সুযোগ হলে তা আমাদেরকে আকর্ষিত করে। আমি কোথাও গিয়ে ফুল দেখতে পেলে সেখান থেকে ফটোগ্রাফি করে নিই। এই জবা ফুল আমাদের কম বেশি সবারই পরিচিত । এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না যে এই জবা ফুল চেনে না। জবা ফুল বিভিন্ন কালারের হয়ে থাকে। অনেকে হয়তো সব কালারের জবা ফুল নাও দেখে থাকতে পারে। এই ফটোগ্রাফি আমি বারাসাতের একটি নার্সারি থেকে তুলেছিলাম বেশ কিছুদিন আগে।
ফটোগ্রাফি -০৩
![20220813_161121.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmSDdedTCGYCD1VHeJRAf46EX8t7PGppuxffozhuUhDL7q/20220813_161121.jpg)
স্থান : টিটাগর, ব্যারাকপুর, নর্থ ২৪ পরগনা।
রাস্তার পাশে ছোট্ট একটি মন্দির দেখা যাচ্ছে এই ফটোগ্রাফিটিতে। এই ফটোগ্রাফিটি ব্যারাকপুরের একটি জায়গা টিটাগর থেকে তুলেছিলাম আমি। এখানে অনেকদিন আগে আমি আমার এক বন্ধুর বাড়িতে গেছিলাম। তার বাড়ি থেকে আমরা বিভিন্ন দিকে, বিভিন্ন জিনিস দেখার জন্য গেছিলাম। এই জায়গায় বেশ কিছু বড় বড় মন্দির ছিল। সেইসব মন্দির দেখতে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে এই ছোট মন্দিরটি আমি দেখতে পাই। আমাদের এইখানেও চলার পথে এরকম ছোট ছোট অনেক মন্দির দেখার সুযোগ হয়।
ফটোগ্রাফি -০৪
![20220602_115445.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmcGBzBJXSXhpbda8bBUdjj37J4dLSKEgJ7M7cLdaqRJae/20220602_115445.jpg)
স্থান : সস্য শ্যামলা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র ক্যাম্পাস, সোনারপুর, ওয়েস্ট বেঙ্গল ।
এগুলো হচ্ছে একুরিয়ামের গোল্ড ফিস। যারা একুরিয়াম বাড়িতে রাখতে ভালোবাসে তারা এই মাছগুলো অবশ্যই চিনে থাকবে। আমরা যখন প্রথম বাড়িতে একুরিয়াম কিনে এনেছিলাম তখন এই গোল্ড ফিশ -ই প্রথম রেখেছিলাম। প্রত্যেকেরই প্রথম পছন্দ এই গোল্ডফিশ হয়ে থাকে। প্রায় দেড় বছর আগে আমি একটি ট্রেনিংয়ে গেছিলাম সোনারপুর নামক একটি জায়গায়, সেখান গিয়ে ট্রেনিং সেন্টারের ভিতরের একটি একুরিয়াম থেকে এই ফটোগ্রাফিটি আমি তুলেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৫
![InShot_20231015_052715349.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmU9yHaSqrnckK95Zb3eK9qU2pCqgPyDzVELuSuSn5osXT/InShot_20231015_052715349.jpg)
স্থান : বারাসাত, নর্থ ২৪ পরগনা।
এই ফটোগ্রাফিটিতে একটি লাল জবা ফুল দেখা যাচ্ছে ।তবে এটি সিঙ্গেল পাঁপড়ির জবা ফুল নয়, ডাবল পাঁপড়ির জবা ফুল। সিঙ্গেল পাঁপড়ির যেসব জবা ফুল হয় তার পাঁচটি পাঁপড়ি স্পষ্টভাবে দেখা যায় কিন্তু এইখানে সেভাবে বোঝা যাচ্ছে না । এই ফটোগ্রাফিটিও আমি বারাসাতের একটি নার্সারি থেকে তুলেছিলাম বেশ কিছুদিন আগে। জবা ফুল নিয়ে একটি কথা বলতে হয় তা হলো এই ফুল গন্ধহীন হয়ে থাকে। তবে এই ফুল পুজোর কাজে বেশি পরিমানে ব্যবহৃত হয় সব জায়গায়।
ক্যামেরা পরিচিতি : SAMSUNG
ক্যামেরা মডেল : SM-M317F
ফটোগ্রাফার:@ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা এলোমেলো ভাবে তোলা ফটোগ্রাফি গুলো তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
স্থান : রাতমোহনা, ঘাটশিলা, ঝাড়খন্ড।
ফটোগ্রাফিতে সুন্দর কিছু বাড়ি দেখা যাচ্ছে। এই ধরনের বাড়িগুলো সাধারণত আমাদের এইখানে দেখা যায় না ।এমনকি আমি প্রথমবারই এই ধরনের বাড়ি দেখেছিলাম ঘাটশিলা ঘুরতে গিয়ে। ঘাটশিলা ঘুরাঘুরির শেষের দিন আমরা বন্ধুরা মিলে রাতমোহনা নামক একটি জায়গায় যাওয়ার পথে এই ধরনের বাড়ি দেখতে পেয়েছিলাম । বাড়িগুলো সত্যিই অসাধারণ লাগছিল। চলার পথে এই বাড়িগুলো দেখে আমরা আমদের অটো থামিয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে বেশ কিছু ফটো তুলেছিলাম।
স্থান : বারাসাত, নর্থ চব্বিশ পরগনা।
এই ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে গোলাপি রঙের জবা ফুলের কুঁড়ি। ফুল আমরা সবাই ভালবাসি। কোথাও ফুলের সৌন্দর্য দেখার সুযোগ হলে তা আমাদেরকে আকর্ষিত করে। আমি কোথাও গিয়ে ফুল দেখতে পেলে সেখান থেকে ফটোগ্রাফি করে নিই। এই জবা ফুল আমাদের কম বেশি সবারই পরিচিত । এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না যে এই জবা ফুল চেনে না। জবা ফুল বিভিন্ন কালারের হয়ে থাকে। অনেকে হয়তো সব কালারের জবা ফুল নাও দেখে থাকতে পারে। এই ফটোগ্রাফি আমি বারাসাতের একটি নার্সারি থেকে তুলেছিলাম বেশ কিছুদিন আগে।
স্থান : টিটাগর, ব্যারাকপুর, নর্থ ২৪ পরগনা।
রাস্তার পাশে ছোট্ট একটি মন্দির দেখা যাচ্ছে এই ফটোগ্রাফিটিতে। এই ফটোগ্রাফিটি ব্যারাকপুরের একটি জায়গা টিটাগর থেকে তুলেছিলাম আমি। এখানে অনেকদিন আগে আমি আমার এক বন্ধুর বাড়িতে গেছিলাম। তার বাড়ি থেকে আমরা বিভিন্ন দিকে, বিভিন্ন জিনিস দেখার জন্য গেছিলাম। এই জায়গায় বেশ কিছু বড় বড় মন্দির ছিল। সেইসব মন্দির দেখতে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে এই ছোট মন্দিরটি আমি দেখতে পাই। আমাদের এইখানেও চলার পথে এরকম ছোট ছোট অনেক মন্দির দেখার সুযোগ হয়।
স্থান : সস্য শ্যামলা কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র ক্যাম্পাস, সোনারপুর, ওয়েস্ট বেঙ্গল ।
এগুলো হচ্ছে একুরিয়ামের গোল্ড ফিস। যারা একুরিয়াম বাড়িতে রাখতে ভালোবাসে তারা এই মাছগুলো অবশ্যই চিনে থাকবে। আমরা যখন প্রথম বাড়িতে একুরিয়াম কিনে এনেছিলাম তখন এই গোল্ড ফিশ -ই প্রথম রেখেছিলাম। প্রত্যেকেরই প্রথম পছন্দ এই গোল্ডফিশ হয়ে থাকে। প্রায় দেড় বছর আগে আমি একটি ট্রেনিংয়ে গেছিলাম সোনারপুর নামক একটি জায়গায়, সেখান গিয়ে ট্রেনিং সেন্টারের ভিতরের একটি একুরিয়াম থেকে এই ফটোগ্রাফিটি আমি তুলেছিলাম।
স্থান : বারাসাত, নর্থ ২৪ পরগনা।
এই ফটোগ্রাফিটিতে একটি লাল জবা ফুল দেখা যাচ্ছে ।তবে এটি সিঙ্গেল পাঁপড়ির জবা ফুল নয়, ডাবল পাঁপড়ির জবা ফুল। সিঙ্গেল পাঁপড়ির যেসব জবা ফুল হয় তার পাঁচটি পাঁপড়ি স্পষ্টভাবে দেখা যায় কিন্তু এইখানে সেভাবে বোঝা যাচ্ছে না । এই ফটোগ্রাফিটিও আমি বারাসাতের একটি নার্সারি থেকে তুলেছিলাম বেশ কিছুদিন আগে। জবা ফুল নিয়ে একটি কথা বলতে হয় তা হলো এই ফুল গন্ধহীন হয়ে থাকে। তবে এই ফুল পুজোর কাজে বেশি পরিমানে ব্যবহৃত হয় সব জায়গায়।
ক্যামেরা পরিচিতি : SAMSUNG
ক্যামেরা মডেল : SM-M317F
ফটোগ্রাফার:@ronggin
এলোমেলো ভাবে বেশ সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন ভাইয়া। আপনার ধারণ করা প্রতিটি ফটোগ্রাফি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। সবথেকে আপনার প্রথম ফটোগ্রাফির বাড়িটা দেখতে বেশি ভালো লাগছে। বাড়িটার সামনের ডিজাইন টা বেশ সুন্দর। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
আমার শেয়ার করা প্রতিটা ফটোগ্রাফি আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম আপু।
ফটোগ্রাফি গুলো এলোমেলো হলেও বেশ চমৎকার। খুবই ভালো লাগলো আপনার তুলা প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি। খুব সুন্দর ভাবে আপনি উপস্থাপন করেছেন আজকের এই পোষ্টের মাঝে প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি। আমার কাছে অনেক অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
এত সুন্দর করে আপনার মন্তব্যটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ভাইয়া এলোমেলো হলেও আপনার প্রতিটা ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর লেগেছে। বিশেষ করে বাড়ির ফটোগ্রাফি গুলো খুব ভালো লেগেছে। এই ধরনের বাড়ি প্রথমবার দেখতে পেলাম। প্রতিটা ফটোগ্রাফির খুব সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আমিও এরকম বাড়ি প্রথম বারই দেখেছিলাম সেদিন আপু। আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলোর বর্ণনা আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম।
ভাই আপনি আজকে খুব চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো তুলে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ভাই। আপনার মূল্যবান মন্তব্যটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভাইয়া অসাধারণ চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। তবে ফটোগ্রাফি গুলো এলোমেলো হলেও দেখতে খুবই ভালো লাগছে। সবগুলো ফটোগ্রাফি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে তবে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে সুন্দর ঘরের ছবি এবং পানির মধ্যে ছোট পোনা মাছের ফটোগ্রাফি দেখে। সত্যি ভাইয়া এতো চমৎকার চমৎকার ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
এত সুন্দর করে গুছিয়ে আপনার মন্তব্যটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
এলোমেলো ছবি হলেও খুব ভালো লাগছে, বিশেষ করে সেই জায়গার নামটাও খুব সুন্দর এবং সেখানকার বাড়িগুলো খুব বেশি চমৎকার যেটা সচরাচর দেখা যায় না।
হ্যাঁ ভাই সেখানকার বাড়ি গুলো দেখতে বেশ চমৎকার ছিল।এই ধরনের বাড়ি সচরাচর কোন জায়গায় দেখা যায় না, এটা ঠিক কথা।
একুরিয়ামের গোল্ড ফিস গুলো বেশ দারুণ লাগছে। বেশ চমৎকার ঐ গোল্ড ফিসগুলো। এবং ঐ ধরনের বাড়ি আমি নিজেও আগে কখনো দেখিনি। ছোট হলেও বাইরে থেকে বেশ সুন্দর লাগছে। সবমিলিয়ে দারুণ ফটোগ্রাফি করেছেন ভাই। অন্য ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে।।
ওভারঅল আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ভাই।
আপনার এলোমেলো ভাবে তোলা ফটোগ্রাফির গোছালো বর্ণনা গুলো পড়ে আবার খুবই ভালো লেগেছে। একই সাথে প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। বিশেষ করে গোল্ডফিশ এর ফটোগ্রাফিটির কথা না বললেই নয়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।