ঘাটশিলা যাওয়ার পিছনের গল্প (পর্ব: ০২) শেষ পর্ব
বন্ধুরা,
তোমরা সবাই কেমন আছো? আশা করি সবাই অনেক অনেক ভাল আছো। আমিও ভালো আছি। |
---|
প্রথমে আজকের নতুন একটি ব্লগে সবাইকে স্বাগতম জানাই। আজকের ব্লগে তোমাদের সাথে ভ্রমণ মূলক একটি পোস্ট শেয়ার করব। কিছু দিন আগে গেছিলাম ঝাড়খণ্ডের ঘাটশিলা নামক একটি স্থানে। সেখানে কি করে গেছিলাম সেটা একটা বড় স্টোরি সেটা অন্য একটি ব্লগে শেয়ার করবো।
কয়েকদিন আগের একটি পোস্টে ঘাটশিলা কিভাবে গেছিলাম সে সম্পর্কে তোমাদের শেয়ার করেছিলাম। আজকেও তার বাকি কিছু কথা শেয়ার করব।
ঘাটশিলা যাওয়ার পর লোকের কাছে শুনে শুনে আমরা অটোস্ট্যান্ডে গিয়ে পৌঁছায়। সেখানে পৌঁছানোর পর অটোস্ট্যান্ডে গিয়ে আমরা টোটাল এখানে যে টুরিস্ট স্পটগুলো রয়েছে সেই স্পট গুলো সম্পর্কে জানতে পারি এবং কতগুলো স্পট ঘুরতে কত টাকা লাগবে সেই সম্পর্কেও একটা ধারণা নিয়ে নি। সেখানে যাওয়ার পর অটোওয়ালারা একটু বেশি ভাড়া চাইছিল যা আমাদের জন্য একটু সমস্যার কারণ হচ্ছিল। তারপরে আমরা বন্ধুরা মিলে আলোচনা করি, যা কিছু প্ল্যান করার আমরা কিছু খেয়েই প্ল্যান করব কারন আমরা সবাই বাড়ি থেকে সকাল বেলা না খেয়ে গেছিলাম। সেখানে স্টেশনের কাছাকাছি একটি খাবার হোটেলে ঢুকে আমরা বন্ধুরা যে যার মত করে কিছু খাবার খেয়ে নেই। আমি সেদিন খাবারে ধোসা খেয়েছিলাম। হোটেলে খাওয়ার সময় সেখানে হোটেল কর্তৃপক্ষ আমাদের ঘোরার ব্যাপারে এবং সেখানে থাকার ব্যাপারে বেশ ভালো পরামর্শ দেয়। তাদের পরামর্শ অনুযায়ী আমরা প্রথমে সেখানকার একটি থাকার হোটেলে যাই। আমাদের হোটেল ভাড়া খুব একটা বেশি ছিল না মোটামুটি আট শত টাকা চেয়েছিল হোটেল ভাড়া একদিনের জন্য। হোটেলে গিয়ে আমরা আমাদের সাথে নিয়ে যাওয়া জিনিসপত্রগুলো সেখানে রেখে পুনরায় অটো স্ট্যান্ডে চলে আসি অটো বুক করে টুরিস্ট স্পট গুলো ঘুরবো বলে। সর্বমোট ১২ থেকে ১৩ টি স্পট ঘোরার জন্য আমরা একটি অটো ঠিক করি, যেটা দুদিন ঘোরাবে তাকে ১৬০০ টাকা দিতে হবে। এরপর আমাদের শুরু হয় ঘাটশিলা ট্যুর।
আজকের ব্লগটা অতি সংক্ষেপেই শেষ করতে হলো কারণ এখানে ঘোরাঘুরি করার আগের গল্প এতটুকুই ছিল।
পোস্ট বিবরণ
শ্রেণী | ভ্রমণ |
---|---|
ডিভাইস | Samsung Galaxy M31s |
ফটোগ্রাফার | @ronggin |