বিভিন্ন সময় খাওয়া খাবারের তুলে রাখা কিছু ফটোগ্রাফি
নমস্কার সবাইকে,
তোমরা সবাই কেমন আছো? আশা করি সবাই অনেক অনেক ভাল আছো। আমিও মোটামুটি ঠিক আছি। |
---|
বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতে আমরা সবাই অনেক ভালোবাসি। সেইজন্য বিভিন্ন সময় আমরা বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে নানা রকমের খাবার খেয়ে থাকি। সেই খাবারগুলো খাওয়ার পূর্বে আমরা কম বেশি সবাই সেই খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো করে রাখি। সেই দিনের খাবার খাওয়ার মুহূর্তটাকে ধরে রাখার জন্য সাধারণত আমরা এমন ফটোগ্রাফি তুলে রাখি। এরকম কতগুলো ফটোগ্রাফি নিয়ে আমার আজকের ব্লগ। আজকের ব্লগে আমি তোমাদের সাথে বিভিন্ন সময় খাওয়া খাবারের কিছু ফটোগ্রাফি এবং তার সাথে কিছু বর্ণনা শেয়ার করব।
ফটোগ্রাফি -০১
অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
আগুনে পুড়িয়ে রাখা ভুট্টার ফটোগ্রাফি। প্রায় বছর খানেক আগে আমার কাছের কিছু বন্ধুদের বাড়িতে নিমন্ত্রণ করেছিলাম সন্ধ্যার সময় টুকটাক একসাথে কিছু খাওয়া-দাওয়া করব এই জন্য। সেদিন আমি বাইরে থেকে অনেকগুলো ভুট্টা কিনে এনেছিলাম এবং সেইগুলো বাড়িতে এনে পুড়িয়ে সবাইকে খেতে দিয়েছিলাম। সবাই খাওয়া শুরু করার আগে এই ফটোগ্রাফিটি আমি করে নিয়েছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০২
অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
বন্ধুদের যেদিন ভুট্টা পুড়িয়ে খেতে দিয়েছিলাম এটিও সেই দিনের ফটোগ্রাফি। ভুট্টার সাথে সাথে বাড়িতে কিনে রাখা কিছু চিপসও তাদের ভেজে দিয়েছিলাম । চিপসগুলো ভেজে রুমে আনার পরে আমি এই ফটোগ্রাফিটি তখন করেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৩
অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
প্রায় সাত থেকে আট মাস আগে আমার এক বান্ধবীর বার্থডে ছিল। তার বার্থডে কেক কাটার জন্য আমরা গেছিলাম মধ্যমগ্রামের একটি কেক শপে। একসাথে সেখানে কেক কাটার পরে আমাদের সে বিরিয়ানি খাওয়াতে নিয়ে গেছিলো মধ্যমগ্রামের খুবই ফেমাস "আহার বিরিয়ানি" শপে। সেদিন সে আমাদের মটন বিরিয়ানি ট্রিট দিয়েছিলো। কাগজের প্লেটে বিরিয়ানি আসার পরে আমি এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম খাওয়ার পূর্বে।
ফটোগ্রাফি -০৪
অবস্থান: কলকাতা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
চিংড়ি মাছের চপের ফটোগ্রাফি। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে, আমার এক দাদার বার্থডে আমাদের ট্রিট দিতে নিয়ে গেছিল কলকাতার একটা নামিদামি রেস্টুরেন্টে । সেখানে অনেক ধরনের খাবারই ট্রিট দিয়েছিল দাদা। তার মধ্যে এটিও ছিল একটি। প্লেটের উপর খুব সুন্দর করে সাজিয়ে চিংড়ি মাছের এই চপ গুলো দিয়েছিল। সেই সময় চিংড়ি মাছের চপের এই ফটোগ্রাফিটি করে রেখেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৫
অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
গরমের সর্বোত্তম খাবার লস্যির ফটোগ্রাফি। এই গরমে ঠান্ডা ঠান্ডা একটু লস্যি পাওয়া গেলে বেশ শান্তি লাগে। কিছুদিন আগে মধ্যমগ্রামের একটি ফেমাস লস্যির দোকান থেকে এটি খেয়েছিলাম। লস্যির দাম অন্যান্য জায়গার থেকে তুলনামূলক এখানে বেশি নিয়েছিল কিন্তু এইখানের লস্যি খেতেও বেশ সুস্বাদু ছিল। খুব সুন্দর ডেকোরেশন করেই লস্যি হাতে দিয়েছিল। তখন লস্যি হাতে নিয়ে এই ছবিটা আমি তুলেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা বিভিন্ন ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
আগুনে পুড়িয়ে রাখা ভুট্টার ফটোগ্রাফি। প্রায় বছর খানেক আগে আমার কাছের কিছু বন্ধুদের বাড়িতে নিমন্ত্রণ করেছিলাম সন্ধ্যার সময় টুকটাক একসাথে কিছু খাওয়া-দাওয়া করব এই জন্য। সেদিন আমি বাইরে থেকে অনেকগুলো ভুট্টা কিনে এনেছিলাম এবং সেইগুলো বাড়িতে এনে পুড়িয়ে সবাইকে খেতে দিয়েছিলাম। সবাই খাওয়া শুরু করার আগে এই ফটোগ্রাফিটি আমি করে নিয়েছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০২
অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
বন্ধুদের যেদিন ভুট্টা পুড়িয়ে খেতে দিয়েছিলাম এটিও সেই দিনের ফটোগ্রাফি। ভুট্টার সাথে সাথে বাড়িতে কিনে রাখা কিছু চিপসও তাদের ভেজে দিয়েছিলাম । চিপসগুলো ভেজে রুমে আনার পরে আমি এই ফটোগ্রাফিটি তখন করেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৩
অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
প্রায় সাত থেকে আট মাস আগে আমার এক বান্ধবীর বার্থডে ছিল। তার বার্থডে কেক কাটার জন্য আমরা গেছিলাম মধ্যমগ্রামের একটি কেক শপে। একসাথে সেখানে কেক কাটার পরে আমাদের সে বিরিয়ানি খাওয়াতে নিয়ে গেছিলো মধ্যমগ্রামের খুবই ফেমাস "আহার বিরিয়ানি" শপে। সেদিন সে আমাদের মটন বিরিয়ানি ট্রিট দিয়েছিলো। কাগজের প্লেটে বিরিয়ানি আসার পরে আমি এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম খাওয়ার পূর্বে।
ফটোগ্রাফি -০৪
অবস্থান: কলকাতা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
চিংড়ি মাছের চপের ফটোগ্রাফি। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে, আমার এক দাদার বার্থডে আমাদের ট্রিট দিতে নিয়ে গেছিল কলকাতার একটা নামিদামি রেস্টুরেন্টে । সেখানে অনেক ধরনের খাবারই ট্রিট দিয়েছিল দাদা। তার মধ্যে এটিও ছিল একটি। প্লেটের উপর খুব সুন্দর করে সাজিয়ে চিংড়ি মাছের এই চপ গুলো দিয়েছিল। সেই সময় চিংড়ি মাছের চপের এই ফটোগ্রাফিটি করে রেখেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৫
অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
গরমের সর্বোত্তম খাবার লস্যির ফটোগ্রাফি। এই গরমে ঠান্ডা ঠান্ডা একটু লস্যি পাওয়া গেলে বেশ শান্তি লাগে। কিছুদিন আগে মধ্যমগ্রামের একটি ফেমাস লস্যির দোকান থেকে এটি খেয়েছিলাম। লস্যির দাম অন্যান্য জায়গার থেকে তুলনামূলক এখানে বেশি নিয়েছিল কিন্তু এইখানের লস্যি খেতেও বেশ সুস্বাদু ছিল। খুব সুন্দর ডেকোরেশন করেই লস্যি হাতে দিয়েছিল। তখন লস্যি হাতে নিয়ে এই ছবিটা আমি তুলেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা বিভিন্ন ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
বন্ধুদের যেদিন ভুট্টা পুড়িয়ে খেতে দিয়েছিলাম এটিও সেই দিনের ফটোগ্রাফি। ভুট্টার সাথে সাথে বাড়িতে কিনে রাখা কিছু চিপসও তাদের ভেজে দিয়েছিলাম । চিপসগুলো ভেজে রুমে আনার পরে আমি এই ফটোগ্রাফিটি তখন করেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৩
অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
প্রায় সাত থেকে আট মাস আগে আমার এক বান্ধবীর বার্থডে ছিল। তার বার্থডে কেক কাটার জন্য আমরা গেছিলাম মধ্যমগ্রামের একটি কেক শপে। একসাথে সেখানে কেক কাটার পরে আমাদের সে বিরিয়ানি খাওয়াতে নিয়ে গেছিলো মধ্যমগ্রামের খুবই ফেমাস "আহার বিরিয়ানি" শপে। সেদিন সে আমাদের মটন বিরিয়ানি ট্রিট দিয়েছিলো। কাগজের প্লেটে বিরিয়ানি আসার পরে আমি এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম খাওয়ার পূর্বে।
ফটোগ্রাফি -০৪
অবস্থান: কলকাতা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
চিংড়ি মাছের চপের ফটোগ্রাফি। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে, আমার এক দাদার বার্থডে আমাদের ট্রিট দিতে নিয়ে গেছিল কলকাতার একটা নামিদামি রেস্টুরেন্টে । সেখানে অনেক ধরনের খাবারই ট্রিট দিয়েছিল দাদা। তার মধ্যে এটিও ছিল একটি। প্লেটের উপর খুব সুন্দর করে সাজিয়ে চিংড়ি মাছের এই চপ গুলো দিয়েছিল। সেই সময় চিংড়ি মাছের চপের এই ফটোগ্রাফিটি করে রেখেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৫
অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
গরমের সর্বোত্তম খাবার লস্যির ফটোগ্রাফি। এই গরমে ঠান্ডা ঠান্ডা একটু লস্যি পাওয়া গেলে বেশ শান্তি লাগে। কিছুদিন আগে মধ্যমগ্রামের একটি ফেমাস লস্যির দোকান থেকে এটি খেয়েছিলাম। লস্যির দাম অন্যান্য জায়গার থেকে তুলনামূলক এখানে বেশি নিয়েছিল কিন্তু এইখানের লস্যি খেতেও বেশ সুস্বাদু ছিল। খুব সুন্দর ডেকোরেশন করেই লস্যি হাতে দিয়েছিল। তখন লস্যি হাতে নিয়ে এই ছবিটা আমি তুলেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা বিভিন্ন ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
প্রায় সাত থেকে আট মাস আগে আমার এক বান্ধবীর বার্থডে ছিল। তার বার্থডে কেক কাটার জন্য আমরা গেছিলাম মধ্যমগ্রামের একটি কেক শপে। একসাথে সেখানে কেক কাটার পরে আমাদের সে বিরিয়ানি খাওয়াতে নিয়ে গেছিলো মধ্যমগ্রামের খুবই ফেমাস "আহার বিরিয়ানি" শপে। সেদিন সে আমাদের মটন বিরিয়ানি ট্রিট দিয়েছিলো। কাগজের প্লেটে বিরিয়ানি আসার পরে আমি এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম খাওয়ার পূর্বে।
ফটোগ্রাফি -০৪
অবস্থান: কলকাতা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
চিংড়ি মাছের চপের ফটোগ্রাফি। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে, আমার এক দাদার বার্থডে আমাদের ট্রিট দিতে নিয়ে গেছিল কলকাতার একটা নামিদামি রেস্টুরেন্টে । সেখানে অনেক ধরনের খাবারই ট্রিট দিয়েছিল দাদা। তার মধ্যে এটিও ছিল একটি। প্লেটের উপর খুব সুন্দর করে সাজিয়ে চিংড়ি মাছের এই চপ গুলো দিয়েছিল। সেই সময় চিংড়ি মাছের চপের এই ফটোগ্রাফিটি করে রেখেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৫
অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
গরমের সর্বোত্তম খাবার লস্যির ফটোগ্রাফি। এই গরমে ঠান্ডা ঠান্ডা একটু লস্যি পাওয়া গেলে বেশ শান্তি লাগে। কিছুদিন আগে মধ্যমগ্রামের একটি ফেমাস লস্যির দোকান থেকে এটি খেয়েছিলাম। লস্যির দাম অন্যান্য জায়গার থেকে তুলনামূলক এখানে বেশি নিয়েছিল কিন্তু এইখানের লস্যি খেতেও বেশ সুস্বাদু ছিল। খুব সুন্দর ডেকোরেশন করেই লস্যি হাতে দিয়েছিল। তখন লস্যি হাতে নিয়ে এই ছবিটা আমি তুলেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা বিভিন্ন ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: কলকাতা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
চিংড়ি মাছের চপের ফটোগ্রাফি। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে, আমার এক দাদার বার্থডে আমাদের ট্রিট দিতে নিয়ে গেছিল কলকাতার একটা নামিদামি রেস্টুরেন্টে । সেখানে অনেক ধরনের খাবারই ট্রিট দিয়েছিল দাদা। তার মধ্যে এটিও ছিল একটি। প্লেটের উপর খুব সুন্দর করে সাজিয়ে চিংড়ি মাছের এই চপ গুলো দিয়েছিল। সেই সময় চিংড়ি মাছের চপের এই ফটোগ্রাফিটি করে রেখেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৫
অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
গরমের সর্বোত্তম খাবার লস্যির ফটোগ্রাফি। এই গরমে ঠান্ডা ঠান্ডা একটু লস্যি পাওয়া গেলে বেশ শান্তি লাগে। কিছুদিন আগে মধ্যমগ্রামের একটি ফেমাস লস্যির দোকান থেকে এটি খেয়েছিলাম। লস্যির দাম অন্যান্য জায়গার থেকে তুলনামূলক এখানে বেশি নিয়েছিল কিন্তু এইখানের লস্যি খেতেও বেশ সুস্বাদু ছিল। খুব সুন্দর ডেকোরেশন করেই লস্যি হাতে দিয়েছিল। তখন লস্যি হাতে নিয়ে এই ছবিটা আমি তুলেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা বিভিন্ন ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
গরমের সর্বোত্তম খাবার লস্যির ফটোগ্রাফি। এই গরমে ঠান্ডা ঠান্ডা একটু লস্যি পাওয়া গেলে বেশ শান্তি লাগে। কিছুদিন আগে মধ্যমগ্রামের একটি ফেমাস লস্যির দোকান থেকে এটি খেয়েছিলাম। লস্যির দাম অন্যান্য জায়গার থেকে তুলনামূলক এখানে বেশি নিয়েছিল কিন্তু এইখানের লস্যি খেতেও বেশ সুস্বাদু ছিল। খুব সুন্দর ডেকোরেশন করেই লস্যি হাতে দিয়েছিল। তখন লস্যি হাতে নিয়ে এই ছবিটা আমি তুলেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
চিংড়ি মাছের চপের ফটোগ্রাফি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। আপনার দাদার বার্থডে ট্রিট হিসেবে এই মজার খাবারটি খেয়েছিলেন জেনে ভালো লাগলো। লোভনীয় সব খাবারের ছবিগুলো দেখে ভালো লাগলো ভাইয়া। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ভাইয়া।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু আপনাকে আপনার সুন্দর মন্তব্যটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
চিংড়ি মাছের চপের ফটোগ্রাফিটি দেখে আমার জিভে জল চলে এলো। আর আপনার বান্ধবীর বার্থডেতে খাওয়ানো মটন বিরিয়ানিটি দেখে লোভ লেগে যাচ্ছে। মধ্যমগ্রামের এই লস্যির দোকানে যেতে হবে দেখছি, অসম্ভব টেস্টি মনে হচ্ছে খেতে লস্যিটি।
দিদি, মধ্যমগ্রামের এই লস্যি "আহার বিরিয়ানি" দোকানের পাশে যে অন্নপূর্ণা মিষ্টির দোকান রয়েছে সেখানেই গরমকালে পাওয়া যায়।
বাহ্! এতো মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে তো লোভ সামলাতে পারছি না ভাই। প্রতিটি খাবারের ফটোগ্রাফি বেশ লোভনীয় লাগছে দেখতে। বিশেষ করে বিরিয়ানি এবং চিংড়ি মাছের চপের ফটোগ্রাফি দুটি দেখে জিভে পানি চলে এলো ভাই। যাইহোক এমন ইয়াম্মি খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
মজাদার এমন খাবার সামনে থাকলে লোভ সামলানো খুবই মুশকিল কাজ ভাই এটা আমিও বুঝতে পারছি 🤭। এমন লোভনীয় খাবার সামনে দেখলে জিভে জল আসাটা একদম স্বাভাবিক।
ভাইয়া বিভিন্ন সময় খাওয়া খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো সংগ্রহ করে রাখার কারনে আজকে আমরা দেখতে পারলাম। আগুনে পুড়িয়ে রাখা ভুট্টা খাওয়ার মজাই আলাদা। তা ছাড়া বান্দবীর বার্থডে উপলক্ষে বিরিয়ানী খেয়েছেন। পোষ্টের মাধ্যমে স্মৃতি গুলো সংরক্ষিত হয়ে গেল। ধন্যবাদ ভাইয়া।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্য আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।