গঙ্গার ঘাট থেকে বিকাল ও সন্ধ্যায় তোলা কিছু ফটোগ্রাফি।
নমস্কার,
তোমরা সবাই কেমন আছো? আশা করি সবাই অনেক অনেক ভাল আছো । আমিও অনেক ভালো আছি। আজকের নতুন একটি ব্লগে তোমাদের সবাইকে প্রথমে স্বাগতম জানাই। |
---|
আজকের ব্লগে তোমাদের সাথে গঙ্গার ঘাট থেকে বিকাল ও সন্ধ্যায় তোলা কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করব। কিছুদিন আগে গঙ্গার ঘাট ঘুরতে গেছিলাম আমি। সেইদিন অনেক অনেক ফটোগ্রাফি করেছিলাম। সেইখান থেকে তোলা কিছু ফটোগ্রাফি আজকের ব্লগে শেয়ার করবো। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে এক এক করে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে নেওয়া যাক।
ফটোগ্রাফি -০১
অবস্থান:প্রিন্সেপ ঘাট , ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এই ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে নৌকার বৈঠা সহ নৌকার একটা অংশ। এই ফটোগ্রাফিটি আমি বেশ কিছুদিন আগে প্রিন্সেপ ঘাট ঘুরতে গিয়ে তুলেছিলাম। প্রিন্সেপ ঘাট গিয়ে দর্শনার্থীরা নৌকায় করে নদীর কিছুটা অংশে ঘুরে ঘুরে বেড়ায় , বেশ ভালো লাগে এই দৃশ্যগুলো দেখতে। আমি যেদিন এইখানে গেছিলাম ,সেই দিন এই নৌকাগুলো যখন ঘাটে এসেছিল দর্শনার্থীদের নেওয়ার জন্য তখন আমি এই ফটোগ্রাফিটি তুলেছিলাম। আমি গঙ্গার ঘাটে বসে জলে পা ডুবিয়ে এই সব দৃশ্য উপভোগ করছিলাম, সত্যিই অসাধারণ লাগছিল এসব দৃশ্য দেখতে।
ফটোগ্রাফি -০২
অবস্থান: প্রিন্সেপ ঘাট , ওয়েস্ট বেঙ্গল।
প্রিন্সেপ ঘাট ঘুরতে গিয়ে দর্শনার্থীরা যেসব নৌকায় করে ঘুরে বেড়ায়, সেই নৌকার মধ্যে যে বসার জায়গা রয়েছে সেই অংশটি দেখা যাচ্ছে এই ফটোগ্রাফিটিতে। মাথার উপর যেন রোদের তীব্রতা না লাগে, সেজন্য নৌকার উপরে শেডের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। রংবেরঙের এসব নৌকা গুলো দেখতে বেশ সুন্দর লাগে। এই নৌকাগুলোতে উঠার সময় সবাইকে লাইফ জ্যাকেট দেওয়া হয়। এই ব্যাপারটি আমার বেশ ভালই লেগেছিল কারণ অনেকে সাঁতার জানে না আর যেহেতু নদীর মধ্যে ঘোরাঘুরি করতে হয় তাই কোন প্রকার বিপদ জেনো কারো সাথে না ঘটে এজন্য এই লাইফ জ্যাকেট গুলোর ব্যবস্থা রাখা হয়।
ফটোগ্রাফি -০৩
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি সন্ধ্যার সময় বাবুঘাট থেকে তোলা একটি দৃশ্য। এই বাবুঘাটে সন্ধ্যার সময় গঙ্গা আরতি অনুষ্ঠিত হয়। শত শত মানুষ এই আরতি দেখতে এইখানে আসে ।আমিও কয়েকবার গেছি এই আরতি অনুষ্ঠান দেখার জন্য। অত্যন্ত সুন্দর লাগে সেখানে বসে আরতি দেখতে। আরতি শেষ হলে সবাই গঙ্গার ঘাটে বসে সন্ধ্যার গঙ্গা উপভোগ করে। এর অভিজ্ঞতাও অসাধারণ। এই গঙ্গার ঘাটে বসে থাকলে সুন্দর হাওয়া পাওয়া যায় যা মন প্রাণ জুড়িয়ে দেয়। আমি যেদিন গেছিলাম সেইদিন হালকা হালকা বৃষ্টি হচ্ছিল আর ওয়েদারটাও বেশ দারুন ছিল।
ফটোগ্রাফি -০৪
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিটিতে অনেক দূরে দেখা যাচ্ছে হাওড়া ব্রিজ। আমাদের কলকাতার একটা প্রধান আকর্ষণ হল এই হাওড়া ব্রিজ। এই হাওড়া ব্রিজ কাছ থেকে দেখতে যেমন সুন্দর লাগে আবার দূর থেকে দেখতেও তেমন সুন্দর লাগে। রাতের বেলায় এই হাওড়া ব্রিজে লাইটিং এর ব্যবস্থা করা থাকে যা দেখতে অত্যন্ত সুন্দর লাগে। আমি প্রিন্সেপ ঘাট যেদিন ঘুরতে গেছিলাম সেই দিন সন্ধ্যায় যখন সেইখান থেকে হেঁটে বাবুঘাটের দিকে যাচ্চিলাম তখন এরকম একটি দৃশ্য দেখতে পেয়েছিলাম। দৃশ্যটি অনেক ভালো লাগার কারণে তখন এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৫
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এই ফটোগ্রাফিটি আমি তুলেছিলাম বাবুঘাট নামক একটি জায়গা থেকে। গঙ্গার তীরে অবস্থিত একটি ঘাট হলো এই বাবুঘাট । বর্তমানে প্রতি সন্ধ্যায় সেখানে গঙ্গা আরতি অনুষ্ঠিত হয়। আমি একদিন গঙ্গা আরতি দেখার জন্য সেখানে গেছিলাম । সেখানে বেশ লাইটিং দিয়ে সাজানো হয় সন্ধ্যার সময়টাতে। বিভিন্ন কালারের লাইট গাছের উপর দেওয়া হয় যার ফলে গাছগুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। এমন একটি গাছের ফটোগ্রাফি করেছিলাম সেই দিন। অনেক সুন্দর লাগছিল লাইটিং টি গাছের উপর দেওয়ার জন্য।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকে শেয়ার করা গঙ্গার ঘাট থেকে বিকাল ও সন্ধ্যায় তোলা কিছু ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান:প্রিন্সেপ ঘাট , ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এই ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে নৌকার বৈঠা সহ নৌকার একটা অংশ। এই ফটোগ্রাফিটি আমি বেশ কিছুদিন আগে প্রিন্সেপ ঘাট ঘুরতে গিয়ে তুলেছিলাম। প্রিন্সেপ ঘাট গিয়ে দর্শনার্থীরা নৌকায় করে নদীর কিছুটা অংশে ঘুরে ঘুরে বেড়ায় , বেশ ভালো লাগে এই দৃশ্যগুলো দেখতে। আমি যেদিন এইখানে গেছিলাম ,সেই দিন এই নৌকাগুলো যখন ঘাটে এসেছিল দর্শনার্থীদের নেওয়ার জন্য তখন আমি এই ফটোগ্রাফিটি তুলেছিলাম। আমি গঙ্গার ঘাটে বসে জলে পা ডুবিয়ে এই সব দৃশ্য উপভোগ করছিলাম, সত্যিই অসাধারণ লাগছিল এসব দৃশ্য দেখতে।
ফটোগ্রাফি -০২
অবস্থান: প্রিন্সেপ ঘাট , ওয়েস্ট বেঙ্গল।
প্রিন্সেপ ঘাট ঘুরতে গিয়ে দর্শনার্থীরা যেসব নৌকায় করে ঘুরে বেড়ায়, সেই নৌকার মধ্যে যে বসার জায়গা রয়েছে সেই অংশটি দেখা যাচ্ছে এই ফটোগ্রাফিটিতে। মাথার উপর যেন রোদের তীব্রতা না লাগে, সেজন্য নৌকার উপরে শেডের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। রংবেরঙের এসব নৌকা গুলো দেখতে বেশ সুন্দর লাগে। এই নৌকাগুলোতে উঠার সময় সবাইকে লাইফ জ্যাকেট দেওয়া হয়। এই ব্যাপারটি আমার বেশ ভালই লেগেছিল কারণ অনেকে সাঁতার জানে না আর যেহেতু নদীর মধ্যে ঘোরাঘুরি করতে হয় তাই কোন প্রকার বিপদ জেনো কারো সাথে না ঘটে এজন্য এই লাইফ জ্যাকেট গুলোর ব্যবস্থা রাখা হয়।
ফটোগ্রাফি -০৩
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি সন্ধ্যার সময় বাবুঘাট থেকে তোলা একটি দৃশ্য। এই বাবুঘাটে সন্ধ্যার সময় গঙ্গা আরতি অনুষ্ঠিত হয়। শত শত মানুষ এই আরতি দেখতে এইখানে আসে ।আমিও কয়েকবার গেছি এই আরতি অনুষ্ঠান দেখার জন্য। অত্যন্ত সুন্দর লাগে সেখানে বসে আরতি দেখতে। আরতি শেষ হলে সবাই গঙ্গার ঘাটে বসে সন্ধ্যার গঙ্গা উপভোগ করে। এর অভিজ্ঞতাও অসাধারণ। এই গঙ্গার ঘাটে বসে থাকলে সুন্দর হাওয়া পাওয়া যায় যা মন প্রাণ জুড়িয়ে দেয়। আমি যেদিন গেছিলাম সেইদিন হালকা হালকা বৃষ্টি হচ্ছিল আর ওয়েদারটাও বেশ দারুন ছিল।
ফটোগ্রাফি -০৪
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিটিতে অনেক দূরে দেখা যাচ্ছে হাওড়া ব্রিজ। আমাদের কলকাতার একটা প্রধান আকর্ষণ হল এই হাওড়া ব্রিজ। এই হাওড়া ব্রিজ কাছ থেকে দেখতে যেমন সুন্দর লাগে আবার দূর থেকে দেখতেও তেমন সুন্দর লাগে। রাতের বেলায় এই হাওড়া ব্রিজে লাইটিং এর ব্যবস্থা করা থাকে যা দেখতে অত্যন্ত সুন্দর লাগে। আমি প্রিন্সেপ ঘাট যেদিন ঘুরতে গেছিলাম সেই দিন সন্ধ্যায় যখন সেইখান থেকে হেঁটে বাবুঘাটের দিকে যাচ্চিলাম তখন এরকম একটি দৃশ্য দেখতে পেয়েছিলাম। দৃশ্যটি অনেক ভালো লাগার কারণে তখন এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৫
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এই ফটোগ্রাফিটি আমি তুলেছিলাম বাবুঘাট নামক একটি জায়গা থেকে। গঙ্গার তীরে অবস্থিত একটি ঘাট হলো এই বাবুঘাট । বর্তমানে প্রতি সন্ধ্যায় সেখানে গঙ্গা আরতি অনুষ্ঠিত হয়। আমি একদিন গঙ্গা আরতি দেখার জন্য সেখানে গেছিলাম । সেখানে বেশ লাইটিং দিয়ে সাজানো হয় সন্ধ্যার সময়টাতে। বিভিন্ন কালারের লাইট গাছের উপর দেওয়া হয় যার ফলে গাছগুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। এমন একটি গাছের ফটোগ্রাফি করেছিলাম সেই দিন। অনেক সুন্দর লাগছিল লাইটিং টি গাছের উপর দেওয়ার জন্য।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকে শেয়ার করা গঙ্গার ঘাট থেকে বিকাল ও সন্ধ্যায় তোলা কিছু ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: প্রিন্সেপ ঘাট , ওয়েস্ট বেঙ্গল।
প্রিন্সেপ ঘাট ঘুরতে গিয়ে দর্শনার্থীরা যেসব নৌকায় করে ঘুরে বেড়ায়, সেই নৌকার মধ্যে যে বসার জায়গা রয়েছে সেই অংশটি দেখা যাচ্ছে এই ফটোগ্রাফিটিতে। মাথার উপর যেন রোদের তীব্রতা না লাগে, সেজন্য নৌকার উপরে শেডের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। রংবেরঙের এসব নৌকা গুলো দেখতে বেশ সুন্দর লাগে। এই নৌকাগুলোতে উঠার সময় সবাইকে লাইফ জ্যাকেট দেওয়া হয়। এই ব্যাপারটি আমার বেশ ভালই লেগেছিল কারণ অনেকে সাঁতার জানে না আর যেহেতু নদীর মধ্যে ঘোরাঘুরি করতে হয় তাই কোন প্রকার বিপদ জেনো কারো সাথে না ঘটে এজন্য এই লাইফ জ্যাকেট গুলোর ব্যবস্থা রাখা হয়।
ফটোগ্রাফি -০৩
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি সন্ধ্যার সময় বাবুঘাট থেকে তোলা একটি দৃশ্য। এই বাবুঘাটে সন্ধ্যার সময় গঙ্গা আরতি অনুষ্ঠিত হয়। শত শত মানুষ এই আরতি দেখতে এইখানে আসে ।আমিও কয়েকবার গেছি এই আরতি অনুষ্ঠান দেখার জন্য। অত্যন্ত সুন্দর লাগে সেখানে বসে আরতি দেখতে। আরতি শেষ হলে সবাই গঙ্গার ঘাটে বসে সন্ধ্যার গঙ্গা উপভোগ করে। এর অভিজ্ঞতাও অসাধারণ। এই গঙ্গার ঘাটে বসে থাকলে সুন্দর হাওয়া পাওয়া যায় যা মন প্রাণ জুড়িয়ে দেয়। আমি যেদিন গেছিলাম সেইদিন হালকা হালকা বৃষ্টি হচ্ছিল আর ওয়েদারটাও বেশ দারুন ছিল।
ফটোগ্রাফি -০৪
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিটিতে অনেক দূরে দেখা যাচ্ছে হাওড়া ব্রিজ। আমাদের কলকাতার একটা প্রধান আকর্ষণ হল এই হাওড়া ব্রিজ। এই হাওড়া ব্রিজ কাছ থেকে দেখতে যেমন সুন্দর লাগে আবার দূর থেকে দেখতেও তেমন সুন্দর লাগে। রাতের বেলায় এই হাওড়া ব্রিজে লাইটিং এর ব্যবস্থা করা থাকে যা দেখতে অত্যন্ত সুন্দর লাগে। আমি প্রিন্সেপ ঘাট যেদিন ঘুরতে গেছিলাম সেই দিন সন্ধ্যায় যখন সেইখান থেকে হেঁটে বাবুঘাটের দিকে যাচ্চিলাম তখন এরকম একটি দৃশ্য দেখতে পেয়েছিলাম। দৃশ্যটি অনেক ভালো লাগার কারণে তখন এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৫
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এই ফটোগ্রাফিটি আমি তুলেছিলাম বাবুঘাট নামক একটি জায়গা থেকে। গঙ্গার তীরে অবস্থিত একটি ঘাট হলো এই বাবুঘাট । বর্তমানে প্রতি সন্ধ্যায় সেখানে গঙ্গা আরতি অনুষ্ঠিত হয়। আমি একদিন গঙ্গা আরতি দেখার জন্য সেখানে গেছিলাম । সেখানে বেশ লাইটিং দিয়ে সাজানো হয় সন্ধ্যার সময়টাতে। বিভিন্ন কালারের লাইট গাছের উপর দেওয়া হয় যার ফলে গাছগুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। এমন একটি গাছের ফটোগ্রাফি করেছিলাম সেই দিন। অনেক সুন্দর লাগছিল লাইটিং টি গাছের উপর দেওয়ার জন্য।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকে শেয়ার করা গঙ্গার ঘাট থেকে বিকাল ও সন্ধ্যায় তোলা কিছু ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি সন্ধ্যার সময় বাবুঘাট থেকে তোলা একটি দৃশ্য। এই বাবুঘাটে সন্ধ্যার সময় গঙ্গা আরতি অনুষ্ঠিত হয়। শত শত মানুষ এই আরতি দেখতে এইখানে আসে ।আমিও কয়েকবার গেছি এই আরতি অনুষ্ঠান দেখার জন্য। অত্যন্ত সুন্দর লাগে সেখানে বসে আরতি দেখতে। আরতি শেষ হলে সবাই গঙ্গার ঘাটে বসে সন্ধ্যার গঙ্গা উপভোগ করে। এর অভিজ্ঞতাও অসাধারণ। এই গঙ্গার ঘাটে বসে থাকলে সুন্দর হাওয়া পাওয়া যায় যা মন প্রাণ জুড়িয়ে দেয়। আমি যেদিন গেছিলাম সেইদিন হালকা হালকা বৃষ্টি হচ্ছিল আর ওয়েদারটাও বেশ দারুন ছিল।
ফটোগ্রাফি -০৪
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিটিতে অনেক দূরে দেখা যাচ্ছে হাওড়া ব্রিজ। আমাদের কলকাতার একটা প্রধান আকর্ষণ হল এই হাওড়া ব্রিজ। এই হাওড়া ব্রিজ কাছ থেকে দেখতে যেমন সুন্দর লাগে আবার দূর থেকে দেখতেও তেমন সুন্দর লাগে। রাতের বেলায় এই হাওড়া ব্রিজে লাইটিং এর ব্যবস্থা করা থাকে যা দেখতে অত্যন্ত সুন্দর লাগে। আমি প্রিন্সেপ ঘাট যেদিন ঘুরতে গেছিলাম সেই দিন সন্ধ্যায় যখন সেইখান থেকে হেঁটে বাবুঘাটের দিকে যাচ্চিলাম তখন এরকম একটি দৃশ্য দেখতে পেয়েছিলাম। দৃশ্যটি অনেক ভালো লাগার কারণে তখন এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৫
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এই ফটোগ্রাফিটি আমি তুলেছিলাম বাবুঘাট নামক একটি জায়গা থেকে। গঙ্গার তীরে অবস্থিত একটি ঘাট হলো এই বাবুঘাট । বর্তমানে প্রতি সন্ধ্যায় সেখানে গঙ্গা আরতি অনুষ্ঠিত হয়। আমি একদিন গঙ্গা আরতি দেখার জন্য সেখানে গেছিলাম । সেখানে বেশ লাইটিং দিয়ে সাজানো হয় সন্ধ্যার সময়টাতে। বিভিন্ন কালারের লাইট গাছের উপর দেওয়া হয় যার ফলে গাছগুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। এমন একটি গাছের ফটোগ্রাফি করেছিলাম সেই দিন। অনেক সুন্দর লাগছিল লাইটিং টি গাছের উপর দেওয়ার জন্য।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকে শেয়ার করা গঙ্গার ঘাট থেকে বিকাল ও সন্ধ্যায় তোলা কিছু ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিটিতে অনেক দূরে দেখা যাচ্ছে হাওড়া ব্রিজ। আমাদের কলকাতার একটা প্রধান আকর্ষণ হল এই হাওড়া ব্রিজ। এই হাওড়া ব্রিজ কাছ থেকে দেখতে যেমন সুন্দর লাগে আবার দূর থেকে দেখতেও তেমন সুন্দর লাগে। রাতের বেলায় এই হাওড়া ব্রিজে লাইটিং এর ব্যবস্থা করা থাকে যা দেখতে অত্যন্ত সুন্দর লাগে। আমি প্রিন্সেপ ঘাট যেদিন ঘুরতে গেছিলাম সেই দিন সন্ধ্যায় যখন সেইখান থেকে হেঁটে বাবুঘাটের দিকে যাচ্চিলাম তখন এরকম একটি দৃশ্য দেখতে পেয়েছিলাম। দৃশ্যটি অনেক ভালো লাগার কারণে তখন এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৫
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এই ফটোগ্রাফিটি আমি তুলেছিলাম বাবুঘাট নামক একটি জায়গা থেকে। গঙ্গার তীরে অবস্থিত একটি ঘাট হলো এই বাবুঘাট । বর্তমানে প্রতি সন্ধ্যায় সেখানে গঙ্গা আরতি অনুষ্ঠিত হয়। আমি একদিন গঙ্গা আরতি দেখার জন্য সেখানে গেছিলাম । সেখানে বেশ লাইটিং দিয়ে সাজানো হয় সন্ধ্যার সময়টাতে। বিভিন্ন কালারের লাইট গাছের উপর দেওয়া হয় যার ফলে গাছগুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। এমন একটি গাছের ফটোগ্রাফি করেছিলাম সেই দিন। অনেক সুন্দর লাগছিল লাইটিং টি গাছের উপর দেওয়ার জন্য।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকে শেয়ার করা গঙ্গার ঘাট থেকে বিকাল ও সন্ধ্যায় তোলা কিছু ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: বাবুঘাট, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এই ফটোগ্রাফিটি আমি তুলেছিলাম বাবুঘাট নামক একটি জায়গা থেকে। গঙ্গার তীরে অবস্থিত একটি ঘাট হলো এই বাবুঘাট । বর্তমানে প্রতি সন্ধ্যায় সেখানে গঙ্গা আরতি অনুষ্ঠিত হয়। আমি একদিন গঙ্গা আরতি দেখার জন্য সেখানে গেছিলাম । সেখানে বেশ লাইটিং দিয়ে সাজানো হয় সন্ধ্যার সময়টাতে। বিভিন্ন কালারের লাইট গাছের উপর দেওয়া হয় যার ফলে গাছগুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। এমন একটি গাছের ফটোগ্রাফি করেছিলাম সেই দিন। অনেক সুন্দর লাগছিল লাইটিং টি গাছের উপর দেওয়ার জন্য।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
গঙ্গার ঘাটে আমি যতবারই যাই ততবারই মুগ্ধ হই। বিশেষ করে ওই রংবেরঙের নৌকাগুলো করে ঘুরাঘুরি করতে, তারপর সন্ধ্যার দিকে বাবুঘাটে বসে ঠান্ডা হাওয়া খাওয়া। তাছাড়াও গঙ্গার ঘাটের সন্ধ্যা আরতি যেটা আমাকে অনেক বেশি প্রশান্তি দেয়। তোমার শেয়ার করা প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে অনেকটাই মুগ্ধ হলাম।
এটা ঠিক কথা, গঙ্গার ঘাটে যত বারই যাওয়া হয় ততবারই মুগ্ধ হয়ে যেতে হয়। সত্যিই অসাধারণ একটি জায়গা এটি।
বুঝতেই পারছি গঙ্গার ঘাট জায়গাটা অনেক বেশি সুন্দর। আর এই জায়গাটার অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি এর আগেও দেখেছি। আপনি বিকাল ও সন্ধ্যাবেলায় তোলা বেশ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দেখে আমি তো মুগ্ধ হলাম। অনেক সুন্দর করে প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি করেছেন সত্যি একেবারে মনোমুগ্ধকর ছিল। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফির বর্ণনা শেয়ার করেছেন দেখে আরো অনেক কিছুই জানতে পেরেছি। সব মিলিয়ে খুবই চমৎকার ছিল আপনার করা এই ফটোগ্রাফি গুলো।
গঙ্গার ঘাট জায়গাটা সত্যিই অনেক সুন্দর । ভাই, এখানে গিয়ে সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফিও করা যায়। আমার শেয়ার করা আজকের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে গেছেন জেনে ভালো লাগলো ভাই।
গঙ্গার ধার থেকে সন্ধ্যাকালীন সময়ে ধারণ করা দারুন কিছু ফটোগ্রাফি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দাদা। এমন সুন্দর পরিবেশে সন্ধ্যার সময় সময় অতিবাহিত করার মধ্যে অন্য রকমের একটা মজা রয়েছে। খুবই ভালো লাগলো আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে।
সেটা তো অবশ্যই ভাই, এরকম পরিবেশে সময় কাটাতে অনেক মজা লাগে। আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাই।
গঙ্গার ঘাট থেকে দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন ভাই। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। বিকেল বেলা নদীর পাড়ে সময় কাটাতে খুব ভালো লাগে। কারণ ফুরফুরে বাতাস শরীরটাকে একেবারে শীতল করে দেয়। আর নৌকায় ঘুরতে তো সবসময়ই ভীষণ ভালো লাগে। যাইহোক এতো মনোমুগ্ধকর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
গঙ্গার ঘাট থেকে তোলা আমার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে গেছেন জেনে ভালো লাগলো ভাই। হ্যাঁ ভাই বিকালের সময় নদীর পাড়ে সময় কাটাতে সত্যিই অনেক ভালো লাগে।
ভাইয়া প্রিন্সেপ ঘাট আর বাবু ঘাট আপনার কলকাতার মধ্যে অনেক বিখ্যাত। আমি আপনাদের ইন্ডিয়ান অনেক মেম্বারদের পোষ্টে দেখেছি। সবার মধ্যেই নতুনত্ব খুজে পেয়েছি। ধন্যবাদ ভাইয়া।
হ্যাঁ ভাই আমাদের এখানে প্রিন্সেপ ঘাট জায়গাটা অনেক বেশি জনপ্রিয় । সবাই কমবেশি এই জায়গাটিতে যেয়ে থাকে, এই জন্যই তাদের পোস্টগুলো আপনি দেখেছেন হয়তো।
খুবই সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। গঙ্গার ঘাট থেকে দারুন দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন।প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি সম্পর্কে বেশ দারুন বর্ণনা করেছেন। আমার কাছেও নদীতে নৌকা ভ্রমণ করতে ভালো লাগে। ব্রিজের ফটোগ্রাফি টা দূর থেকে বেশ দারুন লাগছে। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে কিছু সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
গঙ্গারপাড় থেকে অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন পাশাপাশি সেই সমস্ত স্থানের বর্ণনা তুলে ধরেছেন আমাদের মাঝে বেশ ভালো লাগলো নতুন কিছু জানতে পেরে। সম্পর্কে ধারণা অর্জন করতে পারলাম আপনার আজকের এই পোষ্টের মধ্য দিয়ে।
শেয়ার করা ফটোগ্রাফি এবং ফটোগ্রাফির বর্ণনা আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ভাই।