বিভিন্ন সময়ে তুলে রাখা এলোমেলো কয়েকটি ফটোগ্রাফি || ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
নমস্কার,
তোমরা সবাই কেমন আছো? আশা করি, সবাই অনেক অনেক ভাল আছো । আমিও অনেক ভালো আছি। আজকের নতুন একটি ব্লগে তোমাদের সবাইকে প্রথমে স্বাগতম জানাই। |
---|
আজকের নতুন একটি ব্লগে তোমাদের সাথে এলোমেলো কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করব। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে আমি এই ফটোগ্রাফি গুলো তুলে রেখেছিলাম । যাইহোক, এক এক করে এগুলো দেখে নেওয়া যাক এখন।
ফটোগ্রাফি -০১

স্থান: ঘাটশিলা শহর, ঝাড়খণ্ড।
প্রথম ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে পাহাড়ে একটি ছোট গাছ। এই গাছ টি সাধারণত ক্যাকটাস জাতীয় এক ধরনের ফুলের গাছ ছিল। এই ফুল গাছের পাতায় ও কাণ্ডে অনেক সূচালো কাটা ছিল। বেশ কিছু মাস আগে ঘাটশিলায় ঘুরতে গিয়ে আমি এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম। মূলত এই ফটোগ্রাফিটি আমি আমাদের ঘোরাঘুরি শেষের দিন "রাতমোহনা" নামক একটি জায়গায় গিয়ে পাহাড়ের একটা জায়গা থেকে তুলেছিলাম। যে জায়গা থেকে আমি এই ফটো টি তুলেছিলাম সেখানে এই ধরনের গাছ অনেক ছিল। সেই সব গাছেও হলুদ রঙের সুন্দর ফুল ফুটেছিল যা দেখতে বেশ ভালই লাগছিল।
ফটোগ্রাফি -০২
স্থান: ঘাটশিলা শহর, ঝাড়খণ্ড।
এই ফটোগ্রাফিটি ঘাটশিলা ষ্টেশন থেকে তুলেছিলাম। ঘাটশিলা ষ্টেশনের উপরে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগানো ছিল। ঘাটশিলা ভ্রমণ শেষে যেদিন আমি ফিরছিলাম সেদিন বিকালের দিকে স্টেশনের একটি অংশে বসে ছিলাম। সেখানে বসেই এই গাছটি দেখতে পেয়েছিলাম। সূর্য ডুবে যাওয়ার মুহূর্তে এই গাছের ছবিটি আমি তুলেছিলাম। আমি বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে এই গাছটির কয়েকটি ফটো তুলেছিলাম সেদিন। সেখান থেকেই একটি ফটো আজ তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম।
ফটোগ্রাফি -০৩

স্থান : ঘাটশিলা শহর, ঝাড়খণ্ড।
লাল পলাশ ফুল হাতে নিয়ে আমি এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম। ঘাটশিলা ভ্রমণে গিয়ে আমরা অনেক জায়গায় ঘুরেছিলাম। এই জায়গায় ভ্রমন করতে গিয়ে রাস্তার পাশে অসংখ্য পলাশ ফুল গাছ দেখার সুযোগ হয়েছিল আমাদের। রাস্তা দিয়ে চলার সময় অনেকগুলো পলাশ ফুল গাছ দেখে আমরা সেখানে দাঁড়িয়েছিলাম। অনেক কাছ থেকে পলাশ ফুলগুলোকে দেখার সময় কিছু পলাশ ফুল ছিঁড়ে হাতে নিয়ে ফটো তুলেছিলাম। পলাশ ফুল দূর থেকে দেখতে যেমন সুন্দর লাগে কাছ থেকে দেখতেও অনেক ভাল লাগে।
ফটোগ্রাফি -০৪

স্থান : ঘাটশিলা শহর, ঝাড়খণ্ড।
ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে অনেক পুরনো একটি গাছ। এই গাছটির নাম আমার জানা নেই। ঘাটশিলা ভ্রমণে গিয়ে অনেক পাহাড়ে আমরা ঘুরেছিলাম। পাহাড়ি এলাকায় ঘোরাঘুরির সময় এই গাছ টি আমি দেখতে পেয়েছিলাম। এই গাছ টি আমার সাধারণত পরিচিত ছিল না । গাছটি দেখেই বোঝা যাচ্ছিল গাছটির অনেক বয়স হবে। গাছটির ডাল, কাণ্ড সবই শুকিয়ে গেছে যা ফটোগ্রাফিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। ঘোরাঘুরির সময় আমার সাথে আমার বন্ধুরাও ছিল, তারা যখন গাছটি দেখেছিল এই গাছটির নাম তারাও বলতে পারেনি। সেজন্য এই গাছটির নাম আজও অজানাই রয়ে গেছে আমাদের কাছে।
ফটোগ্রাফি -০৫

স্থান : ফুলতলা, খুলনা , বাংলাদেশ।
বেশ কয়েক মাস আগে বাংলাদেশ ঘুরতে গেছিলাম আমি। সেখানে গিয়ে অনেক গ্রাম ঘোরার সুযোগ হয়েছিল আমার। সেই ঘোরাঘুরির সময় আমি ফুলতলা নামক একটি জায়গার ছোট্ট একটি গ্রামে ঘুরতে গেছিলাম আমার এক রিলেটিভের বাড়িতে। সেইখানে যাওয়ার পথে গ্রামের সৌন্দর্য দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। গ্রামের রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম সেদিন।
ক্যামেরা পরিচিতি : SAMSUNG
ক্যামেরা মডেল : SM-M317F
ফটোগ্রাফার:@ronggin
বন্ধুরা, বিভিন্ন সময়ে তুলে রাখা এলোমেলো কয়েকটি ফটোগ্রাফি তোমাদের কাছে কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
স্থান: ঘাটশিলা শহর, ঝাড়খণ্ড।
প্রথম ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে পাহাড়ে একটি ছোট গাছ। এই গাছ টি সাধারণত ক্যাকটাস জাতীয় এক ধরনের ফুলের গাছ ছিল। এই ফুল গাছের পাতায় ও কাণ্ডে অনেক সূচালো কাটা ছিল। বেশ কিছু মাস আগে ঘাটশিলায় ঘুরতে গিয়ে আমি এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম। মূলত এই ফটোগ্রাফিটি আমি আমাদের ঘোরাঘুরি শেষের দিন "রাতমোহনা" নামক একটি জায়গায় গিয়ে পাহাড়ের একটা জায়গা থেকে তুলেছিলাম। যে জায়গা থেকে আমি এই ফটো টি তুলেছিলাম সেখানে এই ধরনের গাছ অনেক ছিল। সেই সব গাছেও হলুদ রঙের সুন্দর ফুল ফুটেছিল যা দেখতে বেশ ভালই লাগছিল।

স্থান: ঘাটশিলা শহর, ঝাড়খণ্ড।
এই ফটোগ্রাফিটি ঘাটশিলা ষ্টেশন থেকে তুলেছিলাম। ঘাটশিলা ষ্টেশনের উপরে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগানো ছিল। ঘাটশিলা ভ্রমণ শেষে যেদিন আমি ফিরছিলাম সেদিন বিকালের দিকে স্টেশনের একটি অংশে বসে ছিলাম। সেখানে বসেই এই গাছটি দেখতে পেয়েছিলাম। সূর্য ডুবে যাওয়ার মুহূর্তে এই গাছের ছবিটি আমি তুলেছিলাম। আমি বিভিন্ন অ্যাঙ্গেলে এই গাছটির কয়েকটি ফটো তুলেছিলাম সেদিন। সেখান থেকেই একটি ফটো আজ তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম।
স্থান : ঘাটশিলা শহর, ঝাড়খণ্ড।
লাল পলাশ ফুল হাতে নিয়ে আমি এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম। ঘাটশিলা ভ্রমণে গিয়ে আমরা অনেক জায়গায় ঘুরেছিলাম। এই জায়গায় ভ্রমন করতে গিয়ে রাস্তার পাশে অসংখ্য পলাশ ফুল গাছ দেখার সুযোগ হয়েছিল আমাদের। রাস্তা দিয়ে চলার সময় অনেকগুলো পলাশ ফুল গাছ দেখে আমরা সেখানে দাঁড়িয়েছিলাম। অনেক কাছ থেকে পলাশ ফুলগুলোকে দেখার সময় কিছু পলাশ ফুল ছিঁড়ে হাতে নিয়ে ফটো তুলেছিলাম। পলাশ ফুল দূর থেকে দেখতে যেমন সুন্দর লাগে কাছ থেকে দেখতেও অনেক ভাল লাগে।
স্থান : ঘাটশিলা শহর, ঝাড়খণ্ড।
ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে অনেক পুরনো একটি গাছ। এই গাছটির নাম আমার জানা নেই। ঘাটশিলা ভ্রমণে গিয়ে অনেক পাহাড়ে আমরা ঘুরেছিলাম। পাহাড়ি এলাকায় ঘোরাঘুরির সময় এই গাছ টি আমি দেখতে পেয়েছিলাম। এই গাছ টি আমার সাধারণত পরিচিত ছিল না । গাছটি দেখেই বোঝা যাচ্ছিল গাছটির অনেক বয়স হবে। গাছটির ডাল, কাণ্ড সবই শুকিয়ে গেছে যা ফটোগ্রাফিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। ঘোরাঘুরির সময় আমার সাথে আমার বন্ধুরাও ছিল, তারা যখন গাছটি দেখেছিল এই গাছটির নাম তারাও বলতে পারেনি। সেজন্য এই গাছটির নাম আজও অজানাই রয়ে গেছে আমাদের কাছে।
স্থান : ফুলতলা, খুলনা , বাংলাদেশ।
বেশ কয়েক মাস আগে বাংলাদেশ ঘুরতে গেছিলাম আমি। সেখানে গিয়ে অনেক গ্রাম ঘোরার সুযোগ হয়েছিল আমার। সেই ঘোরাঘুরির সময় আমি ফুলতলা নামক একটি জায়গার ছোট্ট একটি গ্রামে ঘুরতে গেছিলাম আমার এক রিলেটিভের বাড়িতে। সেইখানে যাওয়ার পথে গ্রামের সৌন্দর্য দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। গ্রামের রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম সেদিন।
ক্যামেরা পরিচিতি : SAMSUNG
ক্যামেরা মডেল : SM-M317F
ফটোগ্রাফার:@ronggin
দাদা বিভিন্ন জায়গার বিভিন্ন রকম ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক বেশি ভালো লাগলো। পলাশ ফুলের ফটোগ্রাফি টা সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে আমার কাছে। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে, আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলোর প্রশংসা করার জন্য।
বিভিন্ন সময়ে আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য ফুলের ফটোগ্রাফি তুলে রেখেছিলেন। সেই সমস্ত ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে আজকে খুব সুন্দরভাবে একটি পোষ্টের মধ্যে অ্যালবাম আকারে প্রকাশ করেছেন দেখি আমার অনেক ভালো লাগলো। পুরাতন বৃদ্ধ গাছটির ফটোগ্রাফি টা দারুন ছিল গাছটা দেখতে হয়তো অনেকটা নষ্ট হয়ে গেছে তারপরের তার স্মৃতি আজ থেকে যাবে আপনার এই পোষ্টের মাঝে।
এত সুন্দর করে আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলোর প্রশংসা করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
বেশ অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাই আপনার ফটোগ্রাফি গুলাপত্তিটা অনেক সুন্দর হয়েছে। লাল পলাশ ফুলের ফটোগ্রাফি টা এক কথায় অসাধারণ। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে অসাধারণ লেগেছে এটা জেনে ভালো লাগলো ভাই।
ওয়াও ভাইয়া।আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। আমি তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম আপনার ফটোগ্রাফিগুলো দেখে।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি এবং তার সাথে সুন্দর কিছু বর্ণনা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে গেছেন এটা আমার জন্য অনেক খুশির বিষয় আপু।
আপনার ফটোগ্রাফি গোপন অসাধারণ ছিল। ঘাটশিলা, ঝাড়খন্ড থেকে ফটোগ্রাফি গুলো করেছিলেন আপনি। এটা অনেক সুন্দর ছিল। পুরাতন গাছ, ফুল গাছপালা সবগুলো ফটোগ্রাফি অনেক ভালো হয়েছে। এখানে আমাদের বাংলাদেশের খুলনারও একটা ফটোগ্রাফি রয়েছে দেখছি।
হ্যাঁ ভাই আপনাদের বাংলাদেশের খুলনার একটি ফটোগ্রাফিও রয়েছে। আমি যখন বাংলাদেশ ঘুরতে গেছিলাম সেই সময়তেই তুলেছিলাম ওই ফটোগ্রাফিটি।
আমাদের চলার পথে অনেক সুন্দর সুন্দর কোন জিনিস চোখে পড়ে। আর এইসব সৌন্দর্য আমাদেরকে মুগ্ধ করে আপনার আজকে বিভিন্ন সময় তুলে রাখা কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার প্রত্যেকটা ফটো আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে ভাই। এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
এত সুন্দর সাজিয়ে গুছিয়ে কথাগুলো বলার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।