বাংলাদেশের একটি গ্রাম থেকে এলোমেলো ভাবে তোলা কয়েকটি ফটোগ্রাফি || ১ জানুয়ারি ২০২৪
নমস্কার,
তোমরা সবাই কেমন আছো? আশা করি, সবাই অনেক অনেক ভাল আছো । আমিও বেশ ভালো আছি। |
---|
আজকের ব্লগে আমি বাংলাদেশের একটি গ্রাম থেকে এলোমেলো ভাবে তোলা কয়েকটি ফটোগ্রাফি শেয়ার করব।
ফটোগ্রাফি -০১
এই ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে মাকড়সার জালে শিশির বিন্দু আটকে রয়েছে। শীতের সকালে এমন দৃশ্য অনেক জায়গায় দেখার সুযোগ হয়। আমি বাংলাদেশের একটি গ্রামে ঘুরতে গিয়ে এমন দৃশ্য অনেক জায়গায় দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। শীতের সকালে মাকড়সার জালে এমন শিশির বিন্দু আটকে থাকা দেখতে ভালই লাগে।
ফটোগ্রাফি -০২
দ্বিতীয় এই ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে অজানা একটি ফুল। এই ফুলের ফটোগ্রাফিটি করার পর থেকে অনেকের কাছে এই ফুলটির নাম জানতে চেয়েছিলাম। তবে কারো কাছ থেকেই এই ফুলের সঠিক নাম আমি জানতে পারিনি। গ্রামের রাস্তার পাশে এক বাড়ির সামনে থেকে এই ফুলের ফটোগ্রাফি আমি করেছিলাম। তোমরা যদি কেউ এই ফুলের নাম জেনে থাকো তাহলে কমেন্ট করে জানিও।
ফটোগ্রাফি -০৩
এই ফটোগ্রাফিটিতে গ্রামের সুন্দর এক দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। যেখানে সামনে রয়েছে ধানের চারার ক্ষেত এবং পাশে রয়েছে ঘেরের পাড়ে লাগানো অসংখ্য গাছ। গ্রামে চলার সময় এমন দৃশ্য কিছু সময় পর পরই চোখে পড়ে। এমন সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে সত্যি আমার অনেক ভালো লাগে। এই ফটোগ্রাফি শীতের কোন এক সকালে হেঁটে যাওয়ার সময় তুলেছিলাম।
ফটোগ্রাফি -০৪
এই ফটোগ্রাফিটিতে একটি তালগাছ দেখা যাচ্ছে। এই তালগাছটি খুব বেশি বড় ছিল না।এই তালগাছটির ফটোগ্রাফি করার একটি কারণ আছে। কারণ টি হল তালগাছটির অর্ধেক অংশের পাতা সবুজ এবং অর্ধেক অংশের পাতা শুকনো ছিল। এই ব্যাপারটা আমার কাছে বেশ ইন্টারেস্টিং লেগেছিল। তাই এই তালগাছটির ফটোগ্রাফি করে রেখেছিলাম আমি কিছু দিন আগে।
ফটোগ্রাফি -০৫
এই ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে বাঁশ বাগানের দৃশ্য। আমি বাংলাদেশে যাদের বাড়ি ঘুরতে গেছিলাম তাদের বাড়ির পাশে ছিল এই বাঁশ বাগান। শীতের সকালে এই বাঁশ বাগান পার করে খালের সুন্দর দৃশ্য দেখতে যেতাম। কোন এক সময় খালের দৃশ্য দেখতে যাওয়ার পথে এই ফটোগ্রাফিটি আমি করে রেখেছিলাম। দিনের বেলায় এই বাঁশ বাগান দিয়ে চলাচল স্বাভাবিক হলেও রাতের বেলায় এই বাঁশ বাগান দিয়ে চলাচল করতে প্রচন্ড ভয় লাগে।
ক্যামেরা পরিচিতি : SAMSUNG
ক্যামেরা মডেল : SM-M317F
ফটোগ্রাফার:@ronggin
স্থান: নড়াইল, বাংলাদেশ ।
বন্ধুরা, আজকে শেয়ার করা বাংলাদেশের একটি গ্রাম থেকে এলোমেলো ভাবে তোলা ফটোগ্রাফি গুলো তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো, হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
এই ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে মাকড়সার জালে শিশির বিন্দু আটকে রয়েছে। শীতের সকালে এমন দৃশ্য অনেক জায়গায় দেখার সুযোগ হয়। আমি বাংলাদেশের একটি গ্রামে ঘুরতে গিয়ে এমন দৃশ্য অনেক জায়গায় দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। শীতের সকালে মাকড়সার জালে এমন শিশির বিন্দু আটকে থাকা দেখতে ভালই লাগে।
দ্বিতীয় এই ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে অজানা একটি ফুল। এই ফুলের ফটোগ্রাফিটি করার পর থেকে অনেকের কাছে এই ফুলটির নাম জানতে চেয়েছিলাম। তবে কারো কাছ থেকেই এই ফুলের সঠিক নাম আমি জানতে পারিনি। গ্রামের রাস্তার পাশে এক বাড়ির সামনে থেকে এই ফুলের ফটোগ্রাফি আমি করেছিলাম। তোমরা যদি কেউ এই ফুলের নাম জেনে থাকো তাহলে কমেন্ট করে জানিও।
এই ফটোগ্রাফিটিতে গ্রামের সুন্দর এক দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। যেখানে সামনে রয়েছে ধানের চারার ক্ষেত এবং পাশে রয়েছে ঘেরের পাড়ে লাগানো অসংখ্য গাছ। গ্রামে চলার সময় এমন দৃশ্য কিছু সময় পর পরই চোখে পড়ে। এমন সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে সত্যি আমার অনেক ভালো লাগে। এই ফটোগ্রাফি শীতের কোন এক সকালে হেঁটে যাওয়ার সময় তুলেছিলাম।
এই ফটোগ্রাফিটিতে একটি তালগাছ দেখা যাচ্ছে। এই তালগাছটি খুব বেশি বড় ছিল না।এই তালগাছটির ফটোগ্রাফি করার একটি কারণ আছে। কারণ টি হল তালগাছটির অর্ধেক অংশের পাতা সবুজ এবং অর্ধেক অংশের পাতা শুকনো ছিল। এই ব্যাপারটা আমার কাছে বেশ ইন্টারেস্টিং লেগেছিল। তাই এই তালগাছটির ফটোগ্রাফি করে রেখেছিলাম আমি কিছু দিন আগে।
এই ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে বাঁশ বাগানের দৃশ্য। আমি বাংলাদেশে যাদের বাড়ি ঘুরতে গেছিলাম তাদের বাড়ির পাশে ছিল এই বাঁশ বাগান। শীতের সকালে এই বাঁশ বাগান পার করে খালের সুন্দর দৃশ্য দেখতে যেতাম। কোন এক সময় খালের দৃশ্য দেখতে যাওয়ার পথে এই ফটোগ্রাফিটি আমি করে রেখেছিলাম। দিনের বেলায় এই বাঁশ বাগান দিয়ে চলাচল স্বাভাবিক হলেও রাতের বেলায় এই বাঁশ বাগান দিয়ে চলাচল করতে প্রচন্ড ভয় লাগে।
ক্যামেরা পরিচিতি : SAMSUNG
ক্যামেরা মডেল : SM-M317F
ফটোগ্রাফার:@ronggin
স্থান: নড়াইল, বাংলাদেশ ।
উপরের দুইটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে দাদা। সকাল সকাল মাকড়সার জালে এমন কুয়াশা জমে থাকতে দেখা যায়। আর অজানা ফুলটির নাম আমারও জানা নেই। তবে ফুলটি বেশ চমৎকার 🌼
ধন্যবাদ ভাই আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি নিয়ে আপনার সুন্দর মন্তব্যটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
বাংলাদেশের একটি গ্রাম থেকে দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। বাংলাদেশের রূপ লাবণ্য দেখে অনেকেই অনেক বেশি মুগ্ধ হয়েছে যার কারণেই অনেক ছন্দ গান কবিতা লিখে গিয়েছে কবিগনেরা। আপনার এই ফটোগ্রাফি পোস্টের মধ্যে আমার কাছে দুই নম্বর ফটোগ্রাফিটা অসাধারণ লেগেছে। শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর করে কথাগুলো বলার জন্য। আমার শেয়ার করা এই ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে দুই নম্বর ফটোগ্রাফি টি আপনার কাছে অসাধারণ লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
বাংলাদেশের প্রতিটা গ্রামেই এইরকম একটা বাঁশবাগান থাকে। শীতের সকালে দারুণ করেছেন বাঁশবাগানের ফটোগ্রাফি টা। যদিও দেখে একটু ভয়ের সঞ্চার হচ্ছে। শীতের সকালে মাঝে মাঝে এই ধরনের দৃশ্য দেখা যায়। মাকড়োসার জালে শিশিরবিন্দু। বেশ চমৎকার করেছেন ফটোগ্রাফি টা। ধন্যবাদ ভাই আমাদের সঙ্গে বাংলাদেশের গ্রাম থেকে করা ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাই আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো নিয়ে আপনার মন্তব্যটি এত সুন্দর করে গুছিয়ে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
শীতের সকালে বাহিরে বের হলে মাকড়সার জালে আটকানো এরকম শিশির ফোটা দেখা যায়। আর এই রকমের দৃশ্যগুলো দেখলে খুব ভালো লাগে। আমার কাছে আপনার শেয়ার করা সবগুলো ফটোগ্রাফি ভালো লেগেছে। বিশেষ করে, প্রথম এবং দ্বিতীয় নাম্বারে থাকা ফটোগ্রাফি গুলো বেশি ভালো লেগেছে দেখতে। গ্রাম বাংলার সৌন্দর্য ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আরো সুন্দরভাবে ফুটে উঠে। যার কারনেই তো অন্য সবগুলো ফটোগ্রাফি ও দেখতে ভালো লাগছিল।
শীতের সকালের গ্রাম বাংলার সৌন্দর্য ফটোগ্রাফির মাধ্যমে খুব সুন্দর করে তুলে ধরা যায়। যাই হোক, আমার শেয়ার করা সবগুলো ফটোগ্রাফি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম আপু।