বিভিন্ন সময় খাওয়া খাবারের তুলে রাখা সাতটি ফটোগ্রাফি
নমস্কার সবাইকে,
তোমরা সবাই কেমন আছো? আশা করি সবাই অনেক অনেক ভাল আছো। আমিও মোটামুটি ঠিক আছি। |
---|
বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতে আমরা সবাই অনেক ভালোবাসি। সেইজন্য বিভিন্ন সময় আমরা বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে নানা রকমের খাবার খেয়ে থাকি। সেই খাবারগুলো খাওয়ার পূর্বে আমরা কম বেশি সবাই সেই খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো করে রাখি। সেই দিনের খাবার খাওয়ার মুহূর্তটাকে ধরে রাখার জন্য সাধারণত আমরা এমন ফটোগ্রাফি তুলে রাখি। এরকম কতগুলো ফটোগ্রাফি নিয়ে আমার আজকের ব্লগ।
আজকের ব্লগে আমি তোমাদের সাথে বিভিন্ন সময় খাওয়া খাবারের সাতটি ফটোগ্রাফি এবং তার সাথে কিছু বর্ণনা শেয়ার করব।
ফটোগ্রাফি -০১

অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিতে দেখা যাচ্ছে পাপড়ি চাট । আমাদের কলকাতার মানুষের বেশ জনপ্রিয় খাবার এটি। রাস্তাঘাটের বিভিন্ন জায়গায় থেকে শুরু করে বড় বড় শপিং মলের খাবারের স্টল গুলোতে পাওয়া যায় এই খাবারটি। বারাসাতের খুবই ফেমাস "মৌচাক" নামক একটি দোকান থেকে এটি কিনে খেয়েছিলাম। অন্যান্য জায়গা থেকে এইখানের পাপড়ি চাটের দাম তুলনামূলক বেশি ছিল । তবে দাম বেশি থাকলেও অত্যন্ত সুস্বাদু ছিল এইখানের পাপড়ি চাট।
ফটোগ্রাফি -০২

অবস্থান: কলকাতা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এক ধরনের পরোটার ফটোগ্রাফি। এই পরোটার সঠিক নাম যদিও আমি জানিনা। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে, ব্ল্যাকস দাদার বার্থডেতে আমাদের ট্রিট দিতে নিয়ে গেছিল কলকাতার একটা নামিদামি রেস্টুরেন্ট "বাগিচা"-তে । সেখানে অনেক ধরনের খাবারের আয়োজন করা হয়েছিল তার মধ্যে এটিও ছিল একটি।
ফটোগ্রাফি -০৩

অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
প্লেটে সাজানো রয়েছে ভেজ মোমো। মোমো বাড়িতে তৈরি করে খেতে আমি অনেক ভালবাসি। তবে মাঝে মাঝে বিভিন্ন জায়গায় গিয়েও মোমো খেয়ে থাকি। আমাদের বারাসাতের একটি ছোট দোকান থেকে অনেকদিন আগে এই মোমোগুলো খেয়েছিলাম । এই সবগুলো মোমো ত্রিশ টাকা নিয়েছিল। তুলনামূলক অনেক কম দাম ছিল এইখানে। টেস্ট অনেকটা ভালো ছিল বলবো না, তবে মোটামুটি ঠিকঠাক ছিল।
ফটোগ্রাফি -০৪

অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি হলো পিৎজা পরোটা । অনেকদিন আগে ডমিনোজে যখন এই নতুন পিৎজাটি এসেছিল এবং বেশ ট্রেন্ডিং চলছিল সব জায়গায় সেই সময় ডমিনোজে গিয়ে নতুন এই পিৎজাটি ট্রাই করেছিলাম। দাম অনেক টাই বেশি নিয়েছিল তবে এই পিৎজা থেকে অন্যান্য পিৎজা আমার বেশি ভালো লাগে।
ফটোগ্রাফি -০৫

অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি নরমাল একটি ভেজ বার্গার। মধ্যমগ্রাম স্টেশনের পাশের একটি দোকান থেকে এই বার্গারটা আমি খেয়েছিলাম। অন্যান্য বার্গারের মধ্যে যেমন টমেটো স্লাইস, লেটুস পাতা, শসা দেওয়া হয় এই বার্গারটির মধ্যে সেই সব দেওয়া ছিল না ।সেইজন্য আমার কাছে খেতে খুব একটা ভালো লাগেনি।
ফটোগ্রাফি -০৬

অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে রাবড়ি ফ্লেভারের আইসক্রিম। এই আইসক্রিমগুলো খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু। আমি আমার বাড়ির কাছের একটি দোকান থেকে এই আইসক্রিম গুলো কিনে খেয়েছিলাম। খুবই ভালো লেগেছিল তাই পরে অনেকবার খুঁজেছি কিন্তু এই ফ্লেভারের আইসক্রিম গুলো আর আমি আমাদের এইখানে খুঁজে পাইনি। গ্যালারিতে এই ফটোটি দেখার পর সেই কথাগুলো মনে পড়ে গেল।
ফটোগ্রাফি -০৭

অবস্থান: খড়দহ, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
আমার এক বন্ধুর বাড়ি খড়দহ। গত বছর তার বাড়িতে আমাদের কয়েকজন বন্ধুকে নিমন্ত্রণ করেছিল বিরিয়ানি খাওয়ার জন্য। সে এই খাবারগুলো অনলাইন থেকে অর্ডার করেছিল। খাবারগুলো প্লেটের সাজিয়ে খেতে বসার আগেই এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা সাত ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিতে দেখা যাচ্ছে পাপড়ি চাট । আমাদের কলকাতার মানুষের বেশ জনপ্রিয় খাবার এটি। রাস্তাঘাটের বিভিন্ন জায়গায় থেকে শুরু করে বড় বড় শপিং মলের খাবারের স্টল গুলোতে পাওয়া যায় এই খাবারটি। বারাসাতের খুবই ফেমাস "মৌচাক" নামক একটি দোকান থেকে এটি কিনে খেয়েছিলাম। অন্যান্য জায়গা থেকে এইখানের পাপড়ি চাটের দাম তুলনামূলক বেশি ছিল । তবে দাম বেশি থাকলেও অত্যন্ত সুস্বাদু ছিল এইখানের পাপড়ি চাট।
ফটোগ্রাফি -০২

অবস্থান: কলকাতা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এক ধরনের পরোটার ফটোগ্রাফি। এই পরোটার সঠিক নাম যদিও আমি জানিনা। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে, ব্ল্যাকস দাদার বার্থডেতে আমাদের ট্রিট দিতে নিয়ে গেছিল কলকাতার একটা নামিদামি রেস্টুরেন্ট "বাগিচা"-তে । সেখানে অনেক ধরনের খাবারের আয়োজন করা হয়েছিল তার মধ্যে এটিও ছিল একটি।
ফটোগ্রাফি -০৩

অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
প্লেটে সাজানো রয়েছে ভেজ মোমো। মোমো বাড়িতে তৈরি করে খেতে আমি অনেক ভালবাসি। তবে মাঝে মাঝে বিভিন্ন জায়গায় গিয়েও মোমো খেয়ে থাকি। আমাদের বারাসাতের একটি ছোট দোকান থেকে অনেকদিন আগে এই মোমোগুলো খেয়েছিলাম । এই সবগুলো মোমো ত্রিশ টাকা নিয়েছিল। তুলনামূলক অনেক কম দাম ছিল এইখানে। টেস্ট অনেকটা ভালো ছিল বলবো না, তবে মোটামুটি ঠিকঠাক ছিল।
ফটোগ্রাফি -০৪

অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি হলো পিৎজা পরোটা । অনেকদিন আগে ডমিনোজে যখন এই নতুন পিৎজাটি এসেছিল এবং বেশ ট্রেন্ডিং চলছিল সব জায়গায় সেই সময় ডমিনোজে গিয়ে নতুন এই পিৎজাটি ট্রাই করেছিলাম। দাম অনেক টাই বেশি নিয়েছিল তবে এই পিৎজা থেকে অন্যান্য পিৎজা আমার বেশি ভালো লাগে।
ফটোগ্রাফি -০৫

অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি নরমাল একটি ভেজ বার্গার। মধ্যমগ্রাম স্টেশনের পাশের একটি দোকান থেকে এই বার্গারটা আমি খেয়েছিলাম। অন্যান্য বার্গারের মধ্যে যেমন টমেটো স্লাইস, লেটুস পাতা, শসা দেওয়া হয় এই বার্গারটির মধ্যে সেই সব দেওয়া ছিল না ।সেইজন্য আমার কাছে খেতে খুব একটা ভালো লাগেনি।
ফটোগ্রাফি -০৬

অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে রাবড়ি ফ্লেভারের আইসক্রিম। এই আইসক্রিমগুলো খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু। আমি আমার বাড়ির কাছের একটি দোকান থেকে এই আইসক্রিম গুলো কিনে খেয়েছিলাম। খুবই ভালো লেগেছিল তাই পরে অনেকবার খুঁজেছি কিন্তু এই ফ্লেভারের আইসক্রিম গুলো আর আমি আমাদের এইখানে খুঁজে পাইনি। গ্যালারিতে এই ফটোটি দেখার পর সেই কথাগুলো মনে পড়ে গেল।
ফটোগ্রাফি -০৭

অবস্থান: খড়দহ, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
আমার এক বন্ধুর বাড়ি খড়দহ। গত বছর তার বাড়িতে আমাদের কয়েকজন বন্ধুকে নিমন্ত্রণ করেছিল বিরিয়ানি খাওয়ার জন্য। সে এই খাবারগুলো অনলাইন থেকে অর্ডার করেছিল। খাবারগুলো প্লেটের সাজিয়ে খেতে বসার আগেই এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা সাত ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: কলকাতা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এক ধরনের পরোটার ফটোগ্রাফি। এই পরোটার সঠিক নাম যদিও আমি জানিনা। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে, ব্ল্যাকস দাদার বার্থডেতে আমাদের ট্রিট দিতে নিয়ে গেছিল কলকাতার একটা নামিদামি রেস্টুরেন্ট "বাগিচা"-তে । সেখানে অনেক ধরনের খাবারের আয়োজন করা হয়েছিল তার মধ্যে এটিও ছিল একটি।
ফটোগ্রাফি -০৩

অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
প্লেটে সাজানো রয়েছে ভেজ মোমো। মোমো বাড়িতে তৈরি করে খেতে আমি অনেক ভালবাসি। তবে মাঝে মাঝে বিভিন্ন জায়গায় গিয়েও মোমো খেয়ে থাকি। আমাদের বারাসাতের একটি ছোট দোকান থেকে অনেকদিন আগে এই মোমোগুলো খেয়েছিলাম । এই সবগুলো মোমো ত্রিশ টাকা নিয়েছিল। তুলনামূলক অনেক কম দাম ছিল এইখানে। টেস্ট অনেকটা ভালো ছিল বলবো না, তবে মোটামুটি ঠিকঠাক ছিল।
ফটোগ্রাফি -০৪

অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি হলো পিৎজা পরোটা । অনেকদিন আগে ডমিনোজে যখন এই নতুন পিৎজাটি এসেছিল এবং বেশ ট্রেন্ডিং চলছিল সব জায়গায় সেই সময় ডমিনোজে গিয়ে নতুন এই পিৎজাটি ট্রাই করেছিলাম। দাম অনেক টাই বেশি নিয়েছিল তবে এই পিৎজা থেকে অন্যান্য পিৎজা আমার বেশি ভালো লাগে।
ফটোগ্রাফি -০৫

অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি নরমাল একটি ভেজ বার্গার। মধ্যমগ্রাম স্টেশনের পাশের একটি দোকান থেকে এই বার্গারটা আমি খেয়েছিলাম। অন্যান্য বার্গারের মধ্যে যেমন টমেটো স্লাইস, লেটুস পাতা, শসা দেওয়া হয় এই বার্গারটির মধ্যে সেই সব দেওয়া ছিল না ।সেইজন্য আমার কাছে খেতে খুব একটা ভালো লাগেনি।
ফটোগ্রাফি -০৬

অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে রাবড়ি ফ্লেভারের আইসক্রিম। এই আইসক্রিমগুলো খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু। আমি আমার বাড়ির কাছের একটি দোকান থেকে এই আইসক্রিম গুলো কিনে খেয়েছিলাম। খুবই ভালো লেগেছিল তাই পরে অনেকবার খুঁজেছি কিন্তু এই ফ্লেভারের আইসক্রিম গুলো আর আমি আমাদের এইখানে খুঁজে পাইনি। গ্যালারিতে এই ফটোটি দেখার পর সেই কথাগুলো মনে পড়ে গেল।
ফটোগ্রাফি -০৭

অবস্থান: খড়দহ, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
আমার এক বন্ধুর বাড়ি খড়দহ। গত বছর তার বাড়িতে আমাদের কয়েকজন বন্ধুকে নিমন্ত্রণ করেছিল বিরিয়ানি খাওয়ার জন্য। সে এই খাবারগুলো অনলাইন থেকে অর্ডার করেছিল। খাবারগুলো প্লেটের সাজিয়ে খেতে বসার আগেই এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা সাত ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
প্লেটে সাজানো রয়েছে ভেজ মোমো। মোমো বাড়িতে তৈরি করে খেতে আমি অনেক ভালবাসি। তবে মাঝে মাঝে বিভিন্ন জায়গায় গিয়েও মোমো খেয়ে থাকি। আমাদের বারাসাতের একটি ছোট দোকান থেকে অনেকদিন আগে এই মোমোগুলো খেয়েছিলাম । এই সবগুলো মোমো ত্রিশ টাকা নিয়েছিল। তুলনামূলক অনেক কম দাম ছিল এইখানে। টেস্ট অনেকটা ভালো ছিল বলবো না, তবে মোটামুটি ঠিকঠাক ছিল।
ফটোগ্রাফি -০৪

অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি হলো পিৎজা পরোটা । অনেকদিন আগে ডমিনোজে যখন এই নতুন পিৎজাটি এসেছিল এবং বেশ ট্রেন্ডিং চলছিল সব জায়গায় সেই সময় ডমিনোজে গিয়ে নতুন এই পিৎজাটি ট্রাই করেছিলাম। দাম অনেক টাই বেশি নিয়েছিল তবে এই পিৎজা থেকে অন্যান্য পিৎজা আমার বেশি ভালো লাগে।
ফটোগ্রাফি -০৫

অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি নরমাল একটি ভেজ বার্গার। মধ্যমগ্রাম স্টেশনের পাশের একটি দোকান থেকে এই বার্গারটা আমি খেয়েছিলাম। অন্যান্য বার্গারের মধ্যে যেমন টমেটো স্লাইস, লেটুস পাতা, শসা দেওয়া হয় এই বার্গারটির মধ্যে সেই সব দেওয়া ছিল না ।সেইজন্য আমার কাছে খেতে খুব একটা ভালো লাগেনি।
ফটোগ্রাফি -০৬

অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে রাবড়ি ফ্লেভারের আইসক্রিম। এই আইসক্রিমগুলো খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু। আমি আমার বাড়ির কাছের একটি দোকান থেকে এই আইসক্রিম গুলো কিনে খেয়েছিলাম। খুবই ভালো লেগেছিল তাই পরে অনেকবার খুঁজেছি কিন্তু এই ফ্লেভারের আইসক্রিম গুলো আর আমি আমাদের এইখানে খুঁজে পাইনি। গ্যালারিতে এই ফটোটি দেখার পর সেই কথাগুলো মনে পড়ে গেল।
ফটোগ্রাফি -০৭

অবস্থান: খড়দহ, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
আমার এক বন্ধুর বাড়ি খড়দহ। গত বছর তার বাড়িতে আমাদের কয়েকজন বন্ধুকে নিমন্ত্রণ করেছিল বিরিয়ানি খাওয়ার জন্য। সে এই খাবারগুলো অনলাইন থেকে অর্ডার করেছিল। খাবারগুলো প্লেটের সাজিয়ে খেতে বসার আগেই এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা সাত ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি হলো পিৎজা পরোটা । অনেকদিন আগে ডমিনোজে যখন এই নতুন পিৎজাটি এসেছিল এবং বেশ ট্রেন্ডিং চলছিল সব জায়গায় সেই সময় ডমিনোজে গিয়ে নতুন এই পিৎজাটি ট্রাই করেছিলাম। দাম অনেক টাই বেশি নিয়েছিল তবে এই পিৎজা থেকে অন্যান্য পিৎজা আমার বেশি ভালো লাগে।
ফটোগ্রাফি -০৫

অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি নরমাল একটি ভেজ বার্গার। মধ্যমগ্রাম স্টেশনের পাশের একটি দোকান থেকে এই বার্গারটা আমি খেয়েছিলাম। অন্যান্য বার্গারের মধ্যে যেমন টমেটো স্লাইস, লেটুস পাতা, শসা দেওয়া হয় এই বার্গারটির মধ্যে সেই সব দেওয়া ছিল না ।সেইজন্য আমার কাছে খেতে খুব একটা ভালো লাগেনি।
ফটোগ্রাফি -০৬

অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে রাবড়ি ফ্লেভারের আইসক্রিম। এই আইসক্রিমগুলো খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু। আমি আমার বাড়ির কাছের একটি দোকান থেকে এই আইসক্রিম গুলো কিনে খেয়েছিলাম। খুবই ভালো লেগেছিল তাই পরে অনেকবার খুঁজেছি কিন্তু এই ফ্লেভারের আইসক্রিম গুলো আর আমি আমাদের এইখানে খুঁজে পাইনি। গ্যালারিতে এই ফটোটি দেখার পর সেই কথাগুলো মনে পড়ে গেল।
ফটোগ্রাফি -০৭

অবস্থান: খড়দহ, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
আমার এক বন্ধুর বাড়ি খড়দহ। গত বছর তার বাড়িতে আমাদের কয়েকজন বন্ধুকে নিমন্ত্রণ করেছিল বিরিয়ানি খাওয়ার জন্য। সে এই খাবারগুলো অনলাইন থেকে অর্ডার করেছিল। খাবারগুলো প্লেটের সাজিয়ে খেতে বসার আগেই এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা সাত ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: মধ্যমগ্রাম , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
এটি নরমাল একটি ভেজ বার্গার। মধ্যমগ্রাম স্টেশনের পাশের একটি দোকান থেকে এই বার্গারটা আমি খেয়েছিলাম। অন্যান্য বার্গারের মধ্যে যেমন টমেটো স্লাইস, লেটুস পাতা, শসা দেওয়া হয় এই বার্গারটির মধ্যে সেই সব দেওয়া ছিল না ।সেইজন্য আমার কাছে খেতে খুব একটা ভালো লাগেনি।
ফটোগ্রাফি -০৬

অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে রাবড়ি ফ্লেভারের আইসক্রিম। এই আইসক্রিমগুলো খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু। আমি আমার বাড়ির কাছের একটি দোকান থেকে এই আইসক্রিম গুলো কিনে খেয়েছিলাম। খুবই ভালো লেগেছিল তাই পরে অনেকবার খুঁজেছি কিন্তু এই ফ্লেভারের আইসক্রিম গুলো আর আমি আমাদের এইখানে খুঁজে পাইনি। গ্যালারিতে এই ফটোটি দেখার পর সেই কথাগুলো মনে পড়ে গেল।
ফটোগ্রাফি -০৭

অবস্থান: খড়দহ, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
আমার এক বন্ধুর বাড়ি খড়দহ। গত বছর তার বাড়িতে আমাদের কয়েকজন বন্ধুকে নিমন্ত্রণ করেছিল বিরিয়ানি খাওয়ার জন্য। সে এই খাবারগুলো অনলাইন থেকে অর্ডার করেছিল। খাবারগুলো প্লেটের সাজিয়ে খেতে বসার আগেই এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা সাত ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: বারাসাত , নর্থ চব্বিশ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
ফটোগ্রাফিটিতে দেখা যাচ্ছে রাবড়ি ফ্লেভারের আইসক্রিম। এই আইসক্রিমগুলো খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু। আমি আমার বাড়ির কাছের একটি দোকান থেকে এই আইসক্রিম গুলো কিনে খেয়েছিলাম। খুবই ভালো লেগেছিল তাই পরে অনেকবার খুঁজেছি কিন্তু এই ফ্লেভারের আইসক্রিম গুলো আর আমি আমাদের এইখানে খুঁজে পাইনি। গ্যালারিতে এই ফটোটি দেখার পর সেই কথাগুলো মনে পড়ে গেল।
ফটোগ্রাফি -০৭

অবস্থান: খড়দহ, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
আমার এক বন্ধুর বাড়ি খড়দহ। গত বছর তার বাড়িতে আমাদের কয়েকজন বন্ধুকে নিমন্ত্রণ করেছিল বিরিয়ানি খাওয়ার জন্য। সে এই খাবারগুলো অনলাইন থেকে অর্ডার করেছিল। খাবারগুলো প্লেটের সাজিয়ে খেতে বসার আগেই এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বন্ধুরা, আজকের শেয়ার করা সাত ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
অবস্থান: খড়দহ, ওয়েস্ট বেঙ্গল।
আমার এক বন্ধুর বাড়ি খড়দহ। গত বছর তার বাড়িতে আমাদের কয়েকজন বন্ধুকে নিমন্ত্রণ করেছিল বিরিয়ানি খাওয়ার জন্য। সে এই খাবারগুলো অনলাইন থেকে অর্ডার করেছিল। খাবারগুলো প্লেটের সাজিয়ে খেতে বসার আগেই এই ফটোগ্রাফিটি আমি করেছিলাম।
ক্যামেরা: স্যামসাং
মডেল: SM-M317F
ফটোগ্রাফার: @ronggin
বাহিরে গিয়ে বেশি ভাগ সময় এমন সব খাবার খাওয়া হয়।যে কি খাওয়ার চেয়ে ফটোগ্রাফি করে রাখতেই বেশি ভালো লাগে।
ভাইয়া আপনি দেখছি অসম্ভব মজাদার মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন। দেখতে বেশ লোভনীয়। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল ভাইয়া।
ধন্যবাদ আপু আমার শেয়ার করা খাবারের ফটোগ্রাফি গুলোর প্রশংসা করার জন্য।
বেশকিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন ভাইয়া।আসলে খাবারের ফটোগ্রাফি দেখলে লোভ লেগে যায়। সবগুলো ফটোগ্রাফি ই সুন্দর হয়েছে। তবে এই খাবারের মধ্যে আমার পছন্দের দুটো খাবার রয়েছে।মোমো আর আইসক্রিম। ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য।
এটা কিন্তু ঠিক কথা আপু খাবারের ফটোগ্রাফি দেখলে লোভ লেগে যায়! ফটোগ্রাফিগুলো আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে খুশি হলাম।
সুস্বাদু ও লোভনীয় কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপনি। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে লোভ লেগে গেল। আপনার খাওয়া ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। তবে ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে আমার কাছে আইসক্রিম খুবই পছন্দের। ধন্যবাদ আপনাকে এত মজার মজার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
এত সুন্দর ভাবে আপনার মন্তব্যটি এখানে রাখার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
বাহ্! খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে তো জিভে পানি চলে এলো ভাই। প্রতিটি ফটোগ্রাফি দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে। বিশেষ করে প্রথম এবং তৃতীয় নং ফটোগ্রাফির খাবার গুলো দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। পোস্টটি দেখে সত্যিই খুব ভালো লাগলো। যাইহোক এতো মজার মজার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাই, জিভে তো জল চলে আসবেই! খাবারগুলো তো অনেক লোভনীয় ছিল এই জন্য🤤🤤। শেয়ার করা খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো।
এখানে যতগুলো খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করা হয়েছে তার ভিতরে আমার কাছে সব থেকে ভালো লাগে বিরিয়ানি, তারপরে চিকেন এবং মৌচাকের পাপড়ি চাট যেটা অসাধারণ টেস্ট খেতে। সব মিলিয়ে ফটোগ্রাফি গুলো খুব লোভনীয় ছিল।
মৌচাকের পাপড়ি চাট জাস্ট অসাধারণ! এটা একদম সত্য কথা। অন্যান্য জায়গার তুলনায় এইখানের পাপড়ি চাট অনেক গুণ টেস্টি।
মৌচাকের পাপড়ি চাটের, তুলনামূলকভাবে একটু বেশি দাম হলেও, খেতে অসম্ভব ভালো। মোমো, পিজ্জা, ভেজ বার্গার সবকিছু দেখেই তো জিভে জল চলে আসছে, সবকটাই অনেক প্রিয় খাবার আমার। বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে ,অনলাইন থেকে যে বিরিয়ানি টা অর্ডার করা হয়েছিল সেটাও অনেক সুস্বাদু খেতে মনে হচ্ছে।
হ্যাঁ দিদি মৌচাকের পাপড়ি চাটের দাম বেশি হলেও অন্যান্য জায়গার থেকে অনেক বেশি টেস্টি। আমিও মাঝে মাঝে সেখানে গিয়ে খেয়ে থাকি।