ফটোগ্রাফি || গ্রাম থেকে তোলা এলোমেলো কিছু ফটোগ্রাফি || ২৩ জানুয়ারি ২০২৪
নমস্কার,
তোমরা সবাই কেমন আছো? আশা করি, সবাই অনেক অনেক ভাল আছো । আমিও মোটামুটি ঠিক আছি। |
---|
ফটোগ্রাফি -০১
![InShot_20240123_203343365.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmbqV9xS2gxhZGnoTTB158pYorPZvznratFn586xaah45J/InShot_20240123_203343365.jpg)
এই ফটোগ্রাফিতে তোমরা দেখতে পাচ্ছো একটি চীনার হাঁস দাঁড়িয়ে রয়েছে। হাঁস বিভিন্ন জাতের হয়ে থাকে। আমি তিন প্রকারের হাঁসের জাতের নাম জানি। সেগুলো হলো পাতিহাঁস, রাজহাঁস, চীনার হাঁস। এই চীনার হাঁস গুলো কিন্তু একটু হিংস্র টাইপের হয়। এদের পাশ দিয়ে চলার সময় এরা ঠোকর দেয় মাঝে মাঝে। বাংলাদেশের একটি গ্রামে ঘুরতে গিয়ে অনেক বাড়িতে এই ধরনের হাঁস পালন করতে দেখেছিলাম আমি। এগুলো তাড়াতাড়ি বড় হয়ে যায় এবং পালন করা লাভজনক। এজন্য গ্রামের অনেকে এই হাঁস গুলো পালন করে পাতি হাঁসের পাশাপাশি।
ফটোগ্রাফি -০২
![InShot_20240123_203606339.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmazFNwwvw6dqZp5Mrn38BjJGgy5xX7QUQdyXAjdQLVwNm/InShot_20240123_203606339.jpg)
পুকুরের এক পাড়ে দাঁড়িয়ে অন্য পাড়ের সৌন্দর্য দেখা সত্যি ই আনন্দের হয়। আমি বাংলাদেশে ঘুরতে গিয়ে অনেক পুকুর দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। পুকুরের এক পাড়ে দাঁড়িয়ে অন্য পাড়ের সবুজ গাছপালা, সুন্দর প্রকৃতি দেখতে খুব ভালো লাগে। আমি কোন এক সকালে পুকুরের একপাড়ে দাঁড়িয়ে প্রকৃতি দেখার পাশাপাশি হাঁসের খেলা করার দৃশ্য উপভোগ করছিলাম। ঝাঁকে ঝাঁকে হাঁস পুকুরের জলে খেলা করে বেড়াচ্ছিল। এই দৃশ্য দেখতে সত্যি খুব ভালো লাগছিল। তাছাড়া চারপাশের সবুজ প্রকৃতিও মুগ্ধ করার মতো ছিল। এগুলো দেখতে সত্যি অনেক ভালো লাগে।
ফটোগ্রাফি -০৩
![InShot_20240123_203547710.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmR564Eo3H8JeePmDyYBdQgPaQizWadDJccuFdXrUkGJAx/InShot_20240123_203547710.jpg)
এই ফটোগ্রাফির একটা আলাদা গল্প আছে। এখানে মূলত রাস্তার কাজ হচ্ছিলো। আমরা বাইকে করে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাচ্ছিলাম। আর রাস্তার মাঝখানে এমন কাজ হওয়ার জন্য আমরা আটকে গেছিলাম এবং অনেকটা সময় আমাদের এখানে অপেক্ষা করতে হয়েছিল রাস্তা ক্রস করার জন্য। আমরা যখন যেতে পারছিলাম না দাঁড়িয়ে ছিলাম তখন দাঁড়িয়ে কোন কাজ না পেয়ে সেখান থেকে এই ফটোগ্রাফি করেছিলাম যা আজকে তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম।
ফটোগ্রাফি -০৪
![InShot_20240123_203524140.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRMKFX8qoAYY1GnB4RbmFbha5suKvKCEbSY8NxhNUfbCR/InShot_20240123_203524140.jpg)
এখানে তোমরা দেখতে পাচ্ছো সরিষা ফুলের ছোট গাছ। তোমরা সাধারণত অধিকাংশ সময় বড় সরিষা ফুলের গাছ গুলো দেখে থাকো। যেখানে ফুল ফোটে হলুদ রঙের। তবে এই গাছগুলোর বয়স ১ সপ্তাহের মত ছিল । ছোট ছোট এই গাছগুলো যখন ফসলের জমিতে হয়েছিল দেখতে বেশ সুন্দর লাগছিল। এই শাকগুলো খেতেও কিন্তু বেশ সুন্দর হয়। তোমরা যারা যারা খেয়েছো তারা নিশ্চয়ই জানবে।
ফটোগ্রাফি -০৫
![InShot_20240123_203500997.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmewcr7wEbcYpBUpwkcbwNVFiktPL7FM8fimUmnxY3FDEW/InShot_20240123_203500997.jpg)
![InShot_20240123_203447969.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmeQd2cNUsWZnPn9W3VhZh5u2s6oBhpFcrjdraMfDTSM8f/InShot_20240123_203447969.jpg)
এই ফটোগ্রাফিতে একপ্রকার ঘাস দেখা যাচ্ছে। তবে এই ঘাসের নাম আমি জানিনা। আমি যতদূর শুনেছি এই ঘাসগুলো খেলে গৃহপালিত পশু যেমন ছাগল,গরু থেকে প্রচুর পরিমাণে দুধ পাওয়া যায়। মূলত গ্রামে গরুকে খাওয়ানোর জন্যই এই ঘাসগুলো চাষ করা হয়। এই ফটোগ্রাফিটিও আমি বাংলাদেশ ভ্রমণের সময় একটি চাষের জমির জায়গা থেকে তুলেছিলাম যা আজকে শেয়ার করলাম।
ফটোগ্রাফি -০৬
![InShot_20240123_203429857.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmfP6MEDizVgMQtmZewtSMPVfMy61mGU6f8kgwWYjxWwhy/InShot_20240123_203429857.jpg)
গ্রামের সুন্দর রাস্তা দেখা যাচ্ছে এখানে। গ্রামে গেলে সুন্দর একটা পরিবেশ পাওয়া যায়। গ্রামের মাটির রাস্তা দিয়ে চলা, একটা আলাদাই আনন্দের। আমি বাংলাদেশের গ্রামে ঘুরতে গিয়ে এরকম সুন্দর রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম। এখান দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় একটা শীতলতা কাজ করে মনের মধ্যে । এমন রাস্তার পাশে বিভিন্ন ধরনের গাছও দেখতে পাওয়া যায়। অধিকাংশ গাছ ই ব্যক্তি মালিকানায় লাগানো।
ফটোগ্রাফি -০৭
![InShot_20240123_203406096.jpg](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmXiyrS6KBwF6isAN8LtCP1jPo1B9aytq7qcHeVvZjMuqt/InShot_20240123_203406096.jpg)
লাল এবং কালো কালারের মিশ্রণে যে পোকাটি দেখা যাচ্ছে সেই পোকার নাম আমি ঠিক জানিনা। গ্রামে ঘুরতে গিয়ে এই ধরনের পোকা অনেক দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। বিভিন্ন গাছের গোড়াতে এরা সাধারণত দলবদ্ধ ভাবে থাকে। আমি এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম একটি জাম গাছের গোড়া থেকে। যেখানে অসংখ্য এই পোকা ছিল। এদের ফটোগ্রাফি করা অনেকটা মুশকিল ছিল কারণ যখন ফটোগ্রাফি করতে যাচ্ছিলাম এরা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় চলাচল শুরু করে দিচ্ছিল। তাই ফোকাস করানো সম্ভব হচ্ছিল না। অনেক কষ্টে এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম।
ক্যামেরা পরিচিতি : SAMSUNG
ক্যামেরা মডেল : SM-M317F
ফটোগ্রাফার:@ronggin
স্থান: নড়াইল, বাংলাদেশ ।
বন্ধুরা, আজকে শেয়ার করা এলোমেলো এই ফটোগ্রাফি গুলো তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে
এই ফটোগ্রাফিতে তোমরা দেখতে পাচ্ছো একটি চীনার হাঁস দাঁড়িয়ে রয়েছে। হাঁস বিভিন্ন জাতের হয়ে থাকে। আমি তিন প্রকারের হাঁসের জাতের নাম জানি। সেগুলো হলো পাতিহাঁস, রাজহাঁস, চীনার হাঁস। এই চীনার হাঁস গুলো কিন্তু একটু হিংস্র টাইপের হয়। এদের পাশ দিয়ে চলার সময় এরা ঠোকর দেয় মাঝে মাঝে। বাংলাদেশের একটি গ্রামে ঘুরতে গিয়ে অনেক বাড়িতে এই ধরনের হাঁস পালন করতে দেখেছিলাম আমি। এগুলো তাড়াতাড়ি বড় হয়ে যায় এবং পালন করা লাভজনক। এজন্য গ্রামের অনেকে এই হাঁস গুলো পালন করে পাতি হাঁসের পাশাপাশি।
পুকুরের এক পাড়ে দাঁড়িয়ে অন্য পাড়ের সৌন্দর্য দেখা সত্যি ই আনন্দের হয়। আমি বাংলাদেশে ঘুরতে গিয়ে অনেক পুকুর দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। পুকুরের এক পাড়ে দাঁড়িয়ে অন্য পাড়ের সবুজ গাছপালা, সুন্দর প্রকৃতি দেখতে খুব ভালো লাগে। আমি কোন এক সকালে পুকুরের একপাড়ে দাঁড়িয়ে প্রকৃতি দেখার পাশাপাশি হাঁসের খেলা করার দৃশ্য উপভোগ করছিলাম। ঝাঁকে ঝাঁকে হাঁস পুকুরের জলে খেলা করে বেড়াচ্ছিল। এই দৃশ্য দেখতে সত্যি খুব ভালো লাগছিল। তাছাড়া চারপাশের সবুজ প্রকৃতিও মুগ্ধ করার মতো ছিল। এগুলো দেখতে সত্যি অনেক ভালো লাগে।
এই ফটোগ্রাফির একটা আলাদা গল্প আছে। এখানে মূলত রাস্তার কাজ হচ্ছিলো। আমরা বাইকে করে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাচ্ছিলাম। আর রাস্তার মাঝখানে এমন কাজ হওয়ার জন্য আমরা আটকে গেছিলাম এবং অনেকটা সময় আমাদের এখানে অপেক্ষা করতে হয়েছিল রাস্তা ক্রস করার জন্য। আমরা যখন যেতে পারছিলাম না দাঁড়িয়ে ছিলাম তখন দাঁড়িয়ে কোন কাজ না পেয়ে সেখান থেকে এই ফটোগ্রাফি করেছিলাম যা আজকে তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম।
এখানে তোমরা দেখতে পাচ্ছো সরিষা ফুলের ছোট গাছ। তোমরা সাধারণত অধিকাংশ সময় বড় সরিষা ফুলের গাছ গুলো দেখে থাকো। যেখানে ফুল ফোটে হলুদ রঙের। তবে এই গাছগুলোর বয়স ১ সপ্তাহের মত ছিল । ছোট ছোট এই গাছগুলো যখন ফসলের জমিতে হয়েছিল দেখতে বেশ সুন্দর লাগছিল। এই শাকগুলো খেতেও কিন্তু বেশ সুন্দর হয়। তোমরা যারা যারা খেয়েছো তারা নিশ্চয়ই জানবে।
এই ফটোগ্রাফিতে একপ্রকার ঘাস দেখা যাচ্ছে। তবে এই ঘাসের নাম আমি জানিনা। আমি যতদূর শুনেছি এই ঘাসগুলো খেলে গৃহপালিত পশু যেমন ছাগল,গরু থেকে প্রচুর পরিমাণে দুধ পাওয়া যায়। মূলত গ্রামে গরুকে খাওয়ানোর জন্যই এই ঘাসগুলো চাষ করা হয়। এই ফটোগ্রাফিটিও আমি বাংলাদেশ ভ্রমণের সময় একটি চাষের জমির জায়গা থেকে তুলেছিলাম যা আজকে শেয়ার করলাম।
গ্রামের সুন্দর রাস্তা দেখা যাচ্ছে এখানে। গ্রামে গেলে সুন্দর একটা পরিবেশ পাওয়া যায়। গ্রামের মাটির রাস্তা দিয়ে চলা, একটা আলাদাই আনন্দের। আমি বাংলাদেশের গ্রামে ঘুরতে গিয়ে এরকম সুন্দর রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিলাম। এখান দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় একটা শীতলতা কাজ করে মনের মধ্যে । এমন রাস্তার পাশে বিভিন্ন ধরনের গাছও দেখতে পাওয়া যায়। অধিকাংশ গাছ ই ব্যক্তি মালিকানায় লাগানো।
লাল এবং কালো কালারের মিশ্রণে যে পোকাটি দেখা যাচ্ছে সেই পোকার নাম আমি ঠিক জানিনা। গ্রামে ঘুরতে গিয়ে এই ধরনের পোকা অনেক দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। বিভিন্ন গাছের গোড়াতে এরা সাধারণত দলবদ্ধ ভাবে থাকে। আমি এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম একটি জাম গাছের গোড়া থেকে। যেখানে অসংখ্য এই পোকা ছিল। এদের ফটোগ্রাফি করা অনেকটা মুশকিল ছিল কারণ যখন ফটোগ্রাফি করতে যাচ্ছিলাম এরা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় চলাচল শুরু করে দিচ্ছিল। তাই ফোকাস করানো সম্ভব হচ্ছিল না। অনেক কষ্টে এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম।
ক্যামেরা পরিচিতি : SAMSUNG
ক্যামেরা মডেল : SM-M317F
ফটোগ্রাফার:@ronggin
স্থান: নড়াইল, বাংলাদেশ ।
আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন গ্রাম থেকে তোলা এলোমেলো কিছু ফটোগ্রাফি। আসলে শহরের তুলনায় গ্রামের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে কিছুটা ভালো লাগে। কারণে শহরের তুলনায় গ্রামে অনেক পশু পাখির দেখায় এবং প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমিও তাই মনে করি ভাই। যাইহোক, আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলোর প্রশংসা করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
https://twitter.com/ronggin0/status/1749845092742099152?t=6g3JC1UFp9MRaKPFIymZ9g&s=19
গ্রামীণ পরিবেশ আমার কাছে সব থেকে ভীষণ ভালো লাগে। বিশেষ করে গ্রামে প্রকৃতিকে খুব কাছে থেকে উপভোগ করা যায়। হাঁসের ছবিটি দেখে অনেক ভালো লাগলো দাদা। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রামীন পরিবেশ আমাদের সবার কাছেই ভীষণ ভালো লাগে ভাই। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যটির জন্য।
গ্রামের অপরূপ কিছু দৃশ্যে আজ আপনি আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ৷ আপনার তোলা গ্রামের বিভিন্ন মনোরম দৃশ্যের ফটোগ্রাফি দেখে অনেক ভালো লাগলো দাদা ৷ প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দুর্দান্ত হয়েছে ৷ বিশেষ করে ছবির গল্প গুলো আপনি অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন ৷ যেটা আমার অনেক ভালো লেগেছে ৷ যাই হোক অনেক ভালো লাগলো আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ৷
আমার শেয়ার করা এই ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে দুর্দান্ত লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ভাই।
গ্রাম বাংলার এ ধরনের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে সব সময়ই আমার ভালো লাগে। আপনি বাংলাদেশে এসে একটি গ্রামের খুব সুন্দর কিছু দৃশ্য ধারণ করেছিলেন।আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি ও সুন্দর বর্ননা পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর সুন্দর গ্রাম বাংলার অপরূপ দৃশ্য আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলোর এত সুন্দর প্রশংসা করার জন্য।
দারুন একটি ফটোগ্রাফি পর্ব শেয়ার করেছেন দাদা যেখানে গ্রামীণ ভিন্ন ভিন্ন সৌন্দর্য তুলে ধরেছেন। সবগুলো ফটোগ্রাফি অনেক ভালো লেগেছে কেননা প্রতিটা ফটোগ্রাফি স্বচ্ছ ছিল। সুন্দর ফটোগ্রাফি পর্ব শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার শেয়ার করা প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ভাই।
ভাইয়া আপনি বেশ চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আপনার প্রতিটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। গ্রামীন এই ফটোগ্রাফি দেখতে সব সময় ভালো লাগে। আপনি ফটোগ্রাফি গুলো নিখুঁতভাবে করেছেন। যার জন্য দেখতে বেশ সুন্দর দেখাচ্ছে। ফটোগ্রাফির পাশাপাশি খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনাও দিয়েছেন। আমার কাছে সরিষা গাছের ছোট চারা ও রাস্তার ফটোগ্রাফি বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
এত সুন্দর করে গুছিয়ে আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি মূলক এই পোস্টটি নিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
সবমিলিয়ে গ্রাম বাংলার ফটোগ্রাফি উপভোগ করতে পারলাম দাদা। আমাদের বাড়িতে চিনা হাসঁ আর পাতিহাঁস দুটোই ছিল। হাসঁ পালন করে অনেকেই স্বালম্বী হচ্ছে। সরিষা ফুলের গাছ দেখছি ছোট এখনও। বড় হলে চারদিকে হলুদে ছেয়ে যাবে
হ্যাঁ ভাই ঠিক বলেছেন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।