"হাঙ্গর" বাংলা নাটক রিভিউ 🎥 || 10% for shy-fox 🦊
◾️ ২১ মে
▪️ শনিবার
আসসালামু-আলাইকুম বন্ধুগণ
কেমন আছেন সবাই। আশা করছি সকলে সুস্থ ও ভালো আছেন। আজকে আমি একটি নাটকের রিভিও দিবো আপনাদের। মুশফিক আর ফারহান ও সামিরা খান মাহি অভিনীত এই নাটকটি অনেক ভাল লেগেছে আমার কাছে। আমি মুশফিক আর ফারহানের একজন ফ্যান। অনেক ভাল একজন অভিনেতা তিনি। তার প্রায় সকল নাটক দেখার চেষ্টা করি ফ্রি টাইমে। আজকে তার আরেকটি সুন্দর নাটক এর রিভিও দিতে যাচ্ছি। নাটকটি কক্সবাজারে জেলে পল্লীদের জীবন ও সাগরে মাছ ধরা নিয়ে সুন্দর একটি গল্পের আলোকে নির্মিত করা হয়েছে। চলুন নাটকটটির সংক্ষিপ্ত রিভিও দেখা শুরু করি।
মূল-কাহিনী
নাটকটির শুরুতে দেখা যায় দিনের বেলা জেলেদের নৌকা সাগর পাড়ে ভিড়ে। ঐ জেলে পাড়ার সর্দার এঁকে এঁকে সব জেলেদের মাছ ওজন করে অল্প দামে কিনে নেয়। গল্পের নায়কের নাম থাকে সুরুজ। সর্দার সুরুজকে জিজ্ঞেস করে সে মাছ কেমন পেয়েছে আজ। সুরুজ উত্তরে জানায় আজ ভাল মাছ পেয়েছে। প্রায় দেড় মণের মত। এটা শুনে সর্দার এর পি এস কে বলে সুরুজকে তিন হাজার টাকা দিতে। সুরুজ তখন মন খারাপ করে বলে আজ দেড় মণ মাছ দেয়ার পরেও মাত্র তিন হাজার ! সর্দার তখন অনেক অযুহাত দেখিয়ে তার ঐখান থেকে অন্য জেলের নৌকার কাছে চলে যায়। চলে যাওয়ার সময় সুরুজ সর্দারকে পিছন থেকে ডেকে সালামের কথা জানতে চায়। সর্দার তখন জানায় সালামকে হাঙ্গর এ খেয়ে ফেলেছে।
এর পরের সিনে দেখানো হয় সুরুজ সন্ধ্যার দিকে বাজার সদাই করে ঘরে ফিরে। সুরুজের বউ অনেক আগে মারা গেছে। ঘরে তাদের একটি মাত্র মেয়ে। তার মেয়েকে তার শালি (ঝিলিক) দেখাশুনা করে। সুরুজ লুকিয়ে লুকিয়ে বাজার নিয়ে ঘরের কাছে এসে তার মেয়েকে আম্মা বলে ডাক দিতেই তার মেয়ে পড়া ফেলে তার বাবাকে জড়িয়ে ধরে। তারপর সুরুজ মেয়েকে অনেকক্ষন আদর করে বলে তার জন্য উপহার নিয়ে এসেছে। চোখ বন্ধ করিয়ে তার মেয়েকে চোখ খুলতে বলে এবং তার হাতে মুরগির মাংসের একটি প্যাকেট ধরিয়ে দেয়। তার মেয়ে মুরিগর মাংস পেয়ে অনেক খুশি হয়ে যায়। তার পছন্দের একটি খাবার এটি। সুরুজের শালি ঝিলিক একটু রাগান্বিত স্বরে বলে এই রাত করে মুরগির মাংস আনার কি দরকার ছিল। এখন আবার তাকে রান্না করতে হবে। একটি রোমান্টিক ঝগড়া দেখানো হয়েছে এখানে।
তার পরের দিন সকালের সিনে দেখানো হয় সুরুজ তার মেয়েকে নিয়ে স্কুলে যাবে সেই মুহূর্তে ঝিলিক এসে পড়ে। পরে সুরুজের হাত থেকে তার মেয়েকে নিয়ে ঝিলিক স্কুলের উদ্দেশ্য যায়। সুরুজ ৭/৮ দিন করে সাগরে মাছ ধরে বেড়ায়। এই সময় বাড়িতে তার শালি ঝিলিকই সব দেখাশুনা করে। যাইহোক স্কুলে যাওয়ার পথে সর্দার এর বখাটে ছেলে নয়ন এর সাথে ঝিলিক এর দেখা হয়। নয়ন ঝিলিককে উদেশ্য করে খারাপ কথা বলে। সে বলে বিয়া না করেই সে তার দুলাভাই এর বাড়িতে রয়েছে পাড়ার লোক তাকে খারাপ চোখে দেখে। আরও অনেক খারাপ কথা বলে এবং ঝিলিককে সে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেয়। নয়ন আসলে ঝিলিক এর পিছনে পিছনে ঘুরে কিন্তু ঝিলিক পাত্তা দেয় না। ঝিলিক মনে মনে তার দুলাভাই সুরুজকে ভালবাসে।
এর পরের সিনে দেখা যায় সুরুজ তার মেয়ের কাছে এসে বসে তার সাথে কথা বলতে চায় কিন্তু তার মেয়ে তার সাথে কথা বলে না। এর কারন জিজ্ঞেস করলে সে তার বাবাকে বলে তার খালামনিকে সে কেন এই বাড়িয়ে নিয়ে আসে না। এরপরে সুরুজ তার শশুর বাড়িতে যায় ঝিলিক এর কাছে। গিয়ে মন খারাপের কারন জিজ্ঞেস করলে চাইলে সুরুজ এর শশুর সুরুজকে অনেক অপমান করে। বলে যে- তার বড় মেয়েকে সে মেরে ফেলেছে। এবার তার ছোট মেয়ের দিকে নজর দিয়েছে। এসব আরও কথা বলে সুরুজকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়।
এরপরে দেখা যায় সুরুজ হন্নে হয়ে সর্দার এর বখাটে ছেলে নয়নকে খুজতে। বাজারে নয়ন ক্যারাম খেলছিল। সেখান থেকে তাকে ধাওয়া দিয়ে ধরে তাদের মধ্যে মারামারি হয়। লোকজন তাদের দেখে ভিড় করে সেই সময় সর্দার এসে পৌঁছে। সুরুজ সব কাহিনি সর্দারকে বললে সর্দার সবার সামনে লোক দেখানো ছোট একটী থাপ্পর দেয় তার ছেলেকে। এরপরে সব মিট্মাট করে দেয়।
এর পরে দেখা যায় সর্দার তার ছেলের কাছে গিয়ে আদর করে তাকে বুকে টেনে নিচ্ছে আর সুরুজ এর বিয়য়টি সে দেখে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় তার ছেলেকে।
এর পরে ঝিলিক আসে সুরুজ এর কাছে। এসে জিজ্ঞেস করে সে মারামারি করে কয় জনের মুখ এভাবে বন্ধ রাখতে পারবে?! তার চেয়ে ভাল হয় ঝিলিককে বিয়ে করে তার ঘরের বউ করে নিয়ে আসতে। সুরুজও তাকে জানায় সে এই চিন্তাই করেছে। এর পরে রোমান্টিক একটি গান শুরু হয়। এর পরে আরেকটি হাসির সিন দেখানো হয়। সুরুজের মেয়েকে তার খালামনি ঝিলিক পড়াচ্ছিল ঠিক সেই সময়ে সুরুজ ঘরে ঢুকে। সুরুজকে তার মেয়ে কয়েকটি বানান ধরে কিন্তু সে এমন এমন উচ্চারন করে যা শুনে সবাই হেসে দেয়। এই সিনটা বেশি ভাল লেগেছে আমার কাছে।
এরপরে দেখানো হয় সুরুজ সেলুনে যায় চুল কাটানোর জন্য ঠিক সেই সময় তার কাছের এক ছোটভাই মানিক তার সাথে জরুরি কথা বলতে চায়। সুরুজ নাপিত এর সামনেই কথা বলতে বললে মানিক সুরুজের কানে ফিসফিস করে সর্দার এর মাছ বিক্রির গোপন কথা বলতে থাকে। ঠিক সেই সময় নাপিত লোকটি কিছু কথা শুনে নেয়। নাপিত লোকটি সর্দার এর ভক্ত লোক ছিল। সে এই কথা সরদারকে জানিয়ে দেয়। সেইদিন সন্ধ্যা বেলায় শুনা যায় মানিককে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। মানিককে নাকি হাঙ্গর এ খেয়ে নিয়েছে।
লোকজন দিয়ে সুরুজ সর্দার এর গদি ঘরে গিয়ে মানিক এর সন্ধান জানতে চায়। প্রথমে সর্দার না জানার ভান করলেও তাদের এক এক জনের ভাব দেখে আস্তে করে সুরুজকে অন্যখানে ডেকে নিয়ে তাকে থ্রেড দেয়। সে বলে সুরুজ তোর ঘরে মা মরা একটা ছোট মেয়ে আছে। বেশি বাড়িস না। এসব বলে তাকে ভয় দেখায় এবং পরোক্ষ ভাবে বুঝায় মানিককে সে মেরে ফেলেছে। আর লোক মুখে ছড়িয়ে দিয়েছে তাকে হাঙ্গর এ খেয়েছে। সুরুজ তার মেয়ের কথা চিন্তা করে তখন আর কিছু বলে না।
সুরুজকে খুব ভেঙ্গে পড়তে দেখা যায়। সেই সময় ঝিলিক তার পাশে এসে বসে। সুরুজ জানায় সে সর্দার এর নামে থানায় মামলা করতে যাবে। ঝিলিক নানান ভাবে তাকে বুঝানোর চেষ্টা করে সর্দার খুব খারাপ লোক। তার সাথে শত্রুতা করলে তার ফ্যামিলির উপর নানান ধরনের বিপদ আসবে। এর পরে সুরুজ কিছুদিন চুপ থাকে। সাগরে মাছ ধরতেও যায় না।
নাটকে এর পরে দেখানো হয় সালাম এর বউ বাচ্চা সুরুজ এর কাছে এসে সালাম এর খুজ করতে। সালাম প্রায় দেড় মাস আগে নিখোজ হয়েছিল। সর্দার এর বিরুদ্ধে কথা বলাতে সর্দার তাকে মেরে ফেলে লোক মুখে ছড়িয়ে দিয়েছে সালামকে নাকি হাঙ্গর এ খেয়েছে। সুরুজ তাদের কষ্ট সহ্য করতে না পেরে সিদ্ধান্ত নেয় সে থানায় গিয়ে সর্দার এর বিরুদ্ধে মামলা করবেই। সে মামলা করে আসে। সেই দিন সন্ধ্যা বেলা এ খবর সর্দার পেয়ে গেলে সুরুজকে মেরে ফেলার জন্য দলবল নিয়ে সুরুজকে আক্রমন করে। কিন্তু সুরুজের পকেটে থানা থেকে তার সিকিউরিটির কাগজ দেখালে সর্দার ঘাবড়ে যায় এবং তাকে ছেড়ে দেয়।
এর পরে পুরো ঘাটের দায়িত্ব সুরুজ নেয়। জেলেদের কাছ থেকে ন্যায্য মুল্যে মাছ কিনে ঘাটের সর্দার এর পদ নিয়ে নেয় এরপরে সুন্দর একটি আইটেম সং দেখানো হয় নাটকে।
নাটকের শেষের দিকে দেখানো হয় সুরুজ নৌকা নিয়ে মাছ ধরে রাতে ঘাটের দিকে ফিরছিল। মাঝ সাগরে হঠাত তার নৌকার ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। তার সাথের আপন লোকদের জিজ্ঞেস করলে তারা জানায় নৌকার ইঞ্জিন ডাউন হয়ে গেছে। সেই সময় তার কাছের একজন লোক সুরুজের সাথে কথা বলতে আসে। সুরুজ মুখে সিগারেট ধরিয়ে তার সাথে কথা বলতে থাকে ঠিক সেই সময় তার কাছের আরেকজন মানুষ পিছন থেকে এসে তার মাথায় বাশ দিয়ে বারি মেরে তাকে অজ্ঞান করে ফেলে। এর পরে দেখা যায় আরেকটি নৌকা করে সর্দার তার লোকবল নিয়ে সুরুজের নৌকাতে উঠে। গামছা দিয়ে পেছিয়ে তাকে মেরে সাগরে ফেলে দেয়। লোকমুখে ছড়িয়ে দেয় সুরুজকে হাঙ্গরে খেয়েছে। এর পরে ইমোশনাল কিছু সিন দেখানো হয় ঝিলিক ও তার মেয়ের। এর পরে আবার সেই ঘাটের সর্দার এর চেয়ারে বসে সেই আগের শয়তান সর্দার। এর তিনদিন পরে সুরুজের বডি সাগরের পানির স্রোতে পাড়ে এসে পড়ে থাকতে দেখা যায়। আর এর মাধ্যোমেই নাটকটি শেষ হয়ে যায়।
ব্যক্তিগত মতামত
পরিচালনা | ৮ |
কাহিনী | ৯ |
অভিনয় | ৭.৫ |
শুভেচ্ছান্তে
@rokibulsanto
এই নাটকের শুটিং ভিড়িত দেখেছিলাম। আজকে আপনার রিভিউ পড়ে খুব ভালো লাগলো। ইউনিক একটি গল্প। আপনার রিভিউ স্টাইল খুব ভালো লাগে। আশা করি খুব দ্রুত নাটকটি দেখবো। শুভকামনা রইলো ভাই।
আমার রিভিউ পড়ল আপনার পুরো নাটকটি দেখা হয়ে যাবে ভাই। হাহা। অনেক ব্যাখ্যা করে লিখি। অনেক ভাল লাগল আপনার কমেন্ট । ধন্যবাদ
আমি এই নাটকটি দেখিনি তবে এর নাম শুনেছি। আপনার রিভিউর মাধ্যমে এর কাহিনী পড়ে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। যদি কখনো সময় সুযোগ হয় তাহলে অবশ্যই দেখে নেব। নাটকের কাহিনী গুলো খুব সুন্দর মনে হচ্ছে। আপনার উপস্থাপনা অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি নাটক রিভিউ দেওয়ার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
কাহিনী পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ দিচ্ছি আপনাকে আপু। সব সময় এভাবে পাশে থাকবেন। অনেক অনেক দোয়া ও ভালবাসা থাকবে আপনার জন্য। সময় পেলে নাটক টি দেখতে পারেন। ভাল লাগবে।
তাহলে এই সেই নাটক, এই নাটকের একটি অংশ আমি ফেসবুকে দেখেছিলাম। ফারহান এর ছাগল বানান করার স্টাইল আমার জোস লেগেছিল🤪। যাই হোক অনেক সুন্দর একটি রিভিউ ছিল, ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যা ভাই। এই সেই নাটক। হাহা। আমারও এই সিন টাতে অনেক মজা লেগেছে। সময় পেলে দেখে নিয়েন। মজা পাবেন।
আপনি হাঙ্গর নাটকটি চমৎকার রিভিউ করেছেন। আপনার রিভিউ দেখে সত্যিই নাটকটি দেখার ইচ্ছে জেগেছে মনে।
আমি সময় নিয়ে দেখে নেবো।
ভালো উপস্থাপনা ছিল ভাই।
ভাল লাগবে দেখলে। সময় পেলে দেখে নিয়েন ইমরান ভাই। ভালবাসা রইল আপনার জন্য। কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ
এই নাটকটি আমি এখনো দেখিনি, তবে আপনার রিভিউটি পড়ে মনে হচ্ছে নাটকটি দেখতে হবে। আসলে সত্যি বলতে এই ধরনের নাটকগুলো আমি খুব একটা দেখি না। তবে আপনার রিভিউটি পড়ে এই নাটকটি দেখার আগ্রহ জন্মালো আমার মনে। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর করে নাটকটির রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য
হ্যা ভাই দেখতে পারেন নাটকটি। অনেক ভাল অভিনয় করেছেন সব আর্টিস্ট । আশা করছি ভাল লাগবে আপনার। ধন্যবাদ ভাই
আপনি খুবই চমৎকার একটি নাটক রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনার এই নাটক ভিডিও আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে যদিও এখন পর্যন্ত এই নাটকে দেখা হয়নি তবে ফেসবুকে খন্ড খন্ড করে দেখেছি খুবই ভালো লেগেছে আমার কাছে। চমৎকার উপস্থাপনের মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য। শুভ কামনা রইল
নাটকটির নাম শুনেছি তবে সময় স্বল্পতা ও ব্যস্ততার কারণে নাটকটি দেখা হয়ে ওঠেনি। তবে আপনার রিভিউ এর মাধ্যমে মনে হচ্ছে না দেখে মিস করেছি। ধন্যবাদ আপনাকে খুব শীঘ্রই দেখে নিন ভালো থাকবেন।
সময় আমিও পাই না ভাই। তবে যখন সময় পাই তখন সুন্দর সুন্দর এই নাটক গুলো দেখার চেষ্টা করি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া
এই নাটকের সুরুজের মারা যাওয়া টা অনেক বেদনাদায়ক ছিল। নাটকটি একটু ভিন্ন ধর্মী
ও সুন্দর। আপনি চমৎকারভাবে নাটকটি রিভিউ উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
হ্যা। ঠিক বলেছেন। আমার মনে হয় এর ২য় পর্ব বানাবে। সুরুজ কিন্তু মরে নি। সাগরের জলে সে ভেসে পাড়ে এসেছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্ট করে পাশে থাকার জন্য
একটা নাটকটি কিছুদিন দিন ধরে ফেসবুকে আসছিলো আমার সামনে। তবে কখনো নাটকটি দেখা হয় নাই। আপনার রিভিউ দেখে মনে হচ্ছে যে নাটকটি দেখতে হবে। খুবই সুন্দর রিভিউ দিয়েছেন ভাই আমাদের মাঝে।সবকিছুর বর্ণনা খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন আমাদের মাঝে।ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি নাটকে রিভিউ আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
হ্যা ফেসবুকে আমিও দেখেছি শর্ট ভিডিও। তবে ফুল নাটক টি দেখলে আরও মজা পাবেন। এক সময় দেখে নিয়েন ভাই। ভালবাসা থাকল আপনার জন্য
মুশফিক আর ফারহান ও সামিরা খান মাহি অভিনীত হাঙ্গর নাটকের রিভিউ আমাদের সামনে অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। বিশেষ করে কক্সবাজারের জেলেপল্লীর জীবন-জীবিকা নিয়ে অনেক সুন্দরভাবে নাটকটিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ উপহার দেওয়ার জন্য।
জি ভাই চেষ্টা করেছি। রিভিও পড়ার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে। ভাল থাকবেন ভাই। ভালবাসা