"কাটিং টু ফিটিং" বাংলা নাটক রিভিউ 🎥 || ১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁকের জন্য 🦊
◾️ ২৫ মার্চ
▪️ শুক্রবার
আসসালামু-আলাইকুম বন্ধুগণ
কেমন আছেন সবাই। আশা করছি সকলে সুস্থ ও ভালো আছেন। আজকে আমি মিশু সাব্বির অভিনীত নতুন একটি নাটকের রিভিও পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। তো কথা না বাড়িয়ে চলুন নাটকের কাহিনী শুরু করা যাক।
ইউটিউব থেকে স্কিনশর্ট দেয়া নাটকের থাম্বনেইল
ছবিটি ইউটিউব থেকে স্কিনশর্ট নেয়া
নাটকটি তৈরি হয়েছে দুইটি দর্জি দোকানকে কেন্দ্র করে। নাটকের প্রথমে দেখা যায় আজিজ টেইলার্স ও আবির টেইলার্স নামে দুটি দোকান পাশাপাশি। দোকানগুলোতে মূলত কাপড়চোপড় ফিটিং করা হয়। আজিজ টেইলার্স এর মালিক গল্পের অভিনেতা মুকিত জাকারিয়া এবং আবির টেইলার্স এর মালিক মিশু সাব্বির। আবিরের কাটিং টু ফিটিং টেইলার্স এ সব সময় ভিড় লেগেই থাকে কাস্টমারের। ওদিকে তার পাশের টেইলার্স এ কোন কাস্টমার যায় না।
ছবিটি ইউটিউব থেকে স্কিনশর্ট নেয়া
ছবিটি ইউটিউব থেকে স্কিনশর্ট নেয়া
আজিজ টেইলার্স এর কাস্টমারের সংখ্যা দিন দিন কমতেই থাকে। পাশাপাশি দুটি দোকান এঁকে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী। কাস্টমার যখন আসে তখন আজিজ শত চেষ্টা করেও কাস্টমারকে তার দোকানের দিকে ভিরাতে পারে না। অনেক ডিস্কাউন্ট দেয়ার পরেও কেউ ওই দোকানে যেতে চায় না।
ছবিটি ইউটিউব থেকে স্কিনশর্ট নেয়া
ব্যবসা-বানিজ্যের এই অবস্থা থেকে উত্তরনের জন্য আজিজের স্ত্রী তাকে বুদ্ধি দেয় দোকানে কোন সুন্দরী মেয়ে কারিগর রাখতে। এতে করে কাস্টমার তার দোকানে হুমড়ি খেয়ে আসবে। পরের সীন এই দেখা যায় তাদের বুদ্ধি সফল হয়। পরের দিন সকাল থেকে আবিরের দোকান থেকে সব কাস্টমার পাশের দোকানে আসতে থাকে। দিন দিন সব কাস্টমার আজিজের দোকানে চলে যায়। আবির তখন ৫০% ডিস্কাউন্ট দেয়। তবুও কেউ তার দোকানে যায় না। আবির টেনশন এ পড়ে যায়। এবং বুদ্ধি চায় তার দোকানের কর্মচারীর কাছে।
ছবিটি ইউটিউব থেকে স্কিনশর্ট নেয়া
প্রথমে অনেক বুদ্ধি ব্যর্থ হয় তাদের। পরে দোকানের কর্মচারী বুদ্ধি দেয় ঐ মেয়ের সাথে প্রেম করার জন্য। এতে করে তার দোকানের কাস্টমারগুলো আবার সে ফিরত পাবে। শুরু হয় প্রেম নিবেদনের নানান কাহিনী।
ছবিটি ইউটিউব থেকে স্কিনশর্ট নেয়া
আজিজ টেরলার্স এর দোকানে যে মেয়েটি এসেছিলো সে ছিল তার শ্যালিকা। আবির মেয়েটির প্রেমে গভীরভাবে ঢুকে যায় এবং বিয়ে করার জন্য প্রস্তাব নিয়ে যায়। পরে ফ্যামিলিগত ভাবে তাদের মেনে নেয়া হয় এবং পাশাপাশি দুটি টেরলার্স আলাদা না থেকে একটি দোকানে পরিণত হয়। এভাবেই নাটকটি শেষ হয়।
রেটিং
নাটকটির লিংক
কেমন আছেন সবাই। আশা করছি সকলে সুস্থ ও ভালো আছেন। আজকে আমি মিশু সাব্বির অভিনীত নতুন একটি নাটকের রিভিও পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। তো কথা না বাড়িয়ে চলুন নাটকের কাহিনী শুরু করা যাক।
মূল-কাহিনী
নাটকটি তৈরি হয়েছে দুইটি দর্জি দোকানকে কেন্দ্র করে। নাটকের প্রথমে দেখা যায় আজিজ টেইলার্স ও আবির টেইলার্স নামে দুটি দোকান পাশাপাশি। দোকানগুলোতে মূলত কাপড়চোপড় ফিটিং করা হয়। আজিজ টেইলার্স এর মালিক গল্পের অভিনেতা মুকিত জাকারিয়া এবং আবির টেইলার্স এর মালিক মিশু সাব্বির। আবিরের কাটিং টু ফিটিং টেইলার্স এ সব সময় ভিড় লেগেই থাকে কাস্টমারের। ওদিকে তার পাশের টেইলার্স এ কোন কাস্টমার যায় না।
ব্যবসা বানিজ্য দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে দেখে আজিজের বউয়ের সাথে ঝগড়া হয় এবং তার দরুন তাকে বিছানা থেকে ফ্লোরে থাকতে হয়।
আজিজ টেইলার্স এর কাস্টমারের সংখ্যা দিন দিন কমতেই থাকে। পাশাপাশি দুটি দোকান এঁকে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী। কাস্টমার যখন আসে তখন আজিজ শত চেষ্টা করেও কাস্টমারকে তার দোকানের দিকে ভিরাতে পারে না। অনেক ডিস্কাউন্ট দেয়ার পরেও কেউ ওই দোকানে যেতে চায় না।
ব্যবসা-বানিজ্যের এই অবস্থা থেকে উত্তরনের জন্য আজিজের স্ত্রী তাকে বুদ্ধি দেয় দোকানে কোন সুন্দরী মেয়ে কারিগর রাখতে। এতে করে কাস্টমার তার দোকানে হুমড়ি খেয়ে আসবে। পরের সীন এই দেখা যায় তাদের বুদ্ধি সফল হয়। পরের দিন সকাল থেকে আবিরের দোকান থেকে সব কাস্টমার পাশের দোকানে আসতে থাকে। দিন দিন সব কাস্টমার আজিজের দোকানে চলে যায়। আবির তখন ৫০% ডিস্কাউন্ট দেয়। তবুও কেউ তার দোকানে যায় না। আবির টেনশন এ পড়ে যায়। এবং বুদ্ধি চায় তার দোকানের কর্মচারীর কাছে।
প্রথমে অনেক বুদ্ধি ব্যর্থ হয় তাদের। পরে দোকানের কর্মচারী বুদ্ধি দেয় ঐ মেয়ের সাথে প্রেম করার জন্য। এতে করে তার দোকানের কাস্টমারগুলো আবার সে ফিরত পাবে। শুরু হয় প্রেম নিবেদনের নানান কাহিনী।
আজিজ টেরলার্স এর দোকানে যে মেয়েটি এসেছিলো সে ছিল তার শ্যালিকা। আবির মেয়েটির প্রেমে গভীরভাবে ঢুকে যায় এবং বিয়ে করার জন্য প্রস্তাব নিয়ে যায়। পরে ফ্যামিলিগত ভাবে তাদের মেনে নেয়া হয় এবং পাশাপাশি দুটি টেরলার্স আলাদা না থেকে একটি দোকানে পরিণত হয়। এভাবেই নাটকটি শেষ হয়।
ব্যক্তিগত মতামত
নাটকটি দেখে ভালোই লেগেছে। মিশু সাব্বির একজন ভালো অভিনেতা। তার অভিনয় অসাধারন। বাকি আর্টিস্ট দের অভিনয়ও খুব ভালো ছিল। নাটকটি দেখতে পারেন। আশা করি ভালোই লাগবে।
কাহিনী | ৯ |
পরিচালনা | ৮ |
অভিনয় | ৭ |
কাটিং টু ফিটিং মজার একটি নাটক। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। দেখে অনেক ভালো লাগলো।। এভাবেই এগিয়ে যান আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
নাটক দেখি মাঝে মাঝে। নাটক বিনোদনের মাধ্যম। দেখবেন ভালো লাগবে। কমেন্ট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। ভালোবাসা রইল
আপনি খুব সুন্দর নাটকের রিভিউ দিয়েছেন। আপনার দেওয়া কাটিং টু ফিটিং নাটক টি খুবই অসাধারণ। নাটকটি আমি দেখেছি। এর প্রতিটি সংলাপ এবং চরিত্র আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। এত সুন্দর একটা রিভিউ দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
রিভিও পোস্ট টি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্যও অনেক ভালোবাসা ও শুভ কামনা থাকলো ভাই। ভালো থাকবেন আর সবসময় পাশে রাখবেন আশা করছি।
এই নাটকটি আমার এখনো দেখা হয়নি। আপনার এই নাটক রিভিউ এর মাধ্যমে বুঝতে পারলাম অনেক মজার একটি নাটক। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি নাটক রিভিউ এর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দেখতে পারেন। খারাপ না ভালোই আছে। পোস্টটি পড়ে কমেন্ট করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। অনেক অনেক শুভ কামনা ও ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য। ভালো থাকবেন
এই নাটকটি ৩-৪ দিন আগেই দেখলাম। এই নাটক দেখার মেইন আকর্ষন আমার কাছে মিশু সাব্বির। তার অভিনয় আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আর আপনার রিভিউ পড়ে আমার কাছে অসাধারণ লাগলো। সুন্দর ভাবে আকর্ষনীয় বিষয় গুলো উপস্থাপন করেছেন।
মিশু সাব্বির অনেক ভালো একজন অভিনেতা। প্রতিটি নাটকেই তার অভিনয় নিখুঁত হয়ে থাকে। আমার কাছেও অনেক ভালো লাগে তার অভিনয়। পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাই। ভালোবাসা নিবেন।😁
কাটিং টু ফিটিং নাটকটি এখনো দেখা হয়নি।আপনার রিভিউ পড়ে মনে হচ্ছে বেশ মজা পাবো নাটকটি দেখে। খুব সুন্দর ভাবে নাটকের রিভিউ বর্ণনা করেছেন। আর পোস্টটিও খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
নাটকটি দেখতে পারেন আশা করি ভালো লাগবে। সুন্দর করে কমেন্ট করার জন্য আপনার প্রতি রইল অনেক অনেক ভালোবাসা সব সময় পাশে থাকবেন ভাই । শুভকামনা রইল আপনার জন্য ভাই