আসলে দাদা সোনালী অতীত গুলো কিন্তু ভোলা যায় না। আমরা যখন শীতের আগমনে এবং পরীক্ষা শেষ হওয়ার উল্লাসে ঘরে ঘরে চলতো আনন্দের মিছিল। খেলারতো শেষ নেই কত রকমের খেলা ছিল গোল্লাছুট, কানামাছি, চোর চোর। তবে এই বনভোজনের আকর্ষণ হচ্ছে ঝগড়া ঝগাড় লেগেই থাকে। এটা হবে না ওটা হবে এটা হবে না এটা হবে। আর মুঠো চাউল অথবা একপট চাউল প্রথম লিস্টের এক নাম্বারে থাকতো। আর আপনি ঠিকই বলেছেন বনোভজন যা হিসেব করে আয়োজন করা হতো তার থেকে ৫/৬ জন বেশি হতো। ভন ভোজনের ডিম কখনো আস্তে খেতে পারেনি অর্ধেক করা লাগতো কারণ সদস্য বেড়ে যেত, কখনো কম হতো না। অসাধারন ছিল আপনার সোনালী অতীতের বনভোজনের গল্প। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল ভালোবাসা অবিরাম দাদা।